নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

poet-writer and editor. founder of a development organisation, a promotional agency, printers & publications. co-founder of an IT, Web Solutions Service and WEB Training Institute. Obtained masters in english literature & language...

মাহমুদ টোকন

poet-novelist-editor & development researcher.

মাহমুদ টোকন › বিস্তারিত পোস্টঃ

লালপ্রশ্ন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৬


..........................................
আচ্ছা, একুশের বইমেলা তো বাংলাভাষা তথা নিজ ভাষার প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং মাতৃভাষার উৎকর্ষতা সাধনের জন্য পালিত হয়। তো এখনই কেন International Literary Conference করতে হবে? এটি বছরের অন্য যা কোনো সময় হলে অসুবিধা কোথায়?
অন্যসময় হলে আমরা আলাদাভাবে বরং আরেকটি সাহিত্য উৎসব পেতে পারি!

আমরা তো বাংলাদেশের অন্য জনগোষ্ঠির(চাকমা, মার্মা, চাক, গারো, মনিপুরি ও অন্যান্য) ভাষার জন্য কোন আয়োজন করি না। সে ভাষায়ও সাহিত্য হয়, সে ভাষায়ও বড় জনগোষ্ঠি কথা বলে। তার আলাদা ভাষা-মর্যাদাও রয়েছে। তাহলে কেনো এই আদেখলা ইংরেজি প্রিতি ভাষার মাসেই!
এটি কি ভাষা শহীদদের প্রতি অসম্মান করা নয়?
.....................
** আমার বোঝায় ভুল হতে পারে, কেউ যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

মানবী বলেছেন: ভাষার মাসে শুধু নিজের ভাষায় সীমাবদ্ধ না থেকে পৃথিবীর বিভিন্নভাষার সাহিত্য স্থান দেয়া অন্যায় কিছু মনে হলোনা। আর তা যদি শুধু এক কনফারেন্সের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে বিচলিত হবার মতো কিছু নেই মনে হয়!

চাকমা, মার্মা, চাক, গারো, মনিপুরিস্ আরো যাঁরা আছেন তাঁরা আমাদেরই অণ্তর্ভুক্ত, ভিন্ন দেশের কেউ নন। বাংলা ভাষার পাশাপাশি এসব ভাষার সাহিত্যও বইমেলা সহ বিভিন্ন আয়োজনে স্থান পাওয়া উচিৎ। এই ভাষাভাষির মানুষদের উদ্যোঘি হয়ে এগিয়ে আসতে হবে। শুধু আদিবাসী কেনো, বিভিন্ন এলাকার(সিলেট, রাজশাহী, চট্রগ্রাম, বরিশাল ইত্যাদি) স্থানীয় ভাষার সাহিত্যের ব্যাপক প্রচার প্রয়োজন।

সহমত হতে না হওয়ায় দুঃখিত তবে আপনার ভাবনা প্রশংসনীয় :-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.