নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

@ @

মাহমুদ০০৭

@ @

মাহমুদ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অর্ধেকে পূর্ণ জীবন।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৬

সার্থক ও সফল শিল্প সবসময় মনে পুনঃসৃষ্টি ঘটায়। বোধ ও উপলব্ধির দিগন্ত প্রসারিত করে। অন্য সব শিল্পমাধ্যম এর মত অভিনয়েও একই নিয়ম।আসাদুজ্জামান নূর কি শিল্পসফল কুশীলব হতে পেরেছেন? এ প্রশ্নের উত্তর আমরা অনেক আগেই পেয়ে গেছি।




ডাকসাইটে সব অভিনেতা অভিনেত্রী নিয়ে আমাদের টিভি নাটকের পথ চলা।সেখানে একক ভাবে নিজেকে নিজের নিজের মত করে ফুটিয়ে তোলা জলবৎ তরলং নয়।নূর যে অবয়বে আমাদের কাছে নূর - তিনি তা নাও থাকতে পারতেন। অন্যভাবে প্রতিভাত হতে পারতেন,যদি না হুমায়ূনের মত কেউ আমাদের টিভি অঙ্গনে না আসতেন।হুমায়ূনেই নূর সগৌরবে উদ্ভাসিত হয়েছেন।

হুমায়ূন - নূর,নূর - হুমায়ূন কে কার অলঙ্কার? এইসব দিনরাত্রি, বহুব্রীহি, অয়োময়,কোথাও কেউ নেই, নাটকগুলি দেখতে দেখতে এই প্রশ্ন মাথায় ঘোরে।প্রত্যেকটি নাটকে হুমায়ূনের ডায়ালগ বদলাবার সাথে সাথে নূরও যেন নতুন নতুন খোলসে প্রবল প্রতাপে হাজির হয়েছেন। এসব নাটকে নূর যে সুর দিয়ে গান বেধেছেন,তার ছন্দ ও দোলায় বাঙালী দর্শক এখনো মোহিত রয়েছেন।

এইসব দিনরাত্রি দিয়ে নূরের হুমায়ূনপর্ব শুরু।আটপৌরে মধ্যবিত্ত জীবনের ছোট ছোট সুখ দুঃখ মাখা নাটকটি টিভিতে অসম্ভব জনপ্রিয়তা পায়।নিজ গুণে এই নাটকের কিছু অভিনেতা অভিনেত্রী যেমন ডলি জহুর,বুলবুল আহমেদ, আবুল খায়েরের সাথে নূর অভিনীত চরিত্রটিও দর্শকের মন কাড়ে।

হাসি কৌতুকের ভিয়েনরস মাখা নাটক ''বহুব্রীহি'' রে উঠে আসেন অন্য আরেক নূর।বেশ ভালভাবেই বুঝিয়ে দেন কেবল অভিনয়ের জন্য অভিনয় করতে আসেননি তিনি।বাড়িওয়ালা সোবাহান সাহেবের পরিবারের সদস্যদের নানাকাজে আনিসরূপী নূরের প্রতি এক ধরণের ভালবাসা মিশ্রিত নির্ভরতা দেখা যায়। নাটকে আবুল হায়াত আর নূরের পারস্পরিক অভিনয় রসায়ন লক্ষ্য করার মত। এই নাটকে নূর মুখের ভাব অবিকল স্থির শান্ত রেখে কখনো বা স্মিত হেসে যেভাবে নানা বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রাসঙ্গিক বচন আওড়ে যান, তা মনে রেখাপাত না করে পারে না। একটা উদাহরণ দিলে বোধ হয় সুবিধা হবে। সোবহান সাহেব যখন বলেন -অপরাধীর অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিত, তখন তাতে সম্মতি জানিয়ে নূর যখন বলেন,''অপরাধ এবং শাস্তি দুয়ের মধ্যে একটা মজার ব্যাপার আছে। আমরা এখন এমন এক পর্যায়ে আছি যখন অতি তুচ্ছ অপরাধের শাস্তি হয় কিন্তু বড় বড় অপরাধীর কিছুই হয় না।একজন পকেটমারকে ধরতে পারলে আমরা পিটিয়ে মেরে ফেলি কিন্তু যে নানা কায়দায় ব্যাংকের টাকা মেরে দেয় তাকে আমরা কিছুই করি না।একজন মানুষকে হত্যা করলে ফাঁসি হওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে কিন্তু ৩০ লক্ষ্য মানুষকে হত্যা করলে তার কিছুই হয় না।'' দর্শক হিসেবে আমরা নূরের ইঙ্গিত বুঝতে পেরে ক্ষরিত হই, নীরব ক্ষোভের দাবানল যেন ভেতরটা পুড়িয়ে দিতে থাকে।

নূর অভিনীত হুমায়ূনের নাটকগুলো দেখতে গিয়ে মনের অজান্তে বর্তমানে প্রচারিত নাটকগুলোর সাথে মনে মনে একটা তুলনা করে বসি। এখন স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিক অভিনয় পর্দায় তুলে আনার নাম করে চলছে দেদারছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ভাষার ব্যবহার।নাটকে আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহারের বিপক্ষে নই।কিন্তু প্রমিত বাংলার প্রতি এক অজানা আক্রোশ দেখিয়ে যেভাবে নাটকে জগাখিচুড়ি ভাষার আমদানি করা হচ্ছে তাতে না পাওয়া যায় শিল্প, না পাওয়া যায় প্রাণ।ভাষা-তার যে কোন রুপ, শিল্পমাধ্যমে তুলে আনতে গেলে সততা,যোগ্যতা, প্রতিভার পাশাপাশি এর ব্যবহারের আদ্যপান্ত রসায়ন জানা থাকা চাই।যেনতেন ভাবে মুখ নিঃসৃত হলেই তা পরানের গহিনের ভেতর হয়ে যাবে না।নাটকে নূর প্রমিত বাংলায় কথা বলেছেন। প্রমিত বাংলার মিঠে সৌকর্য নূরের বচনে ধরা পরেছে। এখানে স্বাভাবিক অভিনয়ের নামে তাকে মুখের চামড়া কুচকাতে হয়নি।কই তাতে ত চরিত্রে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে কোন বেগ পেতে হয়নি।দেখে মনে হয় কত আয়াসসাধ্য অভিনয়। আর হ্যা, মুখের ভাষায় কিভাবে অভিনয় করতে হয় তাও বাকের ভাই চরিত্রে নূর দেখিয়ে দিয়েছেন। মুনাকে যখন বলা হয় '' তয় মনটা খুব খারাপ হইছে, মুনা।আমি রাস্তার ছেলে। পড়াশুনা তেমন হয় নাই।গুণ্ডামি পান্ডামি করছি, এরে মারছি ওরে ধরছি।কিন্তু.. কিন্তু... .... ছাইড়া দিতে ইচ্ছে করে।মাঝে মইধ্যে খুব ভদ্রলোক হইতে ইচ্ছে করে।খুব আফসোস হয়।মনে হয় ভদ্রলোক হইতে পারলে তুমি হয়ত আমার সঙ্গে এত কঠিন ব্যবহার করতে পারতে না।'' ... পর্দায় এই অংশ দেখে আপ্লুত হননি এমন দর্শক খুব কম আছে।নূর কেন নূর তা শুধুমাত্র এইটুকু অংশ দেখলে বোঝা যায়। এখনকার ন্যাচরাল অভিনয়ের প্রবক্তারা একটু পেছনে গিয়ে এসব নাটক দেখে নিলে ভাল করবেন।

নূরকে সামনে রেখে হুমায়ূনের কথা একটু বলতে হয়।মানুষের মনে হুমায়ূন জায়গা নিয়েছেন গল্পে উপন্যাসে নাটকে তার চরিত্রনির্মাণ কুশলতার কারণে।কখনো যুক্তি,কখনো যুক্তিহীনতা, আবেগ, হিউমার, বুদ্ধির সূক্ষ্ম ও নাটুকে ব্যবহার তার চরিত্রনির্মাণের মূল উপাদান। মানুষের কাছে জনপ্রিয় যেসব চরিত্র তাদের ভেতর বিশেষ কিছু আচরণ লক্ষ্য করা যায়।তাদেরে ভেতর চমকে দেয়ার মনোভাব, যুক্তিহীন অপ্রত্যাশিত,খেয়ালী কিছু আচরণ পরিস্ফুট যাকে অনেকে বলেন হুমায়ূনীয় মেজাজ। পর্দায় নূর সেই হুমায়ুনীয় মেজাজকে সমপূর্ণরূপে ধারণ করতে সমর্থ হয়েছেন।আরেকটু এগিয়ে বলা যায় এই মেজাজ বা ধরণকে তার খুঁটিনাটিসমেত ধারণ করার সক্ষমতা একমাত্র তারই ছিল।মনে হয় সেই কারণেই হুমায়ূন নূরকে কেন্দ্রে রেখে তার নাটক সাজিয়েছেন।আর এই ধারণ করার গুণেই বোধ হয় অয়োময় নাটকের জমিদার চরিত্রে নূরকে বাছাই করা।যখন নাটক বোদ্ধা অনেকেই নূরকে জমিদার চরিত্রে তার উৎরানো নিয়ে সন্দিহান ছিলেন।
অবশ্য শুধু তারাও নয়, সাধারণ দর্শকের চোখে জমিদার বলতে চোখে ভাসত গোলাম মুস্তফা, খলিলের মত রাশভারী চরিত্রের দাম্ভিক মানুষ।যা হোক জমিদার চরিত্রে নূরের অভিনয় এতদিনকার হিসেব নিকেশ সব উল্টে দিল। নূরের ভাষায় '' একইসঙ্গে দাম্ভিক,রাগী, আর খামখেয়ালি ও ক্ষমাশীল'' জমিদার দেখতে পেল।।আমরা পেলাম নতুন ধরণের জমিদার। জমিদার বলতে চোখের সামনে ভেসে ওঠা ডাকসাইটে জমিদারদের মুখের সাথে, নূরের হাতের আঙ্গুলে পরা আংটি নাড়াচাড়ার খেয়ালী দৃশ্য মনে প্রোথিত হয়ে গেল।নুরের ভাষ্যমতে এখনো গ্রামেগঞ্জে তাকে মির্জা বলে সম্বোধন করা হয়।এই চরিত্রটি নূরের নিজেরো পছন্দের।

হুমায়ূনীয় মেজাজ ধারণ করার বিষয়টি আরো প্রকটভাবে চোখে পরে নূর পরবর্তী হুমায়ুনের নাটকগুলোর দিকে খেয়াল করলে।কেন্দ্রীয় চরিত্রের সাথে নূর অভিনীত চরিত্রগুলোর অভিনয় ব্যবধান চোখে পরার মত।এমনকি অনেকক্ষেত্রে নূর পর্দায় সাহিত্যের চরিত্রকে ছাপিয়ে গেছেন। বাকের ভাই চরিত্রটি তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ।''চোখ '' গল্পের মত সংবেদী অনবদ্য ছোটগল্পের, পর্দায় রুপায়নে তিনি যেন গল্পটির সাথে সমানে সমানে টেক্কা দিয়েছেন।

তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে গেছে কোথাও কেউ নেই। কি নূরে,কি বাংলাদেশের নাটকে।এখানে নূর আর নূর থাকেন না,নূরকে প্রতিস্থাপিত করে বাকের ভাই হয়ে যায় রক্তমাংসের মানুষ। মনের পটে ধরে রাখার মত অসংখ্য স্মরণীয় দৃশ্যের জন্ম দিয়েছেন এই নাটকে তিনি। নাটকে কারাগারের শেষ দৃশ্যটায় সুবর্ণ মুস্তফার হাতে হাত চেপে আপাত ভাবলেশহীন বাকের ভাই জীবনের আকুতির যে শৈল্পিক প্রকাশ ঘটিয়েছেন,তাতে শিল্প ও বাস্তব একাকার হয়ে গেছে।অভিনেতা হিসেবে তিনি পেয়েছেন অমরত্ব।

তাই হয়ত আবেগের এমন বাধ ভাঙ্গা জোয়ার।এমন দৃশ্য বাংলাদেশ আগে কখনো দেখেনি,পরেও দেখবে কিনা সন্দেহ।এখনো মনে আছে, আজাদী পত্রিকায় ''আজ কোথাও কেউ নেই এর শেষ পর্ব'' নামে প্রথম পাতায় হেডলাইন হয়েছিল।পুরো বাংলাদেশ সেদিন অপেক্ষা করছিল শেষ পর্বের জন্য।রাস্তায় রাস্তায় বাকের ভাইয়ের জন্য মিছিল, রিক্সার পেছনে লেখা বাকের ভাই, দেয়ালে শ্লোগান –
বাকের ভাইয়ের ফাসি কেন
খালেদা জিয়ার জবাব চাই !!
শুধু কি দর্শক? নূর নিজেও কি আক্রান্ত হননি? তার ভাষায় -''কোথাও কেউ নেই '' এর শেষ পর্ব প্রচারিত হবে। আমি রাতে বাসার বারান্দায় এসে দাঁড়িয়েছি।গোটা শহর খাঁ খাঁ করছে।মনে হচ্ছে, যেন ঢাকায় কারফিউ জারি হয়েছে।দু -একটা রিকশা শুধু মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে। নাটক শুরু হওয়ার আগে ফোনে হুমায়ূন আহমেদ জানালেন, তিনি বাসাবাড়ি ফেলে অন্য কোথাও গা ঢাকা দিচ্ছেন।আমার মা, স্ত্রী সহ সবাই নাটকের শেষ দৃশ্যের আগে টিভির সামনে থেকে উঠ চলে গেল।সবাই চোখের পানি লুকোচ্ছে।কেউ নাটকের শেষ দৃশ্য দেখতে চায় না। মনে হচ্ছিল,আমি কোনো ঘোরের মধ্যে আছি।'' একজন অভিনেতার জীবনে এর চাইতে বড় অর্জন আর কি হতে পারে?


সব কীর্তিরই বোধ হয় শেষ আছে।এর পরে তিনি হুমায়ূনের কিছু ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেছেন। সেসব জনপ্রিয়ও হয়েছে,কিন্তু সেই বাদ্য আর বাজেনি। সর্বশেষ সিনেমা ''চন্দ্রকথায়'' মনে হল কোথাও যেন সুর তাল কেটে গেছে।''অর্ধেক জীবন''এ এসব বিষয় তিনি অপকটে স্বীকার করেছেন।

''অর্ধেক জীবন'' এ নিজের সম্পর্কে নানা কথাই বলেছেন নূর। তার জন্ম,যে পটভূমিকায় তার বিকাশ ও বেড়ে ওঠ সবকিছুই সাবলীলভাবে বলে গেছেন।কথার ফাঁকে ফাঁকে প্রকাশ পেয়েছে নানা উপলব্ধি। একজন খাটি শিল্পীর মতই জীবনের প্রতি বিস্ময় রেখে তার উক্তি- ''জীবন সত্যিকার অর্থেই এক আশ্চর্য সফর।'' তাতে জীবনের বহুবর্ণীল ব্যঞ্জনা ধরা পড়ে।

''অর্ধেক জীবন'' ই তিনি একে ফেলেছেন অক্ষয় চিহ্ন। '' জীবন হতে যা কুড়াবার,যা দেবার তা ইতিমধ্যেই তিনি সঞ্চয় ও দান করেছেন।অর্ধেকেই তিনি পূর্ণ। ঋদ্ধ। তাই একজন পরিতৃপ্ত জীবন রসিক হিসেবে তিনি বলতে পেরেছেন,'' জীবনের কোন অতৃপ্তি আমাকে পীড়িত করে না।তাড়া করে ফেরে না কোন লুকানো অপরাধবোধ ও। নাহ, এই অর্ধেক জীবনের কোনো কিছু নিয়ে একরত্তি আপসোস নেই আমার।''

সত্যি ই , নুরুলদিনের আব্বাস,মুখোশ এর ডাক্তার,বহুব্রীহির আনিস,অয়োময়ের মির্জা,কোথাও কেউ নেই এর বাকের আর নান্দাইলের ইউনুসের কি ই বা খেদ থাকতে পারে?

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একবার ভোরের কাগজ নাকি প্রথম আলো'তে কুইজ ছিল হুমায়ুন আহমেদের সব নাটকে কে অভিনয় করেছেন? উত্তর ছিল - আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূর। কিন্তু একটা সময় পর আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূর আর অভিনয় করতেন না হুমায়ুন আহমেদের নাটকে। যে কারণে শেষের দিকে হুমায়ুন আহমেদের নাটকগুলোতে এক ঘেঁয়েমি চলে এসেছিল...

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হ্যা পরের দিকে হুমায়ূন তার নাটকের মান ধরে রাখতে পারেন নি ।
মতামতের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
শুভকামনা রইল

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।
আমার সময়টা নুরের নয়। নাটকও দেখা হয় না। কিন্তু জানি বাকের ভাই নামের একটা চরিত্র আছে- নুর সেখানে অভিনয় করেন।
এমপি হিসেবে তিনি কিন্তু অতোটা সফল নন। আমার পাশের এলাকার তিনি। আগামী ইলেকশনে তার সমস্যা হবে, মনে করি :((

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: নূরের আয়োময়, বহুব্রীহি দেখতে পারেন।
মনে হয় না সমস্যা হবে।আগামী তে ও ১৩ এর মত সিলেকশন হতে যাচ্ছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার অভিনেতা। এক সময় উনার কোন নাটক বা মুভি মিস হতো না। তবে তিনি কোন দরিদ্র বা গরীবের চরিত্রে অভিনয় করতো না।

বেশ লিখেছো। দারুণ এবং +।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চোর কে যদি গরীব ধরেন তাহলে বলতে হবে গরীবের চরিত্রে অভিনয় করেছেন । হাহাহ
একটা নাটকে তিনি গাছপ্রেমী ছিলেন । ওখানে তিনি দরিদ্র ছিলেন । তবে মোটা দাগে আপনার কথা ঠিক ।
শুভেচ্ছা রইল সুমন দা /
ভাল থাকবেন ।

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

জেন রসি বলেছেন: আহা! সেইসব দিনগুলো। হুমায়ূনের নাটক। নূরদের অভিনয়। যা আমাদের প্রকৃত অর্থেই স্পর্শ করত। আপনার পোস্ট পড়তে পড়তে সেসব কথাই মনে হচ্ছিল। আসাদুজ্জামান নূরের মঞ্চনাটকও দেখেছি। তিনি প্রকৃত অর্থেই একজন অসাধারন অভিনেতা। হুমায়ূনের সাথে তার রসায়নটা ছিল অন্যরকম।

আঞ্চলিক ভাষায় কথা বললেই সেটা ন্যাচারাল অভিনয় হয়ে যায়না। আবার প্রমিত ভাষা মানেই আরোপিত কিছু না। এখানে ভাষার চাইতেও অভিনেতার দক্ষতা এবং পরিচালকের দক্ষতা গুরুত্বপূর্ন।

চমৎকার পোস্ট। :)



০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সেটাই / অভিনয় দিয়ে সব ঢেকে দিতে হবে। আপনি ভাগ্যবান নূরের মঞ্চনাটক দেখেছেন ।
তখন কার মানের নাটক আর দেখব কিনা কে জানে।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

সুমন কর বলেছেন: উনি রাশভারী অভিনয় করতেন। দু'একটা বাদ দিয়ে। ভালো অভিনেতা হিসেবে সব চরিত্রে উনাকে আমি পাইনি।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হ্য সব অবশ্য এক মানের হওয়াটা সম্ভব না ।
শুভ দুপুর ।

৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অর্ধেক জীবন নামে সুনীলেরও আছে আত্মজীবনী।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হ্যা ।

৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৬

জেন রসি বলেছেন: সেসময় মিছিল বের হয়েছিল!

স্লোগান ছিল,

আমরা সবাই বাকের হব!
এত মুনা কোথায় পাব? :P

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা। এই স্লোগান অবশ্য আমাদের এদিকে হয় নাই । তবে মেজবানি হইছিল বাকেরের B-)
কি একখান চরিত্র করল বেটায় , জন্ম সার্থক ।
:D

৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৬

জেন রসি বলেছেন: আগুনের পরশমনি দেখে বেশ আলোড়িত হয়েছিলাম। বিশেষ করে শেষ দৃশ্য ছিল অসাধারন। টাচি। নূরকে গেরিলা হিসাবেও বেশ ফিট করেছিল।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হ্যা । শেষটা খুবই অসাধারণ ছিল । বিপাশাও চমৎকার অভিনয় করেছে।

৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

জেন রসি বলেছেন: আপনাকে একটা প্রশ্ন করব করব করেও করা হয়না। আপনার ব্লগের প্রোপিকটা কার।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: Click This Link এখান থেকে নেয়া । হাহাহ

১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

পার্থ তালুকদার বলেছেন: আহ! বাকের ভাই ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সেই দিন !

১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: প্রমিত বাংলার প্রতি এক অজানা আক্রোশ দেখিয়ে যেভাবে নাটকে জগাখিচুড়ি ভাষার আমদানি করা হচ্ছে তাতে না পাওয়া যায় শিল্প, না পাওয়া যায় প্রাণ।

-এটা কিন্তু তারা স্বীকার করবে না মোটেও। তাই নাটক দেখি না। আজাইরা সময় নষ্ট।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: দেখার মত অবস্থাও নেই জুলিয়ান দা।
শুভেচ্ছা রইল ।

১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

জাহিদ অনিক বলেছেন:


আপনার নস্টলজিকতা ভাল লাগলো মাহমুদ ভাই

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ।
শুভরাত্রি।

১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

শাহেদ খান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! আনন্দপাঠ!

পড়ার সময় অপেক্ষা করছিলাম 'আগুনের পরশমনি' নিয়েও কিছু থাকবে ভেবে!

তখন আসলে মধ্যবিত্ত সমাজের পরিবেশটাও অন্যরকম ছিল। একটা ভিন্ন শ্রেণী, একটা ভিন্ন কালচার নিয়ে গড়ে উঠছিল যারা এমনসব নাটকে (বহুব্রীহি, এইসব দিনরাত্রি) নিজেদের আবিষ্কার করে আপ্লুত হচ্ছিল। কিংবা, আমি সঠিক জানি না হয়ত।

কিন্তু, সেই একই "কোথাও কেউ নেই" নাটকটা বর্তমান সময়ে মুক্তি দিলে, তার সমান বা তার কাছাকাছি আবেশ তৈরি করতে পারত বলে মনে করেন কি?

[আর ঐ নাটকে একটা অন্যতম অনুঘটক ছিল আবহ সঙ্গীতটা। এখনও শুনলে বুকের ভেতর কেমন একটা হাহাকার করে ওঠে!]

অনেক অনেক শুভেচ্ছা, প্রিয় গল্পকার। আপনার (মানুষ মানুষ খেলা) গল্পের পরের অংশ কই?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: উত্তরটায় আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের সাহায্য নিলে কেমন হয় ?
'' এত হাজার হাজার অনুষ্ঠান হচ্ছে পর্দায় কিন্তু কোন অনুষ্ঠানেরই কোন প্রভাব নেই। এখন আর কারো দাঁড়ানো নেই, শুধু ছোটা - অধৈর্যের মতো , অসুস্থের মতো শুধু ঊর্ধ্বশ্বাস দৌড় আর ডিগবাজি। স্থির মনে শান্ত চিত্তে কোনোকিছু পুরোপুরি দেখছে না কেউ,
হৃদয়ঙ্গম বা আত্মস্থ করছে না।


আজ রিমোট বা হাজারো চ্যানেলের ঊর্ধ্বশ্বাস উদ্বাস্তু এই পৃথিবীতে এরকম একাগ্রতা বা নিমগ্নতা কি আদৌ সম্ভব ? আজ যত ভাল নাটকই লেখা হোক বা যত ভাল অভিনয়ই হোক , হুমায়ূন আহমেদ বা আসাদুজ্জামানের মত স্টার হয়ে ওঠা আর কি সম্বব হবে? এখন সবই খন্ডিত , সবই ভাঙ্গাচোরা , টি এস এলিয়টের ভাষায় ' এ হিপ অফ ব্রোকেন ইমেজেজ ''

'' নাট্যকার , গীতিকার , সুরকার, কবিরা বেঁচে থাকলেও অভিনেতা, গায়ক,নৃত্যশিল্পী কি বেঁচে থাকে ? থাকলেও কাল , রুচি ,
আর পরিবর্তনের নির্দয় র‍্যাদার নিচে কে কতটুকু অক্ষত ?

'' মানুষের হৃদয়ে এক্তা স্বাভাবিক গতি আছে। কোন বড় বা গভীর জিনিসকে আত্মস্থ করতে তার বেশকিছু সময় লেগে যায়। অনেক জায়গায় এই সময় বেশ দীর্ঘ । কিন্টু টেলিভিশন তাকে এ সময় দেয় না।/ নিজের উরধশাস গতির কারণে কারণেই দিতে পারেনা। ফলে টেলিভিশনের পর্দায় গভীর গাঢ বা মনমধর্মী কোনোকিছু দেখে তা পুরোপুরি হৃদয়ঙ্গম বা আত্মস্থ করা খুবই কঠিন ''

খন্ড খন্ড ভাবে বলা কথাগুলোয় আপনার প্রশ্নের উত্তর আছে হয়ত শাহেদ ভাই।
আমি এই প্রজন্মের বেশ কিছু ছেলেকে কোথাও কেউ নাটক দিয়ে যাচাই করেছিলাম। তারা সবাই আপ্লুত হয়েছে এবং নাটকের
উচ্চমানের প্রশংসা করেছে। তবে মনে হয়না সেই আবেশ আস বে । তার কারণ হিসেবে সময় , সমাজ ইত্যাদি ফ্যাক্টর বাদ দিয়ে বলব , এই বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের জন্য হুমায়ূনের আগের নাটক গুলো ও ভুমিকা রেখেছে। অয়োময়ে কাশেম, এই সব দিনরাত্রিতে টুনির মৃত্যু দর্শককে মর্মাহত করেছে। সবগুলোর যোগফল কোথাও কেউ নেইতে এসে ব্লাস্ট হয়ে গেছে।

ইদানিং আপনি খোলামেলা ভাবে নিজের মত ব্যক্ত করছেন । খুব ভাল লাগছে ব্যাপারটায়। শুভেচছা প্রিয় শাহেদ ভাই । এ মাসে গল্পের পরের অংশ দেয়ার চেস্টা করব।/
শুভেচছা প্রিয় শাহেদ ভাই ।

১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদ০০৭ ,




শিল্পাঙ্গনে একজন সত্যিকারের গুনী ও কৃতি শিল্পীর বর্ণাঢ্য পদচারণার শব্দ শুনিয়ে গেলেন ।

আমার প্রিয় এক শিল্পী "আসাদুজ্জামান নূর" ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: নূর আমারো প্রিয় শিল্পী ।
ধন্যবাদ প্রিয় জি এস ভাই । শুভেচ্ছা রইল

১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১২

প্রামানিক বলেছেন: পুরানো কথা মনে করিয়ে দিলেন। নাটকের জন্য মিছিল হয় এটা একটা বিরল ঘটনা। আর কখনও হবে কিনা জানি না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মনে হয়না হবে ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় প্রামাণিক ভাই ।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৫

কালীদাস বলেছেন: ঠিক ঐ সময় ব্লগ থেকে দূরে থাকায় পোস্টটা মিস করে গেছি। নূর হুমায়ূনের অনেকগুলো চরিত্রের জন্য পারফেক্ট ম্যাচ ছিলেন, দুয়েকটায় ছিলেন না সেগুলোও নিজের অভিনয়গুণে কাভার করে ফেলেছেন। হুমায়ূনের রচিত/পরিচালিত নাটক/সিনেমার শেষের দিকে খানিকটা বিবর্তন দেখেছিলাম, নিউ এজে আমার নিজেরও খুব আহামরি লাগেনি। নূর তার অনেক আগেই অভিনয় অনেক গুটিয়ে রাজনীতির দিকে মন দেয়া শুরু করেছিলেন।

ব্লগে কোন অভিনেতার কাজের মানের উপর লেখা আসেনা অনেক দিন, যেগুলো আগে আসত সেগুলোতেও এরকম মানের লেখা অনেকদিন দেখিনি। চমৎকার লিখেছেন; দেশের একটা বিশেষ ধারার বিবর্তনের অংশটাও খেয়াল করলে পাওয়া যাবে লেখাটাতে। থ্যাংকস পোস্টের জন্য, ছোটবেলার সেই নাটকগুলোর (নব্বইয়ের) কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা আমাকে প্রাণিত করলো ।
ভাল থাকুন প্রিয় কালীদাস ভাই /

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই বলে রাখছি, আমি "এইসব দিনরাত্রি" ছাড়া হুমায়ুন আহমেদ এর আর কোন নাটক বা সিরিয়াল তেমন সিরিয়াসলি দেখি নাই। হয়তো বাইরে ছিলাম, ঘরে ফিরে দেখি সবাই নাটক দেখছে, আমিও বসে পড়লাম এবং মাঝপথ থেকে দেখা শুরু করলাম। এভাবেই দেখেছি। তবে যেটুকু দেখেছি, নূরের অভিনয় আমার ভাল লাগতো।
তবে আমি হুমায়ুন-নূরের নাটকগুলো সম্বন্ধে ওয়াকিফহাল ছিলাম পারিবারিক এবং বন্ধুমহলে আলোচনার শ্রোতা হিসেবে। সেই থেকে আমার যতটুকু জ্ঞান, তার বলেই সম্যক বুঝতে পেরেছি আপনার এই চমৎকার আলোচনাটা। খুব সুন্দর লিখেছেন, শুরু থেকে লেখার ধারায় একইসাথে ভাবগাম্ভীর্য এবং হাল্কা আমেজের সন্নিবেশ ঘটিয়েছেন। কিছু চমৎকার প্রতিমন্তব্যও করেছেন।
কিন্তু, সেই একই "কোথাও কেউ নেই" নাটকটা বর্তমান সময়ে মুক্তি দিলে, তার সমান বা তার কাছাকাছি আবেশ তৈরি করতে পারত বলে মনে করেন কি? - ১৩ নম্বর মন্তব্যে শাহেদ খান এর এ প্রশ্নটা আমারও, খুবই যৌক্তিক।
পোস্টে ভাল লাগা + +

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: শাহেদ ভাইয়ের মন্তব্যে উত্তর দেয়া হয়েছে :) হাহাহা।
আশা করি ভাল আছেন /।
মন্ত্বব্য সহ পড়া আপনার ব্লগিং এর ইতিবাচক দিক । বেশ ভাল লাগে ব্যাপারটা । উপভোগ করি ।
আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুন , শুভেচ্ছা

১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন পোস্ট দিন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন বিজন দা ? ব্লগে আবার সক্রিয় হবার চেস্টা করছি।

১৯| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি কেমন আছেন? এখন কোথায় মাছেন?
আপনার এ চমৎকার পোস্টটা আবার পড়ে আবারো মুগ্ধ হ'লাম! খুব সাবলীল লেখা, উৎকৃষ্ট শব্দচয়ন সমৃৃৃদ্ধ।

২০| ১০ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমরা গর্বিত আমাদের দেশে হুমায়ূন আহমেদ জন্মেছিলেন। আমারা গর্বিত হুমায়ূন আহমেদের লেখা গল্প উপন্যাস আমরা বাংলায় পড়তে পেরেছি। হুমায়ূন আহমেদ নিয়ে যা লিখছেন তা অক্ষরে অক্ষরে সত্যি। - ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.