১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৪

ুঃখবিলাস বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন
Click This Link

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৪

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ধর্ষক যদি সাজা না পায় তাহলে ধর্ষণ হবে না কেন?? ৭১ সালে ধর্ষণ হয়েছে কারণ মেয়েদের মনে করেছে মাল, মাল যে যা পার খাও কোন আঈন নেই। ভারতে একই অবস্থা মেয়েরা হলো মাল। বাংলাদেশেও ধর্ষকদের কঠিন বিচার দিতে হবে তাহলে কমবে। পাশাপাশি পোষাক অবশ্যই বড় একটি ফ্যাক্টর। এটিকে অস্বীকার করে যারা গভীরভাবে চিন্তা করে না শুধু তারাই।

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৪

দেশী মামা বলেছেন: " এই সমাজে ধর্ষকদের মৃত্যুদন্ড দিলেই ধর্ষকদের সংখ্যা কম হবেনা, যতদিন ধর্ষকামী মানসিকতার লোকদের সংখ্যা কমবে।"

ভুল ধারনা ।

আমার হাতে দায়িত্ব দেয়া হোক । ধর্ষকের লিঙ্গ কেটে তাকে ওই লিঙ্গ হটডগ বানাইয়া খাওয়াইয়া দিমু । এর পর গুলিস্তানের মোড়ে চাইর হাত পাও চাইরটা ট্রাক দিয়া টাইনা ছিঁড়া ফালামু ।

৫ বছরের মইদ্ধে যদি ধর্ষণের সংখ্যা এখনের বিশ ভাগের এক ভাগে নামাইয়া আনতে না পারি তো এই শাস্তি আমি নিজের জন্য কবুল করুম ।

শাস্তি ছাড়া অপরাধ কমান যায় না ।

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনি যেসব উদাহারণ টেনেছেন সেখানকার ধর্ষনের পরিস্থিতি ভিন্ন। আর পোষাকের কথা যেখানে বলা হয়েছে সেখানে আর এক পরিস্থিতি। পুরুষ স্বভাবতই একটু কম লাজের। এখন আপনি আমার সামনে স্বল্প বসনে আপনার ঢাউস ঢাউস পেয়ারা হেলিয়ে দুলিয়ে যাবেন, আমার তো খাড়া হয়ে যাবে। তখন আমি একটু হাত দিলেই হয়ে যাবেন ধর্ষিতা। উরু পর্যন্ত আটসাট জামা-পায়জামা পরে আপনারা সামনে দিয়ে হাটবেন, তখন তো আবার খাড়া হয়ে যাবে। তখন যারা এই খাড়া হওয়াটাকে কন্ট্রোল করতে পারে তারা ভালো, যারা পারেনা তারা আপনার ডালিমে হাত দিবেই, আপনার উপর মেশিন চালাবে নিজেদের যৌন ক্ষৃধা মিটানোর জন্য। ওদের যৌন ক্ষূধাটা ঘুমিয়ে ছিল, আপনি সেটা জাগিয়ে দিয়েছেন। তারচেয়ে যদি একটু পর্দা, আব্রু রক্ষা করে চলেন তবে তো আপনি এই উষ্কানিটা এড়িয়ে চলতে পারবেন। আপনি রক্ষা পাবেন, সমাজ রক্ষা পাবে, প্লাস অন্য কারও খাড়া হয়ে যাবে না। আপনি বলবেন যে আমারটা দেখে কেন অন্যর খাড়া হয়ে যাবে? খাড়া হতেই হবে। না হলে আপনার সুখ সে দিতে পারবে না। রাতে তাকেই আপনি বলবেন অক্ষম, নপুংশক ইত্যাদি। তাই সৃষ্টিকর্তা এই খাড়া হওয়ার সিস্টেম চালু করেছেন।

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৬

বিডি আমিনুর বলেছেন: অনেক সুন্দর সুন্দর কমেন্ট পড়ার অপেক্ষায় আছি । @ভিটামিন সি আপনার কমেন্টে ভিটামিন সি র পরিমান বেশি হয়ে গেছে

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৯

জগ বলেছেন: @ভিটামিন সি, ওই মিয়া আপনি লুল সমাজের প্রতিনিধি হিসাবে আবির্ভূত হলেন নাকি?

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৪

দেশে ভালোবাসা নাই বলেছেন: @ভিটামিন সি

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৯

ভিটামিন সি বলেছেন: না। লুল সমাজের প্রতিনিধি হয়ে আসি নাই। লেখিকার মাথায় তো ঢুকছে না কেন মেয়েদের ভদ্র পোষাক পরতে বলা হয়েছে। তাই তার মাথায় যেন ঢুকে এই জন্য এইভাবে লিখলাম। আমি এতো খারাপ না। লেখিকা সব ধর্ষন একসাথে গুলিয়ে ফেলেছেন। সমাজে কিছু খারাপ লোক আছেন। তাদের উষ্কানি না দিয়ে কিভাবে তা প্রতিহত করা যায় সেই চেষ্টা করতে হবে।

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫০

ুঃখবিলাস বলেছেন: দেশি মামার সাথে একমত

১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ২ নং কমেন্টে আমি যেটুকু বাকী রেখেছিলাম "পাশাপাশি পোষাক অবশ্যই বড় একটি ফ্যাক্টর", সেটুকু বলে দিয়েছে ভিটামিন সি। মানুষের মনে এই বাসনা সব সময় থাকে না। যখন এগুলো দেখে বা চিন্তা করে তখনই শুধু ঐ ইচ্ছাটা জাগে। সুতরাং মেয়েদের ভাল পোষাক পরা অবশ্যই উচিত। কারণ তাদের শরীরের সবজায়গায় আকর্ষণ।

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৫

তামীম বলছি বলেছেন: ধর্ষকদের জন্য একটা শাস্তিঃ

যারা Rape করে তাদের শাস্তি ভয়ানক। পায়ুপথ দিয়ে বল্লম ধুকবে আর টা মুখ দিয়ে বেরুবে। তারপর টা ঝুলিএ রাখা হবেপ্রদর্শনীর জন্য। অন্যান্য শাস্তিও আছে।

ফেবু থেকে একটা কপি মারলামঃ


==========================
কোথায় একজনের Wall Post এ ছবি দেখলাম তাতে এক মেয়ে
"Do not teach us what to wear, teach your sons not to rape"
লেখা নিএ দাড়িয়ে আছে। প্রথমে প্রথমে Messageটা খুব ভাল লাগল। লাইক দিএ দিলাম। পরে ভাবলামএকটু দেখি তো কোথায় কোথায় ধর্ষণ এর Rate কেমন? তাতে দেখলাম Ranking এর শীর্ষ তালিকায়আছেঃ
১) South Africa: এই দেশে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে১১৯৫ জন ধর্ষিত হয়। সেখানে সমাজ বেবস্থা খুব খারাপ। অবাধ যৌনাচার, AIDS এর ছড়াছড়ি, মেয়েদের অর্ধ উলঙ্গ অবস্থা। শিক্ষার দিক থেকে ভাল না।
২) Australia: South Africa এর পর এর অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৭৭ জন ধর্ষিতহয়। High Standard সমাজ বেবস্থা। শিক্ষা বেবস্থাও অনেক Developed। Morality এর দিক থেকেও so called developed। সেখানে মেয়েদের যে কোন Dress up allowed. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
3) Canada : এর পরের অবস্থান।এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৩৩ জন নারী ধর্ষিত হয়। সেখানের সমাজ বেবস্থা, শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called developed। অবশ্যই তারা তাদের সন্তানদের শিক্ষাদেয় Rape না করার। মেয়েদেরDress up as they wish. কোন বাঁধা নেই।
৪) Zimbabwe: এর পরের অবস্থান । এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪৫৭ জন নারী ধর্ষিত হয়। সমাজ বেবস্থা, শিক্ষা বেবস্থা, Morality খুবখারাপ।এখানেও মেয়েদের Dress up এ কোন বাঁধা নেই। যাখুশি কাপর পরে।
৫) U.S.A: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩০১ জন নারী ধর্ষিত হয়। বাকি অংশআর নাই বললাম। অবশ্যই এখানে মেয়েদের Rape শিক্ষা দেয়া হয় না। মেয়েদের Dress up না ই বলি। Being Naked isallowed is some states. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৬) New Zealand: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ২১৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সমাজ বেবস্থা, Morality so called developed. নারীদের dress up free. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৭) U.K: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৪২ জন ধর্ষিত হয় বাকি আমার কিছু বলারনাই। সব ই জানা।
এবার আসি শেষের দিকে কারা আছেঃ
১) Saudi Arabia: শেষের দিক থেকে ১ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা so called developed না। শরিয়া আইন এ চলে। মেয়েদের পর্দা না করে এবং একা বাইরে বের হওয়া মানা।বের হতে চাইলে স্বামী, বড় ভাই কাউকে নিএ বের হতে হবে।
২) Azerbaijan: শেষের দিক থেকে ২ নম্বর। ৯৫% মুসলিম। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called developed না। মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৩) Yemen: শেষের দিক থেকে ৩ নম্বর। মুসলিম দেশ। West এর তুলনায় শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না । মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৪) Indonesia : শেষের দিক থেকে ৪ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৫ জন ধর্ষিত হয়. শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
৫) Oman: মুসলিম দেশ। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৮ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
এটা কোন মধ্যযুগীয় তথ্য না। ২১ শতকে যেখানে সভ্য জাতিগুলার তথ্য।
এখন আমাকে বলেন Rape এর Rateকেন ঐ So Called Developed দেশ গুলোতে বেশি। কেন? ওইখানে কি Morality Strong না? ওদের শিক্ষা বেবস্থা কি ওদের Rape না করার শিক্ষা দেয় না? বুজলাম হুজুর রা কিছুহইলেই পর্দা নিয়া চিল্লাই। এখন আপনি যদি একজন সুস্ত মস্তিস্কের মানুষ হএ থাকেন তাইলে আমারে বলেন কেন যেখানে পর্দা আছে সেখানে rape কম? যদি আমদের ছেলেদের teachকইরাই rape কইমা যাইত তাহলে ঐ সব So Called Developed দেশ কেন প্রথম দিকে থাকে? বলেন? মেয়েরা মনে করে ছেলেদের নজর ঠিক করলেই Rape কইমা যাইব। আরে পাগলী!!!তাইলে উপর থাইকা আবার দেখ। এটা আমি বানাই নাই। WIKIPEDIA, official cold case investigations, ­ ­ Raperecord, বিভিন্ন পত্রিকা থাইকা পাওয়া তথ্য। শরীর দেখায়া তো ঘুইরা বেরাও। আল্লাহর কথা একটু শুইনো। আল্লাহ্‌ আমাদের ভালোর জন্নইমেয়েদের পর্দা করতে বলেছেন। আল্লাহ্‌ থাইকা বেশি বুইজ্জ না।
(এখানে শুধু মেয়েদেরকে বলসি তার মানে এই না যে ছেলেরা দুধে ধোয়া। যারা Rape করে তাদের শাস্তি ভয়ানক। পায়ুপথ দিয়ে বল্লম ধুকবে আর টা মুখ দিয়ে বেরুবে। তারপর টা ঝুলিএ রাখা হবেপ্রদর্শনীর জন্য। অন্যান্য শাস্তিও আছে।)

(collected)


===================

Click This Link

১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৬

শিক কাবাব বলেছেন: আমাকে বলতেই হচ্ছে (দুঃখিত)। পর্দা না করা, এবং উস্কানিমূলক ড্রেস পড়াকে যারা সাপোর্ট করে, তারা নিজেরা ধর্ষিত হতে চায়। একমাত্র নরপশু, বেশ্যার জন্ম ছাড়া আর কেউ পর্দার বিরোধীতা করতে পারে না, উস্কানিমূলক ড্রেসের সাপোর্ট করতে পারে না। (১ কথায় সকল যুক্তি তর্কের অবসান)

১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৯

মরু বালক বলেছেন: .
.
.
.
পার্লামেন্টে প্রধান বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির রাজস্থান থেকে নির্বাচিত আইনপ্রণেতা বানোয়ারি লাল সিংগামের ধারণা, স্কুলের শিক্ষার্থীরা স্কার্ট পরার জন্যই নিপীড়নের শিকার হন। স্কুলগুলোতে পোশাকবিধি বদলানোর জন্য তিনি কয়েকদিন আগে রাজ্যের প্রধান সচিবকে চিঠি পর্যন্ত দিয়েছেন। ওই চিঠিতে তিনি বলেন, মেয়েরা যখন স্কুলে যাওয়ার জন্য বাসা থেকে বেরিয়ে গাড়িতে ওঠার জন্য অপেক্ষা করে, তখন সে দৃশ্য অনেকের যৌনতার উদ্রেক ঘটায়। তাই মেয়েদের হয় সালোয়ার-কামিজ বা পুরো-হাতা শার্ট-প্যান্ট পরানো উচিত।

১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০১

যোগী বলেছেন: @ভিটামিন সি তুই কুত্তার জাত তাই পরনারী দেখলে নিজেকে কন্ট্ররল করতে পারিস না।
তুই একবার জাপান কিংবা ইউরোপে যা , গিয়ে দেখ সেখানকার মেয়েরা হাফ পেন্টের চেয়েও ছোট প্যান্ট পরে আর উপরে কি পরে নাইবা বললাম। সেখানে রাস্তা ঘাটে পুলিশ মেয়েদের পাহারাও দিয়ে রাখেনা ।

সেখানে ইভটিজিং কি জিনিশ এই ৫ বছরে দেখলাম না, ধর্ষনতো দুরের কথা।
আমার সহকর্মী অনেক মেয়েই ঐ ধরনের পোশাক পরে। আমার কখনো ধর্ষনের লালসা জাগেনি। কারন আমার ঘরে বৌ আছে আমি পরনারীদের সন্মান করি, সর্বপরী আমি মানুষের বাচ্চা।

১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

শিক কাবাব বলেছেন: যোগী বলেছেন ....... যোগী তোর ব্রেন শর্ট। মিনি স্কার্ট পড়ুক বা কাপড় না-ই পড়ুক, তাই বলে কি আমি ধরে ধরে ধর্ষণ করতে থাকবো? দেশে কি আইন কানুন ফাসি গুলি নাই? আজ দেখলাম, লালসা কন্ট্রোল করলাম। কাল দেখলাম, দেখতে দেখতে এক দিন ঠিকই আমার মাথা খারাপ হবে ঐ মেয়েটাকে ধর্ষণ করার জন্য। এটা মনুষ্য চরিত্র।

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১০

মাহফুজশান্ত বলেছেন:
'ধর্ষণ' একটি মারাত্মক অপরাধ, আল-কোরআনের বিধান মতে ধর্ষণের শাস্তি-

১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১১

শিক কাবাব বলেছেন: যোগী বলেছেন ....... যোগী তোর ব্রেন শর্ট। তুই মনে করেছি তুই হিজড়া বলে সকল পুরুষ কি তোর মত হিজরা?

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১২

জগ বলেছেন: যোগী বলেছেন: @ভিটামিন সি তুই কুত্তার জাত তাই পরনারী দেখলে নিজেকে কন্ট্ররল করতে পারিস না।

আমার কখনো ধর্ষনের লালসা জাগেনি। কারন আমার ঘরে বৌ আছে আমি পরনারীদের সন্মান করি, সর্বপরী আমি মানুষের বাচ্চা।

-----------------------------

যোগীর ক্যারেকটার সার্টিফিকেট পাওয়া গেল।

১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৯

মুখচোরা বলেছেন: ভিটামিন সি কে ধিক্কার। আপনার লেখার প্রতিটি শব্দ জানান দেয় আপনার ধর্ষকামী মনের খবর।

২০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৪

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: কেন জানি ব্লগের ছাগীয়তাবাদীরা আসল পুরুষ টাইপ । মেয়ে দেখলেই তাদের বিচি দাড়াইয়া যায় । এদের কাছে এদের মা-বোনওঁ নিরাপদ না, যে কোন সময় এদের বিচি দাঁড়িয়ে যেয়ে রেইপ করতে পারে।

গণ মানুষের ব্লগ বলে এইসব শুয়োর গুলোকে ব্লগে ল্যাদানোর সুযোগ দেওয়া হয় ।

২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭

জগ বলেছেন: প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: কেন জানি ব্লগের ছাগীয়তাবাদীরা আসল পুরুষ টাইপ । মেয়ে দেখলেই তাদের বিচি দাড়াইয়া যায় ।

[নো কমেন্টস]

২২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: শিক কাবাব কইছে যোগি হিজরা

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: একি ফ্যামেলীর মা,বাপ এবং ভাই বোনের ফ্যামিলি ছবি। পশ্চিমে এদের ঘরে ওদের মা এবং বোনের সব সময় শর্টই পরে থাকে। ওদেরতো ধর্ষক জ্বালা জ্বেলে উঠেনা।

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

কিতা ও বা বলেছেন: পাশাপাশি পোষাক অবশ্যই বড় একটি ফ্যাক্টর। এটিকে অস্বীকার করে যারা গভীরভাবে চিন্তা করে না শুধু তারাই।

২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩০

মেহেদী_হাসান বলেছেন: ...আমার সহকর্মী অনেক মেয়েই ঐ ধরনের পোশাক পরে। আমার কখনো ধর্ষনের লালসা জাগেনি। কারন আমার ঘরে বৌ আছে ...

@ যোগী, যাদের ঘরে বউ নেই, তাদের জন্য কি দাওয়াই?

২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১

রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: কিছু ধর্ষকামী খাসী ছাড়া বাকি সবাইকে মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: উপরের ছবিগুলো দিয়ে তুলনা করায় আপনার পেষ্টের মান অনেক নিচে নেমে গেল!?
এবং বোঝা গেল যে, পশ্চিমা বিশ্ব সম্পর্কে হয় আপনার ধারনা পরিষ্কার নয়, কিংবা আপনি জেনেও সত্য লুকোচ্ছেন! শেম

২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬

রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: @মাহফুজ শান্ত, আমি পচ্চিমে থাকি। পচ্চিম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা আছে। ওরা নিজেদের ঘরের ভিতর মা, বোন, খালা, ফুফা, দাদী সবাই শর্ট পরে থাকে বেশীরভাগ সময়।

২৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯

রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন:

৩০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫

গেস্টাপো বলেছেন: কিসের মাঝে কি পান্তাভাতে ঘি
এখানে আপনি বোরকা বা হিজাবের নাম দিয়েছেন কেন?আপনি যেহেতু মনে করেন ধর্ষণের জন্য বোরকা বাঃ হিজাব দায়ি না তাওলে এই নামে পোস্ট দিলেন কেন?ধর্ষণ হইছে ভারতে এর প্রতিবাদ করুন

৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আইন প্রয়োগের পাশাপাশি এর কারনগুলো খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে।
অন্যথায় কিছুদিন পরপর কোন না কোন মায়ের আহাজারিতে আকাশ বাতাস ভারি হবে।শুধু মূল্যবোধ রসাতলে গেল গেল বলে চিল্লাইয়া কোন লাভ হবে না।

৩২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

রাতুলবিডি২ বলেছেন: আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ধর্ষক যদি সাজা না পায় তাহলে ধর্ষণ হবে না কেন?? :- একমত ।

আর "যতদিন ধর্ষকামী মানসিকতার লোকদের সংখ্যা কমবে " - সেটা কিভাবে কমবে ? উন্নত শিক্ষা? গন সচেতনতা ?? কাকে দিয়ে এই উন্নত শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালন করবেন? পরিমল ? হাসালেন !

মাইরের উপরে ঔষুধ নাই, প্রমান হল সৌদী আরব ! আর আফগানিস্তান ।
শুনছি মোল্লা ওমর এক ধর্ষক কে ট্যাংকের নলে ফাসীতে ঝুলিয়ে দেয় । এতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়ে শেষে ক্ষমতায় যায় । মোল্লার ক্যানভাস করতে আসি নাই, বলছি যে এতে কাজ হয় ।

১ নম্বর : ওষুধ মাইর, মানে কঠিন শাস্তি

২ নম্বর : মেয়েদেরখে একটু সাবধান হতে হবে, নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখতে হবে । আপনি যত ভাল পোষাকে থাকুন না কেন, ধর্ষক যদি জানে তাকে বাধা দেবার বা ধরা পরার কোন ব্যবস্হা নেই, সেটাও বিপদ ঘটাবে ।

যুদ্ধকালীন নির্যাতন গুলো একারণেই ঘটে। ক্ষমতাধরদের পেশীশক্তি পশুত্বকে জাগিয়ে তোলে ।

৩ নম্বর : সমাজের মানুষের মানষিকতার পরিবর্তন ঘটান । পরিমলকে যদি সবাই ঘৃণা করে, তার মামলা চালাতে যদি আত্মীয় সজন কেউ না আসে, তবে ধর্সকের সংখ্যা কমবে । আর যদি সেন্চুরী মানিকরা রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত হয় তবে ধর্ষণ কমবে না ।

তবে মানষিকতার পরিবর্তন মানে এটা না যে ধর্ষকের কঠোর শাস্তির দাবী বাদ দিয়ে মন মানষিকতা পরিবর্তনের জন্য সেমিনার করবেন, বই ছাপাবেন, শর্ট ফিল্ম বানাবেন, আর এন জি ও প্রকল্প হাতে নিবেন!

৪ নম্বর : ডিজুস ডিজে কালচার থেকে দুরে থাকতে হবে, মেয়েদের পোষকের বিষয়েও শালীন থাকতে হবে ।

৩৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭

গেস্টাপো বলেছেন: প্রতিবাদ করুন এই ধর্ষণের।এই আমার মহান ভারত মাথা।এমন দেশে কেন যে আমার জন্ম হল না

৩৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

মেহেদী_হাসান বলেছেন: @ রোকসানা খাতুন লিজা, পরিবারের মধ্যে পর্দা প্রযোজ্য নয়। ইস্লামে পরিবারের মধ্যে অনেক কম ড্রেসও এলাউড।
নিতান্তুই কুত্তা ছাড়া কেউ ইন্সেস্ট করে না বলেই পরিবারের সদস্যদের দেখে কুচিন্তা আসে না।
কিন্তু কুচিন্তা আসে অন্য একটা মেয়েকে দেখলে। আপনি ছেলে না হলে এটা বুঝবেন না। কেউ যদি হট মেয়ে দেখে হট না হয়, তবে সে নপুংসক বা হিজরা ছাড়া আর কিছুই না।

৩৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

বিডি আমিনুর বলেছেন: শিক কাবাব কইছে যোগি হিজরা

৩৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: @রোকসানা খাতুন লিজা
আপনি যে দেশে বাস করেন সেখানে কি রেপের ঘটনা ঘটেই না? দামিনির মত ঘটনা হয়ত খুব কমই ঘটে। কিন্তু নর্জিনে ধর্ষনের ঘটনা কি প্রায়ই ঘটছে না? দয়া করে সত্য লুকোবেন না।

নিচের পোষ্টটিতে আমন্ত্রণ-
হাত-পায়ে মোজা আর আপাদমস্তক ঢাকাকেই কি 'পর্দা' বলে?

৩৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

নতুন সময় বলেছেন: লেখিকা পশ্চিমা উদাহরণ টেনেছেন। বেশ ভালো।
ফ্রি সেক্সের দেশে ধর্ষণের প্রয়োজন কি?
তারপরও তো ওসব দেশে হাজারো ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ কথা অস্বীকার করার উপায় আছে কি?

৩৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

জগ বলেছেন: ক্যাচাল পোষ্ট।

রোকসানা খাতুন লিজা একজন ছাই্য়্যা বলে মনে হচ্ছে।

৩৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩

এপসাইন বলেছেন: vai amra keno jhogra korsi?? Manusher mon asholei odvut!! Akjon rokto mangsher manush r akjoner artonad,koshto,chitkar kivabe upekkha korte pare?? koshto hoyna??
Poshak,ashak,shondorje kotha bolsina,ami bolsi manobotar kotha
je dhorshon korte ashe she ki manush na?? Manush hole she kivabe dhorshon kore?? She jorajuri kore kivabe nijer lalosha puron kore?? R sex** beparta ki shudhui joibik?? Tahole to prostitution asei tader jonno..jader ato kamona tara prostitute der kase jak...dhorshon keno?? Akjon k valo na beshe,na chine,kono rokom feelings sarai(not sexual ) tar shathe kivabe milito howa jay ar ate ki shukh ta amar mathay dhukena..
Hoyto ami nirbodh,,hoyto nadan..kintu ami khomaparthi je ami bolte baddho hossi manobota shobcheye boro shuhanuvuty..valobasha na jagle bisanay thaka ulongo meyer shathe jouno shomporko kora possible jader jonno tara to nijeke purush mone kore ,kintu tara ashole purush na..tara ninmo maner kono prani...

৪০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

ধূসর পৃথিবী বলেছেন: ছাগলামির একটা সীমা অাছে। সব সমস্যারই সমাধান দুই তরফ থেকে অাসতে হয়। ধর্ষকদের দোষ দিয়ে মনে যা অাসে তা পড়ে রাস্তা ঘাটে ঘুরাঘুরি করা জাষ্টিফাই করার চেষ্টা করার চেষ্টা করা একটা বড় ছাগলামী ছাড়া অার কিছু না। অামার কথা সাফ, ধর্ষন করলে সোজা মৃত্যদন্ড। অার ফালতু কাপড় পইড়া বেহায়ার মত ঘুইরা বেড়ানোও কোন ক্রমেই মানা যায় না। এতে অামরা সাধারন মানুষ বিব্রত হই। এইটাই একটা সুন্দর সমাজের সমাধান। এর বাইরে যত মত সব সুশীল সাজার পায়তারা। বাস্তর কোন সমাধান নাহ।

৪১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৮

সামদ বলেছেন: সমর্থন রইল পোষ্টের মূল বক্তব্যের প্রতি।

৪২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৯

এস এইচ খান বলেছেন: গরু বেশী আতাল বেতাল হাঁটলে কানসা বেরাইয়া পাচইন ( গরু পেটানোর ইয়া মোটা লাঠি ) দিয়া পিটাইলে কিছুক্ষণ লাইন ধরে হাঁটে! ভিটামিন সির পাচইনের পিটানিটা এক দম মোক্ষম হইছে! কিন্ত তাতেও কি গরু মানুষ হয়! হয়না, যে কারনে যোগী, পিলিওচিন আর রোকসানা খাতুন লিজাদের আরালে যারা কিবোর্ড চাপে ওরা স্রেফ প্রতিবন্ধী!

শিক কাবাব, ভিটামিন সি, মাহফুজশান্ত আর রাতুলবিডিরে ধন্যবাদ গরু পিটাইয়া মানুষ বানানোর আপ্রাণ চেষ্টার জন্য

৪৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৬

মরু বালক বলেছেন:
..
.
.
আপনার কাছে প্রশ্ন
পর্ণ ভিডিও গুলোর কত পারসেন্ট পশ্চিমের ??? (ছবি কারনে)
নারীরা ক্যান পণ্যের সাথে দাঁড়ায় ???
ব্লেডের বিজ্ঞাপনে নারী ক্যান মডেল হয় ???
শুধু জোর করে করলে ক্যান “ধর্ষণ” হয়??
আর সম্মতিতে বিয়ের আগে করলে, সেটি কি ???
..............................
হারামজাদা কোন দেশে বেশি ?? আমেরিকাতে ?? না বাংলাদেশে??(সউদি আরবের কই নাই কিন্তু )
.................
পোশাক আশাক ঠিক থাকলে, অনেক ছেলেরা ভদ্র থাকতে পারতো। (বাকিরা কুলাঙ্গার বলে বিবেচিত হত, আর এখন সবাই)কিন্তু সে সুযোগ আছে ???

৪৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৭

এস. এম. রায়হান বলেছেন: পোস্ট নিয়ে আপাতত বলার কিছু নাই। কিছু আজেবাজে মন্তব্য এসেছে যেগুলো দেখার দায়িত্ব মডুর।


তবে পাঠকদের জন্য সতর্কবাণী-

এই পোস্টদাতা একজন পুরুষ, নারী নয়; এবং ইসলামে অবিশ্বাসী। তাকে গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই।

৪৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৯

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: পোস্ট লেখকের প্রতি

ধর্ষণ একটা জঘন্য অপরাধ।এর শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিৎ।দিল্লির সে মেয়েটির ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে হবার কথা ছিলো।আপনার পোস্ট এ আপনি মূল বিষয় থেকে দূরে সরে গেছেন।


সবার প্রতি অনুরোধ রইলো আসুন আমরা এ রকমের জঘন্য অপরাধের প্রতিবাদ করি।ক্যাচাল এড়িয়ে চলি

৪৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২০

একা স্বপ্নীল পথিক বলেছেন: ভিটামিন সি কে ধিক্কার। আপনার লেখার প্রতিটি শব্দ জানান দেয় আপনার ধর্ষকামী মনের খবর।

মেয়েদেরখে একটু সাবধান হতে হবে, নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখতে হবে । আপনি যত ভাল পোষাকে থাকুন না কেন, ধর্ষক যদি জানে তাকে বাধা দেবার বা ধরা পরার কোন ব্যবস্হা নেই, সেটাও বিপদ ঘটাবে ।

উগ্র পোষাক সমর্থন করি না, তাই বলে ভিটামিন সি এর মত মানসিকতাকেও সাপোর্ট করি না।

পশুর যখন লালসা জাগে, তখন সে তার লালসা মেটাবেই- সেটা অনাবৃত খাবার (তাদের জন্য) এর মাধ্যমেই হোক আর ঢেকে রাখা সুরক্ষিত খাবারের মাধ্যমেই হোক।

৪৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২১

সবখানে সবাই আছে বলেছেন: কিছু কিছু মানুষ এমন লজিক নিয়ে চলে-
সিংহ মানুষ খায়, মানুষ দেখলেই আক্রমন করবে তাহলে কি করতে হবে? মানুষকে খাচায় আটকাতে হবে।

কিছু বলার নাই। কোন মানসিকতার মানুষ আজকাল ব্লগিং করে ভাবতে অবাক লাগে।

৪৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৭

একা স্বপ্নীল পথিক বলেছেন: @ রাতুলবিডি২

প্রত্যেক কথার সাথে একমত

৪৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৭

এস এইচ খান বলেছেন: এস. এম. রায়হান বলেছেন: পোস্ট নিয়ে আপাতত বলার কিছু নাই। কিছু আজেবাজে মন্তব্য এসেছে যেগুলো দেখার দায়িত্ব মডুর।


তবে পাঠকদের জন্য সতর্কবাণী-

এই পোস্টদাতা একজন পুরুষ, নারী নয়; এবং ইসলামে অবিশ্বাসী। তাকে গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই।


=== মাতারীর আড়ালে এই বেডারে আর মুসলিম নিকের আড়ালে এই মুসলিম বিদ্বেষীরে চিনতে বেশ দেরী করে ফেলছেন রায়হান ভাই

৫০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৭

ভাঙ্গা পেনসিল বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন, অসাধারন।

৫১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

নির্বাসিত আমি বলেছেন: যে যার জায়গা থেকে তার নিজ ধর্মের অনুসারি ও ভয় করলে এইসব কিছুই থাকতো না ।

৫২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮

রাতুলবিডি২ বলেছেন: নরীকে রক্ষার জন্য ৪টি ব্যবস্হা Click This Link

৫৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

এপসাইন বলেছেন: কথা হচ্ছে সৌদি তে ধর্ষণ এর হার কম কারন সেখানে আইন শক্ত। সেখানে টাকা দিয়ে ছাড়া পাওয়া যায়না। আমাদের দেশে এর একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করতে হবে।
তাহলেই র ধর্ষণ হবেনা।
সৌদি তে ধর্ষণ র পরকীয়া এর শাস্তি গলা কেটে ফেলা।
র ধর্ষণ কারী বিবাহিত হলে তাঁর শাস্তি আরও কঠিন এবং দ্রুত ।।
কারন তাঁর কোন পয়েন্ট ই নাই।
সো , শাস্তি কঠিন করতে হবে।
গলা কেটে ফেল... পারলে ওই যন্ত্র তাও। :p

৫৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: অবাক হয়ে গেলাম এক একজনের কমেন্ট দেখে !!

৫৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪

মাইন রানা বলেছেন: এইসব প্রতিবাদের শুরু করতে হবে একদম নিজ থেকে।

নিজকে প্রশ্ন করুন আপনি কি আসলেই এই ধর্ষনের বিরুদ্ধে?
তার পর পরিবারকে প্রশ্ন করুন তারা কি এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে?
সমাজকে প্রশ্ন করুন এই সমাজ কি ধর্ষনের বিরুদ্ধে?
এই রাষ্ট্রকে প্রশ্ন করুন এই রাষ্ট্র কি ধর্ষনের বিরুদ্ধে?

এই রাষ্ট্র ব্যবস্থা একটি মেয়েকে বা মহিলাকে ধর্ষনকারীদের বিরুদ্ধে কতটুকু নিরাপত্তা দিবে যদি প্রতি ঘরে ঘরে ধর্ষনকারী বেড়ে যায়????

এই আন্দোলন নিজ থেকে শুরু করুন। একদম নিজ থেকে।

আপনি আপনার বোনকে, মাকে, আত্নীয়কে, প্রতিবেশীকে কতটুকু নিরাপত্তা দিচ্ছেন? দেশ বা রাষ্ট্র সরকার অনেক দুরের কথা!!!

৫৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫

ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: দুই নাস্তিক ালের দেখলাম জ্বলুনি ধরে গেছে.......কাহিনী কিতা......তরা কি চাস.......সবাই লেংটু হয়ে ঘুরতে.......

৫৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭

রাতুলবিডি২ বলেছেন: নরীকে রক্ষার জন্য ৪টি ব্যবস্হা

১। নির্যাতকের কঠোর শাস্তি
২। নারীর নিরাপত্তার ব্যাপারে সতর্ক হওয়া
৩।মানষিকতার পরিবর্তন , অন্যায়কারীকে ঘৃণা।
৪।উগ্র আচরণ ত্যাগ ও শালীনতা বজায় রাখা ।

৫৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১

এক্স ফ্যাক্টর বলেছেন: এস এইচ খান বলেছেন: এস. এম. রায়হান বলেছেন: পোস্ট নিয়ে আপাতত বলার কিছু নাই। কিছু আজেবাজে মন্তব্য এসেছে যেগুলো দেখার দায়িত্ব মডুর।


তবে পাঠকদের জন্য সতর্কবাণী-

এই পোস্টদাতা একজন পুরুষ, নারী নয়; এবং ইসলামে অবিশ্বাসী। তাকে গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই।


=== মাতারীর আড়ালে এই বেডারে আর মুসলিম নিকের আড়ালে এই মুসলিম বিদ্বেষীরে চিনতে বেশ দেরী করে ফেলছেন রায়হান ভাই

৫৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৩

শোয়াইব আহেমদ বলেছেন:

৬০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

সুজন দেহলভী বলেছেন: ধর্ষকামীদের ১৯৭১ এর ঘটনা বলে লাভ আছে? ধর্ষকামীরা কি যুক্তি বুঝে ?

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী আমাদের তো পরনারীর দিকে তাকানো নিষেধ, সেখানে পরনারীর পোষাকের বিশ্লেষন করার সুযোগ পেলেন কোথায়?

তবে উত্তেজক পোষাক পরিধান যেমন সমর্থন করি না, ধর্ষনও সমর্থন করি না।

৬১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১১

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: ইসলামে কোথায় বলেছে যে বোরকা না পরলে, হিজাব না পরলে ধর্ষন করা জায়েজ? প্রমান দেখান, জনাব ছাইয়া। ইসলামে মেয়েকে যেমন সংযত থাকতে বলেছে, সমানভাবে ছেলে্দেরকেও বলেছে সংযত থাকতে।

একটা ছেলে যদি সংযত মানসিকতা ধারন করতে বাধ্য হয় সামাজিক অনাচার বন্ধের জন্য, তবে সমানভাবে কি মেয়ের উপর ও দায়িত্ব বর্তায় না সংযত থাকার?

আপনার বক্তব্য হচ্ছে, ধর্ষকদের শা্তি দিলে লাভ নেই। অর্থাৎ আপনি ধর্ষকদের শাস্তির পক্ষে না। আপনি শুধু চান মেয়েরা খুল্ললাম খুল্লা হয়ে চলুক , এই তো? এরপর নিজের সুযোগ মত কুকাম করে তার দায় ধর্ষক মানসিকতার উপর চাপিয়ে দেয়া যাবে।

নাস্তিক মানে আসলেই শুয়োরের বাচ্চা।

সামহওয়ার এর অবস্থা আসলেই জঘন্য। নাস্তিক আবালের ছাইয়া নিক থেকে দেয়া পোষ্ট এখন নির্বাচিত পাতায় আসছে। বেশিদিন লাগবে না এই ব্লগটার অবস্থাও সোনা, আমার ব্লগ এর মত হতে।

৬২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৬

মাসরুর আনোয়ার চোধুরী বলেছেন: লেখিকা পশ্চিমাদের ছবি গুলো দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন তিনিও ওখানে ওদের মত এইরকম বিকিনি পইরা হাটেন।
কেউ কিছু বলেনা। শোনেন আমাদের দেশের মানুষ নব্বই ভাগ ইসলাম ধর্মের অনুসারী, ইসলাম পালন করতে না পারলেও, ইসলামের বাণী বিশ্বাস করে।
আপনার মত গুটি কয়েক নাস্তিক আর সুশীলদের মতে...
"মেয়েরা উলঙ্গ থাকিবে মাগার পোলাগো ওইটা খাড়া হয়লে দোষ "
এই নীতিতে চল্লে বাংলাদেশও দূরনীতির মত পশ্চিমা দেশগুলোর অনুসরণ করে ধর্ষণে প্রথম স্হান পাইবো।
থামেন ....!!
লিভটুগেদার, পর্নগ্রাফি, নিউড দেশের বাঙ্গালী প্রবাসী হয়ে ধর্ষনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর ওখানকার মা বইনের অর্ধউলঙ্গ ফটু লাগাইয়া আমাগোরে লেকচার শোনান, যা অনেকটা ভূতের মুখে রাম রাম কিংবা ছাগলের মে মে ডাক ছাড়া আর কিছুই না।

৬৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭

বিডি আমিনুর বলেছেন: তুমি এক ছাইয়া
কত মজা পাও পুন্দানি খাইয়া ?

৬৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২১

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: ১১ নং মন্তব্যের তথ্যগুলো পড়লেই এই পোস্টের অসারতা প্রমাণ হয়।

৬৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পশুদের ধিক্কার
তিব্র প্রতিবাদ স্বরূপ

মাসুদ রানা কবি


: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়

যৌবনের নষ্ট সময়ে
নেমে পথে নাও কার বোনের লজ্জা ছিনিয়ে
নেই কি তোদের বোন
তাদেরকেও ছোবল দিলে গড়িয়ে ।

এই কি মনুষ্যত্ব নষ্ট বিবেক
কেন সমাজে এসে হান আঁধার
ধিক সেই নরাধম পাপিষ্ঠের
নিজ মনে ভেবে কহ হবে কি বিচার ।

৬৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩০

বুইড়া বলেছেন:

৬৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

নিশিথীনি নিশি বলেছেন: ভাইয়া, এইটা আপনি কি বললেন??

শিগররই উইথড্র করেন । কারণ, সমাজে যত দোষ মেযেদের । এই শয়তান মেয়ে মানুষেরা যদি না থাকত , তাহলে তো সমাজে কোন পাপই থাকতো না বলে মনে হয় ।

আমরা মাইয়ারাই সব পাপের মূল । ওই যে বলে না, মেয়েদের পায়ে পায়ে দোষ । ছেলেদের দুই একটু পদস্খলন হইবই ।


কিন্তু এ জন্য পুরাপুরি দায়ী মেয়েরা । ছেলেদের কোন দোষ নাই । আরে ভাই দুই একটু পাপ না করলে সে আর ছেলে কিসের??

একটু খেয়াল করে দেকবেন একটা ছেলে একটা মেয়েকে শারীরীকভাবে ভোগ করতে পারলে অন্য ছেলেদের বলে ক্রেডিট নেয় । তাদের মনেই হয় না যে এইটা একটা দোষ । বা খারাপ কাজ ।

না না । ছেলেদের কোন হইতেই পারে না ।

সব অপকর্ম এর মূলে হইল মেয়েরা । অতএব, সবার উচিত, আমাদের মেয়েদের ফায়ারিং স্পটে দাড় কড়িয়ে ব্রাম ফায়ার করে মেরে ফেলা ।

৬৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬

মরু বালক বলেছেন: .।
.
.
লুল পুরুষের কৌশলের কাছে পরাজিত হয় নারী, ”ধর্ষনের” পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় ”সেচ্ছায় সঙ্গম” শব্দটি, এটাই কি আধুনিকতা?
Click This Link

৬৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭

গেদু চাচা বলেছেন: আমি শুধু হাসলাম আপনার পোষ্ট এবং সেই সাথে কমেন্টের উত্তরগুলো পড়ে। ধর্ষন একটি সামাজিক অপরাধ। এর নিন্দা জানানো সবার উচিত এবং সেই সাথে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে এই সামাজিক ব্যাধি থেকে সমাজ ও সভ্যতা কে মুক্ত রাখতে।

কিন্তু তাই বলে র‌্যাপ-এর মত অপরাধ নিয়ে লিখতে গিয়ে আপনি রাজনীতি করলেন কৌশলে নিজের ইসলাম বিদ্বেষী মনসীকতা কে আরেকটু ঝালাই করে ইসলম প্রণীত জীবন বিধান কে এক হাত নেওয়ার অসাড় চেষ্ঠা করলেন।

আরে বাবা ইসলাম তার জীবন বিধান দিয়েছে। আপনি মানলে মানেন না মানলে নাই।


আপনি আপনার কমেন্টের উত্তরে ছবি দিয়েছেন একি পরিবারের সবাই একসাথে স্বল্প বসনা হয়ে থাকে। আপনার যদি পারিবারিক গন্ডিতে সেরকম থাকার বাসনা বা রুচী হয় থাকুন না কেউ তো নিষেধ করে নাই। কিন্তু ঐ অমন পারিবারিক নগ্নতা কতটা রুচীশীল তা আমার জানা নেই।
আদিম যুগের পরিবারগুলোতে সবাই মিলে অমন নগ্ন থাকতো। কিন্তু সভ্য হওয়ার পর মানুষ কাপড় অবিস্কার করল। কেন করল? অমন নগ্নতাই যদি সভ্যতার নান্দনিক রূপ হয় তাহলে কাপড় অবিস্কার করার কোন প্রয়োজন ছিলনা। কিন্তু প্রবাদ বলে Necessity is the mother of Invention.

যাই হোক আপনি ২৩ নং কমেন্টে বলেছেন রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: একি ফ্যামেলীর মা,বাপ এবং ভাই বোনের ফ্যামিলি ছবি। পশ্চিমে এদের ঘরে ওদের মা এবং বোনের সব সময় শর্টই পরে থাকে। ওদেরতো ধর্ষক জ্বালা জ্বেলে উঠেনা।


আবার ২৮ নং কমেন্টে বলেছেন-
রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: @মাহফুজ শান্ত, আমি পচ্চিমে থাকি। পচ্চিম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা আছে। ওরা নিজেদের ঘরের ভিতর মা, বোন, খালা, ফুফা, দাদী সবাই শর্ট পরে থাকে বেশীরভাগ সময়।


এটা যে কি পরিমান হাস্যকর বলে বুঝানো যাবেনা। আমার বিশ্বাস আপনি পশ্চিমের প ও জানেন না। জাস্ট বোরখা, হিজাব এসব নিয়ে ঘুরিয়ে প্যঁচিয়ে লিখলে অনেক হিট পাওয়া যাবে এবং এক শ্রেনীর সুশীল ভার্চুয়াল সরমেয় আপনাকে বাহবা দিবে এই আশাতেই এই পোষ্টখানা লিখেছেন।

ধর্ষনের মত অপরাধ পৃথীবির সকল দেশে আছে।

পশ্চিম বলতে যদি আমেরিকা কে বুঝান তবে শুনুন

U.S. Department of Justice -এর মতে প্রতি ২ মিনিটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১ জন মহিলা ধর্ষিত হয়। তথ্যসূত্র এখানে


The U.S. Bureau of Justice Statistics -এর মতে আমেরিকাতে ৯০০০০ ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছে
তথ্য সূত্র এই খানে

৭০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

গেদু চাচা বলেছেন: The U.S. Bureau of Justice Statistics -এর মতে আমেরিকাতে২০০৮ সাললে ৯০০০০ ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছে

৭১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫০

দিলরিবেল বলেছেন: চরম মজা পাইলাম ।


পর্দা পর্দার মতো হলে ভালো হয় ।

ধর্ষণের বিচার অনেক কঠিন হওয়া উচিত ।

৭২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫২

নিশিথীনি নিশি বলেছেন: সরি ভাইয়া না আপু । আমি ভিটামিন সি এর কথায় চুড়ান্ত রকমের প্রটেস্ট করলাম ।

রাস্তায় যে সব লোকেরা মেয়ে দেখলে তাদের গায়ে ছলে বলে হাত দেয়ার চেস্টা করে তারা মোটেও পোষাক আশাক দেখে না । ভীড়ের মাঝে একটু মজা নেয়াটাই হয তাদের মূল উদ্দেশ্য।

ভীড়ের মাঝে যখন, কিছু লোক মেয়েদের কানে দুইটা বাজে কথা বলে চলে যায়, তারা কিন্তু চিন্তা করে না, সে শাড়ি পরা না কামিজ !!!!!!!!!!!

৭৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩

খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই প্রথম কথা পর্দা করা খুবি জরুরী কিন্তু তার মানে এই নয় যে যে নারী পর্দা করে না বা জাকে দেখে যৌন লালসা জাগে তাকে ধর্ষণ করতে হবে।আপ্নি খুধারথ আপনি রাস্তা দিয়ে জাচ্ছন আর দেখলেন রাস্তার পাশে কিছু ভাল খাবার বিক্রি হচ্ছে বিক্রি করার লক্তি হয় একটু ব্যস্ত আপনি কি তাহলে অনার ব্যস্তার বা দুর্বলতার সুজগ নিয়ে চুরি করে বা যোর করে খাবেন তাহলে আপনি আর কুকুর এর মধ্যে কনো তফাত রইলনা কারন কুকুর এর কোন সমাজ নেই তার যখন ক্ষুধা লাগে তার প্রয়োজন মেটানোর জন্য সে যেকোনো কিছু করতে পারে।

ভাই আমি আরব আমিরাত এ থাকি এখানকার কিছু বিদেশীরা যেভাবে ছলা ফেরা করে তাতে আপনার যৌন কামনা জাগবেই কিন্তু এখানে কয়টা ধর্ষণ হয়। এখানে মানুষ এর কামনা থাকলেও করার সাহস পায় না কারন এখানকার আইন খুব শক্ত। ধর্ষণ প্রতিরোধ এ খালি আইন শক্ত করলেই চলবে না। গ্রে তুলতে হবে সামাজিক প্রতিরোধ যেমন একটা ধর্ষিত মেয়েকে সমাজ মেনে নেয় না বা নিলেও নানা ভাবে তাকে মনে করিয়ে দেয় তুমি ধর্ষিত কিন্তু প্রায়ই দেখা জায় একজন ধর্ষক সামাজে আগের মতই বসবাস করছে। যদি একজন ধর্ষক কে সমাজ গ্রহন না করত তাহলে ধর্ষণ এর পরিমান এখন এর চেয়ে ৭০% কমে যেত।

যৌনও খুদা সবারই আছে কেউ তা নিয়ন্ত্রন করতে পারে কেউ করার ছেস্তাই করে না। নিজেদের যৌন ক্ষুধা কে নিয়ন্ত্রন করতে প্রথমে ইসলাময়ের পথ অবলম্বন করতে হবে ২য় ভাবতে হবে আমি মানুস পশু নই যে নিজের ক্ষুধা মেতাবার জন্য যে কোন পথ অবলম্বন করব।

আর জারা বেপর্দা ছলে তাদের জন্য বলি ছোট কাপড় পরলেই স্মার্ট হওয়া জায় না। আমি বিশ্বাস করি

how much you smart how much you know.

৭৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩

ধৈঞ্চা বলেছেন: আমি বুঝতে পারছিনা একটা মেয়ে হয়ে পোষ্টদাতা কিভাবে মেয়েদের খোলামেলা পোষাকের সমর্থণে মার্কেটিং করে। প্রগতিশীলতা কি মানুষের রুচিবোধকে দিন দিন নষ্ট করে দিচ্ছে?
যুদ্ধাবস্থা ও দেশের স্বভাবিক অবস্থার মধ্যে পরিস্থিতির অনেক পার্থক্য থাকে। তামীম বলছি`র মন্তব্য এবং ডাটা থেকে বুঝা যাচ্ছে রেপ কোথায় এবং কেন বেশী, এখানে পোষাক অবশ্যই একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। অনেক সময় মেয়েদের নোংরা পোষাকে দেখলে মনের মধ্যে খারাপ চিন্তার উদয় হয় যা স্বভাবিক অবস্থায় হয়ত হতো না, এটা ইরিটেট করে, রেপের জন্য প্ররোচিত করে।
আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি যারা মেয়েদের নোংরা পোষাক সমর্থণ দেয় তাদের অরিজিন নিয়ে সন্দেহ করার অনেক কারণ আছে।

৭৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫

গেদু চাচা বলেছেন:
US Bureau of Justice statistics-এর মতে

২৬% ধর্ষনের ঘটে ভিকটিমের বর্তমান কিংবা সাবেক অন্তরংগ বন্ধুর দ্বারা
৭% অন্য আত্মীয়
৩৮% ঘটে বন্ধু অথবা পরিচিত জনের দ্বারা
২৬% অপরিচিত

তথ্যসূত্র এইখানে

৭৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯

খাটাস বলেছেন: আমি ধর্মে বিশ্বাসী। ধর্ম অন্নের ঘাড়ে জোর করে চাপিয়ে দেয়াই বিশ্বাসী নয়। আমাদের ধর্মে ও এ কথা বলা নেই। শুধু ধর্মের দাওয়াত দিতে বলা হয়ছে। আপনি ধর্মের পক্ষে যাবেন নাকি বিপক্ষে এটা আপনার বেক্তিগত ব্যাপার। আপনি ছোট কাপড় ও পরতে পারেন, নাও পরতে পারেন। আপনার বেক্তিগত অভিরুচি। স্রস্টার সাথে তা বিরোধ পূর্ণ হলে তার ফল ও আপনি বুঝবেন। কোন দল এর মানুষ নয়, আমার শিক্ষা থেকে মনে করি এমন বেশ ভুষা যদি ও আমাদের কালচার নয়, তবে আপনি পরতে পারেন। কিন্তু যে পরিবেশে ছোট পোশাক পরবেন, খেয়াল রাখবেন, সেখানকার মানুষ এর শিক্ষা তা কেমন। ভুল জায়গায় ভুল পোশাক পড়া মানে অনাহারি কিছু জানয়ারের মুখের শিকার হউয়া। যদি ও সকল ক্ষেত্রে পোশাক তা মুখ্য নয়। কিন্তু মানুষ যখন দেখবে রাতে কোন মেয়ের সঙ্গে থাকা দোষের কিছু না। তখন কিছু কিছু মানুষের ভেতরের পশু তা মেয়ের আপত্তি অনাপত্তির বিষয়টা ভুলে মাংসের নেশায় পাগল হয়ে যায়। তাই হয় এই পশু কে মেরে ফেলুন, অথবা অবাধ যৌন সম্পর্কের জন্য মানুষ কে সচেতন করুন। মানে তাদের শিক্ষিত করুন। আর একটি উপায় থাকবে পারে, মানুষ কে দেশীয় সংস্কৃতির শিক্ষা দিন, ভদ্রতা পূর্ণ ( আমাদের দেশের সংস্কৃতি অনুযায়ী) পোশাক পরিধান করুন। আপনার জীবন আপনি কিভাবে সাজাবেন গনতন্ত্রে তার পূর্ণ স্বাধীনতা আছে, কিন্তু ধর্মে নাই। যেটা খুশি মেনে চলুন। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। অযথা জ্ঞান দেয়ার জন্য ক্ষমা করবেন।

৭৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

দেশী মামা বলেছেন:


এই কমেন্টের পর আমি মোটামুটি নিশ্চিত এই রোকসানা খাতুন লিজা জীবনে প্লেনে উঠে নাই । বিদেশে থাকা দুরের কথা ।

এবং তার পূর্বের কিছু পোস্টের ভাষার ব্যবহারে আমার সন্দেহ হচ্ছে এইটা একটা ছাইয়া নিক ।

৭৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১

বিত্তবান ফকির বলেছেন: রোকসানা খাতুন লিজা ওরফে মালালা ইউসুফ জাই কে বলছি:
পশ্চিমের পারিবারিক নগ্নতার যে ছবি গুলো দিয়েছেন, ভাল। কিন্তু এটা কি জানেন পশ্চিমে পরিবারে, ঘরের ভিতরে কি পরিমাণ ধর্ষণ হয়? জরিপ বলছে আমেরিকাতে ১৫% মানুষের প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা হয় নিজের পরিবারে।

আর আমাদের মত দেশ গুলোতে (যেসব দেশে পর্দাপ্রথা কিছু হলেও আছে) পরিবারের ভিতরে যৌন হয়রানির কি পরিমাণ হয় তা নিশ্চই জানেন।

৭৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫

বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: পৃথিবীতে প্রায় সবকিছুই 'আপেক্ষিকতা' এর নিয়মানুযায়ী চলে। সাদা কখনোই সাদা হতনা যদি না কালোর অস্তিত্ব থাকত। 'স্থল' বলতে কোন শব্দই থাকতো না যদি না 'জল' বলতে কিছু থাকতো। 'ভাল' বলতে কোন গুনের অস্তিত্বই থাকতো না যদি না 'খারাপ' বলতে মন্দ কিছু থাকতো।

আমার গালে আঘাতের আপেক্ষিকতাই আপনাকে বলে দিবে আদৌ আমাকে চড় দেয়া আপনার উচিত কিনা কিংবা দিলে তা কত জোরে দিতে হবে। তোমার আপেক্ষিক ব্যবহারেই আমার ব্যবহার নির্ধারিত হবে। আমি বলছি না যে এই নিয়মই সর্বত ভাবে সত্য। ব্যতিক্রম থাকেই। কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো উদাহরণ হয় না। মেয়েটির পোষাক আশাক কেমন ছিল তা জানা দরকার। সুড়সুড়ি দিলে আমি হাসি। কারন আমি মানুষ। আবার তার মানে এইও না আমি হাসতে হাসতে মারা যাই। প্রথম কথা তাই আমাকে আপনার সুড়সুড়ি দেয়া উচিত কিনা!

ভারতে যা ঘটলো তা নিতান্তই, নিছক কোন দুর্ঘটনা কিংবা অঘটন নয়। বহুদিন ধরেই এ ধরনের ঘটনা উদ্বেগজনক ভাবে বেড়ে গেছে। কিন্তু এই ঘটনা প্রাধান্য পেয়েছে মূলত দুটি কারনে: ১) মেয়েটি মেডিকেল ছাত্রী আর ২) ঘটনা ঘটেছে খোদ দিল্লিতেই। যাই হোক না কেন, এ ঘটনা ভারতের পচে যাওয়া নষ্ট, পঙ্কিল ও ক্ষয়ে যাওয়া নীতির পরিচয় দিচ্ছে। সেখানে এখন পানশালা আর রেস্তোরার সংখ্যা কাছাকাছি। আর মদ্যপ অবস্থায় যে কেউই অনৈতিক কাজে নিয়োজিত হতে পারে যা সে স্বাভাবিক অবস্থায় হয়তো করতো না।

এই অস্বাভাবিক নিয়ন্ত্রনহীন জীবন ব্যবস্থাই আজ তাদের অধপতনের জন্য দায়ী যেমনটা আমাদের চোখের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের জীবনধারা। পৃথিবীর মদ্যে সবচেয়ে বেশী ধর্ষণ হয় এই যুক্তরাষ্ট্রে। আর নিজেদের পরাশক্তি হিসেবে দেখতে স্বপ্নে বিভোর এই ভারতীয়রা নিজেদের লাইফস্টাইলই পরিবর্তন করে ফেলছে তার জন্যে। তারা ভুলে গিয়েছে নিজেদের পরিবেশ, প্রকৃতি, হাজার বছর ধরে গড়ে ওঠা সংস্কৃতি আর ধর্মীর মূল্যোবোধ। অবনতি তো আর বলে কয়ে হয় না বাপু!

আমাদের এর থেকে শিক্ষা নেয়ার অনেক কিছুই আছে। হতাশ হই যখন দেখি আমরা দেদারছে ওদের থেকেই ধার করছি এইসব নোংরামি ‘সিরিয়াল’ আর ‘হিন্দি ফিল্ম’নামক ঘৃণ্য বস্তটি দ্বারা। মনে পড়ে গেল দুটি অমোঘ বাণী: ১)ব্যধিই সংক্রামক, স্বাস্থ্য নয় আর ২)"The foolish learn from their own mistakes but the wise learn from the mistakes of others"

ধন্যবাদ।

৮০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭

বিত্তবান ফকির বলেছেন: আবারও লিজা কে বলি


এই ছবি টা কোন পরিবারের? একসাথে বুড়াবুড়ি, আর জোয়ান লোক থাকলেই কি পারিবারিক ছবি হল? এটা হল বর্ণবাদ বিরোধ একটা ছবি মাত্র। সাদা-কালোর পার্থক্য নেই বোঝাতে ছবি।

৮১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯

বিত্তবান ফকির বলেছেন: র‌্যাপ-এর ঘটনার দায় অবশ্যই পুরুষের এবং পুরুটাই পুরুষের। কিন্তু র‌্যাপ হওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য নারীর অবশ্যই ভূমিকা আছে। এবং সেটা খুব ক্ষুদ্র নয়।

৮২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

এস. এম. রায়হান বলেছেন: দেশী মামা বলেছেন: এই কমেন্টের পর আমি মোটামুটি নিশ্চিত এই রোকসানা খাতুন লিজা জীবনে প্লেনে উঠে নাই। বিদেশে থাকা দুরের কথা।


তা আর বলতে! সে বিদেশে একই বাড়িতে মা, বোন, খালা, ফুপা, দাদি কই পাইছে


এবং তার পূর্বের কিছু পোস্টের ভাষার ব্যবহারে আমার সন্দেহ হচ্ছে এইটা একটা ছাইয়া নিক।


সন্দেহের কোনো অবকাশ নাই। তারে চ্যালেঞ্জ করলেই একজন পুরুষের লেঞ্জা বেরিয়ে আসবে। 'অপর্না হালদার' নিকেও এক পুরুষ আছে। এরা এখন নারী নিকে শুরু করেছে।

৮৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: কোথায় একজনের Wall Post এ ছবি দেখলাম তাতে এক মেয়ে
"Do not teach us what to wear, teach your sons not to rape"
লেখা নিএ দাড়িয়ে আছে। প্রথমে প্রথমে Messageটা খুব ভাল লাগল। লাইক দিএ দিলাম। পরে ভাবলামএকটু দেখি তো কোথায় কোথায় ধর্ষণ এর Rate কেমন? তাতে দেখলাম Ranking এর শীর্ষ তালিকায়আছেঃ
১) South Africa: এই দেশে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে১১৯৫ জন ধর্ষিত হয়। সেখানে সমাজ বেবস্থা খুব খারাপ। অবাধ যৌনাচার, AIDS এর ছড়াছড়ি, মেয়েদের অর্ধ উলঙ্গ অবস্থা। শিক্ষার দিক থেকে ভাল না।
২) Australia: South Africa এর পর এর অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৭৭ জন ধর্ষিতহয়। High Standard সমাজ বেবস্থা। শিক্ষা বেবস্থাও অনেক Developed। Morality এর দিক থেকেও so called developed। সেখানে মেয়েদের যে কোন Dress up allowed. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
3) Canada : এর পরের অবস্থান।এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৩৩ জন নারী ধর্ষিত হয়। সেখানের সমাজ বেবস্থা, শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called developed। অবশ্যই তারা তাদের সন্তানদের শিক্ষাদেয় Rape না করার। মেয়েদেরDress up as they wish. কোন বাঁধা নেই।
৪) Zimbabwe: এর পরের অবস্থান । এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪৫৭ জন নারী ধর্ষিত হয়। সমাজ বেবস্থা, শিক্ষা বেবস্থা, Morality খুবখারাপ।এখানেও মেয়েদের Dress up এ কোন বাঁধা নেই। যাখুশি কাপর পরে।
৫) U.S.A: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩০১ জন নারী ধর্ষিত হয়। বাকি অংশআর নাই বললাম। অবশ্যই এখানে মেয়েদের Rape শিক্ষা দেয়া হয় না। মেয়েদের Dress up না ই বলি। Being Naked isallowed is some states. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৬) New Zealand: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ২১৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সমাজ বেবস্থা, Morality so called developed. নারীদের dress up free. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৭) U.K: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৪২ জন ধর্ষিত হয় বাকি আমার কিছু বলারনাই। সব ই জানা।
এবার আসি শেষের দিকে কারা আছেঃ
১) Saudi Arabia: শেষের দিক থেকে ১ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা so called developed না। শরিয়া আইন এ চলে। মেয়েদের পর্দা না করে এবং একা বাইরে বের হওয়া মানা।বের হতে চাইলে স্বামী, বড় ভাই কাউকে নিএ বের হতে হবে।
২) Azerbaijan: শেষের দিক থেকে ২ নম্বর। ৯৫% মুসলিম। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called developed না। মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৩) Yemen: শেষের দিক থেকে ৩ নম্বর। মুসলিম দেশ। West এর তুলনায় শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না । মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৪) Indonesia : শেষের দিক থেকে ৪ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৫ জন ধর্ষিত হয়. শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
৫) Oman: মুসলিম দেশ। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৮ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
এটা কোন মধ্যযুগীয় তথ্য না। ২১ শতকে যেখানে সভ্য জাতিগুলার তথ্য।
এখন আমাকে বলেন Rape এর Rateকেন ঐ So Called Developed দেশ গুলোতে বেশি। কেন? ওইখানে কি Morality Strong না? ওদের শিক্ষা বেবস্থা কি ওদের Rape না করার শিক্ষা দেয় না? বুজলাম হুজুর রা কিছুহইলেই পর্দা নিয়া চিল্লাই। এখন আপনি যদি একজন সুস্ত মস্তিস্কের মানুষ হএ থাকেন তাইলে আমারে বলেন কেন যেখানে পর্দা আছে সেখানে rape কম? যদি আমদের ছেলেদের teachকইরাই rape কইমা যাইত তাহলে ঐ সব So Called Developed দেশ কেন প্রথম দিকে থাকে? বলেন?

৮৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪

তামীম বলছি বলেছেন: // আপনি বললেন-
রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: @মাহফুজ শান্ত, আমি পচ্চিমে থাকি। পচ্চিম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা আছে। ওরা নিজেদের ঘরের ভিতর মা, বোন, খালা, ফুফা, দাদী সবাই শর্ট পরে থাকে বেশীরভাগ সময়।
---

তা আপনি পশ্চিমের পরিসংখ্যানটা জানেন তো? না জানলে জেনে নিন-
আমেরিকায় -
-প্রতি ২ মিনিটে একজন
-প্রতি ঘন্টায় ৩০ জন
-প্রতিদিন ৭২০ জন
নারী যৌন নিপিরনের শিকার হচ্ছে।

কারা ধর্ষন করছে?
এইটা হল ফ্যাক্ট যে - ২৮% ধর্ষনকারী হল অনেক কাছের ব্যক্তি, আর ৭% ধর্ষনকারী আত্মীয়তার সম্পর্কের মাঝেই পরে।

সুত্র-
১. Click This Link
২. http://www.rainn.org/statistics

৮৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: গেদু চাচা বলেছেন: আমি শুধু হাসলাম আপনার পোষ্ট এবং সেই সাথে কমেন্টের উত্তরগুলো পড়ে। ধর্ষন একটি সামাজিক অপরাধ। এর নিন্দা জানানো সবার উচিত এবং সেই সাথে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে এই সামাজিক ব্যাধি থেকে সমাজ ও সভ্যতা কে মুক্ত রাখতে।

কিন্তু তাই বলে র‌্যাপ-এর মত অপরাধ নিয়ে লিখতে গিয়ে আপনি রাজনীতি করলেন কৌশলে নিজের ইসলাম বিদ্বেষী মনসীকতা কে আরেকটু ঝালাই করে ইসলম প্রণীত জীবন বিধান কে এক হাত নেওয়ার অসাড় চেষ্ঠা করলেন।

আরে বাবা ইসলাম তার জীবন বিধান দিয়েছে। আপনি মানলে মানেন না মানলে নাই।


আপনি আপনার কমেন্টের উত্তরে ছবি দিয়েছেন একি পরিবারের সবাই একসাথে স্বল্প বসনা হয়ে থাকে। আপনার যদি পারিবারিক গন্ডিতে সেরকম থাকার বাসনা বা রুচী হয় থাকুন না কেউ তো নিষেধ করে নাই। কিন্তু ঐ অমন পারিবারিক নগ্নতা কতটা রুচীশীল তা আমার জানা নেই।
আদিম যুগের পরিবারগুলোতে সবাই মিলে অমন নগ্ন থাকতো। কিন্তু সভ্য হওয়ার পর মানুষ কাপড় অবিস্কার করল। কেন করল? অমন নগ্নতাই যদি সভ্যতার নান্দনিক রূপ হয় তাহলে কাপড় অবিস্কার করার কোন প্রয়োজন ছিলনা। কিন্তু প্রবাদ বলে Necessity is the mother of Invention.

যাই হোক আপনি ২৩ নং কমেন্টে বলেছেন রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: একি ফ্যামেলীর মা,বাপ এবং ভাই বোনের ফ্যামিলি ছবি। পশ্চিমে এদের ঘরে ওদের মা এবং বোনের সব সময় শর্টই পরে থাকে। ওদেরতো ধর্ষক জ্বালা জ্বেলে উঠেনা।


আবার ২৮ নং কমেন্টে বলেছেন-
রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: @মাহফুজ শান্ত, আমি পচ্চিমে থাকি। পচ্চিম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা আছে। ওরা নিজেদের ঘরের ভিতর মা, বোন, খালা, ফুফা, দাদী সবাই শর্ট পরে থাকে বেশীরভাগ সময়।


এটা যে কি পরিমান হাস্যকর বলে বুঝানো যাবেনা। আমার বিশ্বাস আপনি পশ্চিমের প ও জানেন না। জাস্ট বোরখা, হিজাব এসব নিয়ে ঘুরিয়ে প্যঁচিয়ে লিখলে অনেক হিট পাওয়া যাবে এবং এক শ্রেনীর সুশীল ভার্চুয়াল সরমেয় আপনাকে বাহবা দিবে এই আশাতেই এই পোষ্টখানা লিখেছেন।

ধর্ষনের মত অপরাধ পৃথীবির সকল দেশে আছে।

পশ্চিম বলতে যদি আমেরিকা কে বুঝান তবে শুনুন

U.S. Department of Justice -এর মতে প্রতি ২ মিনিটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১ জন মহিলা ধর্ষিত হয়। তথ্যসূত্র এখানে


The U.S. Bureau of Justice Statistics -এর মতে আমেরিকাতে ৯০০০০ ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছে
তথ্য সূত্র এই খানে

৮৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: তামীম বলছি বলেছেন: // আপনি বললেন-
রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: @মাহফুজ শান্ত, আমি পচ্চিমে থাকি। পচ্চিম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা আছে। ওরা নিজেদের ঘরের ভিতর মা, বোন, খালা, ফুফা, দাদী সবাই শর্ট পরে থাকে বেশীরভাগ সময়।
---

তা আপনি পশ্চিমের পরিসংখ্যানটা জানেন তো? না জানলে জেনে নিন-
আমেরিকায় -
-প্রতি ২ মিনিটে একজন
-প্রতি ঘন্টায় ৩০ জন
-প্রতিদিন ৭২০ জন
নারী যৌন নিপিরনের শিকার হচ্ছে।

কারা ধর্ষন করছে?
এইটা হল ফ্যাক্ট যে - ২৮% ধর্ষনকারী হল অনেক কাছের ব্যক্তি, আর ৭% ধর্ষনকারী আত্মীয়তার সম্পর্কের মাঝেই পরে।

সুত্র-
১. Click This Link
২. http://www.rainn.org/statistics

৮৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বরফ গলা পািন বলেছেন: এস এইচ খান বলেছেন: গরু বেশী আতাল বেতাল হাঁটলে কানসা বেরাইয়া পাচইন ( গরু পেটানোর ইয়া মোটা লাঠি ) দিয়া পিটাইলে কিছুক্ষণ লাইন ধরে হাঁটে! ভিটামিন সির পাচইনের পিটানিটা এক দম মোক্ষম হইছে! কিন্ত তাতেও কি গরু মানুষ হয়! হয়না, যে কারনে যোগী, পিলিওচিন আর রোকসানা খাতুন লিজাদের আরালে যারা কিবোর্ড চাপে ওরা স্রেফ প্রতিবন্ধী!

শিক কাবাব, ভিটামিন সি, মাহফুজশান্ত আর রাতুলবিডিরে ধন্যবাদ গরু পিটাইয়া মানুষ বানানোর আপ্রাণ চেষ্টার জন্য

++++++

৮৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১

কার্ল মার্কস বলেছেন: দিল্লী তে ধর্ষণ ঘটনাকে ভারতের মিডিয়া আবেগের বেশি বলতে রাজি নই। নিম্ন বর্ণ' র দলিতদের উপর, জংগল বাড়ি হতে কাশ্মীর ; রাষ্ট্রীয় ভাবে ধর্ষণ - হত্যার শিকার তারা। ব্রাহ্মন্নবাদি শাসক গোষ্ঠী তা কখনো মিডিয়া তে আসতে দেয় না। দেল্লির ভিকটিম ডাক্তার বলে মিডিয়া+ শাসকদের সক্রিয় হতে দেখা যায়। এখানে ডাক্তার শুধু ডাক্তার নয়, তিনি ক্ষমতার/বর্ণ 'র প্রতীক । তাই যারা বর্ণবাদী ভারতের জনগনের মিছিল দেখে আপ্লুত তারা সারা জীবন শুধু আপ্লুতই হবেন গণমাধ্যমের শিশ্নর দারা।

৮৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: খাওয়াতো ২ ধরনের, পেটের ক্ষুধা আর যৌনক্ষুধা। শুধু একটু তফাৎ টাইমিংয়ে- পেটে ক্ষুধা অনুভব হয় দিনে ৩বার কিন্তু যৌন ক্ষুধার কোন সময়সূচী নাই, এটা আশপাশ তথা চারপাশের সিম্পটম্পগুলোর উপর নির্ভরশীল।

কয়েকদিন অভুক্ত থাকা কোন লোক হঠাৎ করে সামনে খাবার পেলে তার উপর হামলে পড়ে, আর যে লোক সকালে খেয়েছে সেলোক দুপুরের খাওয়ার সময় খাবারের উপর হামলে পড়ে না ঠিক তবে ঠিকই উদগ্রীব থাকে। তবে যদি দেখতে ভাল লাগছে এমন খাবার পরিবেশন করা হয় সেক্ষেত্রে কি ঘটনা ঘটবে ! অধিকাংশ লোকই খাবারটা গলাধঃকরন করতে ঝাপিয়ে পড়বে আর কিছু লোক হয়ত অপেক্ষার প্রহর গুণতে ধীরস্হির থাকবে।

যে লোকগুলির খাবার দেখে জিভে জল এসে গেল তাদের কিন্তু খুব বেশি দোষ দেওয়া যাবে না যে জল কেন আসল ? মানুষের বৈশিষ্ট্যই হল অভুক্ত থাকুক আর নাই থাকুক তাদের সামনে যখন দেখিতে চমৎকার, সুঘ্রাণযুক্ত খাবার আসে সে ক্ষুধা অনুভব করে। ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক সবারই এটা মনুষ্য জাতি বিধায় জন্মগত বৈশিষ্ট্য।

পেটের ক্ষুধার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে একই বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকলেও যৌনক্ষুধার ক্ষেত্রে রয়েছে বিস্তর তফাৎ, এর কারন ডাক্তার বিজ্ঞানীরাই ভাল বলতে পারবেন; কেন ছেলেদের মধ্যে অল্পকিছু অনুঘটক অল্প খানিকের মধ্যেই যৌনক্ষুধাকে তীব্র করে আর মেয়েদের করে না, তাদের ক্ষেত্রে অনেকগুলো অনুঘটককে অনেকক্ষণ ধরে বিক্রিয়া করতে হয়।

পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ছেলেরা যারা কিনা ছোটোবেলা থেকেই সেক্স করতে করতে অভ্যস্ত যা কিনা ভাত খাওয়ার মত তাদের কাছে নরমাল ব্যাপার সেই তাদের সমাজেও রেপের ঘটনা কিন্তু ঠিকই ঘটে তবে হয়ত সংখ্যায় কম বা নারীরা তেমন একটা অভিযোগ করে না বলে ফ্ল্যাশ হয় না বা মিডিয়াতে আসে না। এর কারন হতে পারে পাশ্চাত্যের মেয়েরা এধরনের রেপের ঘটনা মেনে নিয়েছে!

আর আমাদের সমাজের ছেলেরা এদিক থেকে বড়ই অভুক্ত, ক্ষুধার্ত কয়জনেরই বা সহবাস করার সুযোগ হয় বিয়ের পূর্বে; এদিকে মন কিন্তু ঠিকই চায় যার সবচেয়ে বড় প্রমাণ গুগলের সার্চ অপশন। বাংলাদেশ থেকে সার্চ করা নুড শব্দের সংখ্যা অন্য শব্দগুলোর কয়েকগুন বেশি। এর কারন কি? সারাক্ষন টিভিতে যেসব অনুষ্ঠানমালা হচ্ছে তাতে তো খোলামেলা ড্রেসপড়া আংশিক ছেলানো কলার সংখ্যাই বেশী। ঘরেই হোক আর বাইরেই হোক যেখানেই যাচ্ছে আংশিক ছেলানো কলাই দেখছে। ফলে পোলাপান যৌবনের কারনেই উদ্যম নিয়ে পুরোপরি ছোলানো কলা দেখতে তো চাবেই।

এগুলো জেনেও কোন মেয়ে যদি ছেলেদের ভীড়ের মাঝে গিয়ে নাচানাচি করে তাহলে তাকে ম্যাডোনার মত হতে হবে অন্যথায় অভুক্ত, ক্ষুধার্ত ছেলেদের মাঝে গিয়ে নেচে অনুঘটক সৃষ্টি করে ছেলেদের কামনাকে জাগিয়ে পরে দোষারোপ করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত ???

পুলিশ দিয়ে, আইন দিয়ে এখনকার যুবক ছেলেদের কয়দিনই বা দমিয়ে রাখা যাবে; যুবক ছেলেদের কন্ট্রোলে রাখতে হয় – সেক্ষেত্রে
(১) আমাদের বাপ-চাচাদের আমলে ফিরে যেতে হবে, ঘরে বাইরে সব জায়গায় সবার শালীন পোশাক পড়তে হবে, আচার ব্যবহার , চালচলন শালীন হতে হবে, আগের বাঙ্গালি সমাজে যেতে হবে
অথবা
(২) যুবক চেংরা ছেলেদের পাশ্চাত্যের মত গার্লফ্রেন্ড রাখার ব্যাপারটাকে স্বীকৃতি দিতে হবে, মুরুব্বীদের মন থেকে এ বিষয়গুলো মেনে নিতে হবে কেননা তাদের সময় আংশিক ছেলানো কলা ছিল না ।হয়ত আপনারা বলতে পারেন বিয়ে করলেই সব সমস্যার সমাধান। এখন কথা হল বেকার চেংরা ছেলের কাছে কি আপনার মেয়ে বিয়ে দিবেন !!! এখন কইবেন বেকার থাকার দরকার কি? তাহলে বলবো সমাজে একটা ছেলের পড়ালেখা শেষ করে চাকরি পেতে পেতে বয়স কত হয় ! আপনারা ঐ বয়সে কয়েকজন বাচ্চা কাচ্চার বাপ হয়ে যাইতেন।

আমাদের উপরোক্ত দুটোর যে কোন একটা অনুসরণ করতে হবে, হাফ ওয়েস্টার্ন হাফ বাঙ্গালী থাকতে চাইলে মাঝে মাঝে রেপের পরে আত্নহত্যার মত ঘটনাকে দূর্ঘটনা হিসেবেই দেখতে হবে। আইন প্রয়োগে পুরুষরুপী কিছু পশুর হয়ত বিচার হবে কিন্তু স্হায়ী কোন সমাধান হবে না, একথা সত্য সমাজে কিছু কামুক পশুরুপী ছেলে আছে যাদের জন্য কঠোর আইনই দরকার । অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আজ যে যুবক চেংরা রেপের প্রতিবাদ করছে সেই তাকেই দেখা যাবে একদিন পুরুষরুপী হায়েনার খাতায় নাম লিখিয়েছে !

এ বিষয়টা বিতর্কিত বিধায় যুবক ছেলেরা চুপেচুপে বললেও পাবলিকের সামনে বলে না কেননা লোকে তাকে খারাপ মনে করবে। আর বিষয়টা সবাই চেপে যাওয়াতেই আজ মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে। আমি স্হায়ী সমাধানের কথা চিন্তা করেছি যাতে পাশবিক ধর্ষনের ঘটনা কমে আসে, আর যেন কোন ফুল ঝড়ে না যায়, কোন মেয়ের রঙ্গিন স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ না হয়, আত্নহত্যার ঘটনা না ঘটে। কিভাবে এধরনের অনাকাঙ্খিত ঘটনা কমানো যায় সে চিন্তা থেকেই এপোষ্ট দেওয়া।

ইসলামে বলা আছে কারও বিয়ের বয়স হলে যথাসম্ভব দ্রুত বিয়ে দিয়ে দেও। আমাদের মুরুব্বীরা কি সেটা করতে দিচ্ছে? না, বেকার কোন ছেলের কাছে কেউই তার মেয়ে বিয়ে দিবে না। আমাদের মহানবী (সাঃ) উনার আদরের মেয়েকে গরীব চালচুলোহীন আলী (রাঃ) কাছে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাদের সমাজের কয়জন অভিভাবক সেটা করে? এমনকি মওলানা, মুহাদ্দিছ সাহেবগণও সেটা করেন না। এটা দোষের কিছু নয়, অভিভাবকরা তারা তাদের কন্যার সামাজিক নিরাপত্তা, আরাম আয়েশের কথা অবশ্যই চিন্তা করবেন, করাটাই স্বাভাবিক।

আমরা সমাজের মানুষজন যতই হাফ ওয়েস্টার্ন হাফ মুসলিম হচ্ছি সমস্যা ততই প্রকট হচ্ছে। সমাধান একটাই যে কোন একদিকে যেতে হবে। একসাথে দুই নৌকায় পা দিলে যা হয় আমাদের সমাজে তাই ঘটছে।

৯০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১১

যক্ষা_রোগী বলেছেন: যোগী নামক এক লোক কইল উগ্র পোশাকে দেখলে উনার কোন মালুম হয় না!আইটেম সং গুলো বানান হয় যাতে উত্তেজিত হয় জনতা!!আর যদি আপনি তাতেও না হন তবে আপনি তো পুরুষ নন, মহাপুরুষ(?)

হাবিব০৪২০০২ এর সকল কথার সাথে একমত

৯১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৭

রাতুলবিডি২ বলেছেন: meheDii hasan wrote : ভাই আমি আরব আমিরাত এ থাকি এখানকার কিছু বিদেশীরা যেভাবে ছলা ফেরা করে তাতে আপনার যৌন কামনা জাগবেই কিন্তু এখানে কয়টা ধর্ষণ হয়। এখানে মানুষ এর কামনা থাকলেও করার সাহস পায় না কারন এখানকার আইন খুব শক্ত। ধর্ষণ প্রতিরোধ এ খালি আইন শক্ত করলেই চলবে না। গ্রে তুলতে হবে সামাজিক প্রতিরোধ যেমন একটা ধর্ষিত মেয়েকে সমাজ মেনে নেয় না বা নিলেও নানা ভাবে তাকে মনে করিয়ে দেয় তুমি ধর্ষিত কিন্তু প্রায়ই দেখা জায় একজন ধর্ষক সামাজে আগের মতই বসবাস করছে। যদি একজন ধর্ষক কে সমাজ গ্রহন না করত তাহলে ধর্ষণ এর পরিমান এখন এর চেয়ে ৭০% কমে যেত।

৯২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৭

জহীরুল ইসলাম বলেছেন: এস. এম. রায়হান বলেছেন: পোস্ট নিয়ে আপাতত বলার কিছু নাই। কিছু আজেবাজে মন্তব্য এসেছে যেগুলো দেখার দায়িত্ব মডুর।


তবে পাঠকদের জন্য সতর্কবাণী-

এই পোস্টদাতা একজন পুরুষ, নারী নয়; এবং ইসলামে অবিশ্বাসী। তাকে গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই।

৯৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১১

রুদ্র মানব বলেছেন: ধর্ষকদের ফাসি চাই , ফাসি ছাড়া কোন কথা নাই

তবে লেখিকার পর্দা বিষয়ক কিছু কথার সাথে আমি সহমত পোষণ করতে পারলাম না । পর্দার মাধ্যমে নারীর নিজের সম্মান যেমন বৃদ্ধি পায় , তেমনি সমাজের সকল পুরুষদের কাছেও নারীদের সম্মান বৃদ্ধি পায় ।

কিন্তু নারীদের অশালীন পোষাক সমাজের কাছে তাদেরকে আইটেম গার্ল হিসেবে মূল্যায়ন করে ।

আপনি পশ্চিমায় থাকেন বলে যে,
পশ্চিমা কালচার নিয়ে যে মন্তব্যটি তাও অনেকটা ভুল মনে হল । আমি নিজেও ইউকে তে থেকে এসেছি , তাদের অশালীন পোষাকের কারনে তাদের দেশে যৌন নির্যাতনমূলক অপরাধ আরো বেশি হয় ।

এমন কি বাবার কাছে নিজ মেয়ে রেপড হওআর মতো ঘটনাও পশ্চিমা দেশ আমেরিকায় ঘটে ।

ভাল থাকবেন ।

৯৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৬

শিপন মোল্লা বলেছেন: এতো হিসাব বুঝিনা ধর্ষণকারিকে ফাঁসিতে জুলানো হক। না হয় বিচি কেটে খাসি করে দেওয়া হক।

৯৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৭

হারানোপ্রেম বলেছেন: সহমত আছে

৯৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৪

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: এখানে বিতর্ক হচ্ছে হিজাব কিংবা বোরকা পরলে ধর্ষণ কমবে কি কমবে না তা নিয়ে। উপরে অনেক ব্লগার পরিসংখ্যান দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, যেসব দেশে অবাধ মেলামেশা বেশি, আঁটসাঁট পোশাক যেমন মিনি স্কার্ট ইত্যাদি পরে থাকে মেয়েরা, সেসব দেশে ধর্ষণের হার হাজার গুন বেশি। ইরানে ধর্ষণের হার অনেক অনেক অনেক কম, কিন্তু আমেরিকায় প্রতি ২ মিনিটে ১ জন নারী ধর্ষিত হয়। দিল্লিতে ১৬ মিনিটে ১ জন এবং ভারতে বছরে ২৬০০০ নারী ধর্ষিত হয় তাদের অবাধ মেলামেশা, বলিউডের কালচারের কারনেই যেখানে নারীকে পণ্য হিসেবে তুলে ধরা হয়। তাই পোশাক অবশ্যই একটা নিয়ামক। কিন্তু একমাত্র নয়! শালীন পোশাক ধর্ষণের হার কমায় এটা পরিষ্কার। এবার আশা যাক ইসলাম ধর্ষণ বা নারীর উপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধে কি কি পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছে। লেখকের সাথে আমি একমত ধর্ষকামী মানসিকতা আগে দূর করতে হবে। এই ধর্ষকামী মানসিকতা আসে অতিরিক্ত যৌন লালসা থেকে, আবার তা আসে নারীকে শুধুই ভোগ্যপণ্য মনে করলে। নারীকে মানবিক ভাবে না দেখে কেবলি লালসা পূরণের হাতিয়ার হিসেবে ভাবলেই যৌন নিপীড়ন থেকে শুরু করে ধর্ষণ পর্যন্ত হতে পারে। এজন্য নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি আগে ঠিক করতে হবে? এজন্য ইসলামে মানুষকে সর্বপ্রকার লালসা, লোভ, পরিহার করে সংযমের শিক্ষা দেয়া হয়, কোরআনে বলা হয়েছে, “ওই বাক্তিই সফল যে নিজেকে সংশোধিত করতে পেরেছে?” ইসলাম একজন মানুষকে(নারী বা পুরুষ) সব রকমের দুনিয়ার মাত্রাতিরিকত আকর্ষণ (তা অর্থ, বিত্ত, ক্ষমতার লোভ, অবাধ ভোগবাদ) থেকে মুক্ত হওয়ার শিক্ষা দেয়। তাই প্রাথমিকভাবেই ইসলামি শিক্ষায় বা নৈতিকতায় গড়ে একজন নারী/পুরুষ আত্মিক ভাবেই সংশোধিত মানব। তার পক্ষে এসব নারী নিপীড়নে জড়িয়ে পড়ার কোন সম্ভাবনা নেই। নারী পুরুষের মধ্যকার সম্পর্ককে অপরাধ মুক্ত রাখার জন্যই কোরআনে অনেক আয়াতেই নারী এবং পুরুষ উভয়কেই নিজেদের দৃষ্টি সংযত রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে নারি/ পুরুশ উভয়েই যেন নিজেদের লজ্জাস্থান এর হেফাজত করে। তাই প্রথমত আত্মিক এবং নৈতিক মূল্যবোধ, দ্বিতীয়ত পরস্পরের গোপন অঙ্গের হেফাজতের জন্য আল্লাহর নির্দেশ দানই নারীর প্রতি লালসা দূর করার জন্য বড় রক্ষাকবচ। কিন্তু সমাজের সকলেই তো আর ইসলামের এই আত্মিক সংশোধনের মধ্য দিয়ে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারে না, তাই লালসা তাড়িত পুরুষের হাত থেকে নারীর হেফাজতের জন্য তৃতীয় রক্ষাকবচ হিসেবে ইসলাম (অন্যান্য ধর্মও ) হিজাব বা শালীন পোশাকের প্রস্তাব করেছে। আবারও বলছি এটা হচ্ছে ইসলামের তৃতীয় রক্ষাকবচ। নারীর গোপন অঙ্গ লালসাগ্রস্ত পশুসুলভ পুরুষের দৃষ্টিতে আসলে নারীর প্রতি যৌন হয়রানি যে বাড়ে তার জন্য উপরের পরিসংখান দেখুন। কিন্তু ইসলাম এসব নরপশুদের আবার সতর্ক করে দিয়েছে যে তারা যদি ধর্ষণ করে তাহলে মৃত্যুদণ্ড ছাড়া আর কোন গত্যন্তর নেই। ধর্ষণের জন্য এই কঠোর শাস্তির বিধান হচ্ছে ইসলামের চতুর্থ রক্ষাকবচ। প্রকাসশে ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দিলে ধর্ষণের হার যে কমতে কমতে শুন্নে চলে আসে তার উদাহরণ ইরান। লেখক বলেছেন, সাজিয়া আফরিন তো হিজাব পরাই ছিল, তাকে কেন ধর্ষণের শিকার হতে হল? আমার কথা হচ্ছে আপনি ইসলামের বিধান অনুযায়ি সাজিয়া আফরিনকে নিপীড়নকারী বাক্তিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিন, দেখবেন এই কুকর্ম সমাজে অনেক কমে আসবে। আমরা রাতে দরজা বন্ধ করে ঘুমাই নিরাপত্তার জন্য, চুরি, ডাকাতি থেকে সেইফ থাকার জন্য, এখন আপনি যদি বলেন জোর করেও ডাকাত/চোর ঘরে ঢুকতে পারে, অতএব ঘরের দরজা বন্ধ করাটা চোর প্রতিরোধে কোন কাজেই আসবে না, তাই আপনি ঘরের দরজা খুলেই ঘুমাতে শুরু করবেন, হবে? ঘরের দরজা বন্ধ করা অবশ্যই নিরাপত্তার একটা রক্ষাকবচ, কিন্তু একমাত্র নয়, তেমনি হিজাব পরিধান অবশ্যই নারীর জন্য নিপীড়ন রোধের একটা রক্ষাকবচ, এটাকে অস্বীকার করে নারীদের উন্মত্ত পশুদের হামলার শিকার হওয়ার সবক না দেয়াই ভাল। নারীকে পণ্য হিসেবে এবং ভোগের উপচার হিসেবে তুলে ধরছে এই পুঁজিবাদী কালচার যা বুর্জোয়াদের মুনাফাখোরির একটা বড় অস্ত্র। আজকের এই কথিত পশ্চিমা আধুনিক বস্তুবাদী জড়বাদী ভোগবাদী সভ্যতা নারীকে বাজারের পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করছে সবজায়গায় । সাহিত্তে, খেলায়, নাটক –সিনেমায় (হলিউড, বলিউড এখন পরিণত হয়েছে সেক্স ইন্ডাস্ট্রিতে) নারীকে যেভাবে ভোগের উপকরন হিসেবে তুলে ধরে তাই অনেক পুরুষের লালসা লাগামহীন করার জন্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
বিজ্ঞাপনে, মার্কেটে, সিনেমায় নারীকে খোলামেলা আঁটসাঁট পোশাকে উপস্থাপন করে এই আধুনিক ভোগবাদী সমাজ যে কালচার উপহার দিয়েছে তাকে কামুক কালচার না বলে উপায় নেই। আধুনিকতা আর নারীর খোলামেলা পোশাক পরা এখন অনেকের কাছেই সমার্থক। এই ভোগবাদী কালচার হচ্ছে আফিমের মত যা ভোগবাদী পুরুষকে প্রলোভিত করছে নারীর প্রতি সহিংস হতে। ভারতে বলিউড যে নগ্নতার সংস্কৃতি তৈরি করেছে তার কারনেই একদিকে পুরুষদের বানাচ্ছে ধর্ষক আর নারীকে মিনি স্কারত পরে অবাধে চলাফেরার অবাধ স্বাধীনতা দিয়ে তাকে নিরাপত্তাহিন করে রাখা হচ্ছে। এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারই নারীকে বারবার ভোগ্যপণ্য হিসেবে তুলে ধরে যেন তার একমাত্র কাজ পুরুষের লালসার নিবৃত্তি করা। এই কালচারের অপনোদন ছাড়া নারীর প্রতি ধর্ষকামী এবং নিপীড়নকামী মানসিকতার পরিবর্তন আশা করা হাস্যকর। বলিউড হলিউডের সেক্স ইন্ডাস্ট্রি এর বিরুদ্ধে না বলে, আধুনিক ভোগবাদী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে না বলে যারা হিজাবের আর ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে খোলামেলা পোশাকের পক্ষেই ওকালতি করছেন তারা যে প্রকারন্তরে এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারের আফিমে বুঁদ হয়ে নিজের বিচার বুদ্ধি হারিয়ে এসেছেন তা সুস্পষ্ট হয়ে যায়।

৯৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৫

মুন্তাছির রহমান বলেছেন: রোকসানা খাতুন লিজা কে বলছি ... দয়া করে আমার দেয়া নিচের স্ট্যাটিস্টিক পড়ুন ।

১) South Africa: এই দেশে প্রতি ১০ লক্ষ
নারীতে১১৯৫
জন ধর্ষিত হয়। সেখানে সমাজ বেবস্থা খুব খারাপ।
অবাধ
যৌনাচার, AIDS এর ছড়াছড়ি, মেয়েদের অর্ধ উলঙ্গ
অবস্থা।
শিক্ষার দিক থেকে ভাল না।
২) Australia: South Africa এর পর এর
অবস্থান।
এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৭৭ জন
ধর্ষিতহয়। High
Standard সমাজ বেবস্থা। শিক্ষা বেবস্থাও
অনেক
Developed। Morality এর দিক থেকেও so
called
developed। সেখানে মেয়েদের যে কোন Dress
up
allowed. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
3) Canada : এর পরের অবস্থান।
এখানে প্রতি ১০ লক্ষ
নারীতে ৭৩৩ জন নারী ধর্ষিত হয়। সেখানের সমাজ
বেবস্থা,
শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called
developed।
অবশ্যই তারা তাদের সন্তানদের শিক্ষাদেয় Rape
না করার।
মেয়েদেরDress up as they wish. কোন
বাঁধা নেই।
৪) Zimbabwe: এর পরের অবস্থান ।
এখানে প্রতি ১০ লক্ষ
নারীতে ৪৫৭ জন নারী ধর্ষিত হয়। সমাজ বেবস্থা,
শিক্ষা বেবস্থা, Morality খুবখারাপ।এখানেও
মেয়েদের
Dress up এ কোন বাঁধা নেই। যাখুশি কাপর পরে।
৫) U.S.A: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০
লক্ষ
নারীতে ৩০১ জন নারী ধর্ষিত হয়। বাকি অংশআর
নাই
বললাম। অবশ্যই এখানে মেয়েদের Rape
শিক্ষা দেয়া হয় না।
মেয়েদের Dress up না ই বলি। Being Naked
isallowed
is some states. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৬) New Zealand: এর পরের অবস্থান।
এখানে প্রতি ১০
লক্ষ নারীতে ২১৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা,
সমাজ
বেবস্থা, Morality so called developed.
নারীদের
dress up free. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৭) U.K: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০
লক্ষ
নারীতে ১৪২ জন ধর্ষিত হয় বাকি আমার কিছু
বলার নাই। সবই জানা।
এবার আসি শেষের দিকে কারা আছেঃ
১) Saudi Arabia: শেষের দিক থেকে ১ নম্বর।
এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৩ জন ধর্ষিত হয়।
শিক্ষা বেবস্থা so called developed না।
শরিয়া আইন এ
চলে। মেয়েদের পর্দা না করে এবং একা বাইরে বের
হওয়া মানা।
বের হতে চাইলে স্বামী, বড় ভাই কাউকে নিএ বের
হতে হবে।
২) Azerbaijan: শেষের দিক থেকে ২ নম্বর।
৯৫% মুসলিম।
এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩জন ধর্ষিত হয়।
শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called
developed না।
মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৩) Yemen: শেষের দিক থেকে ৩ নম্বর। মুসলিম
দেশ।
West এর তুলনায় শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক
বেবস্থা so
called developed না । মেয়েদের
পর্দা করে বের হতে হয়।
৪) Indonesia : শেষের দিক থেকে ৪ নম্বর।
এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৫ জন ধর্ষিত হয়.
শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called
developed
না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
৫) Oman: মুসলিম দেশ। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ
নারীতে ১৮
জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক
বেবস্থা so
called developed না। মেয়েদের
পর্দা করতে হয়।

এটা কোন মধ্যযুগীয় তথ্য না। ২১ শতকে যেখানে সভ্য জাতিগুলার তথ্য।

যাই হোক কিছু বললাম না ৷ আপনারাই চিন্তা করেন এবং আবার চিন্তা করেন....

৯৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: স্যালুট আপনাকে।++++++


যারা শুধু মাত্র নারীর পোশাক নিয়ে কথা বলছে তাদের আবারও একটা কথাই বলব, আবার তোরা মানুষ হ! একজন নারীকে কোনাবস্থাই ধর্ষন করার অধিকার নেই।

তবে অবশ্যই একথাও সত্যি ধর্ষন শুধু নারীকেই হতে হয়, অতএব সাবধানতা তাকে নিতেই হবে। বর্তমান সমাজ এখন কুলাঙ্গারে ভরে গেছে। সূতরাং সমাধানটা অত সহজ না।

আইনের সুশাসন নিশ্চিৎ করতে হবে। কঠোর শাস্তি বিধানের পাশাপাশি দ্রুত বিচার করতে হবে।

৯৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮

মাহবুব রক্স বলেছেন: যোগী ও প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার এই আবাল দুইটার বিচিই নাই

১০০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০২

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: @লেখক

আপনার সাথে আমি কোন দিক দিয়েই একমত নাই।
আপনি পশ্চিমা দেশগুলোতো প্রতিবছর ধর্ষনের হার ও এর ক্রমবর্ধমান আবস্থা দেখলেই আমার একমত না হওয়ার কারণগুলো বুঝতে পারবেন।

১০১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: তবে ধর্ষকের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করলে ধর্ষন ও নারী আধিকার হরন কমে আসবে।

১০২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২

ম্রিয়মাণ বলেছেন: হুম অনেক মন্তব্য, পড়তে বেশ সময় লেগে গেল। কিছু মন্তব্যে ব্যক্তিগত আক্রমণও রয়েছে।
১. মেয়েদের পোশাক কি হবে, সে ভাবনা মেয়েদের ওপর ছেড়ে দিলেই ভালো।
২. ভাবুন কোথাও সবাই বোরখা পড়ে থাকে, সেখানে একজন সেলোয়ার কামিজ পরিহিতাও নজর কাড়তে পারে। একটু উত্তেজিতও করতে পারে।
৩. কলম্বাস নাকি আমেরিকায় গিয়ে দেখেছিলেন সেখানে পোশাকের চল নেই। ওখানে কি মিনিটে মিনিটে অঘটন ঘটতো?
৪. মেয়ে দেখলে বা আধুনিক পোষাক দেখলে যদি মাথা খারাপ হয়ে যায় তবে সেটা পুরুষের সমস্যা।
৫. একটু অভ্যস্ত হওয়ারও ব্যাপার আছে।
৬. এমন কোন পোষাক চাপিয়ে দেয়া যায় না যেটা অসুবিধাজনক।
৭. নারীর পোষাক উষ্কানী দিলেও প্রধান অপরাধ পুরুষের।
৮. কারো ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করা যায় না এ মূল্যবোধটিই নেই অনেকের মাঝে।
৯. পুরুষ এমনকি স্ত্রীর সাথেও ইচ্ছার বিরুদ্ধে মিলিত হতে পারে না। এটা নিয়েও কথা হওয়া দরকার। বিয়ে করার অর্থ শরীর কিনে নেয়া নয়।

১০৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৫

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: লেখককে বলছি



আপনি কি আসলেই নারী ???!!!

১০৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধর্ষনের জন্য কোন উছিলার প্রয়োজন নেই । কেউ কেউ বলছেন একদিন দেখলাম দুইদিন দেখলাম তারপর আর সামলাতে পারলামনা । অথচ দিনের পর দিন দেখলে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ার কথা ।

১০৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০

তিতুন বলেছেন: @লেখকঃ আপনার সাথে আমি একমত।
@ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয়ঃ মানুষকে তার মন দিয়ে বিচার করতে শিখুন, লিঙ্গ দিয়ে নয়।

১০৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪১

লোনলিফাইটার বলেছেন: সামুতো পাভার্টে ভরা দেখি এবার তোরা মানুষ হ

১০৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৭

আখাউরা পূলা বলেছেন:

আর আমার মামার বাসায় বইয়ের ব্যাপক কালেকশন আছে। ওইখানে একটা বই আছে নাম, “বৈঞ্জানিক হযরত মুহাম্মদ (সঃ), পর্ব ২ (যৌন বিঞ্জান)”, টাইপ কিছু।

লেখকের নাম মনে নাই, তবে যা মনে হল তা হল, উনার চটি লেখারও যোগ্যতা নাই। তার স্বরচিত বিঞ্জানবলে একজন শিক্ষিত মানুষের কাছে সেটা “কৌতুক” বইও বলা যেতে পারে।

যাই হোক যতদূর মনে আছে ওখানে মুখতারান মাই এর মত ঘটনাটাকে “এক চমৎকার বিচার” বলে অ্যাখায়িত করা হইছে! লেখকের কোন দিক দিয়া “চমৎকার” লাগছে কে জানে??
আমাগো দেশের অনেক মানুষের তিনি একজন তো নাকি?

আর আপনি ঠিক বলছেন, কোরানের প্রায় প্রত্যেক জায়গায় পুরুষ আর নারী উভয়ের কথাই বলা আছে, পুরুষেরটা আগেও বলা আছে। মানে ইসলামিক দৃষ্টিতে কোন মেয়ে যদি উলঙ্গ হয়েও আপনের সামনে হাইটা যায় তবু আপনের ধর্ষন তো দূরের কতা তাকাইলেও গুনাহ…

১০৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৬

শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: হিজাব পরা, না পরা মেয়েদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে উগ্র পোশাক পরে চলাফেরা সমর্থনযোগ্য নয়। ইউরোপের একটি জড়িপ সংস্থার মতামতে দেখেছিলাম উগ্র পোশাকধারী মেয়েদের ধর্ষিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ধর্ষককে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনার মত শক্ত আইন পৃথিবীর সব দেশে নেই। কিন্তু এ ধারায় শক্ত আইন থাকা জরুরী।

১০৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১২

মুহম্মদ রেজাউর রহমান বলেছেন: শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: হিজাব পরা, না পরা মেয়েদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে উগ্র পোশাক পরে চলাফেরা সমর্থনযোগ্য নয়। ইউরোপের একটি জড়িপ সংস্থার মতামতে দেখেছিলাম উগ্র পোশাকধারী মেয়েদের ধর্ষিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ধর্ষককে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনার মত শক্ত আইন পৃথিবীর সব দেশে নেই। কিন্তু এ ধারায় শক্ত আইন থাকা জরুরী।


..... সহমত।

১১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৩

ফ্যাট পান্ডা বলেছেন: " ক্লিনিক কর্মী সাজিয়া" কথাটা ভালো লাগলোনা। ডাক্তার সাজিয়া বললে আরও ভালো লাগত।

১১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৪

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: @লেখকঃ ভালই চালাচ্ছিলেন। কিন্তু আপনি পরিবারের নামে খোলামেলা ছবি দিয়ে আপনার ছাইয়া লেঞ্জা বের করে দিলেন!!!

পোস্ট পড়ে মনে হল আপনি খোলামেলা পোষাকের সমর্থনে গলাবাজি করছেন!! ছাইয়াগিরি বন্ধ করেন।

আসলেই......লেঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড!!

১১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯

রওশন জমির বলেছেন: আদিবাসী সমাজ বলে পরিচিত জনগোষ্ঠীতে ধর্ষণের প্রবণতা নেই, ছিলও না। এরা বরং ধর্ষিত হয় অ-আদিবাসী কর্তৃক। এরা আমাদের সভ্য সমাজের কাপড় পরতে শিখেছে কয়দিন হল? সভ্য সমাজের ভাষায় 'উলঙ্গ' থেকেও ধর্ষণমুক্ত থাকতে পারলে সভ্যতার দাবিদার জনগোষ্ঠী ধর্ষকাম প্রবণতার জন্য পোশাককে দায়ী করবে কেন?

১১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১

অর্ধমৃত সাকিব বলেছেন: আপনার আবালীয় পোস্ট দেখে "মারহাবা" বলতে পারলাম না। পশ্চিমা বিশ্বে একটি মেয়ে গড়ে ১৬-১৭ বছর বয়সে সম্ভ্রম হারায়।মোস্ট কেসে,বয়ফ্রেন্ডের কাছে।বয়ফ্রেন্ড কিভাবে জুটে তা ভাল করেই জানেন।তাদের ড্রেস আপ ই তাদের বয়ফ্রেন্ড জুটিয়ে দেয়।তারপর ফক্কা।চিন্তা করেন,আপনার কথা মতন চললে ১০ বছর পর বাংলাদেশ আমেরিকা স্টাইলে চলে যাবে।আপনি যাকে বিয়ে করবেন তার ভার্জিনিটির কোন গ্যারান্টি থাকবেনা।মেয়েরা ফ্রি সেক্সে বাধ্য হবে।আর রেপ হলেও সেটা বানানো হবে বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ডের ব্যাপার-স্যাপার।পাশের দেশ ইন্ডিয়া আমেরিকাকে ফলো করতে গিয়ে খেসারত দিচ্ছে।
তাই ধর্মীয় অনুশাসনই মেনে চলাই ভাল।নইলে চলন্ত ট্রেন-বাস-কার থেকে ধর্ষিতা কে ফেলে দেওয়া দেখা লাগবে শিগ্রীই!

আর আপনি যদি নাস্তিক হন তাহলে আপনার কাছে মাফ ও চাই,দোয়া ও চাই।

১১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৯

উমাইর চৌধুরী বলেছেন: আপনার ঘটে যে কি আছে তা নিজেই পরিষ্কার করে দিলেন ! আবালীয় পোষ্ট।

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: @লেখকঃ ভালই চালাচ্ছিলেন। কিন্তু আপনি পরিবারের নামে খোলামেলা ছবি দিয়ে আপনার ছাইয়া লেঞ্জা বের করে দিলেন!!!

পোস্ট পড়ে মনে হল আপনি খোলামেলা পোষাকের সমর্থনে গলাবাজি করছেন!! ছাইয়াগিরি বন্ধ করেন।

আসলেই......লেঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড!!

নাস্তিক কোথাকার ! ইরান বা সৌদীতে কয়ডা ধর্ষন হয় বছরে ??বোরকা আর হিজাব কে এক হাত নিতে যেয়ে নিজের পরিচয় প্রকাশ হয়ে গেল !

ইরানে রাত ১২-১ টা তেও মেয়েরা নির্বিঘ্নে চলাচল করে।

অর্ধমৃত সাকিব বলেছেন: আপনার আবালীয় পোস্ট দেখে "মারহাবা" বলতে পারলাম না। পশ্চিমা বিশ্বে একটি মেয়ে গড়ে ১৬-১৭ বছর বয়সে সম্ভ্রম হারায়।মোস্ট কেসে,বয়ফ্রেন্ডের কাছে।বয়ফ্রেন্ড কিভাবে জুটে তা ভাল করেই জানেন।তাদের ড্রেস আপ ই তাদের বয়ফ্রেন্ড জুটিয়ে দেয়।তারপর ফক্কা।চিন্তা করেন,আপনার কথা মতন চললে ১০ বছর পর বাংলাদেশ আমেরিকা স্টাইলে চলে যাবে।আপনি যাকে বিয়ে করবেন তার ভার্জিনিটির কোন গ্যারান্টি থাকবেনা।মেয়েরা ফ্রি সেক্সে বাধ্য হবে।আর রেপ হলেও সেটা বানানো হবে বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ডের ব্যাপার-স্যাপার।পাশের দেশ ইন্ডিয়া আমেরিকাকে ফলো করতে গিয়ে খেসারত দিচ্ছে।
তাই ধর্মীয় অনুশাসনই মেনে চলাই ভাল।নইলে চলন্ত ট্রেন-বাস-কার থেকে ধর্ষিতা কে ফেলে দেওয়া দেখা লাগবে শিগ্রীই!

১১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩

বিভ্রান্ত নাগরিক বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য। তবে আপনি মনে হয় ভুল জায়গায় পোস্টটি দিয়েছেন। আপনার মুল বক্তব্য বুঝতে হলে যেটুকু মানসিক পরিপক্কতা ও বিবেকের পরিচ্ছন্নতা দরকার তা আমাদের সামুর অনেক পাঠক/লেখকেরই নেই। কে হিজাব করবে আর কে করবেনা সেটা ব্যক্তিগত পর্যায়ে থাকাই উত্তম, তবে যখন কোন আবাল বলেন যে হিজাব না করার কারনে ধর্ষন বেড়ে গেছে, তখনই মেজাজটা খারাপ হয়।

১১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯

নাফীস কাজী বলেছেন:


হায়রে ছাইয়া সুশীল !!! ভারতে ধর্ষণের ঘটনার কারনে যদি দেশের মেয়েরা বেশি বেশি বোরখা পড়া শুরু করে তবে.................... তোমার ছুপা লুলামীর সুযোগ কইমা যাইবো........... এজন্যই এমন পোস্ট দিছো. !!!

১১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “তুমি অধম বলে আমি উত্তম হবো না কেন?” নারীর পোশাক খাটো বলেই তাকে ধর্ষণ করতে হবে - এ হলো বিকৃত মানসিকতা, যা পশুর সাথে আমাদেরকে মিলিয়ে দেয়। অন্তত ধর্ষণের সময় নারীর পোশাকের আলাপ করা উচিত নয়। সমাজে শালীনতা, ব্যক্তিগত রুচিবোধ, পারিবারিক মূল্যবোধ - ইত্যাদি আলাপের সময় পোশাকের বিষয়টি প্রাসঙ্গিক, ধর্ষণের আলোচনায় নয়। ধর্ষক হলো নরপশু, তাকে ঘৃণা ও শাস্তি পেতে হবে। যারা এখানে নারীর পোশাকের কথা বলে তারা ধর্ষকের পক্ষ দিয়েছে।

ভালো লেখা দিয়েছেন আপনি। শতভাগ সহমত। ধর্ষকের শাস্তি হতেই হবে, নারী বিবস্ত্র থাকলেও ধর্ষকেরই অপরাধ।

১১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

সাইলেন্সার ৭১ বলেছেন: ধর্ষনের ১০০% কারন অশ্লীল পোশাক নয়। কিন্তু আমার মতে অশ্লীল পোশাক ই অধিকাংশে দায়ী। আর দায়ী মানুষের অনৈতিকতা, অশ্লীল সাহিত্য, অনলাইনের ১৮+ কন্টেন্ট।

১১৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++++++++

আমিও একই কোথা বলি , যারা অন্যান্য দেশের সাথে বাংলাদেশের ধর্ষণ বিষয়ক পরিসংখ্যান তুলনা করে গদগদ হন , তাদের বলিঃ কোন দেশের ধর্ষণের পরিসংখ্যান কি তা দেখার কোন প্রয়োজন আছে কি ? নিজের দেশের দিকে তাকান । একটা ধর্ষণের ঘটনাও কাম্য নয় । বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৩০০০ থেকে ৪০০০ ধর্ষণের ঘটনার রিপোর্ট হয় । যা সরকার স্বীকার করে । অন্য সুত্রগুলো বলে এই সংখ্যা ১০,০০০ এর কাছাকাছি থাকে গড়পড়তা । আর যে ঘটনা গুলোর রিপোর্ট হয় না সেগুলো যোগ করলে টোটাল সংখ্যা কতো হবে ধারনা করতে পারেন !
অন্য দেশের সাথে তুলনা করে খুশিতে গদগদ হওয়ার কিছু নাই । অন্যায় তুলনা করে যারা খুশি হয় , তাদের মনুষ্যত্ববোধ কতোটুকু ! আমি বুঝি না !
আর যারা শুধুমাত্র শালীনতাই একমাত্র সমাধান বলে মনে করেন তাদের বলিঃ সমাজের অনুশাসন প্রয়োজন । অস্বীকার করি না । একবার এক নিউজে দেখেছিলাম এক সাংবাদিক ভোলার এক কলেজ শিক্ষককে প্রশ্ন করেছিল '' আপনাদের এখানে চর / দ্বীপ দখলের সময় শুনেছিলাম গতবার ৫০০ ধর্ষণ হয়েছিলো ? '' সেই শিক্ষক বলেছিল '' না , এটা সত্য নয় । মাত্র ১০০ খানেক হয়েছল ! '' খেয়াল করুন সে শিক্ষক (!) এবং বলছে মাত্র ১০০ খানেক ! এই মুহূর্তে লিঙ্ক মনে পড়ছে না । খুঁজলে পেয়ে যাবেন ।
তবে সবচে বেশি দরকার আইনের অনুশাসন । ধর্ষকদের ফাঁসী দেওয়া উচিৎ । আর ভাই আমি ইউকে তে থাকি । মিনি স্কার্ট আর টপস পরা মেয়ে তো হরহামেশাই দেখি । এগুলো এখন নরমাল হয়ে গেছে । তাকানোর প্রয়োজনও মনে করি না । কৈ ? আমার তো মনে হয় না , যে , যাই অমুককে ধর্ষণ করে আসি । আপনার মনে হয় ? যারা ধর্ষক , তারা বোরখাপরা মেয়েদেরকেও ধর্ষণ করে । আমার এই পোষ্টে অনেক লিঙ্ক আছে দেখুন গিয়ে । ক্লাস ৪ এর মেয়ে কিংবা ৬ বছরের একটা মেয়ে কি এমন যৌন আবেদন প্রকাশ করে ? কি এমন খারাপ পোশাক পরে তারা ? হ্যাঁ ? তাদেরকেও ধর্ষণ করে নর পশুরা ।

১২০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

ডেডম্যান বলেছেন:

১২১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০২

ডেডম্যান বলেছেন: নাফিজ কাজী মাদারি, রোকসানা খাতুন লিজা তো ঠিকই কইছে।

১২২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: পরিশেষেঃ এই সমাজে ধর্ষকদের মৃত্যুদন্ড দিলেই ধর্ষকদের সংখ্যা কম হবেনা, যতদিন ধর্ষকামী মানসিকতার লোকদের সংখ্যা কমবে।

এবার আপনিই বলুন, লোকদের ধর্ষকামী মানসিকতা কিভাবে কমবে?? কি করা প্রয়োজন??

১২৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

শামীম আরা সনি বলেছেন: কিছু কিছু কমেন্ট পড়লাম,, অনেক কেই আনরেস্ট বলে মনে হচ্ছে!! আমি সবার কাছে একটা প্রশ্ন রাখবো, বাংলাদেশে যেসব মেয়েরা ধর্ষনের স্বীকার হন তার সিংহভাগ হলো গ্রামের ঘটনা। গ্রামের বেশীরভাগ মেয়ে তো অনেক পর্দা করে চলে তাহলে তারপরও তারা ধর্ষনের শিকার কেনো হন????????

১২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: কোথাও বেড়াতে গিয়ে কেউ যখন দেখিতে চমৎকার, সুঘ্রাণযুক্ত খাবার দেখে তখন তার মধ্যে ঐটা ভোগের জন্য বাসনা জাগলেও পয়সা না থাকার কারনে কিনতে পারে না অথবা নিজে রান্না না জানার কারনে বাসায় রাঁধতে পারে না কিন্তু পাওয়ার আবেদনটা থেকেই যায়, মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকে কিভাবে পাওয়া যায়, কিভাবে পাওয়া যায়?
বনভূমির পরিমাণ যখন কমতে থাকে তখন লোকালয়ে বন্য হাতির আক্রমণ বৃদ্ধি পায়, বনরক্ষীদের কোন কৌশলই আর কাজে আসে না। যতই হাফ ওয়েস্টার্ন হাফ বাঙ্গালী হচ্ছি সমস্যা ততই প্রকট হচ্ছে। সমাধান একটাই যে কোন একদিকে যেতে হবে। কেউ হয়ত বলবেন এই আমলেই শালীনতা হয়ত সম্ভব তবে সহসা নয় অত্যন্ত কঠিন, বয়ে চলা পশ্চিমা সংস্কৃতির হাওয়া তো সহ বন্ধ হচ্ছে না, দিনকে দিন বেড়েই চলেছে; আমরা ঠেকাবো কিভাবে !

১২৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

রাতুলবিডি২ বলেছেন: অপূর্ন বলেছেন: তবে সবচে বেশি দরকার আইনের অনুশাসন । ধর্ষকদের ফাঁসী দেওয়া উচিৎ । -একমত

লেখক : এই সমাজে ধর্ষকদের মৃত্যুদন্ড দিলেই ধর্ষকদের সংখ্যা কম হবেনা, যতদিন ধর্ষকামী মানসিকতার লোকদের সংখ্যা কমবে।

- আপনার মত সমাজ সচেতনদের জন্য শুধই ঘৃণা ।
নিজের মুখে নিজের থু থু দিতে ইচ্ছে করে যখন দেখি আমার বোনের সন্মান নষ্টকারীকে রক্ষা করার প্রচেষ্টায় মরিয়া লোকগুলো সমাজে প্রতিষ্ঠিত, আর আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখি ।


প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: @লেখক

আপনার সাথে আমি কোন দিক দিয়েই একমত নাই।
আপনি পশ্চিমা দেশগুলোতো প্রতিবছর ধর্ষনের হার ও এর ক্রমবর্ধমান আবস্থা দেখলেই আমার একমত না হওয়ার কারণগুলো বুঝতে পারবেন।

তবে ধর্ষকের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করলে ধর্ষন ও নারী আধিকার হরন কমে আসবে।

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: @লেখকঃ ভালই চালাচ্ছিলেন। কিন্তু আপনি পরিবারের নামে খোলামেলা ছবি দিয়ে আপনার ছাইয়া লেঞ্জা বের করে দিলেন!!!

পোস্ট পড়ে মনে হল আপনি খোলামেলা পোষাকের সমর্থনে গলাবাজি করছেন!! ছাইয়াগিরি বন্ধ করেন।

আসলেই......লেঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড!!

অর্ধমৃত সাকিব বলেছেন: আপনার আবালীয় পোস্ট দেখে "মারহাবা" বলতে পারলাম না।

১২৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

আধারের কবি বলেছেন: ছাইয়া নিক ১০০% নিশ্চিত

১২৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

রুদ্র মানব বলেছেন: ধর্ষকদের ফাসি চাই , ফাসি ছাড়া কোন কথা নাই

তবে লেখিকার পর্দা বিষয়ক কিছু কথার সাথে আমি সহমত পোষণ করতে পারলাম না । পর্দার মাধ্যমে নারীর নিজের সম্মান যেমন বৃদ্ধি পায় , তেমনি সমাজের সকল পুরুষদের কাছেও নারীদের সম্মান বৃদ্ধি পায় ।

কিন্তু নারীদের অশালীন পোষাক সমাজের কাছে তাদেরকে আইটেম গার্ল হিসেবে মূল্যায়ন করে ।

আপনি পশ্চিমায় থাকেন বলে যে,
পশ্চিমা কালচার নিয়ে যে মন্তব্যটি তাও অনেকটা ভুল মনে হল । আমি নিজেও ইউকে তে থেকে এসেছি , তাদের অশালীন পোষাকের কারনে তাদের দেশে যৌন নির্যাতনমূলক অপরাধ আরো বেশি হয় ।

এমন কি বাবার কাছে নিজ মেয়ে রেপড হওআর মতো ঘটনাও পশ্চিমা দেশ আমেরিকায় ঘটে ।

ভাল থাকবেন ।

১২৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: এইযে মালালা ইউসুফজাই বাংলাদেশ জাতীয় দলরে বিড়াল আখ্যা দিল এই ব্যাপারে আপনার মতামত কি?আপনার প্রপিকে তো তারই ছবি শোভা পাইতাছে

১২৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আইনের ওপরো সবার ওপর বিবেক, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা। এটার অভাবই সবার মধ্যে দেখা যায়।

১৩০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: একজন মুসলিম পুরুষ হিসেবে আমার দায়িত্ব আমার চোখকে এবং কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করে চলা। এইটুকু আমি জানি আর বুঝি-তাই ধর্ষকামীতা আমার মাঝে সহসাই আসে না-তাসে মেয়েদের পোষাক যাই হোক।

মেয়েরা কি পরবে-এই ব্যাপারটা তাদের জন্যই তোলা থাক।

১৩১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: এই পোষ্টটা নির্বাচিত পাতায় স্থান পেল কিভাবে!

১৩২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

অবাধ্য ভ্রূকুঞ্চন বলেছেন: যে ছবিটা দিয়ে আপনি শুরু করেছেন তা দেখলেই অন্তত একজন পুরুষ মানুষের মনে চনমন করে জেগে উঠবে তার সুপ্ত কামনা। যদি কোন পুরুষ মানুষ বলে আমার মনে কামনা জাগেনি তাহলে ১০০% নিশ্চিত সে মিথ্যা বলছে এবং সে মিথ্যা ভাবে প্রমান করতে চাচ্ছে যে আমি সৎ। যদি কামনা মনে নাই জাগে তাহলে বলতে হবে সে পুরুষ না হিজড়া অথবা নপুংশক।


সুতরাং পর্দা করলে মেয়েরা রক্ষা পাবে এবং সেই সংগে পুরুষদেরকেও তাদের চোখের হেফাজত করতে হবে যাতে এই সব অঘটন থেকে নিজেদের কে রক্ষা করা যায়।

১৩৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

সরাসরি বলেছেন: আমরা রাতে দরজা বন্ধ করে ঘুমাই নিরাপত্তার জন্য, চুরি, ডাকাতি থেকে সেইফ থাকার জন্য, এখন আপনি যদি বলেন জোর করেও ডাকাত/চোর ঘরে ঢুকতে পারে, অতএব ঘরের দরজা বন্ধ করাটা চোর প্রতিরোধে কোন কাজেই আসবে না, তাই আপনি ঘরের দরজা খুলেই ঘুমাতে শুরু করবেন, হবে? ঘরের দরজা বন্ধ করা অবশ্যই নিরাপত্তার একটা রক্ষাকবচ, কিন্তু একমাত্র নয়, তেমনি হিজাব পরিধান অবশ্যই নারীর জন্য নিপীড়ন রোধের একটা রক্ষাকবচ, এটাকে অস্বীকার করে নারীদের উন্মত্ত পশুদের হামলার শিকার হওয়ার সবক না দেয়াই ভাল।

নিচের লিংক এ ক্লিক করে পড়ুন আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন.।
Click This Link

১৩৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: সেক্স অপেন থাকলে ধষর্ন কমই ঘটে !!!
যে যারটা নিবৃত্ত করে থাকে ।



নিন্দনীয় হলেও এইটাই সত্যি ।

১৩৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

সরাসরি বলেছেন: নারীকে পণ্য হিসেবে এবং ভোগের উপচার হিসেবে তুলে ধরছে এই পুঁজিবাদী কালচার যা বুর্জোয়াদের মুনাফাখোরির একটা বড় অস্ত্র। আজকের এই কথিত পশ্চিমা আধুনিক বস্তুবাদী জড়বাদী ভোগবাদী সভ্যতা নারীকে বাজারের পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করছে সবজায়গায় । সাহিত্তে, খেলায়, নাটক –সিনেমায় (হলিউড, বলিউড এখন পরিণত হয়েছে সেক্স ইন্ডাস্ট্রিতে) নারীকে যেভাবে ভোগের উপকরন হিসেবে তুলে ধরে তাই অনেক পুরুষের লালসা লাগামহীন করার জন্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। বিজ্ঞাপনে, মার্কেটে, সিনেমায় নারীকে খোলামেলা আঁটসাঁট পোশাকে উপস্থাপন করে এই আধুনিক ভোগবাদী সমাজ যে কালচার উপহার দিয়েছে তাকে কামুক কালচার না বলে উপায় নেই। আধুনিকতা আর নারীর খোলামেলা পোশাক পরা এখন অনেকের কাছেই সমার্থক। এই ভোগবাদী কালচার হচ্ছে আফিমের মত যা ভোগবাদী পুরুষকে প্রলোভিত করছে নারীর প্রতি সহিংস হতে। ভারতে বলিউড যে নগ্নতার সংস্কৃতি তৈরি করেছে তার কারনেই একদিকে পুরুষদের বানাচ্ছে ধর্ষক আর নারীকে মিনি স্কার্ট পরে অবাধে চলাফেরার অবাধ স্বাধীনতা দিয়ে তাকে নিরাপত্তাহীন করে রাখা হচ্ছে। এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারই নারীকে বারবার ভোগ্যপণ্য হিসেবে তুলে ধরে যেন তার একমাত্র কাজ পুরুষের লালসার নিবৃত্তি করা। এই কালচারের অপনোদন ছাড়া নারীর প্রতি ধর্ষকামী এবং নিপীড়নকামী মানসিকতার পরিবর্তন আশা করা হাস্যকর। বলিউড হলিউডের সেক্স ইন্ডাস্ট্রি এর বিরুদ্ধে না বলে, আধুনিক ভোগবাদী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে না বলে যারা হিজাবের আর ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে খোলামেলা পোশাকের পক্ষেই ওকালতি করছেন তারা যে প্রকারন্তরে এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারের আফিমে বুঁদ হয়ে নিজের বিচার বুদ্ধি হারিয়ে এসেছেন তা সুস্পষ্ট হয়ে যায়।

১৩৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

সাদেকুর বলেছেন: বছরের শুরুতেই ধর্ষক এর হাতে পরলাম নাকি?

সমস্ত নষ্টামির বিরুদ্ধে দৃঢ় প্রতিবাদ জানাই।

১৩৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: এই ছাইয়া, এবার মালালা সম্পর্কে কিছু বলো না

১৩৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

রক্ত গরম বলেছেন: অনেকেই নারীর পোশাক এর বেপারে পর্দার বিরোধিতা করতেছে , যারা এই বিরোধিতা করতেচেন তারা মনেরাখবেন , আমাদের মা , বোন , স্ত্রী কিন্তু নারী।অন্নের নারী দেইখা আপনি যেমন মজা পান আপনার পরিবারের নারী দেখলে কিন্তু অন্নরা মজা লুটে।

আর যারা বলতেছে যে সামনে উলঙ্গ মাইইয়া খারায়ে থাকলে তাদের শিহরণ জাগেনা তারা হয় মিথ্যা বলে নাহয় তাদের ডাক্তার দেখান উচিৎ।

১৩৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: দিল্লীর ঘটনা প্রবাহ প্রমান করে যে, কুশিক্ষা (সুশিক্ষার অভাব), অশ্লীলতার চর্চা (পর্দাহীনতা), অনৈতিক লোভ (সুদ/ ঘুষ) আর ধর্মনিরোপেক্ষ গণতন্ত্র (ধর্মহীন মূর্খের সমাহার) মানুষকে পশুরও অধম বানিয়ে দেয়।

১৪০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০

বোকা জিনিয়াস বলেছেন: নারীর নিক দেখে কেউ পড়িস না ব্লগ!!
আড়ালে তার পোলা হাসে!!

ছাইয়্যা ছাইয়্যা..। চলে ছাইয়্যা ছাইয়্যা ...।

১৪১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪

এম ই জাভেদ বলেছেন: বিদেশে অনেক খোলামেলা পোশাকের নারী দেখলেও আমাদের কাছে ওটা স্বাভাবিক মনে হয়, কোন কামনা বাসনা জাগেনা। তাহলে দেশে কেন খোলা মেলা পোশাক কে ধর্ষকের ঢাল হিসাবে ব্যবহাররের অপচেষ্টা ? আমি অশালীন পোশাকের পক্ষে নই। তবে পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে হয়ত দেখা যাবে অশালীন পোশাক ধারীরা ধর্ষণের স্বীকার হয় কম ।

১৪২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: @মাহফুজ শান্ত, আমি পচ্চিমে থাকি। পচ্চিম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা আছে। ওরা নিজেদের ঘরের ভিতর মা, বোন, খালা, ফুফা, দাদী সবাই শর্ট পরে থাকে বেশীরভাগ সময়।

হা হা হা হা হা

প্রথমত: মা বোন ফুফু দাদীরা শর্ট পরলেই বা কি পোষাক না পরলেই বা কি?? এখানে তো পর্দা করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
দ্বিতীয়ত: তাছাড়া পশ্চিমা বিশ্বে এমন ৫১ বতী পরিবার আপনি কই পেয়েছেন?? আপনার চৌদ্দগুষ্টির কেউ পশ্চিমা বিশ্বে আছে বলে মনে হয় না।
তৃতীয়ত: ধর্ষনের রেট পশ্চিমা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি, এই খবর কি রাখেন?? কোনকিছু না জেনে পোস্ট দেন কেন?

১৪৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

রাতুলবিডি২ বলেছেন: বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৩০০০ থেকে ৪০০০ ধর্ষণের ঘটনার রিপোর্ট হয় । যা সরকার স্বীকার করে । অন্য সুত্রগুলো বলে এই সংখ্যা ১০,০০০ এর কাছাকাছি থাকে গড়পড়তা । আর যে ঘটনা গুলোর রিপোর্ট হয় না সেগুলো যোগ করলে টোটাল সংখ্যা কতো হবে ধারনা করতে পারেন !

- এ হিসেবে গত ৪০ বছরে বাংলার মাটিতে লান্ছিত হয়েছে কমপক্ষে এক লাখ মা- বোন ! একজন পশুকেও কি মৃ্ত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছে ?????????????????????????????

১৪৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: গুলশান, বারিধারা ডিওএইচএস এসব এলাকায় বাসিন্দা পুরুষের দ্বারা গণধর্ষণের কোন ঘটনা পত্রিকায় পড়েছি বলে মনে পড়ে না। এর কারন হতে পারে ওখানকার অধিকাংশ অভিভাবক, সমাজ ব্যবস্হা ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশন মেনে নিয়েছে, ঐসব এলাকায় ছেলেমেয়েদের অন্তরঙ্গ অবস্হায় দেখলেও কেউ কোন আপত্তি তোলে না।

এরকম যদি সারা দেশের ৬৪ হাজার গ্রামের মানুষই ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশন মেনে নেয় তাহলে ধর্ষণের সংখ্যা অনেক অনেক কমে যাবে। এখানেই হল সমস্যা সমাজের মুরুব্বিরা মিউচুয়াল সেক্স মেনে নিবে না। গ্রাম এলাকায় ছেলেমেয়েদের অন্তরঙ্গ অবস্হায় দেখলেই শালিশ বসানো হয়, জরিমানা করা হয়, মেয়ের মাথা নেড়ে করে দেওয়া হয়, ছেলেকে বেত্রাঘাত করা হয়। এই মেজরিটির কথা মাথায় রেখেই কোন রাজনৈতিক দলই ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশনের পক্ষে কথা বলবে না।

ধর্ষন বৃদ্ধির জন্য যে কারনগুলি দায়ী সেগুলো কেউ বন্ধ করবে না, সব কোম্পানিই, সব সিনেমা নাটক পরিচালরাই চাবেন সেক্সি মডেল দেখিয়ে বাজিমাত করতে, অধিকাংশ হাই সোসাইটির লোকজনই সেই মাপের ড্রেসআপ করেই চলাফেরা করবেন [যে ড্রেসের বাইরে থেকে ভিতরের প্রত্যেকটা ভাজই দেখা যায়], ইন্ডিয়া থেকে মডেল এনে আইটেম গানের আসরও চলতে থাকবে .... যেহেতু এগুলো বন্ধ হবে না তাই সমাজের বিশেষ করে গ্রাম এলাকার লোকজনকে খেসারত দিতে হবে। সেক্সি মডেলরা যুবক ছাওয়ালদের মাথায় ঝোঁক তুলে দিবে আর সাধারন ঘরের সখিনা, আমেনার কপাল পুড়বে। কোথাও বেড়াতে গিয়ে কেউ যখন দেখিতে চমৎকার, সুঘ্রাণযুক্ত খাবার দেখে তখন তার মধ্যে ঐটা ভোগের জন্য বাসনা জাগলেও পয়সা না থাকার কারনে কিনতে পারে না অথবা নিজে রান্না না জানার কারনে বাসায় রাঁধতে পারে না কিন্তু পাওয়ার আবেদনটা থেকেই যায়, মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকে কিভাবে পাওয়া যায়, কিভাবে পাওয়া যায়? একারনেই এক নারী যৌনক্ষুধা জাগাইয়া দেয় আর বিভীষিকা নেমে আসে অন্য নারীর উপর এমনকি ৯ বছরের কন্যা শিশুর উপর কিংবা ছাগলের উপর [আমাদের গ্রামে এধরনের একটা ঘটনা ঘটেছিল, পরে ছাগলটিকে মেরে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয় আর ঐ যুবককে বেত্রাঘাত করা হয়]

যে কারনগুলো ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির পেছনে দায়ী সেগুলো কেউ সমাধানের কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না শুধু সভা সেমিনারে গোলটেবিল বৈঠকে মূল্যবোধ রসাতলে গেল গেল বলে কয়েকদিন চিল্লাইয়াই শেষ। মুরুব্বীরা এখন যেটা করছেন, যুবকরা তোমরা বিয়ের আগে কারো সাথে প্রেম ভালবাসা করতে পারবা না, "তোমরা রোযা রাখ সেহরী না খাইয়া, সারাদিন তোমার মুখের সামনে মজাদার খাওন আনা নেওয়া হবে কিন্তু খাইতে পারবা না, ইফতারের অপেক্ষায় থাক?"

সুশীল সমাজ, শহরের মেয়েদের চিন্তা ভাবনা একরকম ঐদিকে সমাজের মুরুব্বীদের চিন্তা ভাবনা অন্যরকম।
সমাধানের উদ্দেশ্যে সবাইকে একই প্লাটফরমে আসতে হবে, কিন্তু সেটা তো আর হবে না !!! এক একজন তাদের নিজেদের যুক্তিমত এক এক দিকে যাবে, এজন্য সমাধানও হবে না, অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটতেই থাকবে.......