নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

madam

I am trying to publish my story, poem etc

মঞ্জু রানী সরকার

I am a house wife, I love to write something

মঞ্জু রানী সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

রান্না

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

১)কচু শাকের ঘন্ট:

উপকরন: যেটাকে আমরা বুনো কচু বলি এক আটি, কাঁচা ছোলা ১০০ গ্রাম, নারকেল কোরা এক কাপ,কাচাঁ মরিচ ৮/১০টি,তেজপাতা ২ টি, কালো জিরা ফোড়নের জন্য, লবন, হলুদ প্রয়োজন মতো,সোয়াবিন তৈল পরিমান মতো।

প্রনালী: কচু পাতা সহ সবটা কেটে নেন। ডাটার খোসা ছাড়াতে হবে না। আগের রাতে ছোলাটা ভিজিয়ে রাখুনেএবং একটু সিদ্ধ করে নিন। ঢাকার কচু একটু ভাঁপ দিয়ে নেবেন। গ্রাম দেশের হলে ভাপ না দিলেও চলে।
ফ্রাইপ্যানে তৈল দিন্ গরম হলে তেজপতা দিন। বাদামী হলে কালো জিরা দিন। এবারে ভাঁপানো কচু দিন। লবন হলুদ, চেড়া কাঁচা মরিচ, ছোলা দিন। ভালো করে নাড়তে থাকুন। নামানোর আগ দিয়ে নারকেল কোরাটা ছিটিয়ে দিন।
যারা আমিষ খাবেন ফোড়নে রসুন কুচো দেবেন। ছোলা নারকেল দেবেন না। ছোলা দেবার সময় ইলিশ মাছের মাথা ভাজা ভাংগা অথবা ভাজা চিংড়ী দিন।

২) বুনো কচু পাতা ভর্তা:

কচুর শুধু পাতা ছোট করে কেটে পরিস্কার করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে নিন। শুকনা কড়াই অথবা ফ্রাইপ্যানে টেলে নিন। রসুন, কাঁচামরিচ , কালো জিরা টেলে নিন। পরে সব একসংগে পাটায় বেটে ফেলুন। খাবার সময়ে লবন আর সরিষার তৈল দিয়ে নেবেন।

৩)জল কচু বা পানি কচু:(বড় ডাটা সহ যে কচু বাজারে পাওয়া যায় পাতা ছাড়া)

জল কচু রান্নার প্রনালীও এক। তবে এক্ষেত্রে কচুর ডাটা খোসা ছাড়াতে হবে। আর একটু জিরা বাটা দেবেন এবং ফোড়নে কালো জিরার পরিবর্তে সাদা জিরা দেবেন। এই কচুতে ছোলা ভালো লাগবে না।

বি: দ্র: এই গুলোর কোন টিতে গলা চুলকায় না। তবে যারা একটু ভয় পান তারা সামান্য একটু পাকা তেঁতুলের কাথ বা লেবুর রস নামানোর আগে দিয়ে নামাতে পারেন। আর ভয় থাকবে না

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: কচু শাকের ঘন্ট আমার খুব প্রিয় খাদ্য কিন্তু - - -

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

ডরোথী সুমী বলেছেন: কচু ভাল লাগেনা। রন্ধন প্রণালী একটু আনকমন মনে হচ্ছে। ট্রাই করে দেখবো। শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.