নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সকল ব্লগারদের স্বাগতম

সত্যচারী

সত্য সবসময় খুব নিষ্ঠুর হয়, সত্যচারী কখনো নিষ্ঠুর হয় না। তাই সত্যকে ঘৃণা কর, সত্যচারীকে নয়

সত্যচারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষ ব্যান্ড কি ধর ধর ইস্যুতে আছে?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

বাঙলাদেশের পরিস্থিতিটা হইল এইরকম যে, একজন জোরে চিৎকার দিয়া কইল ধর, অমনি সবাই সমস্বরে চিৎকার করে উঠবে ধর ধর ধর। পরনের লুঙীর গিট্টু আছে কি নাই, প্যান্টের জিপার বন্ধ আছে কি নাই এইটা নিয়া তারা মোটেও চিন্তিত না। এই হইল বাঙালীর কালচার।

হাল আমলের 'ক্ষ' ব্যান্ডের ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা দেখে সেই ধর ধর থিউরীটাই মনে পড়ল। 'ক্ষ' ব্যান্ডকে এই ধর ধর থিউরীর আগে মনে হয় না দেশের ১ লাখ লোকে চিনত, কিন্তূ যেই ক্ষ ব্যান্ড একটা রবীন্দ্র সঙীত পলিশ করে গাইল, অমনি আলোচনায় চলে এল। দুটি পক্ষও হয়ে গেল, এক পক্ষ তাদের প্রশংসায় জিভ খসিয়ে দিচ্ছে, অনপক্ষ রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা ঠুকতে চাইছে। দেশের অন্য সব কাজের মত এটাতেও দুটি দল থাকা চাই। সেই দুই দলের এক দলে আছেন রবীন্দ্রসঙীতের স্ব-স্বিকৃত সোল এজেন্ট সাদি মোহাম্মদ গং। তারা মামলা করতে চাইছেন, আর আরেকপক্ষ ইন্টারনেটে তাদের স্তুতি পাঠ করে শোনাচ্ছেন।

অনেকেই বলছেন জাতীয় সঙীত বাংলাদেশের জাতীয় সঙীত হওয়ার আগে মামুলী একটা রবীন্দ্র সঙীত ছিল, আর সেটাতে তো কোন কপিরাইট আইন ও নেই। সেটা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করলে দোষের কি আছে?

তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা : ভাই ও বোনেরা, জাতীয় পতাকা কিদিয়ে বানানো হয় জানেন তো? কাপড় দিয়ে, তাইনা। পতাকা বানানোর আগে কিন্তু সেটা বস্ত্র বিতানের নিতান্তই গজ মাপা কাপড় ছাড়া আর কিছুই নয়, কিন্তু সেটাকে কেটে যখন সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত বসানো হয় তখনিই সেটা হয় বাঙলাদেশের পতাকা। সেটা হয়ে যায় একটা গর্ব, সেটা হয়ে যায় অহংকার। কিন্তু আপনি পতাকাটি সেলাই করবার সময় যদি একটু এক্সপেরিমেন্ট করেন, কেমন হয়? মানে মাঝের লাল বৃত্তটিকে একটু তিকোনা বানিয়ে দেন, কেমন হয়? নিঃসন্দেহে একটা সুন্দর ক্রিয়েটিভিটি, তাইনা? করাইতো যায়, পতাকার কাপড়ের তো কোন মেকানিকাল আইন নাই। ভাইরে, রবীন্দ্র সঙীত তো হাজারো আছে, জাতীয় সঙীতের চেয়ে অনেকগুন শ্রুতি মধুর রবীন্দ্রসঙীত আছে, সেগুলো নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট না করে যে গানটাকে একটা দেশের জাতীয় সঙীতের মর্যাদা দেয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে কেন? সেটা নিয়েই যখন গাইবে, তখন আবার সেটাকে রবীন্দ্র সঙীত হিসেবে প্রমান করার এত চেষ্টা কেন?



গানটা কারা গাইল, বা কোন দেশের লোক তাতে তবলা বাজাল সেটা নিয়ে আমার কোন মাথাব্যাথা নেই। (যদিও গানটার মিউজিক কম্পোজিশন ভালো, তথাপি গানটাকে শ্রুতি মধুর বলে জাতীয় সঙীতের আর অপমান করতে চাইনা।) তবে বাঙালীর এই ইস্যুটাতে অতি উৎসাহের কারনে অন্যরকম গন্ধ পাচ্ছি। বাঙলাদেশের মানুষ নিত্য নতুন ইস্যুর জন্য ক্ষুদার্ত। টেনশন হচ্ছে এই ভেবে যে, দুদিন পর এইটাও না জানি একটা জাতীয় ইস্যু হয়ে দাড়ায়।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: মাফ করবেন ভাই, আপনাকে ভাল পাই অনেক, কিন্তু আমি একটা কারনে খারাপ ভাবতে পারিনি। জাতীয় সঙ্গীত তরুন্দের মাঝে যতটা আবেগ সৃষ্টি করে, বা যতটা জনপ্রিয় সেখানে 'ক্ষ' ব্যান্ড একটা বাড়তি মাত্রা দিয়েছে। এখন একসেন্টের ভুল ধরলে আমি ক্ষমা চাই। এই বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। তবে সূর কিন্তু পাল্টে দেওয়া হয়নি, বরং বেসিকটা ঠিকই আছে। এখন আধুনিক বাদ্যযন্ত্র ব্যাবহার করে ও সফটঅয়্যার ব্যাবহার এর কারনে যেটুকু পরিবর্তন কানে লাগে, সেটা কতটা দোষের? গানে যে কোন বাদ্যযন্ত্র ব্যাবহার হতে পারে যতক্ষণ তা সূরকে হত্যা না করে।
তাহলে তো প্র্যাকটিক্যালি বাঁশি/ ভায়োলিনে সূর তুলে সোনার বাংলার ইন্সট্রুমেনটাল ও বাজান যাবেনা! কারন সেটাও তো একটা "আলাদা" ভার্সন!!!! :-/ :-/ :-/

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

সত্যচারী বলেছেন: নো প্রবলেম, ভিন্নমত তো থাকবেই।

আসলে রিমেক, বা পুরোনো গানে আধুনিক বাদ্যযন্ত্রের সংজোযনের আমি ঘোরতর সমর্থক। কারন একটা সময় ছিল যখন মানুষ একতারার গান শুনত, তার পর এল গিটার কীবোর্ড, এখন যদি ডিজে মিক্সার আসে সেটা কেন অপসংস্কৃতি হবে, এসব হচ্ছে যুগের চাহিদা, বাউল বা ফোক গানে একটু র‌্যাপ মিক্স বা ডিজে মিক্স তো খারাপ কিছু না, নতুন প্রজন্মের চাহিদাকে প্রাধান্য দিতে হবে, ঠিক সেভাবে হারমোনিয়াম তবলার রবীন্দ্র সঙীতকে আর কতকাল শোনা হবে, যুগটা এগিয়ে গিয়েছে অনেক, মানুষ যেখানে চাদে মঙলে গিয়ে থাকার চিন্তা করছে, সেখানে রবীন্দ্র সঙীতে আধুনিক যন্ত্রের ব্যাবহার হবে, সুরে একটু ভুন্নতা আনবে সেটাই তো স্বাভাবিক,
তবে সেটা বেছে বেছে জাতীয় সঙীতেই কেন আনতে হবে? যেটা করলে মানুষের আলোচনায় পড়তে হয়, সেটা কেন এরা করতে গেল? অন্য আরো তো জনপ্রিয় রবীন্দ্র সঙীত ছিলো। আর পাব্লিকও হায় হায় করে উঠল সব একসাথে।

আসলে এটা একান্তই আমার ব্যাক্তিগত মতামত। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা পান্ঝাবী ছোট করে ফতুয়া বানিয়েছি, ভালো, শার্ট প্যান্টেও এক্সপেরিমেন্ট করে অনেক আধুনিকতা এসেছে, যুগের চাহিদামাফিক আমাদের এক্সপেরিমেন্ট করে নতুন নতুন ডিজাইন আনতে হবে, তাই বলে এখন আমি যদি পতাকাটাকে নিয়েও এক্সপেরিমেন্ট করি, সেটা নিশ্চই অনেকের অনূভূতিতে আঘাত দিতে পারে।

অ.ট : কিছুদিনের মধ্যে আমরা একটা ট্যুরের আয়োজন করতে চাচ্ছি, পোর্ট ডিকসন বা কাছাকাছি কোথাও সী-বিচে। আপনি থাকছেন তো?

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

হেডস্যার বলেছেন:
ক্ষ'র গাওয়া জাতীয় সঙ্গীত শুনার পর স্রেফ জাতীয় সঙ্গীতটাকে বিকৃত করা হইছে বলে মনে হইছে।
যে যাই বলুক...জাতীয় সঙ্গীত বলে না, আমার কাছে গানটা গাওয়ার ষ্টাইল সুর কিছুই ভালো লাগে নাই।
মনে হইছে তারা ফাযলামি করতেছে। X((

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

সত্যচারী বলেছেন: মিউজিক কম্পোজিশনটা আমার ভালই মনে হইসে, আপনার কাছে কেমন মনে হল?

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: ভাইরে, এমন হইলে তো যারা শান্তিনিকেতন-এ পড়াশুনা কইরা আসছে "জাতীয় সংগীত" গাওয়ার অধিকার কেবল তাদেরই। বাংলাদেশের হাজার হাজার স্কুলে লাখ লাখ শিক্ষার্থী প্রতিদিন সকালে জাতীয় সংগীত গাইছে। তাদের কতজন শুদ্ধ ভাবে গাইছে? এখন তো মনে হয় মিতা হক-সাদি মহাম্মদ গঙের দেশদ্রোহী মামলার ভয়ে দেশের মানুষ জাতীয় সংগীত গাওয়া ছেড়ে দেবে। উনারা বলছেন জাতীয় সংগীতের বিকৃতি ঘটানো হয়েছে, ঠিক কি ধরনের বিকৃতি করা হয়েছে তা ব্যাক্ষা করা হোক। পাশাপাশি ভবিষ্যতে এধরনের সমস্যা এড়ানোর জন্য উনারা কারা কারা সুদ্ধভাবে জাতীয় সংগীত গাইতে পারছে তার "সার্টিফিকেট" প্রদান করতে পারেন।

একটা কথা বলি, আমরা যখন "আমার সোনার বাংলা" গাই তখন কিন্তু আমারা আমাদের "জাতীয় সংগীত" গাই এবং জাতীয় সংগীত গাওয়ার অধিকার গাইতে পারুক আর নাইই পারুক এদেশের ১৬ কোটি জনগনের সবার। কাজেই এখানে "আমার সোনার বাংলা" -কে রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে ট্রিট করে রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞদের ক্যাচালের কোন অবকাশ নাই।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

সত্যচারী বলেছেন: আপনার শেষ পয়ারাটার সাথে একমত।

তবে ক্ষ ব্যান্ড তো অন্য কিছু নিয়েও এক্সপেরিমেন্ট করতে পারত, তাইলে অবশ্য এত পাব্লিসিটিও পাইত না।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

poops বলেছেন: ধর ধর থিউরী এর সাথে সহমত

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

সত্যচারী বলেছেন: :D ;)

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

অংকনের সাতকাহন বলেছেন: সবই ঠিক আছে তবে অর্ধেক থেকে গাওয়াটা ঠিক হয় নাই।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

সত্যচারী বলেছেন: এক্সপেরিমেন্ট বলে কথা। তবে জাতীয় সঙীত না হলে রিমেক ও বলা যেত। আফটার অল জাতীয় সঙীতের রিমেক তো কোথাও হয় বলে মনে হয় না।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

সাইফুলইসলাম েকােয়ল বলেছেন: হ্যাডস্যার তো দেখি মারাত্বক পজেটিভ লোক। কিছু মানুষ আছে পারেনা কোন বাল ফালাইতে শুধু মানুষের ভুল ধরতে। কিন্তু ভুলটা কি করসে সেটা যদি হ্যাডস্যার কে জিজ্ঞাস করি উত্তর দিতে পারবে কিনা কে জানে। বিষন্ন বালক সুন্দর একটা কথা লিখেছে "উনারা বলছেন জাতীয় সংগীতের বিকৃতি ঘটানো হয়েছে, ঠিক কি ধরনের বিকৃতি করা হয়েছে তা ব্যাক্ষা করা হোক"

কিন্তু কেউই এর উত্তর দিবে না বলে মনে হয়।

সবাই কেমন জানি দুই হইয়া গেছে। কিছু না হইেলেই আওয়ামীলিগ বলে বিএনপির কাজ আর বিএনপি বলে আওয়ামীলিগ এর কাজ।

মিতা হক-সাদি মহাম্মদ কি ভাবেন রবিন্দ্রসংগীতের লাইসেন্স শুধু তাদের? আমার তো মনে হয় তাদের গাওয়া কোন গান এত সমোলচা হয়নি বলে তারা "ক্ষ" এর উপর এত ক্ষিপ্ত। হোক সে মন্তব্য ভালো আর খারাপ। আমার তো মনে হয় মিতা হক-সাদি মহাম্মদ হিংসায় এ কথা গুলো বলছে।

তবে হা গানটি মধ্যে থেকে শুরু করায় কেমন জানি লাগছে। কিন্তু এ কথা সত্যি মিতা হক-সাদি মহাম্মদ ও ক্ষ ব্যান্ড এক ষ্ট্রেজে দাড়িয়ে আলাদা ভাবে সম্পুন্ন গানটি পরিবেশন করলে ক্ষ যে প্রথম হবে আমি ১০০ % নিশ্চিত। যদি কোন প্রকার কারচুপি করা হয়।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

সত্যচারী বলেছেন: ভাবছি ক্ষ ব্যান্ড আবার তসলিমা নাসরিনের ক এর মত নিষিদ্ধ না হয়, তবে ষোলকলাই পূর্ন হয়।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

এ্যাপেলটন বলেছেন: গানটির কম্পোজিসান, সুর আমার কাছে যথেষ্ঠ মাজর্িত ও শ্রুতিমধুর মানে হয়েছে ...আর সমালোচনা না করলে ভালো কিছু হয়না !!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

সত্যচারী বলেছেন: সমালোচনা একটা ইস্যু হলেই তো প্রবলেম, দেশে তো আর ইস্যুর অভাব নাইরে ভাই।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

bangal manus বলেছেন: ধরুন আপনার নাম আশরাফুল, যদি আমি আপনাকে আশরাফুল্লা ডাকি কেমন হয়?

যদি এইটা আপনি মেনে নিতে পারেন তা হলে তো কথা নাই।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

সত্যচারী বলেছেন: জাতীয় সঙীত স্পর্ষকাটর বিষয়, তাই একটু সমালোচনা... অন্য কোন রবীন্দ্র সঙীত হলে এ ক্লাস হতো বলা যায়।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

আহসানভাই বলেছেন: আমরা এমন কেন?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

সত্যচারী বলেছেন: B:-)

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

রুথলেস রাস্টস বলেছেন: কোন কথা হবে না, থাবড়ায় সরাসরি কানপট্টি লাল কইরা দেওয়া দরকার ছাগলগুলার। এক্সপেরিমেন্ট করলে অন্য কিছু দিয়া কর। জাতীয় সঙ্গীত নিয়া টানাহেচড়া কেন ???

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

সত্যচারী বলেছেন: একমত

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

অংকনের সাতকাহন বলেছেন: এক্সপেরিমেন্ট গিনিপিগ নিয়ে করা ভাল। এরা তো গোড়া ছেড়ে একেবারে আগা থেকে শুরু করেছে!!!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সত্যচারী বলেছেন: :-B

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জাহিদ ফারুকী বলেছেন: ব্যাপারটা নিয়া কি বলব বুঝতেছি না। কালকে একটা লেখা পড়লাম। মনে হইল উনি সত্যি লিখছেন। পরিবর্তন আসবেই। এইটা মেনে নিতে হবে। ক্ষ ব্যান্ড যদি একবার গাইলেই জাতীয় সঙীত তার সুর গেল গেল বলে চিৎকার দেই তাহলে গত ৪০ বছরে যারা জাতীয় সঙীত গাইল এরা আমার কি করলো। এক গান ১০০ জন গেয়ে যদি রক্ষা করতে না পারে, যদি এক ব্যান্ড এসে সব ধুলিস্মাত করে দেয় তাহলে আমার প্রশ্ন ওই ১০০ জন করলো কি?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩

সত্যচারী বলেছেন: জাতীয় সঙীতটা আসলে সাধারন আর দশটা গানের মধ্যে পড়ে না, গানে, তালে সুরে, বাদ্যযন্ত্রে পরিবর্তন আসছে, আসতেই হবে, সেটা যুগের চাহিদা। একটা তরঙ। সেটা চেষ্টা করলেও কেউ আটকাতে পারবেনা, যতই অপসংস্কৃতির দোহাই দিক।
ক্ষ ব্যান্ড একটা ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট করেছে, ভালো একটা প্রচেষ্টা, এবং তারা অনেকটাই সফল।
তবে ভাই, এক্সপেরিমেন্ট টা জাতীয় সঙীত নিয়ে কেন করতে হল? আমার মনে হয় তারাও আলোচনায় আসতে চেয়েছিলো, এই গানের আগে কয়টা লোক ক্ষ ব্যান্ড চিনত? এখনতো মাশাল্লাহ সবার মুখে মুখে। তাদের টার্গেট সফল।
আর তাদের সফল করতে সাদী গংরাও দেখছি উঠে পড়ে লেগেছে।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১২

জাহিদ ফারুকী বলেছেন: আরে ভাই জাতীয় সঙীত আমাদের প্রান, হৃদয়ের গভীরে অবিরত বেজে ওঠা তরঙ্গ। কে কিভাবে ভালো ভাবে, কদাকার ভাবে, ভালবেসে নাকি ব্যাঙ্গ করে গাইল আমার দেখার বিষয় নয়।
আমার জাতীয় সঙীত আমার অহংকার।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

সত্যচারী বলেছেন: সেটা ঠিক, আর আমি এই ক্ষেত্রে কট্টোরপন্থিও হইনি, তবে বলেছি তারা এক্সপেরিমেন্টা জাতীয় সঙীত নিয়ে না করলেও তো চলতো, কারন জাতীয় সঙীতের চেয়ে অনেকগুন বেশী শ্রুতিমধুর রবীন্দ্র সঙীত তো ছিলই।

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৪

জাহিদ ফারুকী বলেছেন: সেক্ষেত্রে আপনার সাথে সহমত। অন্য কিছু নিয়েও এক্সপেরিমেন্ট করা যেত।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫

সত্যচারী বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: 'বাঙলাদেশের মানুষ নিত্য নতুন ইস্যুর জন্য ক্ষুধার্ত।' যথার্থ উক্তি!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

সত্যচারী বলেছেন: আমার ব্লগে আপনার পদচারন, ধন্য হলাম..

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কেমন আছেন ? ভাবী আর মামনির খবর কি ? অনেকদিন পর আমি ব্লগে।

মাহাথিরের কয়েকটা বই সম্পর্কে আগ্রহ জন্মেছে। এগুলোর সফট কপি আছে কি আপনার কাছে ? যেমন- A Doctor in the House: The Memoirs of Tun Dr Mahathir Mohamad , The Malay Dilemma , A New Deal for Asia


১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

সত্যচারী বলেছেন: আসলেই অনেকদইন পরে দেখলাম। ওরা সবাই ভালো আছে... আপনাদের খবর কি? সবাই ভালো আছেন তো?
আমার কাছে সফট কপি নাই, তবে অনলাইনে এইগুলার সফটকপি পেয়েছি। পিসিতে টরেন্ট ডাউনলোডার নাই। দুচারদিন পরে আপনাকে দিতে পারব মনে হয়।
আর আমি মার্কেটে দেখি, এইটার হার্ড কপি পেলে আপনাকে জানাবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.