নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

@ @

মাহমুদ০০৭

@ @

মাহমুদ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প - মানুষ মানুষ খেলা ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৮

( গল্পের নামটা মাহমুদুল হকের বই থেকে নেয়া হয়েছে)

মাজারে এসে পরিচিত এক ফকিরকে খুজছিলাম।কয়েক বছর ধরে উনাকে এখানে দেখছি।বয়স ৬০ এর বেশি হবে ,কপালে নামাজের কালো দাগ, থুতনিতে দাড়ি, চেহারায় উদাসী উদাসী ছাপ আছে। দেখলে বোঝা যায় নিয়মিত নামাজ পরেন।নামাজি ভাবটাই সবচেয়ে দরকারি। পই পই করে মার বলা আছে, নামাজ - কালাম পড়ে এমন ফকির আনবি ! আর এসবের উপলক্ষ একটাই - বাবার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ দুপুরে মা একজন পরহেজগার ফকিরকে ভাত খাওয়াবার নিয়ত করেছেন। যাকে খুজছি তাকে দেখলে মা পছন্দ করবেন কোন সন্দেহ নেই। কিছুক্ষণ এদিক -ওদিক তালাশের পর তাকে পেয়ে গেলাম। খাওয়ার কথা বলতেই তিনি কিছুক্ষন উদাস হয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলেন। তারপর মাথা চুলকিয়ে বললেন, কিন্তু বাবা অহন আপ্নের লগে গেলে ত আমার লস!
কথাটা শুনেই বিরক্ত লাগল। আমি বললাম - কেন ?
- অহন গেলে ত ইনকাম করতে পারুম না। দেহেন না কত মানুষ ! তয় আপনে ১০০ টাকা দিলে বিষয়টা ভাইবা দেখতাম পারি !
ওরে আমার ফকির রে! কয় কি শালায় ! মেজাজটাই বিলা করে দিল লোকটা। তারপরও ঝামেলা না বাড়িয়ে তাতে রাজি হয়ে গেলাম ।
- ঠিক আছে , টাকা দিব । চলেন চাচা মিয়া। আমি বললাম।
লোকটা মুখের সব দাত ছড়িয়ে দিয়ে হাসি দিল।আপনের মেহেরবানি বাবা!

বাসায় এনে লোকটাকে বারান্দায় বসতে দিলাম ।ফকির খাওয়াবেন বলে মা আজ গরুর মাংস রান্না করেছেন।গরুর মাংসের কারণে ফকির খাওয়াবার ব্যাপারটায় আমার মন থেকে সায় নেই। কারণ আমার স্কুল শিক্ষিকা মা সামান্য টাকা বেতন পান বলে দুই জনের সংসার সত্ত্বেওপুরো মাসে আমাদের টানাটানি যায়। গরুর মাংস বলতে গেলে কেনাই হয় না। অথচ ফকির খাওয়াবেন বলে মা আজ গরুর মাংস কিনলেন।তাই ঠিক করলাম ফকিরকে ভাত বেড়ে দিয়ে আমি ঘরের বাইরে চলে যাব। ভাত বেড়ে দিয়ে সেভাবেই এগুচ্ছিলাম হঠাৎ গরুর মাংসের বাটিটার দিকে তাকিয়ে ফকিরটা বলে উঠল, ও! ঝোল সিস্টেমে রানছেন ? এইগুলা ঝোল না গাঙের পানি বাবা ?

শুনে মেজাজটা আর ধরে রাখতে পারলাম না। রাগে চিৎকার করে বললাম - উঠ তুই ! খাওনের মায়রে বাপ! আর কোনদিন তোরে এই পাড়ায় দেখলে ঠ্যাং হাতে ধরায়া তোর বাড়িত পাঠাই দিমু! খালি বুড়া মানুষ দেইখ্যা আজ পার পাইলি!

চেচামেচি শুনে মা ঘরের ভেতর থেকে বাইরে এলেন। ততক্ষণে লোকটা ঘরের গেট পেরিয়ে চলে গেছে । সব শুনে মা আমার দিকে চোখ লাল করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলেন। তারপর কেঁদে দিলেন।
'একটা কাজ ও ঠিকমত পারিস না তুই , তোকে নিয়ে আমি কিভাবে চলব ! আজ তোর বাবার মৃত্যুবার্ষিকী এই দিনেও তুই ভাল থাকতে পারলি না,গণ্ডগোল বাধাইলি ! ভাতের পাত থেকে বুড়া মানুষটারে তুই উঠাই দিলি! এই লোক যদি তোকে অভিশাপ দেয়, কি হবে তোর?'

- কি হবে ! কিছুই হবে না! ফকিরের দোয়ায় পিঁপড়াও মরে না !
- ফালতু বকিস না । এই লোককে খুজে বের করে মাফ চাইবি উনার কাছে। মাফ না নিয়ে আজ আর বাসায় ফিরবি না ।

মার সামনে দাঁড়িয়ে এমনিতেই অস্বস্তিতে ভুগছিলাম। কথা না বাড়িয়ে সোজা বাসা হতে বের হয়ে গেলাম। রুঢ আচরণ করায় এখন নিজেরই খারাপ লাগছে। মনে হচ্ছে এভাবে না বললেও পারতাম। এসব সাত - পাচ ভাবতে ভাবতে মাজারে আবার ফিরে এলাম। মাজারের এক কোণায় ফকির লোকটাকে দেখতে পেলাম , বসে আছে। একজন বয়স্ক লোক তখন তাকে অতিক্রম করছে। লোকটার যাওয়ার পথে হঠাৎ তিনি দাঁড়িয়ে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বললেন , টেকা দে ! বয়স্ক লোকটা তখন হাতের নাগালের বাইরে ঘুরে গিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে এমন সময় তিনি বলে উঠলেন , তোর না মাইয়ার অসুখ !! এ কথা বলার সাথে সাথেই বয়স্ক লোকটা থেমে গেল, ফকিরের হাতটা ধরে অঝোর ধারায় কান্না শুরু করল।
- বাবাগো আপনি আমারে মাফ কইরা দেন ! আমার মাইয়ারে ভালা কইরা দেন! পকেট হতে একটা ৫০০ টাকার নোট বের করে ফকিরের হাতে ধরিয়ে দিয়ে দোয়া চাইল। ফকির লোকটা ততক্ষণে তার আসনে বসে চোখ বুজে বিড় বিড় করছে । তোর মাইয়ারে আল্লায় দেখব, যা! লোকটা চলে যাবার পরও তিনি চুপচাপ চোখ বুঝে রইলেন। ঘটনাটা দেখে আমি খুব অবাক হলাম। লোকটা অলিআল্লাহ্‌ নাকি? তাহলে ত অনেক বড় বেয়াদবি করে ফেলেছি আমি! ধীরে ধীরে আমি লোকটার পাশে এসে দাঁড়ালাম। কিছু বলার আগেই লোকটা আমাকে বলল - মাফ চাইতে আইছেন আব্বা ?
আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। খেয়াল করলাম ফকির লোকটাকে আমি ভয় পেতে শুরু করেছি। তবু হার মানতে ইচ্ছে হল না।
- আপনি কিভাবে বুঝলেন যে আমি আপনার কাছে মাফ চাইতে এসেছি ?
আমি এমনিতেই এসেছি !
লোকটা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসল ।
- শুনেন , ঘটনা কি হইছে আমি বলি। আমি চলে আসার পর আপনার মা আপনারে খুব বকছে। তারপর বলছে , যা তাড়াতাড়ি যা উনার কাছে মাফ চাইয়া আয় , নাইলে অভিশাপ লাগব!

- বুঝেই যখন বলেছেন তখন বলেন মাফ করছেন কিনা ?
- বাবা ! আপনারে আমি এক শর্তে মাফ করতে পারি ।
- কি ?
- বাবা ! আমার সাথে আজ রাতে আপনে চাইরটা ভাত খাইবেন। তাইলে মাফ কইরা দিমু।

বলে কি লোকটা? ফকির খাওয়াতে গিয়ে নিজেই ফকির বনে যাওয়ার অবস্থা দেখি! কিন্তু সব মিলিয়ে লোকটাকে ঘিরে কেমন রহস্যের গন্ধ পাচ্ছি। আগ্রহের খাতিরেই আমি রাজি হলাম। আজ রাতে বাসায় খাব না - ফোন করে মাকে বলে দিলাম। সন্ধায় ফকির লোকটার সাথে মূল শহর থেকে অনেক দুরের একটি আবাসিক এলাকায় এলাম। একেকটা বাড়ির সামনে তিনি কিছুক্ষন দাঁড়ান।তার সাথে সাথে আমাকেও দাঁড়াতে হয়। তারপর আবার হাটতে শুরু করেন। এভাবে ২০ - ২৫ টার মত বাড়ির সামনে তিনি দাঁড়ালেন । এরপর একটা বিলাসবহুল বাড়ির সামনে এসে হাজির হলাম। ততক্ষণে আমার বিরক্তি চরমে।
- ব্যাপার কি? আপনি না বললেন আপনার বাসায় যাবেন? এসব আপনি কি করতাছেন?
ফকির লোকটা রহস্যময় হাসি হাসল।
- বাবা! আপনে একটু সবর ধরেন। সবকিছুরই একটা কারণ থাকে।
ততক্ষণে আমরা একটা বিলাসবহুল বাড়ির সামনে এসে হাজির হয়েছি। আমরা বাড়িটিতে প্রবেশ করলাম । দারোয়ান কে দেখলাম ফকির লোকটাকে সালাম দিতে। এর মধ্যে আমি মনে মনে ঠিক করেছি যাই দেখি চুপচাপ থাকব নিজে থেকে কিছু বলব না । বাড়ির ভেতরটা অনেক সুন্দর । তিনি আমাকে একটা রুমে নিয়ে এসে বসালেন। রুমটার চারদিকের দেয়াল ঘেঁষে বুকশেলফ, তাতে বই ভর্তি । ইতিমধ্যে তার চেহারায় বেশ কৌতুকের ছাপ দেখতে পাচ্ছি। বুঝতে পারছি তিনি আমার কাছ হতে প্রশ্ন আশা করছেন। কিন্তু তিনি জানেন না তার খেলায় আমি ইতিমধ্যেই অভ্যস্থ হয়ে গেছি। আমি চোখে - মুখে ভাবলেশহীন একটা ভাব ফুটিয়ে রাখলাম । তিনি আমার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বললেন, বাবা! আপনি বসেন আমি একটু আসি।

ফকির লোকটা চলে যাবার পর আমি সেলফের বই দেখতে লাগলাম । সাহিত্য , ধর্ম , দর্শন বিষয়ক অনেক বই আছে । সবচেয়ে বেশি রবিন্দ্রনাথ , তারাশঙ্কর ,লালন এর বই।রবীন্দ্রনাথ ও তারাশঙ্করের উপন্যাসের অনেক লাইনে লাল আন্ডারলাইন দেখতে পেলাম । এসব দেখতে দেখতে টের পেলাম একজন লোক আমার পিছনে এসে দাড়িয়েছে। আমি তার দিকে তাকালাম।

- আপনি কি বাবার সাথে এসেছেন ? লোকটি ফর্সা, মাঝারি স্বাস্থ্য , বয়স ৩৫ এর মত হবে ।

- বাবা ? আমার চোখে প্রশ্ন ।

- আপনি ফকির মত এক লোকের সাথে এসেছেন না ? উনি আমার বাবা। এটা আমাদের ই বাড়ি।

আশ্চর্য হয়ে গেলাম। কি বলেন ? তাহলে আপনার বাবা মাজারে ভিক্ষা করেন কেন ?

- সে অনেক কাহিনী । লোকটা মিষ্টি করে হাসল। এই বাড়িটাও আবার ভিক্ষার টাকায় করা ! আর বাবা কিন্তু শিক্ষিত মানুষ , বাংলায় অনার্স!

অবাক হতে হতে আমি এখন অবাক দশা হতে মুক্ত ।
- কিন্তু এসব তিনি করেন কেন ? আর আপনারাও কিছু বলেন না কেন ?
- ঐ যে বললাম! সে অনেক কাহিনী!!
( চলবে )


মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চলবে?
আমি চলা শেষ হলেই তবে এক্কেবারে পড়ে নেব। চলাটা শুভ হোক

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: :(( :(( :((
গল্পের গাড়িটাকে থামতে বলে দিলুম । এবার পড়েন B-)

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাবলীল, স্টাইলও পছন্দ হয়েছে

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় চাঁদগাজী ভাই।
শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।ব‍্যাতিক্রমী গল্প।শেষেও টুইস্ট। সে অনেক কাহ

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনেক কাহিনী। :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আশা করি পরবর্তী সিকুয়েলেও থাকবেন । হাহাহা। :)
শুভকামনা রইল সেলিম ভাই । আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে ভাল আছেন ।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার আয়োজন ভাই , পরের পর্ব নিয়ে আসেন বসছি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫০

কালীদাস বলেছেন: উরি, সেরকম প্লট তো B-) দেখি, বাস্তব কোন ঘটনার সাথে পরে ফিনিশিং মেলান কিনা।

বাইদ্যাওয়ে, ভৈরবে যখন ফেরী ছিল কয়েকজন ফকিরকে সবাই আসলেই চিনত যে ভিক্ষা করে তিনতালা বিল্ডিং বানিয়েছিল B-))

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হিন্দি সিরিয়ালের মত করে দিলে কেমন হবে ভাই ? :D
পরম করুণাময়ের অশেষ কৃপায় বেশ কয়েকজন বিল্ডিংওয়ালা ফকির দেখার সৌভাগ্য হয়েছে । অভিধানমতে যার সামান্য সম্পদ আছে তাকে ফকির বলা হয়। এই যদি হয় নমুনা B-)
শুভেচ্ছা রইল ভাই /।
ভালো থাকা হোক।

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চলতে থাকুক। আগ্রহ জারী রইলো।
বেশি ঝুলাইও না কিন্তু

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: না ঝুলামু না /। বেশি ঝুলাইলে আমি নিজেই ঝুইল্লা যাইতে পারি B-)
ভাল থাকেন আপা।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: রহস্য গল্পের মতই পড়ে গেলাম।। সে অনেক কাহিনী!! জানার আশায় রইলাম।।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: জানতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা ।
ভাল থাকবেন ।

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: কয় পর্বে খতম করবেন মাহমুদ ভাই?
ফকিরের কারিশমা ভাল লাগছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কয় পর্বে যে খতমে বাশদ দেবো নিজেও জানি না ভাই । হাহাহা/।
আপাতত ফকিরের সাথেই থাকুন ।
শুভেচ্ছা জানবেন জাহিদ ভাই ।
ভাল থাকুন ।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:২৩

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: এইগুলা ঝোল না গাঙের পানি বাবা ? :-*

....... 'গাঙের পানি' বিষয় টা বুঝলাম না, হালায় কি বিটলামি কইরা কইল নি ??
দেহি, বুইড়া'র কাহিনী'টা কি !!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এইটা তার পরিকল্পনার অংশ ধরতে পারেন ।
পাশে থাকেন B-)
অনেকদিন পর মনে হয় ব্লগে আইলেন :)

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এ যে দেখছি... ফকিরের বিরাট কারবার! আমিও ইমপ্রেসড না হবার চেষ্টায় সফল হয়েছি।

দেহি কেমনে শ্যাষ করেন... B-)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা ।
আমি নিজেও টেনশনে আছি । শেষ করতে গিয়ে না আবার নিঃশেষ হয়ে যাই B-)
শুভেচ্ছা প্রিয় মইনুল ভাই :)

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১১

সুমন কর বলেছেন: শুরু ভালোই হয়েছে। সাথে আছি.........
+।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সুমন দা ।
আপনাদের সবাইকে দেখে কেন জানি মনে হচ্ছে সেই ২০১৩ - ১৪ তে আছি । হাহাহ। এবার অনেক ভাল লাগছে ব্লগিং করে ।
শুভকামনা রইল

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাথার মধ্যে অনেক প্রশ্ন, দেখি জবাব কতোদূর পাওয়া যায়..........পরের পর্বে আগ্রহী হলাম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন্তব্যে ভাল লাগা।
পাশে থাকায় অনুপ্রাণিত হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল মফিজ ভাই /

১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: দারুন গল্প। শুনেছি এমন কিছু ফকির আছে যাদের তিন তলা চার তলা বিল্ডিং আছে। তাদের জীবনটা আসলেও গল্প। কেউ হয়তো সে গল্প লেখে না। আপনার গল্পের প্রতীক্ষায় রইলাম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহ।/ আপনি ঠিক শুনেছেন। এরকম অনেক ফকির আছে ।
বেশ কয়েকজন এরকম হেভিওয়েট ফকির দেখার সৌভাগ্য হয়েছে।
পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভ দুপুর ।

১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

ফয়সাল রকি বলেছেন: হুম... তাহলে শেষ পর্যন্ত কি কি খাওয়ালো? গাঙ্গের পানি নিশ্চয়ই না।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা।, না । মন্তব্যে মজা পেলাম ।
ভাল থাকবেন ।
শুভেচ্ছা রইল

১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ফকির বাবার কেরামতি জানার অপেক্ষায় রইলাম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: :) পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ
শুভকামনা রইল ।

১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর।

শুভ কামনা রইল।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভকামনা রইল :)

১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আখেনাটেন বলেছেন: বাহ। মজার তো।

ফকির মশায় মনে হচ্ছে নিয়মিত পড়াশুনাও করে।


২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা। তাই ত দেখছি :)
ভাল থাকবেন ভাই ।
নিরন্তর শুভকামনা।

১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৫

প্রামানিক বলেছেন: ফকিরের কাহিনী ভালই লাগছে। সাথে আছি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সাথে থাকার জন্য বিনীত কৃতজ্ঞতা ।
ভাল থাকবেন প্রিয় প্রামানিক ভাই।
শুভেচ্ছা রইল ।

২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদ০০৭ ,




অনেকদিন পরে বেশ জম্পেশ একটা গল্প ফেঁদে বসেছেন ।

লেখক বলেছেন - "ফকিরের দোয়ায় পিঁপড়াও মরে না !" কিন্তু কয়েকটা পিঁপড়া তো মরেই গেলো !
দেখি আর কয়টা মরে.................

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা। বরাবরের মতই আপনার ইনসাইটে আনন্দ পেলাম । কেমন আছেন জী এস ভাই :) ?
আপনার মত এই গল্পে আমিও দর্শক । দেখি কয়টা মরে :D

২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ফকিরের ম লিখকের ভাবসাব ও আমার কাছে ভাল ঠেকছেনা। হ্যামিলনের বাশিওলার মত এতক্ষন পিছে পিছে গুরাইয়া এখন কয় চলবে! আমিও লেগে রইলাম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~
হাহাহা কি কইলেন গিয়াস ভাই !! আপনি আসলেই কথার বস ।
মন্তব্যে কুমিল্লার রসমালাই মাখানো লাইক ।
পাশে থাকায় বিনীত কৃতজ্ঞতা । আনন্দিত ।
ভাল থাকুন প্রিয় গিয়াস ভাই ।
শুভকামনা রইল ।

২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:


কৌতুহল ! একজন সাহিত্যরসিক লোক কেন ফকিরি করে বিলাসিতায় মগ্ন ! চলুক...

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চলুক ফকিরের কেরামতি :P
ভালো থাকবেন ।
কৃতজ্ঞতা রইল ।

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দারুণ প্লট। পরেরটুক জানার জন্য এমন আগ্রহ অনেকদিন জন্মায় না।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম কবি ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১২

কানিজ রিনা বলেছেন: শিক্ষিত ফহিররা মাজারে ভালই কামায়।
পরের পর্বে কি আছে জানতে কৌতুহল।
ধন্যবাদ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাশে থাকার জন্য আপ্নাকেও ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।
ভাল থাকবেন ।

২৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

পার্থ তালুকদার বলেছেন: আরে যেই না মুন দেশ ত্যাগ করিল সেই হইতে আপনার মাথায় নতুন নতুন গল্পের প্লট কিলবিল করিতে লাগিল !!
যাই হোক গল্প ভাল হয়েছে। আশাকরি ফিনিশংটা আরো চমকপ্রদ হবে।
মুনকে দেশে ঢুকতে দেয়া যাবে না ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মুন পাগলারে ইঞ্জেকশন মারতে মারতেই ত আমার দিন শেষ !!
অহন যেই ভারত পাঠাই দিছি দেহেন গল্পে ব্লগ বাহাই দিতাছি ;)
ভারতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব পাগল সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়ে শুনছি বাংলার সেরা পাগল মুন পাগলা ভারতের কাশিতে বাস করা জনৈক রমণীর প্রেমে মশগুল আছেন । তিনি সেই পাগলীকে বিয়ে করে ভারতের পাগলা গারদে আজীবন থেকে যাওয়ার
পরিকল্পনা করছেন বলে জানতে পারলাম ।
এরকম কিছু হলে আমরা আজীবনের জন্য দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকব B-)
পার্থ ভাই দোয়া রাইখেন ;)

২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

জেন রসি বলেছেন: শেষটা ইন্টারেস্টিং। অলৌকিক কিছু ঘটতে পারে এমন একটা টেনশন খুব হালকা ভাবে ক্রিয়েট করা হয়েছে। তারপর লৌকিক ট্যুইস্ট।

এই সিরিজটা চলুক। :)













২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনি আসলেই ... B-)
কিছু না কিছু খেয়াল করবেন ই !!
দেখি এই ঠেলাগাড়ি কতদিন যায় :D
ভাল থাকবেন ভাই /

২৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আয়োজন ভালোই হয়েছে!!!


চলুক!:)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সাম নে মেজবানি চলবে ।
অগ্রিম দাওয়াত ভাইজান :)
ভাল থাইকেন ।/

২৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

শায়মা বলেছেন: এই ফকিরের বাড়িতে আমার যেতে ইচ্ছা করছে ভাইয়া!!!!!!!!! :(

নেক্সট টাইম আমাকে নিয়ে যেও! :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আচ্ছা । সাথে হাতে কিছু মিছু ( যেমন ডাব , কালা মুরগি ) রাখিয়েন নাইলে ফকির বাবা মাইন্ড করবে । :D

২৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২১

শায়মা বলেছেন: মেয়ের অসুখ বা মা মাফ চাইতে বলেছে সব কিছু বলে দেওয়া এই সব পড়ে একটা প্রবাদ মনে পড়লো-


ঝড়ে বক পড়ে আর ফকিরের কেরামতী বাড়ে! :D

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এহ , তারে এত পাতলু ভাবলে হবে না নে । ফকির বাবা কি জানত তার মেয়ের অসুখ ? তিনি ই আসল মাল আব্দুল মুহিত :D
মন্তব্যে মজা পেলাম আপু ।
ভাল থাকবেন ।

৩০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩০

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আগ্রহ ধরে রাখার মতো গল্প বয়ন করে কথন করা প্রতিভাবানদের পক্ষেই সম্ভব।

শব্দের ভুল ব্যবহারে আমি বিরক্ত হলেও সম্ভবত আপনার বিরক্তি লাগে না।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: :(( দিলেন ত আইক্কা বাশ মাইরা । কি দরকার আছিল পরের লাইন লেহনের :D :D
অবেহেলা আছে মাথা পেতে স্বীকার করছি । অভ্যাস টা রয়ে গেল । ঠাণ্ডা মাথায় ঠিক করে নেবো ইনশাআল্লাহ।
অনেকদিন পর নাইম ভাই । বরাবরের মত আনন্দ পেলাম । নতুন লেখা চাই ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মনে হয় একটু ব্যতিক্রম।





ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল দেশপ্রেমিক ভাই ।
ভাল থাকবেন :)

৩২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ঐ যে বললাম! সে অনেক কাহিনী!!

তার মানে, ইচ্ছে করলে অনেক ডালপালা ছুটাছুটি করা যাবে।
অনেক পেশাদার ফকির আছে। ১৯৯৪তে মতিঝিল এক ফকিরের মুখে শুনেছিলাম তার এক মেয়ে ডাক্তারি পড়ছে, আরেক ছেলে বুয়েটে পড়ছে।

গল্পের 'বাইন'(বুনট) ভালো হইছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: াহাহাহা ধইরা লাইছেন জুলিয়ান দা । বিপদ দেখলে যাতে সাইড কাটতে পারি B-)
মতামতের জন্য ধন্যবাদ জুলিয়ান দা ।
শুভকামনা রইল

৩৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

শায়মা বলেছেন: ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮ ০
লেখক বলেছেন: আচ্ছা । সাথে হাতে কিছু মিছু ( যেমন ডাব , কালা মুরগি ) রাখিয়েন নাইলে ফকির বাবা মাইন্ড করবে । :D



কেনো পিজ্জা পাস্তা এইসব নাস্তা হলে হবে না!!!!!! B:-) এ্যাটলিস্ট বিফ স্টেক উইথ মজাদার সস ইয়াম্মী ইয়াম্মী!!!!!!! :)


২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এত আধুনিক খানা ফকির বাবার পেটে হজম নাও হতে পারে B-)

৩৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২২

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: শেষ বাক্যের ভিতরেই ভুলের ইংগিত আছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। ঠিক করে জানাবেন।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আচ্ছা ভাই ।

৩৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

শাহেদ খান বলেছেন: গল্প ভাল লাগছে, মাহমুদ। অনেকদিন পর ব্লগে ফিরে এসেছেন দেখে আরও ভাল লাগছে!

তবে, আপনার অন্যান্য গল্পের মতই, কাহিনীর চেয়ে বলার স্টাইলেই ভাল লাগাটা বেশি। কাহিনী একটু আগে থেকেই আন্দাজ করতে পারছিলাম বিলাসবহুল এলাকায় পৌঁছানোর পরেই। তবে ভাল একটা টুইস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

আপনাদের বই নিয়ে বুক-রিভিউ বিষয়ে আপনি কোনও একটা প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলেছিলেন, সেটারও অপেক্ষায় আছি!

সবসময়ের শুভেচ্ছা, প্রিয় গল্পকার!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপ্নারা পাশে থাকায় অনেকদিন পর এসেও আগের মত ভাল লাগছে।
দেখি শেষ পর্যন্ত আপ্নাদের মন ভরাতে পারি কিনা।
শুভেচ্ছা রইল ।

৩৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: শেষটা আগ্রহ ধরে রাখল। পরের পর্ব আসতে দেরী হবে না আশা করি।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ইনশাআল্লাহ । দ্রুতই দেয়া হবে/। শুভেচ্ছা রইল।

৩৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এইগুলা ঝোল না গাঙের পানি বাবা? - মারাত্মক ডায়ালগ!
ঐ যে বললাম! সে অনেক কাহিনী!! - এটাও।
গল্পটা যে জায়গায় একটা বাঁক নিল, সেখানেই শেষ হলো। সেখানেই বসে আছি নতুন পথযাত্রার জন্য।
গল্পে ত্রয়োদশ ভাল লাগা + +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.