![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তারা দুজনে যখন পার্কে দাঁড়িয়ে কথা বলা শুরু করে, সূর্যের তেজ তখনো অতোটা প্রখর হয়ে উঠেনি । ধুলো ময়লায় আচ্ছাদিত বিমর্ষ পাকুর গাছটা তখনো সুশীতল ছায়া বিলিয়ে দিনের প্রথমভাগের কোমলতা ছড়িয়ে যাচ্ছিলো । কিন্তু সূর্য যখন ধীরে ধীরে মাথার উপর এসে দাঁড়ায়, দুজনের কথোপকথন ততক্ষণে তিক্ত বিতন্ডায় রুপ নিয়ে নেয় ।
বাউন্সারের শুরুটা সজলই প্রথম হেঁকেছিল । তার সরাসরি অভিযোগ, শ্রাবণী তাদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি খেলছে । একদিকে তার সাথে প্রেমের অভিনয় চালিয়ে অন্যদিকে ফ্যামিলির ঠিক করা পাত্রের সাথে দেখাসাক্ষাৎ করে সে দ্বিচারিতায় নেমেছে । মোক্ষম রেফারেন্স হিসেবে শ্রাবণীর মায়ের সাথে তার আলাপচারিতার সম্পূর্ণ বর্ণনা আগেই দিয়ে রাখে সে । শ্রাবণী প্রথমে কাকুতি মিনতি করে বোঝানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিল যে এই ব্যাপারটা তার জীবনের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ । তাই এটা নিয়ে কোন লুকোচুরি বা খেলাধুলার কোন প্রশ্নই আসে না । সে শুধুই সজলকেই বিয়ে করতে চায় । কিন্তু সজলের মুখে দ্বিচারিতার মত অভব্য শব্দ শুনে মুহূর্তে বাউন্স হওয়া বলের উপর হুক খেলতে দুহাত শক্ত করে গুটিয়ে আনে শ্রাবণী । 'কি বলছ তুমি?' 'কি বললে তুমি.." বলতে বলতে প্রকাশ্য দ্বিপ্রহরে উন্মুক্ত পার্কে উন্মত্তের মত সজলের বুকে কাঁধে আঁচড়-ধাক্কা-কিলঘুষি চালাতে থাকে ।
অকস্মাৎ আক্রমনে অপ্রস্তুত সজল চুড়ান্ত বিব্রত আর দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে এক কদম দু'কদম করে পিছিয়ে আসে । 'এটা কি হচ্ছে' বলে তোতলানো গলায় মিনমিনে প্রতিবাদ করে । শ্রাবণীর ক্রমাগত নখের আঁচড়ের কাছে তার প্রতিবাদের ব্যর্থ চেষ্টা মিইয়ে যায় । পরিস্থিতির চুড়ান্ত প্রতিকুলতা বুঝতে পেরে সজল ঘোষণা দিয়ে পিছু হটে । 'আমার পক্ষে আর এখানে থাকা সম্ভব নয়, বলে দ্রুত হেটে পার্ক থেকে বেরুতে শুরু করে ।
পার্কের মুল গেটের কাছাকাছি পৌছে গতি সামান্য কমিয়ে আড়চোখে পেছনে তাকিয়ে দেখে নেয় । শ্রাবণীও তার পিছু পিছু হনহন করে এগিয়ে আসছে । সজল প্রমোদ গুনে, মাঝ রাস্তার উপর আজ একটা কেলেংকারি না বাঁধিয়ে ছাড়বেনা । তার ইচ্ছে করছে এক দৌড়ে পালিয়ে এখান থেকে চলে যেতে । কিন্তু এই ভর দুপুরে রাজপথে একটা মেয়ে তাকে ধরার জন্য পেছন পেছন দৌড়াচ্ছে, দৃশ্যটা ভাবতেই সে চুপসে যায় । হাটার গতি আরো একটু বাড়িয়ে রাস্তায় চলমান একটা খালি রিক্সার উপর লাফ দিয়ে উঠে বসে ।
বাসার সামনে এসে রিক্সা থেকে নেমে ভালো করে পেছন দিকটা আবার খেয়াল করে । শ্রাবণীকে দেখতে না পেয়ে নিশ্চিত হয়ে সে তালাবদ্ধ দরোজাটা খুলে ঘরে ঢুকে । তারপর দরোজাটা বন্ধ করে সোফার উপর ধপাস করে বসে পড়ে । নিজের হৃদপিন্ডের ধপধপ শব্দে নিজেই কেঁপে উঠে দরোজার দিকে তাকায় । চরম বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে আপাত সরে পড়তে পারায় যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে সে । হঠাৎ মাথাটা যেন ছিঁড়ে ফুঁড়ে যেতে থাকে দরোজায় ক্রমাগত ধাক্কা আর কলিংবেলের যুগপৎ শব্দে । ভয়ংকর পরিস্থিতি এড়ানোর আর কোন উপায় বাকি থাকে না । অনিচ্ছায় উঠে গিয়ে সে দরোজাটা খুলে দেয় । এক ঝটকায় শ্রাবণী ভেতরে ঢুকে তাকে পাশ কাটিয়ে সোজা বিছানার উপর উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ে । পরিশ্রান্ত নরম শরীরে অস্ফুট কান্নার বদলে শুধু কাঁপনটাই সজলের চোখে পড়ে ।
বেশ কিছু সময় নীরবতার মাঝেই বয়ে যায় । এক সময় শ্রাবণী বিছানা থেকে উঠে এসে রক্ত লাল আগুনে চোখে সজলের দিকে তাকায় । শ্রাবণীর চোখের দিকে তাকানোর সাহস সজল অনেক আগেই হারিয়েছে । এবার শ্রাবণীর কথা আর প্রশ্নবানের তীব্র ঝাঁঝ অশান্ত সাগরের ঢেউয়ের মত সজলের বুকে আছড়ে পিছড়ে পড়তে থাকে । সজল মেঝের দিকে নির্বিকার চোখে তাকিয়ে থাকে, এই মূহুর্তে কোন প্রশ্নের উত্তর দেবার কোন ইচ্ছেবোধ কাজ করছে না । তার এই নির্বাক প্রতিক্রিয়াহীনতা শ্রাবণীর মাথায় দ্বিগুন বেগে আগুন জ্বালিয়ে দেয় । টেবিলের উপর ডায়েরিটা পড়েছিল তখনো । ভেতরে গুজে রাখা খোলা কলম সাক্ষ্য দিচ্ছিলো রাত্রি জাগরণের । শ্রাবনী ডায়েরিটা যখন প্রচন্ড জোরে ছুড়ে মারে, নিজেকে সরাতে এবার কোন চেষ্টাই করেনি সজল । কাঁধে আঘাত করে ডায়েরি তার সকল পাতা ছড়িয়ে মেঝেতে ভুলুন্ঠিত হয় । কলমটা তীব্র বেগে ছুটতে ছুটতে ঝনাৎ করে শব্দ তুলে দেয়ালের কিনারে আশ্রয় নেয় । সজলের মতোই মূক ডায়েরির পাতা অব্যক্ত থেকে যায়, গুমট মুখ থুবরে নিশ্চুপ পড়ে থাকে শুধু ।
কলিং বেলের শব্দে আবার নীরবতা ভাঙ্গে । শ্রাবণী ফ্ল্যাটে আসলে কলিংবেলের শব্দে সজল এমনিতে প্রচন্ড বিরক্তবোধ করে । তার ইচ্ছে হয় নচ্ছার বেলটাকে এক আছাড়ে ভেঙেচুরে ফেলে দিতে । সাধারনত সজলের বাসায় কেউ খুব একটা আসে না, শুধু কাজের মহিলা ছাড়া । আর তার আসার কোন নির্দিষ্ট সময়সূচি নেই । তবে শ্রাবণী বাসায় আসলে এই মহিলা কিভাবে যেন ঠিক সেই সময়ে এসে উপস্থিত হয় । প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে সজল যখন দরোজায় দাঁড়িয়ে মুখের উপর বলে দেয় যে তার আজকে কাজ করার দরকার নেই, মহিলা তখন দুই ঠোঁটে মেজাজ গরম করা একটা ফিচকা হাসি ফুটিয়ে বিদায় নেয় । কিন্তু আজ এই সময়ে বিরুপ পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে মনে মনে সে সেই কাজের মহিলাকেই প্রত্যাশা করে ।
দরোজা খুলে দিয়ে মূর্তিমান কাজের মহিলাকে দেখে সজল আস্বস্ত হয় । 'আজকে কাজ করা লাগবেনা, আপনি কাল সকালে আসবেন'- সজলের মুখ দিয়ে হঠাৎ করে চেনা কথাটাই বেরিয়ে আসে । সজল আশ্চর্য্য হয়ে লক্ষ্য করলো তার কথা শুনে মহিলা আজকে হাসেনি, তার মুখটা হঠাৎ কেমন যেন মলিন হয়ে গিয়েছে । 'আইচ্ছা' বলে মহিলা বিমর্ষ মুখে প্রস্থান করে । সজল অবাক হয়ে ভাবে, এই মহিলা কি তাহলে সব কিছু বুঝে ফেলেছে!
দরোজা বন্ধ করে আসার পরেই শ্রাবণী হাতব্যাগটা নিয়ে সজলের সামনে দাঁড়ায় । 'তোমার মত অসভ্য কাপুরুষকে আমি ঘৃনা করি! বাবা মায়ের পছন্দের ছেলেটিকেই আমি বিয়ে করছি!' মূহুর্ত না থেমে হনহন করে ঘর থেকে বেরিয়ে যায় শ্রাবণী । সজল তাকে একবারের জন্যেও ফেরানোর চেষ্টা করেনি । তার চলে যাওয়া দেখতে অই দিকে ফিরে তাকায় নি পর্যন্ত । বরং ক্লান্ত শরীরটা এলিয়ে চোখ বন্ধ করে রিলাক্স মুডে অনেকক্ষণ ধরে বসে থাকে সোফার উপর ।
ঠিক কত সময় ধরে সে বসে আছে তা হিসেব করতে পারলো না । মানুষের মস্তিষ্ক নাকি কখনো থামেনা, ঘুমের ঘোরেও অবচেতনে বিরতিহীন ভাবে সে কাজ করে যায় । কিন্তু সজলের মনে হলো মাঝখানের সময়টা সে শূন্যতার ভেতর দিয়ে অতিবাহিত করেছে । মনে হলো মাথাটা ভীষণ ধরে আছে অনেকক্ষন । এই অবস্থায় ঘরে বসে থাকতে ইচ্ছে হচ্ছে না তার । তাই বাসা থেকে বের হয়ে আসলো সে ।
বাইরে ঝকঝকে দিনের আলোর মুখোমুখি হয়ে তার মনে হলো এইমাত্র কোন আলোহীন সুরঙ্গ থেকে বের হয়ে এসেছে । হঠাৎ আলোর ঝলকে চোখ দুটি তার স্বয়ংক্রিয় ভাবে ছোট হয়ে আসে । রোদের তীব্রতা কিছুটা কম, তার মানে দুপুর গলিয়ে বিকেল হয়েছে । বিকেলের এই নরম আলো তার মনে প্রশান্তির এক আমেজ এনে দেয় । একটা দীঘল দীর্ঘশ্বাস যেন তার বুক চিরে বের হয়ে তাকে অনেক হালকা করে দিয়েছে । তার হাটতে ইচ্ছে হচ্ছে খুব ।
হাটতে হাটতে বিকেলের নরম আলো ক্রমে হালকা সোনালী বরণ ধারণ করছে । সজল হঠাৎ বুঝতে পারে কোন এক ফাঁক গলে আবার সেই দীর্ঘশ্বাসের দীঘল শীতল হাওয়া শিরশির করে তার বুকের ভেতর প্রবেশ করছে । শেষ বিকেলের সোনালী রোদ এমনিতে বিষাদমাখা । তার উপর সকালের সেই বিভীষিকাময় পার্কের ঠিক পাকুর গাছটির নিচে নিজেকে আবিষ্কার করে সজল বুঝতে পারে, নিয়তি তাকে নিয়ে এখনো ছক কষে যাচ্ছে । কোন কিছু না ভেবে সেখানেই সে পাটাতনের উপর চুপ করে বসে পড়ে ।
অনেকটা সময় চুপচাপ বসে থাকে সজল । ভাবনার চোরাস্রোত বেয়ে শ্রাবনী বারবার তার মাথায় আসা যাওয়া করতে থাকে । ঘোরগ্রস্থের মত স্পর্শ, গন্ধ, অনুভুতি, অনুভবে শ্রাবণীকে খুঁজে ফিরে সজল । কিন্তু সন্ধ্যা লেগে যেতেই পার্কের শান্ত পরিবেশ অন্য রকম হতে থাকে । সেখানে বিভিন্ন মানুষের আনাগোনা হঠাৎ যেন বেড়ে যায় । কড়া মেকাপ নেয়া একটা মেয়ে বেশ কয়েকবার তার সামনে দিয়ে যাওয়া আসা করে দৃষ্টি আকর্ষণের বৃথা চেষ্টা করে । এই অবস্থায় পার্কে বসে থাকা সমীচীন হবেনা ভেবে সে সেখান থেকে দ্রুত বের হয়ে বাসায় ফিরে আসে ।
ছিন্নভিন্ন ডায়েরিটা তখনো মেঝেতেই পড়েছিল । সেটা তুলে এনে টেবিলে রেখে গত রাতে লেখা পাতাগুলোর উপর চোখ বুলিয়ে যায় । সারা রাত জেগে কত আঁকিবুকি, কত অংক সে মিলাতে চেষ্টা করেছে । শ্রাবণী যদি তাকেই বিয়ে করার ইচ্ছে, তাহলে সেটা তার মাকে বলেনি কেন? কেন সে ঐ ছেলেটার সাথে দেখা করতে যায়? শ্রাবণীর মা তো বলেছেন, শ্রাবণীর সম্মতি পেয়েই নাকি তারা তার বিয়ে ঠিক করেছেন! বিয়েটা ভাঙতে পারতো একমাত্র শ্রাবণী, কিন্তু সে এটা নিজে না করে তার মা বাবাকে বোঝানোর জন্য সজলকে কেন চাপ দিচ্ছে ? কোন হিসেবই সে মেলাতে পারেনি । শ্রাবণীর বিয়ে সাত তারিখ, ক্যালেন্ডারের দিকে তাকিয়ে সজল খেয়াল করে, সাত তারিখের আর মাত্র দুই দিন বাকি । দেয়ালে ঝুলে থাকা ক্যালেন্ডারের বিশেষ সংখ্যাটা ল্যাম্প পোস্টের মত সারা রাত ঝলঝল করে জ্বলতে থাকে সজলের চোখের সামনে ।
কলিংবেলের অনবরত শব্দে সজলের ঘুম ভাঙে । কাজের মহিলা বাসার ভেতরে ঢুকে তার দিকে না তাকিয়ে সোজা বেড রুমে চলে যায় । ত্বরিত গতিতে অগোছালো রুমটাকে গোছাতে শুরু করে । কাজ করতে করতে হঠাৎ সজলের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করে, 'আইজ অফিসে যাইবেন না?' সজল যাবেনা বলে জানায় । তখন মহিলা আবার বলে, 'হেরে আটকাইলেন না ক্যান?' অযাচিত প্রশ্নে সজল বিরক্ত আর বিব্রতবোধ করে । সজলের বিব্রত হওয়া মহিলার চোখ এড়ায় না । সে তখন সুর পাল্টিয়ে বলে, 'ঘরেতো কিছু নাই, বাজার নিয়া আসেন ।' সজল মানিব্যাগ খুলে পাঁচশ টাকা বের করে মহিলার দিকে বাড়িয়ে দেয়, মহিলা খুশি মনে টাকাটা নিয়ে বাজার আনতে চলে যায় ।
আবদ্ধ ঘরে অস্থির পায়চারি আর ঘোরের মাঝেই কেটে যায় সারাটা দিন । বোধহীন বিমূঢ় সময় পার হয়ে যায় অনেকটাই বেখেয়ালে । রাতে চেয়ার টেনে টেবিলে রাখা ডায়েরি খুলে বসে কিছু লিখবে বলে । কলম দিয়ে ডায়েরির পাতায় পাতায় অর্থহীন আঁকাবুকি ছাড়া কিছুই লেখা হয়ে উঠেনা । রাত ক্রমশ গভীর হয় । হুতুম প্যাঁচার ডানা ঝাপটানি আর করুণ ডাকে শুনশান নিস্তব্ধতা আড়মোড় ভাঙ্গে । তারপর আবার শূন্যতা আর পিনপতন নীরবতার অন্ধকারে ডুবে যাওয়া । রাতের নিকষ কালো বিষাদেরা এসে ভীর করে তার মাঝে । বুকের ভেতর শূন্যতা কেবলই দীর্ঘ হয় । দীর্ঘশ্বাসের লম্বা বিনুনীর মায়াজালে ক্রমাগত জড়িয়ে যেতে থাকে সজল । একটা উৎকট মাতাল গন্ধ এসে বারবার কন্ঠনালী চেপে শ্বাসরোধ করে যাচ্ছে যেন । ডায়েরির শাদা পাতায় কেবলই ভেসে উঠতে থাকে শ্রাবণীর মায়াভরা ম্রিয়মান মুখচ্ছবি । নরম ঘাসে মোড়া সবুজ মাঠ পেরিয়ে শ্রাবনী ছুটে চলেছে যেন কালচে সবুজ বনের গভীরে, একাকি নিরবধি । ওকে যেভাবেই হোক আটকানো দরকার..
ঘুমটা হঠাৎ ভেঙে গেলো সজলের । দরোজায় কি কেউ কড়া নাড়লো? নাকি ভোরের পাখির কিচিরমিচিরে তার ঘুম ভাঙলো বুঝে উঠতে পারছে না । তবে ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তার ভালোই লাগছে । একটা ফুড়ফুড়ে ঠান্ডা বাতাস যেন বয়ে যাচ্ছে বুকের ভেতর । বাইরে কি তবে ভোর হচ্ছে? কতদিন ভোর দেখা হয়না, আজকে প্রাণ ভরে সোনালী ভোরের প্রথম আলো ফোঁটা দেখবে বলে সজল মনস্থির করে ।
দরোজা খুলে সজল বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় । তখনো আঁধার পুরো দূর হয়নি । চারিদিকে আবছা অন্ধকার ফুঁড়ে একটু একটু করে আলো ফুটছে । মায়াবী আলোর রেখা রঙধনু রঙে সেজে চিকচিক করে নাচছে । ধীরে ধীরে সেই মায়াবী আলো গ্রাস করে নিচ্ছে সকল আঁধার । সোনালী আলোর সেই ক্রম বিস্তার, অন্ধকার সরিয়ে আলোকিত করার সেই মোহময় দৃশ্য তাকে মোহিত করে তুলে । সামনে থেকে কুয়াশার পর্দা সরে যেতে যেতে চোখের সামনে ভেসে উঠে সবুজ বৃক্ষরাজি । কচি ঘাসের ডগার উপর জমে থাকা শিশির বিন্দুতে সোনালী আলো প্রতিফলিত হয়ে মুক্তোর মত ঝলকানি দিচ্ছে । কাছেই একটা গাছের উপর পাখিদের কিচিরমিচির এক আনন্দময় অনুভুতি তৈরি করেছে । পাখিদের অশান্ত কলরবে মধুমাখা ভৈরবী রাগ আর ঝুমকা তালের এক অপার মেলবন্ধন ডুবে যায় সে । যাদুময় ভোরের স্নিগ্ধতায় সজল স্থির-মৌন-স্থানু হয়ে থাকে । পূবের আকাশের রক্তিম আভা উজ্জ্বলতর হয়ে রাঙিয়ে দিয়ে যায় দিগন্ত নীলিমায় । মিঠেল রোদের অস্থির ঝিলিক গাছের কচি ডালে ডালে লুকোচুরি খেলে যায় । একটা হলুদ পাখি হঠাৎ ডানা মেলে উড়াল দেয় সোনালী সূর্যটাকে ছুঁবে বলে । সেই আনন্দে সূর্য্যের বিস্তৃর্ণ রাঙা হাসি ছড়িয়ে পড়ে পুরো দিগন্তজুড়ে ।
দরোজার সামনে ব্যাগেজ হাতে সলাজ মিটিমিটি হাসিতে দাঁড়িয়ে থাকা শ্রাবণী কে দেখে এক অপ্রত্যাশিত নতুন ভোর অপার বিস্ময় হয়ে আজ এভাবেই ধরা দেয় সজলের চোখে ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: যার যায় সে বোঝে
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৩
গোর্কি বলেছেন:
মেঘ সরে গিয়ে সোনালী রোদ্দুরের উঁকি - সুখময় গল্প সমাপ্তিতে একরাশ ভাললাগা। শুভকামনা রইল।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: + নং ১
পোস্ট পড়ার জন্য আবার আসছি .....
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ তাসনিম
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: " বুকের ভেতর শূন্যতা কেবলই দীর্ঘ হয় । দীর্ঘশ্বাসের লম্বা বিনুনীর মায়াজালে জড়িয়ে যেতে থাকে সজল । একটা উৎকট মাতাল গন্ধ এসে কন্ঠনালী চেপে শ্বাসরোধ করে যাচ্ছে যেন । ডায়েরীর সাদা পাতায় কেবলই ভেসে উঠতে থাকে শ্রাবনীর মায়াময় মুখ । নরম ঘাসে মোড়া সবুজ মাঠ পেরিয়ে শ্রাবনী ছুটে চলেছে যেন সবুজ বনের গভীরে, ওকে যেভাবেই হোক আটকানো দরকার.."
দারুন। একেবারে মুগ্ধতায় বুঁদ হয়ে পড়লাম।
+++++++++++
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় খেয়া ঘাট ভাইজান
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ইন দ্যা ফার্স্ট প্লেস আসতে না দিলেই হয়, তখন ছেড়ে যাওয়ার ও কোন ব্যাপার-স্যাপার আসবেনা: ঝামেলা শেষ !
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: বুঝলাম, কেউ ফিরে আসেনি
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৯
সাদরিল বলেছেন: বাউন্সারের শুরুটা সজলই প্রথম হেঁকেছিল । তার সরাসরি অভিযোগ, শ্রাবনী তাদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি খেলছে।
সজলের মুখে দ্বিচারিতার মত অভব্য শব্দ শুনে মুহূর্তে বাউন্স হওয়া বলের উপর হুক খেলতে দুহাত গুটিয়ে আনে শ্রাবনী
শুরু দিকে বাউন্সারগুলো ভালোই ছিলো তবে শেষের দিকে এসে আমি ইমরাজ কবির মুন এর সাথে একমত। গেসে যখন একেবারেই চলে যাইতো। সব মিলিয়ে সুন্দর ছোটগল্প
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাদরিল
ইমরাজ কবির মুনের কথা কানে নেয়ার দরকার নেই । তার বিশেষ কেউ ফিরে আসেনি তো, তাই..
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
সুমন কর বলেছেন: সজলের আত্ম পীড়নের বর্ণনা ভাল হয়েছে। তবে প্রথমে কথোপকথন একটু দীর্ঘ মনে হয়েছে। শেষের সমাপ্তি বেশ হয়েছে।
প্লাস।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন
৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
উদাস কিশোর বলেছেন: বরাবরের মতই ভাল লাগা মামুন ভাই
গল্প পড়তে পড়তে ভাবছিলাম নায়িকা ঘর পালাবে
যাষ্ট অনুমান ছিলো ।
যাইহোক , বেশ ভাল লাগল সুখময়-সমাপ্তি
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ উদাস কিশোর
৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমি ইন দ্যা ফার্স্ট প্লেস আসতেই দেইনাই যখন, ফিরে আসার ব্যাপারটা হবে কেমনে ?
পোস্ট এখনো নির্বাচিতে না যাওয়ায় আপনার মাথা গরম-দ্যা হট হয়ে আসে আমি সেটা আন্ডারস্টুড ||
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭
মামুন রশিদ বলেছেন: নির্বাচিত পাতা আবার কি জিনিস??
এতো এতো প্রপোজালের কাহিনী গেলো কই ??
১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: প্রেমের গল্প চমৎকার হয়েছে মামুন ভাই , হ্যাপি এন্ডিং !
শেষের স্নিগ্ধ বর্ণনা পড়তে পড়তে মনে হয়েছে শ্রাবণী এসেছে !
শ্রাবণী নামটাও সুন্দর
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ অভি
শ্রাবনী এসেছে.. আসতে দেয়া হোক
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: গল্পের কাব্যিক অংশগুলো মন ছুঁয়ে যায়।
গল্পের প্লটটাকে বিস্তৃত করার দিকে যদি আরেকটু মনোযোগ দিতেন মামুন ভাই.।.।.।।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ উল হক আবির
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: হাঁপরের মত শ্বাস ফেললাম!
আহা!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: হাঁপর, বাহ অনেকদিন পর শব্দটা শুনলাম । হাঁপরের বাতাসে লোহা পুড়ে ।
ধন্যবাদ ক্লান্ত তীর্থ ।
১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৪
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বরাবরের মতোই একটি সুখপাঠ্য গল্প। সমাপ্তিটাও চমৎকার।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ অর্থনীতিবিদ
১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
রাসেলহাসান বলেছেন: গল্প পড়ে ভালো লেগেছে "মামুন" ভাই।
+++
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাসেল হাসান
১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালা লাগছে। শেষের দিকটা সুখী সুখী হইছে
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগায় ধন্যবাদ জানবেন ভাইজান
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৮
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: অসাধারন মামুন ভাই !!!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ইসতিয়াক অয়ন
১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০০
নিমচাঁদ বলেছেন: মামুন ভাই , জীবনের সব অপ্রাপ্তিগুলো যদি এভাবেই মিলেমিশে একাকার হয়ে যেতো , জীবন কতোই না মধুর হতো !
ছোট এবং গল্প , সব মিলিয়ে ছোট গল্পের স্বার্থক পরিণতি হয়েছে । ভাষার বুনোন আমাদের কে জানিয়ে দিচ্ছে ,
সৈয়দ সাহেবের দেশ শুধু তেল গ্যাস আর চা পাতায় ভরপুর না, সেখানে তৈরী হচ্ছে আরেক অবিমৃষ্য গল্পকার মামুন রশীদ ।
ভালো লেগেছে ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: ভাইজান, এই ভাবে বলে কেন এই ছোট মানুষটাকে লজ্জায় ফেলেন :#> আর কেন মহান রসিক বিরাট মানুষ সৈয়দ সাহেবকে নিচে নামান
ফাতনায় ঠোকর দেয়া মাছের জন্য মজার খেলা, আর টোপ দেখিয়েও মাছ না গেঁথা বালকদের মজার খেলা (প্লে বয় )
অফলাইন অনলাইনে ভাইয়ের উৎসাহে অনুপ্রাণিত
১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৮
অনাহূত বলেছেন:
আপনিতো সবসময়ই ভালো লিখেন। গল্প ভালো লাগলো মামুন ভাই। নিমচাঁদ ভাইয়ের সাথে সহমত। .... তাহলে জীবন কতোই না মধুর হতো।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি
১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:০৭
শান্তির দেবদূত বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে পড়ে। মাঝে একটু মন খারাপ হয়েছিল, ভেবেছিলাম! যাহ! চলেই গেলো! শেষে নাহ! এত তো দেখি মধুর সমাপ্তি! তৃপ্তি পেলাম। শুভেচ্ছা রইল অনেক।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত ভাই । আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে । নতুন গল্প কবে পাব ??
২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আপনার ভাষা কঠিন।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: এই গল্পটা অনেক সহজ করে লেখা । আপনি কষ্ট করে আরেকবার পড়েন, আশা করি বুঝতে সমস্যা হবে না ।
২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
শী প্রপোজড মি, বাট আই ওয়াজ রুড
'কজ - বিং সিংগেল ইজ মাই অ্যাটিটিউড !
*পড়ুন- শী = দে
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: ক্যামনে পারেন
অসম্ভবকে সম্ভব করাই..
২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
একলা চলো রে বলেছেন: আজকের সুন্দর ছুটির দিনের সকালে এমন একটা হ্যাপি এন্ডিংওয়ালা গল্প পড়তে চমৎকার লাগলো। ++
"পুরো দুর হয়নি "- দূর ভুলটা বড্ড চোখে লাগছে।
শুভকামনা রইল।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
বানান ঠিক করে দিয়েছি ।
২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১২
বৃতি বলেছেন: গল্পে ভালোলাগা ভাইয়া
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি
২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: বাহ!!!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
মুদ্দাকির বলেছেন: শ্রাবনী ফিরে না আসলে ব্যাপারটা ভালো হইত না !!
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম । ধন্যবাদ
২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
চিরতার রস বলেছেন: চমৎকার গোছানো একটা গল্প। ভাল লাগা রইল মামুন ভাই।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ চিরতার রস
২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের কাহিনী খুব সাধারণ। হয়তো বা একটি সাধারণ গল্প হয়েই থাকতো। কিন্তু শেষ পরিচ্ছেদটার অপরূপ বর্ণনা গল্পটাকে মানোত্তীর্ণ করেছে। ভালো লাগলো মামুন ভাই।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
মামুন রশিদ বলেছেন: শেষ পরিচ্ছেদটাই প্রথমে মাথায় এসেছিল । ফিরে পাবার আনন্দে মানুষের মন রঙীন হয়, দৃষ্টির গভীরতা বেড়ে যায় । প্রকৃতিকে নতুন রুপে নতুন রঙে দেখার অনুভুতি দিয়ে এই ফিরে পাবার আনন্দকে আঁকার চিন্তা আসতেই আর দেরি করিনি । এক সিটিংয়ে লিখেছি এবং পোস্ট করেছি ।
ধন্যবাদ হামা ভাই
২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম
২৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
মিমা বলেছেন: মামুন ভাই, আমি কিছু প্রশংসা করতে এসেছিলাম। বর্ণনার, প্রকাশের সূক্ষ্মতার, সরল গল্পের অসাধারণ উপস্থাপনার।
শেষ অনুচ্ছেদ টা পড়ে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছি। ফ্যালফ্যাল করে কিছুক্ষন কিবোর্ডের দিকে তাকিয়ে একটা শব্দই মাথায় আনতে পারলাম।
মুগ্ধ!
বর্ণনা অত্যন্ত প্রাঞ্জল, অলংকৃত তবে অতিরঞ্জিত নয়। পরিপাটি গল্পের আবেশ পাঠের পরও অনেকক্ষণ তার উপস্থিতি বজায় রাখে।
খুব ভালো লাগা রইলো, লেখক।
শুভ বিকেল।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৫
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়া বরাবরই আনন্দময় । গল্প নিংড়ে নিংড়ে সার নির্যাসটুকু বের করে আনতে আপনি সিদ্ধহস্ত । আপাত আড়ালে থাকা সৌন্দর্য আপনাকে আড়াল করতে পারেনা । এ এক অদ্ভুত সুন্দর পাঠক আপনি ।
চমৎকার মন্তব্যে ভালোলাগা আর কৃতজ্ঞতা
৩০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
না পারভীন বলেছেন: ঠিক তুখোড় ভাবে ফুটে উঠেছে সব মানুষিক ক্রিয়া বিক্রিয়া ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৩১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: গল্পে প্রাকৃতিক পরিবেশের যে বর্ননা দিয়েছেন তা বেশ চমকপ্রদ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নাহিদ রুদ্রনীল
৩২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৪
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
খুব সহজ করে লেখা সুন্দর চমৎকার গল্প। স্পর্শ করলো মনে। কিন্তু সজলের কাছ থেকে আরেকটু উদ্যোগ থাকলে ভালো হতো। সব তো শ্রাবণীই করলো
বোনাস হিসেবে নিমচাঁদ ভাইয়ের মন্তব্য মজা লাগলো!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: সব কিছু শ্রাবণীরাই করে, করতে হয়
ধন্যবাদ অস্পিসাস প্রেইস ।
৩৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সুখপাঠ্য এবং অবশ্যই মুগ্ধপাঠ।
মুগ্ধ হয়ে বর্ণনা পড়লাম!!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার কাছে মোটামুটি লাগলো মামুন ভাই। একেবারে সাদামাটা ! তবে সজলের ঘুম ভাঙার পরের অংশের বর্ণনা টা সুন্দর।
শুভকামনা রইলো
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা
৩৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:২৩
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: ভালো লাগছে মামুন ভাই
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনিই মিসিরআলি
৩৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩
জুন বলেছেন: ছোট্ট একটি কাহিনী, প্রেম ভালোবাসা, মান -অভিমান, ঝগড়া , রাগ করে চলে যাওয়া আবার ফিরে আসাকে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন মামুন রশিদ আপনার শক্তিশালী হাতে।
অনেক ভালোলাগলো ।
+
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুনাপ্পী
৩৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
ইখতামিন বলেছেন:
“দরোজা খুলে সজল বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় ।” এবং “দরোজার সামনে ব্যাগেজ হাতে সলাজ মিটিমিটি হাসিতে দাঁড়িয়ে থাকা শ্রাবণী কে দেখে এক অপ্রত্যাশিত ভোর এভাবেই অপার বিস্ময় হয়ে ধরা দেয় আজ সজলের চোখে।” দু’টি বাক্যের মাঝের সুন্দর বিবরণটি অসাধারণ হয়েছে।
তখনো আঁধার পুরো দূর হয়নি । চারিদিকে আবছা অন্ধকার ফুড়ে একটু একটু করে আলো ফুটছে । মায়াবী আলোর রেখা রঙধনু রঙে সেজে চিকচিক করে নাচছে । ধীরে ধীরে সেই মায়াবী আলো গ্রাস করে নিচ্ছে সকল আঁধার । সোনালী আলোর সেই ক্রম বিস্তার, অন্ধকার সরিয়ে আলোকিত করার সেই মোহময় দৃশ্য তাকে মোহিত করে তুলে । সামনে থেকে কুয়াশার পর্দা সরে যেতে যেতে চোখের সামনে ভেসে উঠে সবুজ বৃক্ষরাজি । কচি ঘাসের ডগার উপর জমে থাকা শিশির বিন্দুতে সোনালী আলো প্রতিফলিত হয়ে মুক্তোর মত ঝলকানি দিচ্ছে । কাছেই একটা গাছের উপর পাখিদের কিচিরমিচির এক আনন্দময় অনুভুতি তৈরি করেছে । পাখিদের অশান্ত কলরবে মধুমাখা ভৈরবী রাগ আর ঝুমকা তালের এক অপার মেলবন্ধন ডুবে যায় সে । যাদুময় ভোরের স্নিগ্ধতায় সজল স্থির মৌন স্থানু হয়ে থাকে । পূবের আকাশের রক্তিম আভা উজ্জ্বলতর হয়ে রাঙিয়ে দিয়ে যায় দিগন্ত নীলিমায় । মিঠেল রোদের অস্থির ঝিলিক গাছের কচি ডালে ডালে লুকোচুরি খেলে যায় । একটা হলুদ পাখি হঠাৎ ডানা মেলে উড়াল দেয় সোনালী সূর্যটাকে ছুঁবে বলে । সেই আনন্দে সূর্য্যের বিস্তৃর্ণ রাঙা হাসি ছড়িয়ে পড়ে দিগন্তজুড়ে । অসম্ভব সুন্দর বর্ণনা ..
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন ।
ফিরে পাবার আনন্দ এভাবেই মানুষের দেখার চোখকে পাল্টে দেয় ।
৩৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৬
রাসেলহাসান বলেছেন: "গল্পটা" খুব ভালো লেগেছে তাই গতকাল প্রিয় তে নিয়েছিলাম। আজ জানালাম।।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: আমিও খুঁজে পাচ্ছিলাম না কে প্রিয়তে নিল ।
ধন্যবাদ রাসেল হাসান
৩৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৮
আরজু পনি বলেছেন:
ইখতামিন আর হাসান মাহবুব, খুব মনের কথাই বলেছে ।
চলে যেয়ে ফিরে আসাই জীবন
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম...
ধন্যবাদ পনি আপু
৪০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: আধুনিকতার ছোঁয়া আছে গল্পে। সাধুবাদ জানবেন।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার
৪১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
অথৈ সাগর বলেছেন:
+++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ অথৈ সাগর
৪২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: সে দ্বিচারিতায় নেমেছে । মহা ক্যাচাল..... ++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১১
মামুন রশিদ বলেছেন:
ধন্যবাদ বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর ।
৪৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার এই পোষ্টে আমার এই নিয়ে তিন বার আসা হলো। উদেশ্য একটাই মন্তব্য। কিন্তু খুবই আজিব এবং বিরক্তিকর ব্যাপার হলো, মন্তব্য করলেই লগ আউট অথবা, সার্ভার ডাউন হয়ে যাচ্ছিল। হতাশা কাকে বলে তা দেখতে চাইলে আমার চেহারা আপাতত দেখা উচিত।
যাই হোক, গল্পটা আমার ভালো লেগেছে। বিশেষ করে শেষের অংশটুকু। দিন দিন আপনি বর্ননার রাজা হয়ে যাচ্ছে মামুন ভাই। ভালো লাগল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক । আসলে রাজা প্রজা কোন ব্যাপার না । ব্লগ হলো খেরো খাতা, ইচ্ছেমত আঁকিবুকি করার জায়গা । তাই ইচ্ছে হলেই ইচ্ছেমত নীরিক্ষা কিংবা বর্ণনা করে যাওয়া যায়, হোক না তা যতোই ভুলে ভরা কিংবা প্রাসঙ্গিকতাহীন ।
৪৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
লাবনী আক্তার বলেছেন: বাহ! ভালো লাগল শেষটুকু অনেক।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ লাবনী
৪৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন ভাইয়া!! সহমত!
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম
৪৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুরুতে ক্রিকেটিয় টার্মের সাথে বাকবিতণ্ডাগুলোর তুলনা খুব মজা লাগছিল
শেষ পর্যন্ত শ্রাবণীর ফিরে আসায় আমিও টেনশনমুক্ত হলুম
মিষ্টি রোমান্টিক গল্প।
শুভেচ্ছা মামুন ভাই।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ক্রিকেট আমাদের জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে । গল্প ভালো লাগায় কৃতজ্ঞতা । ভালো থাকবেন সোনাবীজ ভাই
৪৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সব সিদ্ধান্ত মেয়েদের কে ই নিতে হয় ।ভাল ভাল ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: যেহেতু বিয়ের পরে সব সিদ্ধান্তের মালিক হবেন উনারাই..
ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানা
৪৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: প্রথমেই বলি, আপনার রসালো বর্ণনা আর কাব্যি করে ছুঁয়ে যাওয়ার ধরন সবসময়ই ভালো লাগে । প্রথমে দুইজনের ঝগড়ার যে মজাদার বর্ণনা দেন সেখানে ঝরঝর করে পড়ে যেতে বিপুল রস আস্বাদিত হয় । আর শেষ দৃশ্যের বর্ণনা তো অপূর্ব , ক্লাসিক । কিন্তু মন খারাপ হয় যখন দেখি আপনার মতো শক্তিমান লেখকের গল্প থেকে প্রাপ্তি এইটুকুই । কারণ, কাহিনীটা কোথাও জমাট বাঁধে না । কোনও শক্তিশালী টুইস্ট এসে গল্পটা মাথার ভিতরে গেথে দেয়না । বুয়ার চরিত্র পরিষ্কার হয়না, পরিষ্কার হয়না ছেলেটার নির্লিপ্ততার কারনও । আপনি হয়তো সহজ একটা গল্প লিখতে চেয়েছিলেন, যেখানে পাঠককে সুখী একটা অনুভূতি পাবে, সে জায়গায় আপনি পুরোপুরি সফল কিন্তু মানের বেলায় অসাধারন বলতে পারছি না ।
শেষ অংশটার জন্য আবারও প্রশংসা । শুভেচ্ছা প্রিয় মামুন ভাই, ভালো থাকবেন ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: জমবে জমবে, মাথা থেকে বেরুলেই জমবে । রিসেন্ট কিছুই বের হচ্ছে না । তারপরও আশাবাদি, ভাই বেরাদরদের কাছ থেকে এই যে সাপোর্ট এই যে প্রত্যাশা- এটা বৃথা যেতে পারে না । তবু শেষ বিচারে সাহিত্য শুধুমাত্র কায়িক শ্রমের ফসল নয়, সুন্দরী সরস্বতীর আশীর্বাদও প্রয়োজন ।
গঠনমুলক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন আদনান
৪৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সাদরিল বলেছেন: বাউন্সারের শুরুটা সজলই প্রথম হেঁকেছিল । তার সরাসরি অভিযোগ, শ্রাবনী তাদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি খেলছে।
সজলের মুখে দ্বিচারিতার মত অভব্য শব্দ শুনে মুহূর্তে বাউন্স হওয়া বলের উপর হুক খেলতে দুহাত গুটিয়ে আনে শ্রাবনী
শুরু দিকে বাউন্সারগুলো ভালোই ছিলো তবে শেষের দিকে এসে আমি ইমরাজ কবির মুন এর সাথে একমত। গেসে যখন একেবারেই চলে যাইতো। সব মিলিয়ে সুন্দর ছোটগল্প
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম । ধন্যবাদ তনিমা
৫০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লেখা টি ভাল লাগল
ধন্যবাদ
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু
৫১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
এহসান সাবির বলেছেন: মিষ্টি প্রেমের গল্প অনেক ভালো লেগেছে মামুন ভাই।
সহজ ভাষায় অদ্ভুত প্রেমের আবেদন.......!!
ভালোলাগা। শুভকামনা।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা ।
শুভেচ্ছা সাবির
৫২| ২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
লিরিকস বলেছেন: +
২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৩| ২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: এমন চমৎকার গল্পটা আমার চোখ এড়িয়ে গেছে কিনা বুঝলাম না!
বরাবরের মতোই সুন্দর মনোজ্ঞ উপস্থাপনায় আর সুন্দর লেখায় ভালোলাগা ....
ভালোলাগা দিয়ে মার্ক করে গেলাম, দেরীতে হলেও ...(+)
২৯ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাসিফ ।
ভালো থাকবেন । শুভ সন্ধ্যা ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আরে ধুর এমন করলে হয় নাকি ! গেসে যখন একেবারেই চলে যাইতো।আবার ঝামেলা করতে ব্যাক করলো কেন ?