নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকালসহ কিছুদিন আগেও এই সম্পর্কিত একটি পোষ্ট দেখেছি যে কেন ওসমানী আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। কিছু ছাগু আবার কাঁঠালপাতা খেয়ে লিখেছে যে অভিমানের কারণেই ওসমানী সেখানে যাননি।
কারণ, মুক্তিযুদ্ধের সময়কার সেনাপ্রধান হয়েও তাঁর কাছে কেন পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করেনি।
মূল কারণটা হচ্ছে আর্মি প্রটোকল।
তাজউদ্দিন আহমেদ যদি ওসমানীকে প্রধান সেনাপতি হিসেবে নিয়োগ না দিতেন তাহলে সিনিয়ারিটি অনুযায়ী বাই ডিফল্ট এটি হতেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার, কারণ তিনিই ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র অফিসার এবং একই সঙ্গে উপ-সেনাপ্রধান। অন্যদিকে ওসমানী তখনও কর্ণেল এবং তাকে জেনারেল হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় ১৬ ডিসেম্বরের পর।
যাহোক, তারপরও তিনি আমাদের প্রধান সেনাপতি এবং ভারতীয় বাহিনীর প্রধান স্যাম মানেকশর সমানই তার মর্যাদা ছিলো তখন। অন্যদিকে অরোরা একজন আঞ্চলিক প্রধান।পূর্ব ফ্রন্টের অধিনায়ক। যেমন লে. জেনারেল নিয়াজীও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পূর্ব ফ্রন্টের অধিনায়ক। পূর্ব ফ্রন্টের জন্য গঠিত মিত্রবাহিনী তাই অরোরার কমান্ডেই হবে সেটাই স্বাভাবিক। ওসমানী কেনো সই করবেন? পাকিস্তানের পক্ষে কি তাদের সেনা প্রধান সই করেছিলো? আত্মসমর্পন অনুষ্ঠানে কি স্যাম মানেকশ ছিলেন? তাহলে ওসমানী কেনো যাবেন?
এই প্রশ্নে জ্যাকবের উত্তর ছিলো: There is a lot of propaganda about it. The fact is, he was in Sylhet. He was in a helicopter that was shot at by the Pakistan army. I had ordered everyone on the Bangladesh side to stay in Kolkata. But he rode the chopper, got shot and couldn't attend the ceremony. It's not our fault. He should have been there. We wanted him there. Khandker (deputy commander-in-chief AK Khandker) attended in his absence.
জ্যাকবের কথাটা সত্যনিষ্ট নয়। এ প্রসঙ্গে ওসমানীর ভাষ্যটা বরং আমরা শুনি : যুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের অধীনে মুক্তিবাহিনীর সদর দপ্তরে জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন নজরুল ইসলাম। একাত্তরের রণাঙ্গন অকথিত কিছু কথা নামে এক স্মৃতিচারণে তিনি তুলে ধরেছেন এর বিষদ বিবরণ।
ঘটনা হচ্ছে ১২ ডিসেম্বর ওসমানী কলকাতা থেকে আগরতলা হয়ে মুক্তাঞ্চল সিলেটে যান। এটা নিশ্চিত করেন মুক্তিবাহিনী হেডকোয়ার্টারের অফিসার ইন চার্জ জেনারেল ওসমানীর বিশ্বস্ত বন্ধু মেজর এমআর চৌধুরী। তার ভাষায়- তানী এখন সিলেট গেছুন।
১৮ ডিসেম্বর সদর দপ্তরে ফিরে তাকে নিয়ে এসব গুজব শুনে ভীষণ ক্ষুব্ধ হন ওসমানী। নজরুল ইসলামের মুখে পুরোটা শুনে যে জবাব দিয়েছেন কোট করছি:
দেখুন আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে যাচ্ছি। কিন্তু দুঃখ হলো স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের মধ্যে আত্মমর্যাদাবোধ সম্পর্কে কোনো চেতনা এখনও জন্ম হয়নি। আমাকে নিয়ে রিউমার ছড়ানোর সুযোগটা কোথায়? কোনো সুযোগ নেই। তার অনেক কারণ রয়েছে। নাম্বার ওয়ান- পাকিস্তানী সেনাবাহিনী কবে আত্মসমর্পণ করবে আমি জানতাম না। আমি কলকাতা ছেড়ে চলে যাওয়ার পর তাদের আত্মসমর্পণের প্রস্তাব এসেছে।
নাম্বার টু- ঢাকায় আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে আমার যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কারণ এই সশস্ত্র যুদ্ধ ভারত-বাংলাদেশের যৌথ কমান্ডের অধীনে হলেও যুদ্ধের অপারেটিং পার্টের পুরো কমান্ডে ছিলেন ভারতীয় সেনাপ্রধান লেফট্যানেন্ট জেনারেল স্যাম মানেকশ। সত্যি কথা হচ্ছে আমি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কোনো নিয়মিত সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধানও নই। আন্তর্জাতিক রীতিনীতি অনুযায়ী পাকিস্তান সেনাবাহিনী আমার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারে না। কারণ বাংলাদেশ জেনেভা কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী কোনো দেশ নয়।
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে জেনারেল মানেকশকে রিপ্রেজেন্ট করবেন লে.জে অরোরা। জেনারেল মানেকশ গেলে তার সঙ্গে যাওয়ার প্রশ্ন উঠতো। সার্বভৌম সমতার ভিত্তিতে আমার অবস্থান জেনারেল মানেকশর সমান। সেখানে তার অধীনস্থ আঞ্চলিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল অরোরার সফরসঙ্গী আমি হতে পারি না। এটা দেমাগের কথা নয়। এটা প্রটোকলের ব্যাপার। আমি দুঃখিত, আমাকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। আমাদের মধ্যে আত্মমর্যাদাবোধের বড় অভাব।
ঢাকায় ভারতীয় বাহিনী আমার কমান্ডে নয়। জেনারেল মানেকশর পক্ষে জেনারেল অরোরার কমান্ডের অধীন। পাকিস্তানী সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করবে যৌথ কমান্ডের ভারতীয় বাহিনীর কাছে। আমি সেখানে (ঢাকায়) যাবো কি জেনারেল অরোরার পাশে দাড়িয়ে তামাশা দেখার জন্য? হাও ক্যান আই!
আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করবেন জেনারেল মানেকশর পক্ষে জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা আর পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে জেনারেল নিয়াজী। এখানে আমার ভূমিকা কি? খামোখা আমাকে নিয়ে টানা হ্যাচড়া করা হচ্ছে।
পাশাপাশি কেনো মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানীরা আত্মসমর্পণ করেনি এটার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ওসমানী সংক্ষেপে ব্যাপারটা এমন যে যুদ্ধবন্দীদের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক নীতিমালা আছে যার অন্যনাম জেনেভা কনভেনশন। বাংলাদেশ এই কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ নয় বলেই সেই নীতিমালা মানতে মুক্তিবাহিনী বাধ্য ছিলো না। তাই তাদের হত্যা করলে বা তাদের উপর অত্যাচার করলে বলার থাকতো না কিছু। পাকিস্তানীরা জেনেশুনে সে ঝুকি নেয়নি। তাছাড়া ৯০ হাজার যুদ্ধবন্দীকে খাওয়ানো পড়ানো তদারক করার ক্ষমতাও যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের ছিলো না। তখনও নিজের খাওয়াটাই যে জোটে না!
(তথ্যসূত্র : একাত্তরের রণাঙ্গন অকথিত কিছু কথা লেখক: নজরুল ইসলাম, অনুপম প্রকাশনী ১৯৯৯)।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩
মামদোভুত বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
মুহাই বলেছেন: হুম ।বুজেছি ।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫
সন্দীপ হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ। তথ্য সমৃদ্ধ লেখা।
প্রটোকলের ব্যাপারে জানতাম তবে এত বিস্তারিত নয়। অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫
টুনা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: এই তথ্যটা জানতাম না । আসলেই এটা একটা আত্নসম্মানের ব্যাপার ।
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: khatal pata kheye ki ar sei buddhi thake
eta to common sense er bear ,
post valo hoise.
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: হ্যাটস অফ্! চমৎকার বিশ্লেষণ। খুব অপেক্ষা করছিলাম কথাগুলো কেউ বলুক। ইতিহাস কথা কয়।
আর্মি প্রটোকল-এর কারণে ‘আত্মসমর্পণের মতো একটি টেকনিকেল এবং কমপ্লিকেডেট অনুষ্ঠানে’ বাংলাদেশ-এর আর্মি যোগ দিতে পারে নি, কারণ তখনও বাংলাদেশ আর্মি বলতে আলাদা কিছু ছিলো না, ছিলো কেবল মিলিশিয়া/মুক্তিযোদ্ধা। সর্বোপরি, আত্মসমর্পন অনুষ্টানটি সকল আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দরকার ছিলো।
বস্তুত, পাকিস্তানী আর্মি জানের ভয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মুখোমুখি হতে চায় নি। তাদের আত্মসমর্পন গ্রহণ করার মতো মেজাজ আমাদের ক্ষিপ্ত মুক্তিবাহিনীদের ছিলো না। সঙ্গত কারণেই। এসব বিষয় নিয়ে অনেক নেগোশিয়েশন হয়েছে উভয়পক্ষে, আত্মসমর্পনের পূর্বে।
বিষয়টি নিয়ে আর যেন কেউ পানি ঘোলাটে না করে। বাঙালি অন্ধও নয়, ভুলোমনও নয়।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৩
রেজওয়ান সাস্ট বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট ।ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৪
কাউসার রুশো বলেছেন: আমার মনেও এ প্রশ্নটি ছিলো। আজ জানলাম
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৫
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। ভালো থাকবেন।
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৭
কালীদাস বলেছেন: ওসমানির কমেন্টটা সত্যি হলে, আর কারও কনফিউশন থাকার কথা না।
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০০
খোক্ষস মামা বলেছেন: অজানা অনেক কিছু জানলাম, ভালো লাগলো।
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৭
যুবায়ের বলেছেন: অনেক তথথ জানতে পারলাম
++++
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৯
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: জানতাম না। শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১০
সিদ্ধার্থ. বলেছেন:
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। তবে বিষয়টি নিয়ে আগে ও পড়েছিলাম। ধন্যবাদ এমন একটি পেস্টের জন্যে।
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৫
এম এ এইচ মিনা বলেছেন: আগে জানতাম না ।ধন্যবাদ
সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার জন্যে আরেকবার ধন্যবাদ
আরেকটি কথা, মুক্তিযোদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে চাই,সম্ভব হলে আপনি নিয়মিত পোস্ট করবেন এই কামনায়
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫০
যাযাবরমন বলেছেন: আমার ধারনে কথাগুলো অধিকাংশ লোকই জানে। শুধু আপনি পোস্ট দিয়েছেন বলে নিচের প্রসঙ্গ টানছি::
"এই সশস্ত্র যুদ্ধ ভারত-বাংলাদেশের যৌথ কমান্ডের অধীনে হলেও যুদ্ধের অপারেটিং পার্টের পুরো কমান্ডে ছিলেন ভারতীয় সেনাপ্রধান লেফট্যানেন্ট জেনারেল স্যাম মানেকশ।"
যাক তাও ভাল যে তিনি বলেন নাই " যুদ্ধ আসলে ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে হয়েছে, আমরা( মুক্তিযোদ্ধারা) ছিলাম স্বেচ্ছাসেবক"।
জে. ওসমানীর " তিনি জানতেন না" কথাটা বিশ্বাসযোগ্য না।
আবার
তিনি বলেছেন: "আন্তর্জাতিক রীতিনীতি অনুযায়ী পাকিস্তান সেনাবাহিনী আমার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারে না। কারণ বাংলাদেশ জেনেভা কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী কোনো দেশ নয়।" !!!!
আজব!!!! যুদ্ধ করলো, গনহত্যা চালালো, আর আত্মসমর্পন করতে জেনেভা কনভেনশন!!!
আর আমরা যেহেতু জেনেভা কনভেনশনের আওতায় ছিলাম না, তাহলে জেনেভা কনভেনসন আমাদের ফলো করতে হবে কেন?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
মামদোভুত বলেছেন: পাকিস্তান বাংলাদেশের কাছে আত্মসমর্পণ করতে পারতো। কিন্তু তখনকার বাংলাদেশের অবস্থা ততটা নিরাপদ ছিল না যে ৯৩ হাজার সৈন্যকে বাংলাদেশ নিরাপদে রাখতে পারবে।
ঐ ৯৩ হাজার সৈন্যকে বাঁচিয়ে রাখাটাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল অনেক। কারণ, পাকিস্তান সরকার ঘোষণা দিয়েছিল ওদের কিছু করলে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে বসবাসরত সকল সকল বাঙ্গালীকে জবাই করে নদীতে ভাসিয়ে দেবে।
উল্লেখ্য তখন অনেক বাঙ্গালী পরিবার চাকুরী, ব্যবসাসহ পশ্চিম পাকিস্তানে আটকে পড়েছিলেন। এবং ১৯৫ জন যুদ্ধ-অপরাধীকেও সরকার এই কারনেই বিচার না করে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
আপনি লিখেছেন আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। অতএব, আমি নিশ্চিত আপনি এগুলো আমার থেকে আরো ভাল জানেন।
ধন্যবাদ!
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৯
সালাহ্ আদ-দীন বলেছেন: দাদা সুন্দর লিখেছেন। তবে ইদানিং ইতিহাস পড়তে বেশ ভয় হয়। একটার সাথে আরেকটার কোন মিল নেই। যে যার মত করে লিখছে। যে গল্প কবিতা।
কপি করে রেখেদিলাম।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
২০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০২
বি হিউম্যান বলেছেন: খুবই চমৎকার+++++
২১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৮
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার তথ্য বহূল পোস্টটি পড়ে ভাল লাগল। তবে এখানে একটি তথ্য উল্লেখ করা হয়নি। মুক্তিযু্দ্ধের প্রখম র্পযায়ে বিষয়টি ছিল পরকিস্তানের অভ্যন্তরিন বিষয়, সে কারণে ভারত বাংলাদেশের মুক্তি যোদ্ধাদের যে সাহায্য করেছিল তা ছিল আন অফিসিয়ালী । কিন্তু আমার জানা মতে ৭১ এর ডিসেম্বর (তারিখটি মনে নেই) পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং তার পর থেকে ভারত সরাসরি এবং প্রকাশ্যে এ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তখন যুদ্ধটার রুপ নেয় মূলত ভারত বনাম পাকিস্তান যুদ্ধ। সে কারণেও পাকিস্তানি সেনাবাহীনি, ভারতীয় সেনাবাহীনির কাছে আত্মসমার্পন করাটা খুব একটা অস্বাভাবিক ঘটনা নয়।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৭
মামদোভুত বলেছেন: ভারত ডিসেম্বরের ৩ তারিখেই যুদ্ধ ঘোষণা করে।
আর "ভারত-পাকিস্তান" যুদ্ধ- এটা আমাদের মধ্যে কিছু ছাগুর প্রপাগন্ডা।
আমি ৩ বছর ধরে ভারতেই আছি। এখানকার কোনো লোককেও আজ্ পর্যন্ত বলতে শুনলাম না যে ওটা ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
আমরা বাঙ্গালীরাই নিজেদের ছোট করছি শুধু শুধু।
*এডিটেড কমেন্ট।
২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২২
রোড সাইড হিরো বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক অজানা তথ্যের জন্য। প্রিয়তে নিলাম...
২৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৬
বিষাদ সময় বলেছেন: বিষয়টি ছোট বা বড় করার নয়।শেষ র্পযন্ত যুদ্ধটি যদি ভারত, পাকিস্তানের মধ্যেও হয় তাহলেও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ছোট হয়ে যায় না বা ছাগুরা মানুষ হয়ে যায়না।ডিসেম্বরের ১৪ তারিখে পাকিস্তান, ভারতের পশ্চিম প্রান্তে আক্রমণ করে এবং ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং এর পর পরই ভারত তার সেনাবাহীনি, বিমানবাহীনি, নৌবাহীনি নিয়ে পূর্বপাকিস্তানে সরাসরি আক্রমণ করে। আমি আবারও বলছি ডিসেম্বরের ১৪ তারিখের পর থেকে এটা ভারত পাকিস্তানের, যুদ্ধের রুপ পায়। আর এটা না হলে এ যুদ্ধে ভারত প্রকাশ্যে জড়িয়ে পড়লে তা হতো আন্তার্জাতিকরীতি বিরুদ্ধ।মূলধারা-৭১ বইটি পড়েছেন কিনা জানিনা, না পড়ে থাকলে পড়ে দেখেতে পারেন অনেক তখ্য জানতে পারবেন।ধন্যবাদ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪১
মামদোভুত বলেছেন: আর এটা না হলে এ যুদ্ধে ভারত প্রকাশ্যে জড়িয়ে পড়লে তা হতো আন্তার্জাতিকরীতি বিরুদ্ধ।
হুম, ঠিক কথা।
মূল্ধারা-৭১ বইটি পড়া হয়নি। পড়ে নেবো। ধন্যবাদ।
২৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৭
াহো বলেছেন:
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি------তাজউদ্দীনকে লেখা ইন্দিরা গান্ধীর সেই চিঠি
বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি তাজউদ্দীনকে লেখা ইন্দিরা গান্ধীর সেই চিঠি
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতই প্রথম স্বীকৃতি দিয়েছিল বাংলাদেশকে। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ওই দিন একটি চিঠি দিয়েছিলেন মুজিবনগরে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদকে। চিঠিতে ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার ভারত সরকারের সিদ্ধাšেত্মর কথা জানান এবং ভারতের পার্লামেন্টে ওই দিন সকালে এ বিষয়ে তার বিবৃতির কথাও উল্লেখ করেন। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে লেখা ইন্দিরা গান্ধীর সেই চিঠি স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষের দিনগুলোয় মুজিবনগর সরকারকে তাৎপর্যপূর্ণ প্রেরণা জুগিয়েছিল। ইন্দিরার লেখা চিঠিটি ছিল নি¤œরূপÑ
নয়া দিল্লী,
ডিসেম্বর ৬, ১৯৭১
প্রিয় প্রধানমন্ত্রী,
আপনি ও সম্মানিত ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ৪ ডিসেম্বর আমাকে যে বার্তা পাঠিয়েছেন, তা ভারত সরকারের মধ্যে আমার সহকর্মী ও আমাকে গভীরভাবে স্পর্শ করেছে। আপনারা যার আত্মোৎসর্গী নেতৃত্ব দিচ্ছেন সেই গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলা দেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার যে অনুরোধ করেছেন তা আবারও বিবেচনা করেছে ভারত সরকার। আমি আনন্দের সঙ্গে আপনাদের জানাচ্ছি যে, বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে ভারত সরকার এ স্বীকৃতি প্রদানের সিদ্ধাšত্ম নিয়েছে। এ বিষয়ে আজ সকালে আমাদের পার্লামেন্টে আমি একটি বিবৃতি দিয়েছি। তার অনুলিপি এ সঙ্গে যুক্ত করলাম।
বাংলা দেশের জনগণকে অবর্ণনীয় দুর্দশার ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে। আপনাদের যুবসমাজ স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য আত্মোৎসর্গী সংগ্রামে নিয়োজিত। একই মূল্যবোধ রক্ষার লড়াই করছে ভারতের জনগণও। আমার কোন সন্দেহ নেই যে উদ্যমে ও ত্যাগে এই বন্ধুত্ব মহান উদ্যোগে আমাদের আত্মনিবেদন ও আমাদের দুই দেশের জনগণের মৈত্রী সুদৃঢ় করবে। পথ যত দীর্ঘই হোক এবং ভবিষ্যৎ নির্মাণের ডাকে আমাদের দুই দেশের জনগণের ত্যাগের পরিমাণ যতই হোক, আমি নিশ্চিত যে আমরা বিজয়ী হব।
আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে, আপনার সহকর্মীদের এবং বাংলা দেশের বীর জনগণকে আমার অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
আমি একই সঙ্গে আপনার মাধ্যমে গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলা দেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে আমার সর্বোচ্চ সম্মান জ্ঞাপন করছি।
আপনার বিশ্ব¯ত্ম,
(ইন্দিরা গান্ধী)
মান্যবর জনাব তাজউদ্দীন আহমেদ,
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলা দেশের প্রধানমন্ত্রী,
মুজিবনগর।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৮
মামদোভুত বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ!
ধন্যবাদ!
২৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৯
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ভাল তথ্য জানলাম। ধন্যবাদ।
২৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৬
এবং ব্রুটাস বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৪
বিষাদ সময় বলেছেন: ভারতের যুদ্ধ ঘোশণার তারিখটি আমার সঠিক মনে নাই, আপনার পূর্ববর্তী কমেন্ট এর উপর ভিত্তি করে তারিখটি "১৪ ডিসেম্বর" উল্লেখ করেছি। এখন বুঝতে পারছি তারিখটি ভুল, সে জন্য দূঃখিত।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৪
মামদোভুত বলেছেন: আমারো মনে ছিল না প্রথমে!
take it easy bro!
২৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪
বনের আগুন বলেছেন: ধননোবাদ। ভালো লিখেছেন।
"আমি ৩ বছর ধরে ভারতেই আছি। এখানকার কোনো লোককেও আজ্ পর্যন্ত বলতে শুনলাম না যে ওটা ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!"
Click This Link)
"Vijay Diwas (Victory Day) is also commemorated every 16 December in India as it marks its military victory over Pakistan in 1971 during the Indo-Pakistani War of 1971,"
that what India's say. but I agree that more correctly written on here.
"http://en.wikipedia.org/wiki/Victory_Day_(Bangladesh)"
"Victory Day (Bengali: বিজয় দিবস Bijôe Dibôsh) is a national holiday in Bangladesh celebrated on December 16. On this day in 1971, the Pakistani Army surrendered to the Indo-Bangladeshi High Command"
ভালো থাকুন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৩
মামদোভুত বলেছেন: On this day in 1971, the chief of the Pakistani forces, General Amir Aabdullah Khan Niazi, along with 93,000 troops, surrendered to the allied forces consists of Indian Army and Mukti Bahini, led by General Jagjit Singh Aurora, of India in the Ramna Race Course,
surrendered to the allied forces consists of Indian Army and Mukti Bahini,
এই লাইনটা আশা করি খেয়াল করেছেন।
ইন্ডিয়া গেইটের (দিল্লী) ওখানেও একটা মনুমেন্ট আছে, অমর জোয়ান জ্যোতি নামে। সেখানে লেখা আছে "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ" এবং "মিত্র বাহিনী" শব্দদুটি।
২৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯
াহো বলেছেন:
৩ ডিসেম্বর ১৯৭১
বিকেলে ভারতের কয়েকটি বিমান ঘাঁটিতে পাকিসত্মানী হামলার কয়েক ঘণ্টা পর ভারতও পাকিসত্মানের বিরম্নদ্ধে পাল্টা যুদ্ধ ঘোষণা করে। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বেতার ও টেলিভিশন ভাষণে বললেন, এতদিন যা ছিল বাংলাদেশ ও পাকিসত্মানের যুদ্ধ এখন এই যুদ্ধ ভারতেরও। পূর্ব রণাঙ্গনে ভারত ও বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছে পাকিসত্মানের বিরম্নদ্ধে, পশ্চিম রণাঙ্গনে ভারতকে লড়তে হয়েছে একা। মাত্র তের দিনের যুদ্ধে বাংলাদেশের মাটিতে শোচনীয় পরাজয় বরণ করে পাকিসত্মান, '৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর ৯০ হাজারেরও বেশি পাকিসত্মানী সৈন্য বাংলাদেশ-ভারত যৌথ কমান্ডের নিকট আত্মসমর্পণ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির নিকট জার্মানি, ইতালি ও জাপানের বিশাল পরাজয়ের পর '৭১-এ পাকিসত্মানের চূড়ানত্ম পরাজয়ের মতো ঘটনা অন্য কোন যুদ্ধে আমরা প্রত্যক্ষ করিনি
৩০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪১
এম . এম ওবায়দুর রহমান বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
৩১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪১
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, আলোচনাটাও দারুন হচ্ছে। পোস্টে প্লাস ও প্রিয় তে।
৩২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮
অর্ণব আর্ক বলেছেন: সব বুঝলাম কিন্তু ওসমানীর কমেন্টের সত্যতা আর সূত্রটা উল্লেখ করুন। তারপর মূল কমেন্ট করছি।
ধন্যবাদ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪
মামদোভুত বলেছেন: (তথ্যসূত্র : একাত্তরের রণাঙ্গন অকথিত কিছু কথা লেখক: নজরুল ইসলাম, অনুপম প্রকাশনী ১৯৯৯)।
৩৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪২
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: বিভ্রান্তি দুর করবে এই পোস্ট............
৩৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৩
দিগ্বিজয়ী বলেছেন: ভালো একটা পোস্ট।
জানার কোন শেষ নাই
তাইতো আমি জানতে চাই.
৩৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৮
জেড সৈনিক বলেছেন: খাসা লিখেছেন দাদা । মাইরি বলছি ফাটিয়ে দিলেন একেবারে । তা ছাগু আর পাঁঠা , দু তরফ থেকেই খান নাকি ?
আত্নসম্মানবোধ কি বিকিয়ে দিলেন একেবারে ?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৫
মামদোভুত বলেছেন: স্বাধীনতার ইতিহাস তোর মত জানোয়ারদের ভাল লাগবে না, এটাই স্বাভাবিক।
চিন্তা করিস না, বাবাদের বিচার হচ্ছে এখন। পরে তোদেরও হবে।
৩৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:১৪
াহো বলেছেন:
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিতি নিয়ে জেনারেল এমএজি ওসমানীর বক্তব্য
অমি রহমান পিয়াল
Click This Link
৩৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৪
rakibmbstu বলেছেন: সুন্দর কহিয়াছেন।
তা আন্নে কি কলকাতার নাকি? মমতা নামক স্বার্থপরের দেশের??!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৭
মামদোভুত বলেছেন: আমি বাংলাদেশেরই সন্তান। পড়ালেখার জন্য এখানে আছি। মমতাকে আমরা যেমন দেখতে পারিনা, তেমনি এখানকার সাধারণ জনগণও তেমন পছন্দ করেনা আর এখন!
৩৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
++++
৩৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
জেড সৈনিক বলেছেন: আপনার পুরো পোস্টটি পড়ে মনে হল আপনি ভারতের নাগরিক এবং ভারতের ভূমিকার পক্ষে সাফাই গাইতে ও যুক্তি তুলে ধরতে সচেষ্ট ।
সত্য যাই হোক , আত্নসমরপন অনুষ্ঠানে জেনারেল ওসমানীর অনুপুস্থিতি যে বাংলাদেশিদের জন্য কতটা হতাশার তা একটুও প্রকাশ পেল না আপনার লেখায় ।
বরং নিরলজ্জের মত অন্য দের সাথে তর্ক করে যাচ্ছেন ।
আপনার গালিটি শুনে দুঃখ পেলাম না কিন্তু কষ্ট পেলাম এটা ভেবে যে একজন বাংলাদেশি এই ইস্যু তে আমাকে গালি দিল ।
আপনার বিক্রিত আত্নসম্মান আবার ফিরে পান , এই কামনা থাকল ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৮
মামদোভুত বলেছেন: আপনার মনে হওয়া এবং না হওয়াতে আমার কিংবা অন্য কারোই কিছু যায় আসে না।
আমি ইতিহাসের পক্ষে সাফাই গেয়েছি, ভারতের পক্ষে নয়।
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ওসমানী হাজির না থাকলেও তাঁর ও বাংলাদশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে একজন এয়ার কমোডোর ছিলেন, যার র্যাঙ্ক ওসমানীর ঠিক নিচেই।
আমি নিশ্চিত আপনি এই পোষ্ট পুরোটা পড়েননি।
যেখানে ওসমানী নিজেই কোনো আক্ষেপ করেননি এবং না যাবার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন, সেখানে আমাদের হা-হুতাস করে কোনো লাভ নেই।
সত্য প্রকাশে নির্লজ্জতার কোনো স্থান নেই।
আর অন্যকে যুক্তি দিয়ে বোঝানো মানে তর্ক করা নয়- আশা করি এটুকু বোঝার মত বুদ্ধি আপনার মাথায় আছে।
দুঃখ পাবার কিছু নেই। আপনি গালি খাবার যোগ্য, তাই খেয়েছেন।
আমার আত্মসম্মান নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না- আপনি বরঞ্চ নিজের আত্মসম্মানবোধ নিয়ে ভাবুন।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার করাতে লজ্জার কিছু নেই। অবশ্য, আপনার কৃতজ্ঞতাবোধ যদি পাকিস্তান এবং জামাতের প্রতি হয়ে থাকে তাহলে বলার কিছু নেই।
ধন্যবাদ!
৪০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
ভ্যাম্পাইয়ার বালক বলেছেন: তবুও যদি এসব ছাগুদের মাথায় কিছু ঢোকে...ধন্যবাদ পোস্টের জন্য
৪১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
নেক্সাস বলেছেন: এদেশে পাকিজাত দালাল যেমন আছে তেমনি বহু ভারতীয় দালালও আছে
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭
মামদোভুত বলেছেন: দলালমুক্ত বাংলাদেশ চাই!
৪২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২১
সংবাদ বলেছেন: কয়েকটা দালাল আইছে ওগোরে হিজড়াদের কাছে নিয়া লাগব
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৭
মামদোভুত বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১
অবাধ্য ভ্রূকুঞ্চন বলেছেন: তথ্যটি জেনে ভাল লাগলো।
আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।