নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আছি কোনরকমে এই শহরে

আমার কমেন্টস ব্যান করে দিছে তাই নিজের পোস্ট ছাড়া কাউকে কমেন্টস দিতে পারছিনা

টেকি মামুন

এদিক সেদিকে ঘুরতেই মজা লাগে .....................:)

টেকি মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় সিনেমা প্রদর্শনের অনুমতি দিলো সরকার ।আসছে মাই নেম ইজ খান,থ্রী ইডিয়টস,অন্তহীন সহ মোট ৪টি সিনেমা ,বাংলা সিনেমার কবর খুড়লো শাহরুখ আমির

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

কালকেই বসে বন্ধুরা আলোচনা করছিলাম একজন বললো সরকার ভারতীয় সিনেমা আনার অনুমতি দিবে আমি বললাম না এটা অসম্ভব সরকার এত বোধাই না।ভারতীয় সিনেমা আনার অনুমতি দিলে বাঙলা সিনেমার কবর হয়ে যাবে ।সুতরাং কোনভাবেই অনুমতি দেয়া যাবেনা।সবাই একটা কথা মনে রাখবেন

খারাপ হোক অশ্নীল হোক লো ক্লাস হোক এটা আমাদের সংষ্কীতি আমাদের নিজস্ব সম্পদ যেমন আমার মা আমার বাবা চোর হোক বাটপার হোক তারা আমাদেরই মা বাবা যতই খারপ হোক আজ হোক কাল হোক আমাদের সিনেমা মাথা উচু করে দাড়াবে কিন্তু হিন্দি সিনেমা আসলে আর কখনো দাড়াতে পারবেনা।কেউ্ হয়তো বলবেন আসলে প্রতিযোগিতা বাড়বে তাদেরকে বলবো বাস্তবে আসুন আমাদের সিনেমার এত শক্তি নাই যে হিন্দির সাথে লড়বে



আজকে লেখাজোকা শামীম ভাইয়ের লেখা পড়ে আমি পুরাই হতাশ সরকার অনুমতি দিয়ে দিয়েছে ভারতীয় সিনেমা আনার আর বাংলা সিনেমার কবর হয়ে গেছে।ইতিমধ্যে নাকি মাই নেম ইজ খান,থ্রী ইডিয়টস অন্তুহীন এ্‌ইসব সিনেমা প্রসেসিং এ আছে খুব তাড়াতাড়ি আসবে।এখন আমরা দল বেধে হিন্দি সিনেমা দেখতে যাবো হিন্দিতে কথা বলবো গ্রালফ্রেন্ডকে শাহরুখ খানের নতুন সিনেমা দেখানোর প্রমিজ করবো আরও কত কি হবে। নিজস্ব সত্তা আমরা হারিয়ে ফেলবো এটা নিশ্চিত।মাঝে মাঝে পুরা বাংলাদেশের মানুষকে জিজ্ঞাস করতে ইচ্ছা করে নিজের সত্তা হারাতে কি একটু ও লজ্জা লাগেনা।?আমার এই ভাবনাগুলোর কোন দাম নাই জানি সরকার অনুমতি দিয়ে দিয়েছে কিছুই করার না্ই তবে সরকার নিদির্ষ্ট করে দিলে পারতো যে প্রতি বছর ১০ টার উপরে সিনেমা আনা যাবেনা। কিন্তু অনুমতি যেহেতু দিয়ে দিয়েছে এখন থেকে টিভিতে যখন কোন সিনেমা কত টাকা কোথায় হতে আয় করলো তা দেখাবে তখন বাংলাদেশের নামও আসবে মনে হয়।

আমি জীবনে খুব কম বার চরম প্রতিবাদ করছি বলে লিখেছি আমি এই সিদ্ধান্তের আমি চরম প্রতিবাদ জানাচ্ছি কারন এই সিদ্ধান্ত আমাদের নিজস্ব সংষ্কৃতিকে শেষ করে দিবে।

আমাদের নেতাগুলোর মাঝে নুন্যতম দেশপ্রমে নাই কেন ??এরা বাংলা দিয়ে বিশ্বজয়ের চিন্তা করতে পারে না কেন???বহু দিন পর মনডা খারাপ হলো>>>>>>>>>>>>



একটা গান শুনেছিলাম আমার আমি নাইরে আমার আমি নাই আমরা আর আমাদের মাঝে নাই কেউ ভারতিয় কেউ পাকিস্তানি কেউ আরব দেশের আমরা আমাদের মাঝে নাই।

মন্তব্য ১০৪ টি রেটিং +২২/-১০

মন্তব্য (১০৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৪১

তেলাপোকা বলেছেন:
আমাদের দেশের মানুষেরই বা কেমন দেশপ্রেম?
আ.লীগ, জামাতি একি জিনিস। মুদ্রার এপিট ওপিট।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৩

টেকি মামুন বলেছেন: ইস আমাদের নেতারা যদি দেশপ্রেমিক হতো!!!!!!!!

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭

আমি এবং আঁধার বলেছেন: খুবই ভয়ঙ্কর একটা খবর শোনালেন! মন খারাপ হয়ে গেল! বাংলা ভাষা আর মনে হয় না টিকবে, হিন্দীর দো-আঁশলা হতে আর এই একটি বাঁধাই বাকি ছিলো। :( :( :(

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৯

টেকি মামুন বলেছেন: এত মন খারাপ করে লাভ নাই

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮

হায়রে দুনিয়া বলেছেন: এর জন্য দায়ী সরকার না, বরং সিনেমার লোকজন। দেশে সিনেমা হল যেভাবে কমছে, ১০ বছর এমনিতেই সব হল বন্ধ হয়ে যাইত, সাথে সিনেমা শিল্পও।

এই সিদ্ধান্তের ফলে সিনেমা হলগুলি অন্তত টিকে যাওয়ার চান্স আছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫১

টেকি মামুন বলেছেন: সিনেমা হলতো টিকবে কিন্তু বাংলা সিনেমা সাথে বাংলা ভাষার কবর হয়ে যাবে।আর আস্তে আস্তে তো বাংলা সিনেমা কিছুটা ভালোর দিকে যাচ্ছিলো।কিন্ত এখনতো শেষ ভরসাটা শেষ ..................................................

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯

সরল মানুষ বলেছেন: দালালরা দালালী পুরা দমে শুরু করছে

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪২

টেকি মামুন বলেছেন: দেখা যাক কি হয়

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫০

নীল কষ্ট বলেছেন: বাংলা সিনেমার মান দিন দিন নিম্ন পর্যায়ে যাচ্ছে আবার এখন হিন্দি সিনেমা, এরপর আর বাংলাদেশে কোন দর্শক থাকবে বাংলা সিনেমার, মনে তো হয় না।

একদিন পুরো দেশটাই নিজস্ব সংস্কৃতি ঐতিহ্য হারাবে। তখন আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠবে!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৮

টেকি মামুন বলেছেন: অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছি তবে বাংলা ব্রন্ডগুলো আবার বাংলাকে ফিরিয়ে আনতেছে।

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫০

েপচাইললা বলেছেন: এটাই তো হবার ছিল!! আমরা বাজরে পরিণত হব, পণ্যের বাজার, সংস্কৃতির বাজার....আরও কত কি!!!

থু.....!!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৭

টেকি মামুন বলেছেন: আগে থেকেই ভাই আমরা বাজার ।এখন একটু বাড়বে আরকি

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫১

রিফাত হোসেন বলেছেন: শেখ হাসিনা একটু ভারতপন্থী ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৯

টেকি মামুন বলেছেন: রাজনীতিতে আমি নাই।

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪

সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আমিও চরম প্রতিবাদ জানাচ্ছি কারন এই সিদ্ধান্ত আমাদের নিজস্ব সংষ্কৃতিকে শেষ করে দিবে।

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫০

টেকি মামুন বলেছেন: সহমত

৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৫

তেলাপোকা বলেছেন:
শেখ হাসিনা একটু ভারতপন্থী না। পুরা ভারতীয় দালাল।
এই সাইটেও দেখতে পাবেন, দালালদের। কেউ পাকি, কেউ ইন্ডি।

দেশের মানুষই ঠিক নাই। আবার দেশপ্রেম।
দালাল সরকার নিপাত যাক।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৩

টেকি মামুন বলেছেন: সহমত আমাদের দেশের মানুষই ঠিক নাই ।জরিপ করলে দেখবেন অধিকাংশ মানুষই হিন্দির পক্ষে ভোট দিবে।

১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭

শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: এইটা কি হইল???

এতদিন ধরে তাও তো কিছু বাকি ছিল। এখন বাংলাটা পুরাই যাবে। বাংলাদেশ এর সব সীমান্তে যেমন ভারত। নানাভাবে নিয়মিতই সুবিধা পাচ্ছে। আমাদের সংস্কৃতির সীমান্তেও শুধুই হিন্দী। এখন আইনী অনুপ্রবেশের মাধ্যমে সংস্কৃতির দখল।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩২

টেকি মামুন বলেছেন: এমনিতেই সব জায়গায় হিন্দি ।টিভি অন করলেই কাহানী ঘর ঘর কি

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

জাগরূ৪৯ বলেছেন:

ভারতীয় ছবি আমদানী হবে শুইনা মন খারাপ করছেন মিঞা ভাই? আপনার এই কথা হুইনা আমার মনটা খরাপ হয়া গেল।এত সহজে মন খরাপ করেন ক্যামতে, হিন্দি সিনেমা ত কতকাল ধইরা DVD দিয়া দ্যাখতাছেন এইবার না হয় হলে বড় পর্দায় দ্যাখবেন।আফনারা এক লগে রবীন্দ্র জয়ন্তী পালন করবেন, দূর্গাপূজা বাংগালীর শারদীয় জাতীয় উৎসব পালন করবেন না, এইঢা হইত না। মিঞা ভাই মন খরাপ করনের লাইগা আরো জব্বর সূযোগ পাইবেন, মন খরাপ কইরেন না ও,মন খরাপ কইরেন না ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫১

টেকি মামুন বলেছেন: হ ভাই হইছে অ্যা অ্যা

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৯

ধ্রুবো বলেছেন: ভারতে যদি আমাদের দেশের চ্যানেল এবং সিনেমা ঢুকতে দেয়, তাহলে বলবো ঠিক আছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৩

টেকি মামুন বলেছেন: ভাইরে কোনদিন দিবেনা।দিলেও আমরা দুবর্ল হিসেবে কিছুটা রক্ষণশীল হওয়া দরকার ।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১১

সপ্নরাজ বলেছেন: এটাই হবে জানার কথা দুটি দেশ একটির নাম বাংলাদেশ অন্যটি যে ভারত।
......................................................................................
.....................................................................................
....................... এটাই আওয়া..........................................

হাহাহাহহাহা............

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫২

টেকি মামুন বলেছেন: হহিহিহহিহিহি

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

আহমেদ রাকিব বলেছেন: প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৩

টেকি মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৯

অণুসন্ধানী বলেছেন: হাসিনা একটা ভাদা ভাদা ভদা ভদা ভদা.।.।.।.।.।।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৩

টেকি মামুন বলেছেন: হাসিনা নাকি এই ছবি আনা স্হগিত করছে শুনলাম

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩০

জাগরূ৪৯ বলেছেন:
মিঞা ভাই মন খরাপ করনের লাইগা আরো জব্বর সূযোগ পাইবেন, মন খরাপ কইরেন না ও,মন খরাপ কইরেন না ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫

টেকি মামুন বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্যটা বুঝলাম না একবার তো কমেন্টস দিলেন ।আমার আর আপনার কমেন্টস এর দরকার নাই।আর মনে হচ্ছে আপনিই বরং বেশি মন খারাপ করছেন এজন্য বার বার এসে দেখছেন কে কি কমেন্টস করলো।ভালো থাকবেন।

১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪

সাপ্নিক বলেছেন: বাংলাদেশের সংস্কৃতির কফিনে শেষ পেরেক টা ঠোকা হল।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫১

টেকি মামুন বলেছেন: না ভাই কফিন সরানো হয়েছে মানে ছবি নাকি আইবো না

১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯

ইরতেজা বলেছেন: কষে মাইনাস দিলাম।ভারতীয় সিনেমা প্রদর্শনের অনুমতি দেওয়ায় সরকারকে অভিন্দন।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫০

টেকি মামুন বলেছেন: ভাই মাইনাস দিয়া যান ।আগেতো একজন ছিলো এখনো একজনই আছে।

১৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪১

রাজিব খান০০৭ বলেছেন: ভারতে তো আমাদের টিভি চ্যানেল ও ঢুকতে দেয় না।
কি আর করা ভাদাদের চাপে সবই মেনে নিবেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫০

টেকি মামুন বলেছেন: তা না মেনে কিছুই করার নাই

২০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪১

জাগরূ৪৯ বলেছেন:

লেখক বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্যটা বুঝলাম না একবার তো কমেন্টস দিলেন ।আমার আর আপনার কমেন্টস এর দরকার নাই।আর মনে হচ্ছে আপনিই বরং বেশি মন খারাপ করছেন এজন্য বার বার এসে দেখছেন কে কি কমেন্টস করলো।ভালো থাকবেন।

আপনে ঠিক বুজছেন, মনটা বেশি খারাপ করছে আমার তাই বারবার আপনারে কইতাছি 'মন খরাপ কইরেন না' ।

২১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

জাগরূ৪৯ বলেছেন:

লেখক বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্যটা বুঝলাম না একবার তো কমেন্টস দিলেন ।আমার আর আপনার কমেন্টস এর দরকার নাই।আর মনে হচ্ছে আপনিই বরং বেশি মন খারাপ করছেন এজন্য বার বার এসে দেখছেন কে কি কমেন্টস করলো।ভালো থাকবেন।

আপনে ঠিক বুজছেন, মনটা বেশি খারাপ করছে আমার তাই বারবার আপনারে কইতাছি 'মন খরাপ কইরেন না' ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৯

টেকি মামুন বলেছেন: হিইহহহিহিহি আসুক

২২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬

জাগরূ৪৯ বলেছেন:

লেখক বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্যটা বুঝলাম না একবার তো কমেন্টস দিলেন ।আমার আর আপনার কমেন্টস এর দরকার নাই।আর মনে হচ্ছে আপনিই বরং বেশি মন খারাপ করছেন এজন্য বার বার এসে দেখছেন কে কি কমেন্টস করলো।ভালো থাকবেন।

আপনে ঠিক বুজছেন, মনটা বেশি খারাপ করছে আমার তাই বারবার আপনারে কইতাছি 'মন খরাপ কইরেন না' ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৮

টেকি মামুন বলেছেন: ভালো চালাই যান

২৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮

আরিফ বল্গ বলেছেন: মামুন ভাই, একটু দ্বিমত পোষন করছি । দেশে ইংলিশ ছবি দেখানো গেলে হিন্দি কেন যাবে না ?? সারা বিশ্বে হিন্দি ছবি দেখায় , আমাদের দেশে সমস্যা কি ??? আর এই দেশের সিনেমায় যা দেখায় তাকি সত্যি এ দেশের সংস্কৃতি ??? দেখায় গ্রামের মেয়েরাও মিনিস্কার্ট পরে ঘুরে !!! এগুলা কি এদেশের চিত্র ???

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২২

টেকি মামুন বলেছেন: দ্বিমত থাকতেই পারে সমস্যা নাই ।তবে কথা হলো ইংলিশ ছবি আমাদের দেশের জন্য কোন সমস্যা সৃষ্টি করেনি কারন খুব কম মানুষই দেখেনা।কিন্তু হিন্দিতো সব জায়গায় এখন অফিসিয়ালী যদি অনুমতি দিয়ে দেয় তাহলে তো আমাদের বাংলার কবর হয়ে যাবে এটাই সমস্যা আর হিন্দির সাথে টেক্কা দিয়ে আমরা টিকতে পারবো না একেবারেই।নিজেদের সংক্ষৃতি রক্ষা করতে প্রতিটি দেশেই রক্ষণশীল নিতি নিতে হয়।অন্যদেশ দেখায় কারন তাদের নিজস্ব সিনেমার শক্তি অনেক। আর আমি আগেই বলেছি খারাপ হোক এটাতো আমাদেরই একসময় সব ঠিক হয়ে যাবে ।কিন্তু হিন্দি আসলেতো দেশের টাকা যাবেই +আমাদের মেরুদন্ড ভেংগে যাবে।

২৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৩

জারিফ বলেছেন: আচ্ছা কুত্তা লিগের আবাল গুলি ( মামুন বি..., মাহানামা......)এইখানে আসেনা কেন?

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৭

টেকি মামুন বলেছেন: ;);)

২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৬

আরিফ বল্গ বলেছেন: এখন দেশের ৯০% ছবিই হয় হিন্দি সিনোর নকল । সত্যি কথা হল, মনপুরা টাইপের দু-চারটা বাদে আর কোন ছবি সাধারন মানুষ দেখে না , এদের টার্গেট অডিয়েন্স হচ্ছে রিক্সাওয়ালারা ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৪

টেকি মামুন বলেছেন: আমি বলেছি যে অনুমতি পেলেতো আমাদেরটা ধ্বংস হয়ে যাবে।কিন্তু এখন মাজা ভাংগা হলেও একদিন উঠে দাড়াবে।

২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১০

রসের হাঁড়ি বলেছেন: মাইনাস! - আপনাদের সংকীর্ণ মানসিকতার জন্যেই আজ সিনেমার এই অবস্থা! আপনারা ঘরে বসে হিন্দি ছবি দেখবেন, আর বলবেন হলে হিন্দি ছবি না চালাতে! কিন্তু বাংলার ঐতিহ্য "বাংলা চলচ্চিত্র" দেখার জন্য তো কই সিনেমা হলে যান না! সিনেমা হলে যদি শুধু রিকশাওয়ালার যায়, তাহলে তো সিনেমার মান খারাপ হবেই! আপনারা হিন্দি ছবিও হলে চলতে দিবেন না, বাংলা ছবিও দেখতে হলে যাবেন না! হল মালিকরা তো আর জনসেবা করতে নামেন নি! সিনেমা শিল্পকে বাঁচাতে হলে আগে হলগুলোকে বাঁচাতে হবে। হলগুলোকে বাঁচাতে হলে আপনাদের হলে যেতে হবে! আর আপনাদের হলে নিতে হলে ভাল ছবি হলে চালাতে হবে, সেটা দেশী হোক আর বিদেশী হোক! আর আপনার ধারণা ভুল, যদি বাংলা ছবি হিন্দি ছবির সাথে টিকে থাকতে না পারে, তবে হিন্দি ছবিও কোনদিন ইংরেজী ছবির সাথে টিকে থাকতে পারতো না! চাইলে আপনার মতো দেশপ্রেমীরাই পারে বাংলা ছবিকে টিকিয়ে রাখতে! আপনারা গিয়ে হলের বাংলা ছবিগুলো দেখলেই তো হয়!

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৬

টেকি মামুন বলেছেন: অবশ্যই ভালো সিনেমা হলে হলে গিয়ে দেখি সবাইকে যাওয়ার জন্য বলি আমাদের টা আমাদেরই বাচাতে হবে।

২৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১১

আনিসুর র বলেছেন: ঠিক কাজটি করছে। এরকম আরও অনেক কাজ করবে যেনেই আমাদের দেশের লোক তাদের ভোট দিছে।

১. তারা আমাদের সমুদ্র বন্দর ব্যাবহার করবে বাংলাদেশের রাস্তা ধ্বংশ করার জন্য।

২. টিপাই মুখ বাধ হবে বাংলাদেশ মরুভুমি করার জন্য।

৩. আমরা তাদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনে আনবো অনেক টাকা দিয়ে এবং কঠিন সর্তে কিন্তু নিজেরা উৎপাদন করবোনা রাজনীতি করার জন্য

৪. সিনেমা কিনে আনবো বাংলাদেশে সিনেমাকে ধ্বংশ করার জন্য,

৫. কিছু সময়ে আগে শুনলাম তারা আমাদের সুতা উৎপাদনের জন্য যে কটন প্রয়োজন তা তারা এক্সপোর্ট কমিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশের গার্মেন্টস্ শিল্প বন্ধ করার জন্য।

সবেতো ভাই শুরু এ সব করবে জেনেইতো আমরা আম জনতা হাম্ভালীগকে ভোট দিছি তাইনা?। আমরা তাদের ক্ষমতা দিছি করার জন্য তারাতো করবেই তবে দুঃখ কেন।

দিন বদলের সরকার দেশটাই বদলিয়ে দিবে। আপনাকে আমাকেও বদলিয়ে দিতে পারে। কোন চিন্তা কইরেননা।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৫

টেকি মামুন বলেছেন: সব একদলের ........

২৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: রসের হাড়ির বাংলায় ব্লগ লিখে হিন্দি ভাষা প্রীতি দেখে বিব্রতবোধ করছি। দেশের বাইরে যদি ভাষাটার প্রতি একটু দরদ থাকতো, তাহলে এতটা দালালি করা লাগতনা। আপনি তো মনে হয় বাংলাদেশের না, আর আপনার মাতৃভাষা বাংলার নাম বুকে নিয়ে একটা দেশের অস্তিত্বকেও সুবিধার চোখে দেখেন না। আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসব করে ভিনদেশি চলচিত্র দেখানোর ব্যাপারে আগ্রহের কমতি থাকার কথা না। সমস্যা হল, বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল থেকে শুরু করে সবকিছুতে ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞা আরোপ। বাংলাদেশি টিভির মান এতটাই খারাপ না যে সেটা ভারতে প্রবেশ করতে পারবেনা, বরঞ্চ এটা চুনোপুটি বাংলার সাথে ভারতীয় দানবের ঘৃণ্য অর্থনেতিক অবরোধের মত কিছু। বাংলা ভাষাভাষী ভারতীয়দের সংখ্যা এতটাই বেশিনা যে তাদের কাছে ব্যবসা করে বিরাট কামিয়ে ভারতের গাত্র দাহের কারণ হবে।ভারতের চতুর্থ শ্রেণীর অতি নিম্নমানের পণ্য, যন্ত্রাংশ না কিনে যখন চীনের দারস্থ হচ্ছে, তখন ভারত আরেক দফা রক্তচক্ষু দেখায়, আমাদের জিনিস কিনবিনা মানে? তিন দিক দিয়ে ঘেরা ছোটলোকের বাঙাল কা বাচ্চা, তোদের ভাতে মারব, পানিতে মারব---আমাদের না খেয়ে যাবি কই? ভারতীয় জনগণও বাংলাদেশ ব্যাপারে এমন ধারণাই রাখে। এটা দানব রাষ্ট্রগুলোর স্বভাবসুলভ কুটিলতা, ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র ও আগ্রাসনেরই অংশ।

প্রথম দফায় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার সময় শুনেছিলাম হাসিনা হিন্দি ছবির বেশ ভক্ত। জিন্দেগি, জিন্দেগি কী সব উৎকট শব্দে হিন্দি ভাষার গান আওড়াতো। ভারত অলরেডি অনেক পণ্যের উপর অবরোধ দিয়েছে, এখন ভারতীয় সিনেমা ঠেকিয়ে যদি বাংলার জনগণকে ভাতে মারে সেটা দেশ প্রেম দেখানো চেয়ে ভীষণ অদূরদর্শীতাই হবে।

বাই দা ওয়ে, আমি নিজে হিন্দি ভাষা এক গন্ডাও বুঝিনা এবং এই ভাষা আর সংস্কৃতি পুছবার মত সময়,রুচি, অর্থ, আগ্রহ কোনটাই আমার নাই।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৪

টেকি মামুন বলেছেন: সহমত

২৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

মন মণষা বলেছেন: আমার কাছে একেবারেই অযৌক্তিক মনে হলো আপনার আশঙ্কা। মান সম্মত বিদেশি ফ্লিম সুস্থ প্রতিযোগীতা নিয়ে আসবে। আমার তো মনে হচ্ছে ফ্লিম ইন্ডাস্ট্রি থেকে এর ফলে জঞ্জাল সরে যাবে। প্রকৃত সৃষ্টিশীল ফ্লিমমেকারদের কাছে বানিজ্যিক বিনিয়োগ আসবে। কেমন হবে যদি তারেক মাসুদ, সালাউদ্দিন লাভলু, ফারুকি, নুরুল ইসলাম আতিক ছবি বানানো শুরু করেন? তাদের কাছে বানিজ্যিক ছবির বাজেট নিয়ে যদি লগ্নিকারী আসে?

পোকেমন, পাওয়ারপাফ গার্ল এর ভিড়ে কি আমাদের সন্তানের সিসিমপুর দেখে না? জঞ্জাল বানিজ্যিক ছবির ভিড়ে মাটির ময়না, জয়যাত্রা, মনপুরা, ব্যাচেলর কি হাউসফুল যায় নি? শুধু তাই নয় পশ্চিম বাংলার দর্শক কি হুমড়ি খেয়ে পড়েনি পেক্ষাগৃহে?

জানালা খুলে দিলে মুক্ত বাতাসের সাথে কিছু খড়কুটো আসবেই তার ভয়ে কি আমরা দরজা-জানালা বন্ধ করে বসে থাকবো? নিজের বাজার বন্ধ করে রেখে কি লাভ হয়েছে এত দিন? নিম্ন মান-রুচি সম্পন্ন বানিজ্যিক ছবির বিকাশ ছাড়া। আমরা চিল কান না নিতেই চিলের পিছনে ব্যাস্ত হয়ে ছুটি। বন্ধ করুন না বিদেশি চ্যানেল...এটা তো আরো ভয়াবহ...আপনার বেডরুমে পর্যন্ত ভিন্ন কুরুচিপূর্ন কালচার নিয়ে ঢুকে পড়ছে...কি আপনি উচ্ছন্যে গেছেন? না আপনার পরিবারে সদস্য রা উচ্ছনে গেছে, দেশের কাপড়ের বাজার ভারতীয় জর্জেটে সয়লাব হয়ে যাওয়ার পরও কি আমাদের বুটিক শিল্প মাথা উচু করে দাঁড়ায় নি? মেরেরা আজকে দোকানে গিয়ে গর্বের সাথে তাঁতের শাড়ি খুঁজেন না?...খুঁজেন। কারন দেরিতে হলেও আমরা বুঝেছি মায়ের দেয়া মোটা কাপড় ঢের ভালো চটকদার বিদেশি কাপড়ের তুলনায়।

নিজের কালচার কে এত দুর্বল মনে করছেন কেন?...আমাদের ভিত কতখানি শক্ত তা কি আমরা ১৯৭১ চরম ত্যাগের মাধ্যমে বিশ্ববাসি কে চিনিয়ে দেইনি?

“আমি যা কিছু মহান বরন করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়...।মিষে তেরো নদী সাত সাগরের জল গঙ্গায়-পদ্মায়...”

বিদেশি সংস্কৃতির যদি কিছু ভাল থাকে তা আমরা অবশ্যি গ্রহন করবো...এতে আমাদের লাভ বই ক্ষতি নেই...আমাদের ভান্ডার আরো সমৃদ্ধ হবে...

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩২

টেকি মামুন বলেছেন: সত্যি কথা বললে আমাদের ভিত অণেক দুর্বল।বছরে একটা দু্টা ভালো ছবি হয়না কিভাবে টিকবে ভারতের সাথে।

৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২

রসের হাঁড়ি বলেছেন: @সাঈফ ভাই, সস্তা দেশপ্রেম না দেখিয়ে বাস্তবতা বিচার করুন! ভারতীয়রা আমাদের চ্যানেল নিষিদ্ধ করতে পারে, কারণ তারা আমাদের চ্যানেল না দেখালেও তাদের ব্যবসা চলে! এখানে আপনারা নিজেরাই তো হলে যাননা বাংলা ছবি দেখতে! শুধু ঘরে বসে হিন্দি ছবি দেখেন আর বড় বড় বক্তৃতা দেন! আপনারা যদি হলে না যান হলমালিকরা কিভাবে চলবে? তাদেরও আপনার মতো একটা পেট আছে! তাদেরও বউ বাচ্চা নিয়ে সমাজে চলতে হয়! আপনারা যখন বাংলা ছবি দেখতে হলে যাচ্ছেন না, তখন বিদেশী ছবি দেখালে আপনাদের সমস্যা কেন? আপনারা তো আগেও দেখেন নি, চাইলে এখনো বর্জন করুন! আর এতই যখন আপনার দেশপ্রেম, সৎসাহস নিয়ে কি একটা উত্তর দিতে পারবেন? আপনি নিজে এ বছর কয়টা বাংলা ছবি হলে গিয়ে দেখেছেন আর ঘরে সিডি/ডিভিডি নিয়ে কয়টা হিন্দি ছবি দেখেছেন?

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪২

টেকি মামুন বলেছেন: দেশপ্রেমকে সস্তা বলাটা ঠিক না।

৩১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:০২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ভুল ধারণা।

হল গুলি টিকে যাবে।
আজেবাজে ছবি আসবে না, সেন্সর বোর্ড আটকে দেবে।

আগে পাবলিক ঘরে দেখত, এখন সরকারকে ট্যাক্স দিয়া দেখবে। সবচেয়ে বড় কথা, বাংলা ছবিতে নকলের পরিমাণ কমবে। কারণ, অনেক পাবলিক আছে যাদের টিভি নাই, তারা হলেই মুভি দেখে। হিন্দীটা দেখে নাই, তাই বাংলাটা দেখে খুশি হয়। বুঝে না যে এইটা আসলে নকল।
যেভাবে আমরা বুঝি না যে, হিন্দীটা ইংরেজির নকল(মাই নেম ইজ খান ফরেস্ট গাম্পের নকল।)

ব্যক্তিগত ভাবে গত ৩ বছরে ১ টাও হিন্দী ছবি দেখি নাই। কখনও হিন্দী গান শুনি না। কিন্তু গত ১০ বছরে ৫ টার বেশি বাংলা ছবিও দেখি নাই।

তাই আসলেই প্রতিযোগীতা দরকার। আমাদের সিনেমা শিল্পীরা একচ্ছত্র ভাবে যা ইচ্ছা করে যাচ্ছিল, সেটা ঠেকাতে হবে।

এখন সরকার যদি আজেবাজে ছবি আনে, তাহলে অবশ্যই সরকার দায়ী। সেটা অন্য হিসাব। তখন সমস্যা অনেক বড় হবে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩০

টেকি মামুন বলেছেন: কিন্তু নিয়ন্তিত মানে বছরে ৫/১০ টা হলে ভালো হতো ।

৩২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২৬

ওরাকল বলেছেন: স্থানিয় পন্যের সুরক্ষা সব দেশই অল্প-বিস্তর দেয়। তবে বংলা বানিজ্যিক ছবির যা অবস্থা ততে একে আর অক্সিজেন দিয়ে লাভ নাই। জানি অনেকের শুবতে খারাপ লাগছে।


উদ্যোগটাকে এখনই ভাল/খারাপ বলছি না। বাংলাদেশে অহরহই ইংরেজী ছবি চলছে। সুতরাং বিদেশী ছবির কোটায় হিন্দি ছবি আমদানি হতেই পারে তবে অবশ্যই এর মাত্রা বা সংখ্যা নিয়োত্রীত হতে হবে।

এ থেকে সরকার যেমন টেক্স পাবে ঠিক তেমনি দর্শকরাও ভাল ছবি দেখার সুযোগ পাবে।

কলকাতার বাংলা ছবি কিন্তু হিন্দির দাপতে উড়ে যায় নি সুতরাং কোয়ালিটি নিশচিত করেই বাংলা ছবিকে টিকতে হবে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৮

টেকি মামুন বলেছেন: ইংলিশ ছবিতো দেখার লোক আমাদের দেশে খুব কম ।কিন্তু হিন্দি তবে নির্দিষ্ট সংখ্যক অনুমতি দিলে পারতো এখনতো দেখবো ঢালাও নিয়ে আসবে।

৩৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমার মন্তব্য পুরোটা না পড়েই পাল্টা মন্তব্য করলেন রসের হাড়ি। বাই দা ওয়ে, আমি নিজে হিন্দি ভাষা এক গন্ডাও বুঝিনা এবং এই ভাষা আর সংস্কৃতি পুছবার মত সময়,রুচি, অর্থ, আগ্রহ কোনটাই আমার নাই। আমাদের সিনেমা হলে এতদিন রিক্সা ওয়ালাদের বিনোদন আর কিছু ইংরেজি ছবি চলেছে, তবে হিন্দি ছবি এনে সিনেমা হল মালিকেরা ব্যবসা করছে এটা শুনিনাই কোন দিনও। বরঞ্চ ইদানিং কিছু চল হয়েছে সিনেমা হলে যাবার, হাতে গণা ডিজিটাল প্রেক্ষাগৃহে বসে বিনোদন নেবার। তাই মালিকপক্ষ হিন্দি ভাষার জনপ্রিয়তা হেতু সেখানে হিন্দি ছবি আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

বাংলাদেশের ছবি, নাটক ভারতে না চললে কোন আর্থিক/বিনোদনগত ক্ষতি নেই, বরঞ্চ ভারতেরটা এনে ব্যবসা না করলে বাঙালদের ক্ষতি আর দাদাদের অশুভ রক্তচক্ষু। প্রথম আলো বিরোধী ব্লগীয় সংগ্রামের সাথে একাত্ম হবার সময় বলেছিলাম, আমরা মুফতে অনলাইনে প্রথম আলো পড়তে রাজি আছি, কিন্তু সেটা ক্রয় বাবদ ৮/১০ টাকা করে প্রথম আলোর তহবিলে দিতে রাজি নই। কিন্তু ভারত তো সেখানে অশুভ দানব, না চাইলেও ভারতের ভাত খেয়ে জীবিকা নির্বাহ করতে হবে, ভারতের কৃপা প্রার্থী হয়ে থাকতে হবে না হলে বঙ্গদেশে দুর্ভিক্ষ এল বলে। আমাদেরই কপাল দানব রাষ্ট্রের হুমকি,ধামকি, আগ্রাসনের মাঝ থেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠে দাড়াতে পারিনি।

বাই দা ওয়ে, রসের হাড়ি! হিন্দি ভাষাটা রপ্ত আছে তো আপনাদের সবার? আপনাদের বাণিজ্যিক সুসারের জন্য চাইলে আপনার কাছে শিখতে রাজি আছি, দেশে তো কর্মখালি নেই। আপনাদের হিন্দি ছবি আমদানির ব্যবসায় যদি দু'পাইস কামাতে পারি, অন্তত সে ধান্ধা মাথায় রেখে হিন্দি ভাষাটা শেখা জরুরি। দাদার সাথে লবিংএর জন্য আপনার চাইতে নির্ভরযোগ্য আপাততঃ কাউকে পাচ্ছিনা।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪১

টেকি মামুন বলেছেন: হিন্দি কিন্তু আমি পারি;)

৩৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০২

অরণ্যচারী বলেছেন: শুরুতেই বলি - আমি হিন্দী সিনেমার দর্শক না। গত ৩ বছরে একটা হিন্দী সিনেমা পুরোপুরি দেখেছি, সাবটাইটেল অন করে (কারণ আমি হিন্দী বুঝি না), সেটা হল থ্রি ইডিয়টস। খুব আহামরি কিছু মনে হয় নি। প্রচলিত কিছু কৌতুক অভিনয় করে দেখানো এবং ভালগারিজম ছাড়া সিনেমাটার এমন কিছু স্পেশালিটি নাই।

সুতরাং আমি হিন্দী সিনেমার মান নিয়ে বলতে যাব না।

আমার বয়স ২২। গত ১৫ বছরে আমি যে কয়টা বাংলা সিনেমা দেখেছি তার কোনটিই প্রচলিত ধারার বাণিজ্যিক ছবি নয় (তবে ব্যবসাসফল)।

তথাকথিত বাংলা সিনেমা শুধু শহুরে কিংবা মধ্যবিত্ত দর্শক নয়, গ্রামীণ কিংবা নিম্নবিত্ত দর্শকও এখন দেখে না। টিভি এখন অনেক সস্তা। আরো সস্তা ডিভিডি প্লেয়ার। দোকান থেকে দশ টাকা দিয়ে সিডি ভাড়া করে যেখানে সিনেমা দেখা যায় সেখানে মানুষ হলে গিয়ে আবর্জনা গিলবে কেন?

সুতরাং দেশের বাণিজ্যিক ছবি চালিয়ে হলগুলো এরই মধ্যে ধ্বংসের মুখোমুখি। আর হলই যদি না থাকে তাহলে মোস্তফা সরোয়ার কিংবা তারেক মাসুদ সিনেমা বানিয়ে করবেনটা কি?

হলগুলো বাঁচানোর স্বার্থে সরকারের এই পদক্ষেপ ঠিকই আছে। তবে মনিটরং এরও প্রয়োজন আছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৪

টেকি মামুন বলেছেন: কিন্তু হল বাচানোর জন্যতো আমরা আমাদরে সংক।ষৃতি বিসর্জন দিতে পারিনা।আর যদি বিসর্জন দিতেই হয় তাহলে আর কথা না বলে ভারতের রাজ্য হয়ে যাওয়াই ভালো।

৩৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৯

মোঃ আবুল কালাম আজাদ বলেছেন: বাংলা সিনেমার আর আছেটা কি? এখনো সেই গ্রামের সহজ সরল ছেলে আর বড় লোকের মেয়ের কাহিনীর মধ্যেই আছে।






------------------------------------------------------------
নন্দিত, নিন্দিত, আলোচিত, সমালোচিত @ আমি

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৯

টেকি মামুন বলেছেন: মনে রাখবেন খারাপ হলেও আমাদের সংক্ষৃতি তাই ছি চি করলে এটা আমাদের উপরেই আসবে।

৩৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০৭

বিডিওয়েভ বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেল... আমার আমি নাইরে আমার আমি নাই..

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪৫

টেকি মামুন বলেছেন: মন খারাপ কইরা কি করবনে দেখেন কি হয়

৩৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:২৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: মাঝে মধ্যে যা দুই-একটা ভাল বাংলা সিনেমা হত তাও বন্ধ হয়ে যাবে বোধ হয়:(

২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫০

টেকি মামুন বলেছেন: আমি ঠিক এই ব্যাপারটাই বলতে চাচ্ছি।

৩৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩৭

আরিফ থেকে আনা বলেছেন: দ্বিমত। তবে মাইনাস দিলাম না কারণ আপনার কথাও ঠিক।

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪১

টেকি মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:১১

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: আগে তো প্রতিয়োগিতা ছিল না। এখন প্রতিযোগিতা করে টেকা লাগবে। মান ভালো হবে। ভলো না হলে চলবে না সেই ছবি (দুনিয়ার নিয়মি তো তাই শ্রেষ্টটাই টিকে থাকে)। তাই প্রোযোজক পরিচালক সবাই চাইবে ভালো ছবি বানাতে।
হ্যা জানি আকাশ কুসুম চিন্তা। তাতে কি আশাবাদি হতে দোষ কোথায়?
আর কাজটা ভালো হল না খারাপ হল বোঝা যাবে আরো ৫/১০ বছর পর।

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩৭

টেকি মামুন বলেছেন: অপেক্ষায় করি

৪০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:১৫

অসময়ের আমি বলেছেন: শিবিরের দুটি নৃশংস-ভয়ঙ্কর কিলিং মিশনের মধ্য থেকে অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া দুজন ছাত্রনেতার ভাষ্য

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৪২

টেকি মামুন বলেছেন: এই পোস্টের সাথে এর সম্পর্ক কি বস

৪১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৫৯

হায় ঈশ্বর! বলেছেন: হমমম পক্ষে বিপক্ষে দুই দিক থেকেই বিবেচনা করা যায় . যেমন ধরুন ইন্ডিয়া তাদের অর্থনৈতিক ভিত কে মজবুত করার পর মুক্তবাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করে . দেশীয় শিল্প কে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে এর বিকল্প নাই . কিন্তু মুক্তবাজার অর্থনীতির একটা ভালো দিক হলো প্রতিযোগিতা . যেমন ধরুন আমাদের নাটক আমার ভারতীয় সিরিয়ালের থেকে ভালো লাগে . আমাদের চানেল গুলা ভারতীয় চ্যানেলের সাথে পাল্লা দিচ্ছে. প্রতিযোগিতায় ভালো প্রডাক্ট আসে. আমাদের এই দিক টাও দেখতে হবে. তবে এই সিনেমা প্রদসানের ব্যপারে সরকারি কিছু বিধিনিষেধ থাকা প্রয়োজন, যাতে দেশীয় সিনেমা মার না খায় . কোথায় জানি একবার পরেছিলাম আমাদের সিনেমার বাজে প্রিন্টের কারণ একই ফ্লিম বারবার বেবহার করা. সরকার ছাড়া এই জিনিস কেও আমদানি করতে পারে না. জানি না এখনো এই বিধিনিষেধ আছে কিনা. থাকলে উঠিয়ে দেয়া দরকার .

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২৯

টেকি মামুন বলেছেন: আসতে পারে তবে কন্ট্রল করা দরকার মনে করুন প্রতিমাসে ১ টা ভারতিয় মুভি মুক্তি দিতে পারে।কিন্তু ডালাও দেয়া যাবেনা।

৪২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৭

তুষারকনা বলেছেন: আপনার সাথে সহমত আবার দ্বিমত....আমরা যতই বলিনা কেনো...যখন কোন চলচ্চিত্র উৎসব হয়,দেখবেন হিন্দি বা ইংরেজী মুভিগুলোতে দর্শক বেশি হয়।সত্যি বলতে কি আমি নিজে হলেও তাই দেখতাম।

আমাদের ছবিগুলো যদি মানসম্মত হয় তাহলে তো ভয় পাবার কোন কারন নাই।আমি মনপুরা,জাগো ছবিদুটো ২ বার করে দেখেছি সিনেপ্লেক্স

হায় ঈশ্বর! এর সাথে একমত

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩৮

টেকি মামুন বলেছেন: মানসম্মত ছবি আমিও চাই

৪৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৯

জাতি জানতে চায় বলেছেন: অবাক হইতেছি, আলীগ এই সিদ্ধান্ত নিতে সোয়া বছর দেরী করলো কেমতে?! বিশেষ করে ব্লগসহ সারা দেশে যখন আলীগ-বামের দোর্দান্ড প্রতাপ!! চিন্তা কি, পাবলিকরে কষ্ট কইরা হিন্দী ছবি, সিরিয়াল দেখতে হইবো না, কয় দিন পর ঐসব বাংলাতেই দেখা যাইবো!!!

২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩৬

টেকি মামুন বলেছেন: ;)

৪৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০৫

আত্মঘাতি বলেছেন: এমনিতেই আমাদের বলিউড প্রীতির শেষ নেই। তার উপর এইটা। বাংলা সিনেমার দাফন সম্পন্ন করার শেষ প্রক্রিয়া বলা চলে।
কিন্ত বালের বাংলা সিনেমার জন্য কাইন্দাও লাভটা কি? যতোসব ফালতু। সরকারের উচিত পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে বছরে দশটা ছবি বানানো। যেগুলোর প্রিন্ট হবে ডিজিটাল ফরম্যাটে। কাহিনীতে অগ্রাধিকার দিতে হবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে। সেই সাথে ইয়াং জেনারেশনের জন্যও ছবি বানাতে হবে। দেশীয় প্রেক্ষপটে হাজারো কাহিনী নিয়ে কমার্শিয়াল ছবি বানানো যায়। এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করছি। কিন্তু শুনবে েক?

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৪

টেকি মামুন বলেছেন: ডিজিটাল ফরম্যাট ছাড়া ছবি বানানো নিষিদ্ধ করা দরকার

৪৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০৮

হিমু ব্রাউন বলেছেন: comment by: আরিফ বল্গ বলেছেন: মামুন ভাই, একটু দ্বিমত পোষন করছি । দেশে ইংলিশ ছবি দেখানো গেলে হিন্দি কেন যাবে না ?? সারা বিশ্বে হিন্দি ছবি দেখায় , আমাদের দেশে সমস্যা কি ??? আর এই দেশের সিনেমায় যা দেখায় তাকি সত্যি এ দেশের সংস্কৃতি ???

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৯

টেকি মামুন বলেছেন: জবাব দেয়া হয়েছে

৪৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২৪

নুভান বলেছেন: বাংলাদেশের ২য় দপ্তরিক ভাষা হিসেবে হিন্দিকে অন্তর্ভূক্ত করার জোড় আবেদন জানাই।
আর দেশে ইংরেজী সব চলচ্চিত্র/ থিয়েটার আর বই পুস্তকের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারী করা হউক। ইংরেজি ছবি দেখলে পুলাপাইন তাও একটু ইংরেজি শিখার আগ্রহ পাইতো, অহন ভারতের পুলাপাইন ইংরাজি শিখবো আর বাংলার পুলাপাইন শিখবো হিন্দি! সেলুকাস!

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫৮

টেকি মামুন বলেছেন: অনেক ফ্যামিলি আছে যারা হিন্দিতে কথা বলে।

৪৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪১

ধীরে বৎস বলেছেন: @আকাশ_পাগলা,এইটা কি হইলো ?? না দেইখ্যাই ??? :)

যেভাবে আমরা বুঝি না যে, হিন্দীটা ইংরেজির নকল(মাই নেম ইজ খান ফরেস্ট গাম্পের নকল।)

ব্যক্তিগত ভাবে গত ৩ বছরে ১ টাও হিন্দী ছবি দেখি নাই।

পরীক্ষা শেষ হয় নাই ?? ;)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৬

টেকি মামুন বলেছেন: ;)

৪৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৯

মামুনুর রহমান খাঁন বলেছেন: স্টার সিনেপ্লেক্সে যে সারাবছর হলিউডের ছবি চলে তখন সংস্কৃতি কি বেঁচে থাকে? এদেশে যাদের ঘরে কেবল আছে সেসব ঘরে প্রতিদিন হিন্দি সিরিয়াল চলে, অলিতে গলিতে ভিসিডির দোকান যেখানে হিন্দি সিনেমায় ঠাসা তাতে কোন দোষ নাই?

সিনেমায় হিন্দি ছবি এলে বরং ভালই হবে, মানসম্মত এবং টেকনিক্যালি রিচ সিনেমা দেখার একটা সুযোগ হবে ঘরের কাছে। আমরা যারা বছরে দু-একবার সিনেমা হলে যাই তারা হয়ত প্রায়ই যাওয়া শুরু করব। কিন্তু এতে ভয় পাওয়ার কোন কারন নেই। কারন মানসম্মত বাংলা সিনেমার দর্শক কখনোই এদেশে কম ছিলনা। শ্রাবন মেঘের দিন, হঠাৎ বৃষ্টি, মনের মাঝে তুমি কিংবা মনপুরা এসব উদাহরন তো আমাদের সামনেই আছে। অশ্লীল বাংলা সিনেমার দর্শক কখনো ছিলনা আর কখনো হবে বলেও মনে হয়না।

ভাল সবসময়ই ভাল। বিটিভির ইত্যাদি কিন্তু এত বছর পরও দর্শক টানতে সক্ষম। তাই ভয়ের কোন কারন নেই। আমাদের বরং স্বাগত জানানো দরকার

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১২

টেকি মামুন বলেছেন: ইত্যাদির কথা আর কইয়েন না ।এখনকার ইত্যাদি দেখলে মনে হয় জাবর কাটতেই আছে

৪৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:০৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: @ধীরে বৎস

বন্ধুদের মুখে শোনা কাহিনী। তখন মনে হইসে ওটা ফরেস্ট গাম্পের নকল।
আমার নিজের দেখা না। কিন্তু শোনা কাহিনী।

পরীক্ষা ত মাত্র শুরু।
অতদিন পরীক্ষার আগে জমায়া রাখা এসাইনমেন্ট আর প্র্যাকটিকাল শেষ করার কাযে ব্যস্ত ছিলাম। আমার পরীক্ষা ৮ দিনে ৭ টা হয়ে শেষ করে দেয়। সুতরাং,ছুটির বেশি বাকি নাই।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৩

টেকি মামুন বলেছেন: কিতাআআআআআআআআআআআআ

৫০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:১৬

ইরতেজা বলেছেন: এই লেখাটির প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৩

টেকি মামুন বলেছেন: আপনেতো আমারে মাইনাস দিলেন না।

৫১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০২

অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আমাদএর দেশের মানুষ সারাদিন স্যাটেলাইটে হিন্দী চ্যানেলর উপরে থাকে। আমাদের সংস্কৃতিতে প্রভাব যা পরার এরমধ্যে পড়ে গেছে। দেশের ৯৫% সিনেমা হয় হিন্দী সিনেমার নকল। লোকজন এইগুলাই খাচ্ছে, কারণ সিনেমা হলে দেখার মতো আর কিছু নেই। বছরে একটা মনপুরা বা মাটির ময়না দিয়েতো চলচ্চিত্র শিল্প চলতে পারেনা, লোকজনের মন ও ভরবেনা। সেই হিসেবে বিদেশী চলচ্চিত্র আসলে বরং সবাই নকল না বানিয়ে ভালো সিনেমা বানানোর চেষ্টা করবে। তবে হিন্দী ছবি আমি মনে করি বুঝেশুনে কম পরিমাণে আনা উচিত।
তবে আমাদের দেশের চলচ্চিত্র আর চ্যানেলগুলোকেও ভারতে ঢুকতে দেয়া উচিত।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২২

টেকি মামুন বলেছেন: কন কি ??ভারতের চ্যানেল আমাদের দেশে না ঢুকতে দিলে আমাদের দেশের মানুষই সরকারের গদি কাত কইরা দিবো।আর মহিলারা তো ..................

৫২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৫

অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আর হিন্দী সিনেমা আসলে ঐগুলা সেই স্টার সিনেপ্লেক্সেই চলবে, যেখানে ১০০/১৫০টাকা দিয়ে সবাই যাবেওনা।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১৮

টেকি মামুন বলেছেন: হিন্দি সিনেমা যদি ভারতেরসাথে যদি মুক্তি পায় তাহলে কিছুটা চেন্ঝ হতে পারে।

৫৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৯

এক্স বলেছেন: এক ভাদা লোকান্তরে লক্ষ ভাদা ঘরে ঘরে, শেখ মুজিবের সোনার বাংলা প্রকল্প বাস্তবায়নে এবার তার কুলাঙ্গার থুড়ি.. যোগ্য কন্যা ভারতীয় সিনেমাকে দেশে প্রবেশ করাচ্ছে. এই সংবাদে খালেদা জিয়া যারপরনাই খুশি, কারন এই একটি বিষয়েই দুই মহিলার মধ্যে চরম মিল লক্ষিত হয়.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.