নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিপদে মোরে রক্ষা করো, এ নহে মোর প্রাথর্না বিপদে আমি না যেন করি ভয়। দুঃখ তাপে ব্যথিত চিত্তে নাই বা দিলে সান্তনা,দুঃখে যেন করিতে পারি জয়। আমার ভার লাঘব করি নাই বা দিলে সান্তনা বহিতে পারি এমনি যেন হয়।

মামদুদুর রহমান

বিপদে মোরে রক্ষা করো, এ নহে মোর প্রাথর্না বিপদে আমি না যেন করি ভয়। দুঃখ তাপে ব্যথিত চিত্তে নাই বা দিলে সান্তনা, দুঃখে যেন করিতে পারি জয়। আমার ভার লাঘব করি নাই বা দিলে সান্তনা বহিতে পারি এমনি যেন হয়।

মামদুদুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম কোন ব্যাকডেটেড ধর্ম নয়, চির আধুনিক।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:২৮

কাকা প্রশ্ন করেছেনঃ

ইসলামে আছে ছবি তোলা হারাম, ভিডিও করা হারাম, লাইভ প্রোগ্রাম করা হারাম । কিন্তু কথা হলো ইহুদীদের আবিস্কার হলো ফেসবুক । আর ফেসবুক নামীদামি ইসলামীক স্কলাদের বিভিন্ন ভিডিও লাইভ অহরহ হচ্ছে এবং তাদের ছবিও আপলোড হচ্ছে । শুধু তাই নয় তাদের প্রোফাইল ছবিও আছে। এমন দৃষ্টিকোন থাকে তারা বলে থাকে বিশেষ প্রয়োজনে তারা এমনটি প্রচার করে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনটা কিভাবে নিশ্চিত করে থাকে এমন ব্যাখ্যা তাদের কাছে অদৌ আছে কি?



দাদা উত্তর দিয়েছেন ঃআপনার এই বিষয় টা কে ইসলাম বেদআত বলে থেকে। মানে রাসুল (সাঃ) যা করেননি বা করার অনুমতি দেননি বা সাহাবারা করেননি এমন কাজ বেদআত।

তবে বেদআত বুঝতে ছোট একটা কথা বুঝলেই অনেক কিছুই পরিস্কার হয়ে যায়।তা হচ্ছে, ইসলামের মধ্যে নতুন কিছু করা বা ঢুকানো বেদআত কিন্তু ইসলামের জন্য নতুন কিছু করা বেদআদ নয়। যেমন, রাসুলের সময় মাইকে আজান হতো না, এখন হয়।

রাসুলে র সময় মানুষ হেটে বা উট,ঘোড়ার পিঠে চড়ে হজ্জ করতে যেতো, এখন বিমানে যায়।এইগুলি ইসলামের জায়েজ।যদিও বিমান ও মাইক অমুসলিম কেউ আবিস্কার করেছে।

কিন্তু ধরেন আপনার অনেক সম্পদ আছে।আপনার সম্পদের যাকাত দিতে হবে এইজন্য আপনি, আপনার সম্পদের ৫০% সওয়াবের আশা করে যাকাত দিলেন এইটা ইসলামের মধ্যে নতুন।কারন যাকাত কতো দিতে হবে তা পরিস্কার করে বলা আছে ইসলামে।

আপনি সাধারণ ভাবে দেখেন, যে বিষয় টা সম্পর্কে প্রশ্ন করেছেন, সেটা কি ইসলামে মধ্যে নতুন কিছু? নাকি ইসলামের জন্য নতুন কিছু?ইসলামের জন্য নতুন কিছু হলে ঠিক আছে। আর ইসলামের মধ্যে নতুন কিছু হলে ঝামেলা আছে। আমার জানা কম।ভুল হতে পারে। কোন হক্কানি আলেমের কাছে থেকে জানলে আরো পরিস্কার হবেন ইন-শা-আল্লাহ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:০৯

কামাল৮০ বলেছেন: ইসলাম দিন দিন আধুনিক হবে।এটা ভালো লক্ষন।সৌদি ইতিমধ্যে অনেক আধুনিক হয়ে গেছে।সামনে আরো আধুনিক হবে।বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।পিছে পড়ে থাকলে এক সময় শেষ হয়ে যাবে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২২

মামদুদুর রহমান বলেছেন: আপনি কি আমার পুরো লেখা পড়েছেন? আমি যে বিষয়ে লিখেছি সেই বিষয় টার সম্পর্কে আপনার মন্তব্য টা কি যায়?
আধুনিক মানে পুরনো কে আঁকড়ে ধরে পড়ে থাকা নয়। ইসলাম এমন ধর্ম যে সব বিষয়ে, সকল যুগে তার সমাধান আছে।
মানে নতুন কোন বিষয় সামনে আসলে তার ব্যাখ্যা ইসলামে আছে। তাই ইসলাম আধুনিক সব সময়।

কোন দেশ কি করলো আর না করলো তাতে ইসলামে কোন যায় আসেনা। ইসলাম চলে আল্লাহ ও তার রাসূল সাঃ এর দেখানো পথে।

জি ঠিক বলেছেন সামনে আরো আধুনিক হবে, এইটাই সত্য।

ইসলাম শেষ হওয়ার জন্য আসেনি পৃথিবীতে! ইসলাম থেকে যাবে। ইতিহাস পড়লে দেখতে পারবেন সামনে ইসলাম কোথায় যাবে।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২৪

শেরজা তপন বলেছেন: প্রশ্নের উত্তরতো পেলাম না?
কামাল ভাই কথা খারাপ বলেনি- পৃথিবীতে নতুন আবিষ্কৃত ভাল যা কিছু আছে তা গ্রহণ করতে হবে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৮

মামদুদুর রহমান বলেছেন: ইসলাম আধুনিক তাই ভালো কোন কিছু ছেড়ে দিতে বলেনি। এখন প্রশ্ন, কোনটা ভালো আর কোন টা খারাপ সেই বিষয়ে আপনার ধ্যান ধারনা কি তার উপর। তবে ইসলামে সুস্পষ্ট বলা আছে কি ভালো আর কি খারাপ। কারো কোন ধ্যান ধারনার উপর নির্ভর করে ইসলাম চলেনা। ১৪৫০ বছর আগে তা ঠিক হয়ে গেছে। তবে ধর্মে নতুন কিছু সমস্যার দেখা দিলে কি উপায়ে তার সমাধান করতে হবে তাও পরিস্কারভাবে বলা আছে ইসলাম ধর্মে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫১

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: মুসলমানরা আধুনিক হলে সমস্যা নাই, কিন্তু ইসলাম যেদিন আধুনিক হবে, ইসলামের সেদিন মৃত্যু হবে, ইসলাম আর ইসলাম থাকবে না। খ্রীষ্টধর্ম যেমন এখন মৃত, খৃষ্টধর্মে সমকামিতা নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও তাদের ধর্মগুরুরা সমকামীতাকে সমর্থন করতেছে, কেউ আর খ্রীষ্টধর্মকে এখন সিরিয়াসলি নেয় না। আর ব্যাকডেটেড বা পুরাণ হলে একটা জিনিসকে খারাপ মনে করার মূর্খতা দেখা যায় মানুষের মধ্যে। সোনা ব্যাকডেটেড হলে কিছু যায় আসে? একটা বই ব্যাকডেটেড হলে কিছু যায় আসে? আধুনিক=ভালো এটা একটা ছাগলীয় আবালীয় কনসেপ্ট। আপনাদের সমস্যা হল আপনারা এপ্রুভাল বা স্বীকৃতি খোজেন। মানুষের সমর্থন চান, মানুষ ইসলামকে ভালো বলুক, বিশেষ করে অমুসলিমরা ইসলামকে ভালো বলুক, এই ধান্দা করেন। ইসলামকে আধুনিক বানিয়ে বাজারজাত করার ধান্দা করেন। ইসলামকে ধর্ম থেকে, জীবনাদর্শ থেকে একটা প্রোডাক্ট, একটা বিক্রি করার জিনিস বানাইছেন। নেংটা সিনেমার নায়িকা ইসলামের পথে আসলে তাই সেটা খুব ভালো প্রচার হয়, কিন্তু সাধারণ দশজন ইসলামের পথে আসলে সেটা দেখার আগ্রহ কারও নাই। একটা হুজুরে সাকিব খানকে ইসলামের পথে আনতে ফ্রীতে নসীহত করতে যত আগ্রহী, সেই একই হুজুর এক লাখের নীচে ওয়াজ করবে না। সবই মার্কেট পাওয়ার ধান্দা।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মামদুদুর রহমান বলেছেন: মন্তব্য করেছেন কিন্তু লেখা টা পড়েছেন বলে মনে হয় না। আর পড়ে থাকলেও আমি কি বুঝাইতে চেয়েছি সেটা হয়তো বুঝতে পারেন নি। অন্য ধর্ম থেকে ইসলাম একেবারে পৃথক। অন্য ধর্মে নতুন কোন একটা কিছু সমস্যা দেখা দিলে সেইটা ধর্ম থেকে সরাসরি উত্তর দেওয়া কঠিন কিন্তু ইসলাম ধর্মে সেইটা অনেকটা সহজ। সেই ক্ষেত্রে আমি আধুনিক কথাটি বলেছি

আপনি আমার পোস্টে পড়েছেন কম আর বুঝেছেন বেশি।
অপ্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে বেশি কথা বলেছেন।

ইসলাম তার নিজ গতিতে চলবে।
ইসলাম বাজারজাতকরণ বা ইসলাম নিয়ে ধান্দা করার কিছুই নাই। বা এমন কিছুই বলা হয় নাই।
ইসলাম সৃষ্টির পর থেকেই আধুনিক। আধুনিক মানে এই নয় যে শুধু পোশাক বুঝায়! আধুনিক মানে হয়তো আপনি উল্টো বুঝেছেন। পজিটিভ দিক ভাবেন ইসলাম আর আধুনিক কথার। ধন্যবাদ

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৪

কামাল৮০ বলেছেন: @বারামদী,ইসলামে সুধ হারাম।বর্তমান বিশ্বে এক পা কি চলা সম্ভব সুধ ছাড়া।হাজারো বিধি নিষেধ যেগুলি মানা সম্ভব না।আবার ইসলামে অনেক বৈধ কাজ আছে যা পালন করা সম্ভব না।আই এস চালু করতে চেয়েছিল,বিশ্ব মেনে নেয় নাই।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩২

মামদুদুর রহমান বলেছেন: মন্তব্য প্রাসঙ্গিক না। তাই উত্তর দিচ্ছিনা। তবে সুন্দর উত্তর আছে। সময় করে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাবে। তবে বলে রাখি ইসলাম কমপিল্ট কোড অফ লাইফ।তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩২

বিটপি বলেছেন: ইসলাম চির আধুনিক। এজন্যেই সময়ের সাথে সাথে ইসলামের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে। বিশ্বের মানুষ যত আধুনিক হয়েছে, ইসলামে অনুসারীর সংখ্যাও তত বেড়েছে। উপরে এক ছাগল মন্তব্য করেছে সৌদী অনেক আধুনিক হয়েছে, তাই ইসলামও আধুনিক হচ্ছে। সৌদী কি আর ইসলাম কি - ব্যাটা মনে হয় গুলিয়ে ফেলেছে।

গাড়ি, ফেসবুক, কম্পিউটার, মোবাইল, আধুনিক ও প্রযুক্তিগত যন্ত্রপাতি যা কিছুই কাফের মুশরিকরা আবিষ্কার করুক না কেন, তারা আপনাকে ফ্রিতে বা দান সদকা করে ব্যবহার করতে দিচ্ছে না - আপনার কাছ থেকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এর মূল্য নিচ্ছে। এটা হচ্ছে ব্যবসা। রাসূলের (স) সাহাবায়ে কেরামগণ এরকম ব্যবসা কাফের মুশরিকদের সাথে করেছেন, রাসূল (স) তাতে বাধা দেননি। কাজেই কাফির মুশরিকদের আবিষ্কৃত হলেই যা তা ব্যবহার করা যাবেনা - এই উক্তির স্বপক্ষে কোন যুক্তি নেই।

৪ নং কমেন্টের উত্তরঃ সূধ ছাড়া এক পা কেন, চার পায়েও চলা সম্ভব। আমার জীবনে সুদের কোনরকম প্রভাব নেই। আল্লাহ্‌র রহমতে আমি অনেক ভালো এবং সচ্ছল জীবন যাপন করছি।

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪৪

মোগল বলেছেন: ছবি তোলা, ভিডিও করা এবং লাইভ প্রোগ্রাম করা সমসত আলেমের মতে হারাম নয়। এটা একটা বিতর্কিত মাসআলা। অদিকাংশ আলেমের মতে ছবি তোলা জায়েজ। কিছু সংখ্যক আলেম এখনও হারাম বলেন।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

Bondi বলেছেন: ইসলাম ধর্ম সর্ব যুগের জন্য উপযোগী। শুধু সহী দ্বীন বোঝার অভাব। ১৪০০ বছর থেকে এই পর্যন্ত আমাদের কাছে দ্বীন পরিপূর্ণ ভাবে এসেছে কোনো ভিডিও, ছবি ইত্যাদি প্রচার মাধ্যম ব্যবহার করে নয়. হক্কানী আলেম উলামারাই এই কাজগুলো করে গেছে এবং তাদের এই শিক্ষার সনদের ধারা রাসূল (সাঃ) পর্যন্ত গিয়ে ঠেকেছে। আমরা আজকাল অনেক youtube আলেমদের কথা কোনো রকম যাচাই বাছাই ছাড়াই গ্রহণ করে ফেলি; অথচ খোঁজ নেই না যে এই আলেমদের সনদ রাসূল (সাঃ) পর্যন্ত কিনা? হক্কানী আলেমদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে এই ভিডিও, ছবি তোলার ব্যাপারে। আলেমদের ২০% এর মতো হারাম মনে করে এবং ৮০% এর মত জায়েজ মনে করে শুধুমাত্র বাতিলদের বিভ্রান্তি ঠেকাতে অথবা ভন্ড আলেমদের ভণ্ডামি থেকে অথবা সহী দ্বীনের বুঝ নাই, দ্বীনের ভুল ব্যাক্ষাকারী ঐসব আলেমদের ফেৎনা থেকে সাধারণ মুসলমানদের হেফাযত করার জন্য। বিটপির তার মন্তব্য-এ সহী দ্বীন কিভাবে বুযতে হয় তার একটা উদাহরণ দিয়েছে। মূলকথা হলো সর্বদা হক্কানী আলেমদের সংস্পর্শে থেকে দ্বীন বুযতে হবে; যার তার থেকে দ্বীনের বুয নেওয়া যাবেনা।

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩১

বিষাদ সময় বলেছেন: কিছু মনে করবেন না। আপনার দেয়া বিদআত এর ধারণায় মনে হয় কিছুটা ভুল রয়েছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৬

মামদুদুর রহমান বলেছেন: আমি বিদআত নিয়ে লিখিনি। লেখাটা ভালো ভাবে পড়ার অনুরোধ রইলো। একজন একটি প্রশ্ন করেছে। সেই প্রশ্নের উত্তর একজন দিয়েছে।তাতে যা বলে উত্তর দেওয়া যায় বা প্রশ্ন কর্তাকে বুঝানো যায় তাই বলা আছে। আর আপনার কিছু জানা থাকলে আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৫

শার্দূল ২২ বলেছেন: ইসলামে এবাদত তথা সওয়াব বা বেহেস্ত পাওয়ার আশায় নতুন করে কোন কিছু যোগ করা বেদাত হলে হতে পারে। কিন্তু মানুষ মানবতা তথা ধর্মের উন্নতি প্রচার প্রচারণায় কোন কিছু ব্যবহার বা উদ্ভাবণ কোনভাবেই বেদাত বলতে পারবেননা। সময়ের সাথে সব কিছু বদলাবে, সেই বদলানোর রাস্তা বা উপায় বা অনুমোধন আল=কোরাণে আছে। যেমন আপনি মাইকের কথা। এমনি অনেক কিছু আছে যা সময়ের সাথে বদলে যায় ।

যেমন কোন এক যুদ্ধে আমাদের নবি মদিনার চার পাশে পরিখা খনন করে শত্রু পক্ষের আক্রমণ রোধ করা গেছে। কিন্তু এখন ঢাকা চার পাশে বুড়ি গংগা নদিকে যুবক নদি বানিয়ে দিলেও কি আমেরিকার আক্রমণ রুখতে পারবো? রুখতে হলে পরিখা খনন করতে হবে স্যাটেলাইটের চার পাশে।

যারা ধর্মকে শারীরিক পরিবর্তণ আর বেশভুষা দিয়ে ধর্মের কল্যাণ সাধিত করতে চায় তাদের হাতে মানব জীবনের এমন গুরুত্ব দায়িত্ব থাকলে তাতো দিক ভ্রম হবেই। সব ছেড়ে আল-কোরাণ আকড়ে ধরলে এবং বুঝলে এমন সমস্যা গুলো মানব জীবনে কোনদিন আসতোনা।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মামদুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪১

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার লেখা পুরোটাই পড়েছি। আপনি কোথাও বলেননি যে লেখাটি শেয়ার করেছেন। আমি মনে করেছি যে কাকা, দাদার মাধ্যমে আপনি আপনার বক্তব্য তুলে ধরেছেন ।

ড. আব্দূল্লাহ জাহাঙ্গীর তাঁর কিছু বক্তব্য ও লেখায় বিদাআত সম্পর্কে খুব পরিষ্কার ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।

বিদাআতের ক্ষেত্রে কাজের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হল ধারনার। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে.... কুরবানীর দিন সারাদিন ফরজ নামাজ বাদ দিয়ে কুরবানী নিয়ে মেতে থাকলেন। এখন আপনি যদি মনে করেন "আল্লাহ কুরবানী নিয়ে মেতে থাকতে গিয়ে নামাজ বাদ পড়ে গেছে আল্লাহ ক্ষমা করে দিও " তাহলে সেটা কূরবানীই হল... আর যদি মনে করেন "নামাজ বাদ গেছে তাতে কি সারাদিন তো তারচেয়ে বড় সোয়াবের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলাম" তাহলে সেটা কূরবানী না হয়ে, হয়ে গেল বিদাআত।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।

১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪১

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার লেখা পুরোটাই পড়েছি। আপনি কোথাও বলেননি যে লেখাটি শেয়ার করেছেন। আমি মনে করেছি যে কাকা, দাদার মাধ্যমে আপনি আপনার বক্তব্য তুলে ধরেছেন ।

ড. আব্দূল্লাহ জাহাঙ্গীর তাঁর কিছু বক্তব্য ও লেখায় বিদাআত সম্পর্কে খুব পরিষ্কার ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।

বিদাআতের ক্ষেত্রে কাজের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হল ধারনার। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে.... কুরবানীর দিন সারাদিন ফরজ নামাজ বাদ দিয়ে কুরবানী নিয়ে মেতে থাকলেন। এখন আপনি যদি মনে করেন "আল্লাহ কুরবানী নিয়ে মেতে থাকতে গিয়ে নামাজ বাদ পড়ে গেছে আল্লাহ ক্ষমা করে দিও " তাহলে সেটা কূরবানীই হল... আর যদি মনে করেন "নামাজ বাদ গেছে তাতে কি সারাদিন তো তারচেয়ে বড় সোয়াবের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলাম" তাহলে সেটা কূরবানী না হয়ে, হয়ে গেল বিদাআত।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।

১২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪২

মামদুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.