নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

madam

I am trying to publish my story, poem etc

মঞ্জু রানী সরকার

I am a house wife, I love to write something

মঞ্জু রানী সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটা পোষ্টারের কেমন ভাষা? এ লজ্জা রাখি কোথায়?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

আমি কখনও সক্রিয় রাজনীতির সংগে জড়ীত নই। মিছিলও খুব একটা করতে হয় নি। পড়েছি সব সরকারী প্রতিষ্ঠান। আর কিছু বৃত্তি পাওয়ায় খুব কম খরচে পড়েছি। এক কথায় বিনা পয়সায়

কলেজে যখন দেখতাম সহপাঠিরা(তারা কলেজে যেয়েই রাজনীতির খাতায় নাম লিখিয়েছিল) ক্লাশ না করে করিডোরে মিছিল নিয়ে বের হচ্ছে, তার মানে ঐ দিন আর ক্লাশ হবে না, নিশ্চিত হয়ে যেত। আমিও তাই পেটের ধান্দায় বের হয়ে পড়তাম।
স্কুলে যখন শেষের দিকে, ক্লাম টেনে হবে মনে হয়। জিয়াউর রহমানের শাসনকালের শেষের দিকে। একদিন কলেজ শাখার ছাত্রলীগের বড় ভাই রা এসে বললো, আর ক্লাশ চলবে না, আমাদের সকলকে মিছিলে যেত হবে। আমি ভীষণ ভয় পেলাম। আমি জানি মিছিল মানে্ গুলি বর্ষন। আর তা করবে পুলিশরা। আমি পৃলিশকে বড় ভয় পেতাম। মনে হতো ওরা পুথক কোন জন্তু।কিন্তু পালাবার কোন পথ নেই। তাই বাধ্য হয়ে মিছিলে যেতে হলো। হাতে কোন প্লাকার্ড, পোষ্টার, ফেস্টুন ছিল না। মুখে কেবল শ্লোগান। একটা শ্লোগান ঐ সময় কিশোরী মনকে খুব আলোড়িত করেছিল। তা হলো” পুলিশ তুমি যতই বাড়, মাইনে তোমারর ১১২।” এই শ্লোগান দিয়ে ছাত্র মিছিলে পুলিশি অত্যাচারের প্রতিবাদ জানানো হয়েছিল।




আমি নিজে মিছিল না করলেও মিছিল আমি ভালোবাসি। প্রতিবাদ জানাতে আমি ভালোবাসি।
মিছিলের শ্লোগানে নিজেকে প্রতিস্থাপিত করে অন্যায় আর জুলুমের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে আমি এখনও জোড় সমর্থন জানাই।

কিন্তু সে সব জনমত গড়ে তুলতে হবে খুব সতর্কে। জনমত যেন নিজেদের আচরনে বিভক্ত না হয়ে যায় তাহলে গোটা আন্দোলন মাঠে মারা যাবে।

আগের দিনের পোষ্টারের ভাষা জীবন বোধকে বাড়িয়ে দিত। এর ঝংকার জীবনের উন্মাদনাকে রাস্তায় নিয়ে আসতো্।মনের অজান্তে একটা প্রতিবাদের ঝড় অনুরনিত হতো অনন্ত যৌবনে।
আজও একটা শ্লোগান তথা পোস্টারের ভাষা আমার দেহ মনে ছন্দ তুলে। জীবনকে গতি দেয়। বলে ওঠো, বাঁচো।আর তা হলো, “লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই।”

সেই সব দিনে পোস্টার লেখা ছিল একটা আর্ট, শিল্পবোধ, জীবনবোধ। যাদের হাতের লেখা ভালো তারা রাতভোর জেগে জেগে পোস্টার লিখে চলতো। আর একদল মননশীল গোষ্ঠী এই শ্লোগানের ভাষা দিত।চলতো একটা দলের কর্ম যজ্ঞ। তার জন্য ছিল আলাদা কাগজ কালি, সব মিলেয়ে ছিল একটা রুচিশীল চর্চা।
আর আজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের মাথা থেকে কি বেড়িয়েছে? অরুচি, কুরুচি, রাষ্ট্রের প্রতি অশ্রদ্ধা । যেখানে না আছে হাতের লেখার কলা কৌশল, কাগজের মান, কালির সৌন্দর্য় আর মেধা মননের স্বাক্ষর। এরা হবে ভবিণ্যতে দেশ এবং জাতির শিক্ষিত কান্ডারী?

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

প্রামানিক বলেছেন: এরকম পোষ্টার লেখা - ন-- --

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমি এতটা পরিস্কার বুঝি ন্ িতাই কোন মন্তব্য করতে পারলাম না। ধন্যবাদ আপনাকে

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আপনার কথা টা মানলাম। তবে আমি বলি, এদেশে আগে ও দেখেছেন, এখনও দেখছেন, কিছু মানুষ আছে যারা গুজব ছড়িয়ে যায়। তাদের কাজ হলো, নেতিবাচক। মানুষের মাঝে বিভ্রাত্ন ছড়িয়ে দেয় তারা। আবার ইচ্ছে করেই এসব করে তারা। কিন্তু আমার খুব খারাপ লাগলো, আপনি যখন শিক্ষার্থীদের নিয়ে কথা টা বললেন। এতে কিন্তু আপনার ছেলে, মেয়ে ও ভাই বোন যারা শিক্ষার্থী আছে তাদের উপরও পড়লো

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: যে শিক্ষার্থী সাদা কালো বোঝে না, সেই শিক্ষার্থীঢ হওত পারে আমার সন্তান। তাই বলে নিজেকে বিকিয়ে দিয়ে? প্রর্কত শিক্ষা নিজেকে বিকোয়না, মহিমান্বিত করে

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

রোষানল বলেছেন: কারন ভাটের চেয়ে উনার দেহ সস্তা ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০০

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: এটার মানে যে তাই, এটা বোঝার মতো শিক্ষা তারা পাই নি

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আপনাকে তো বললাম যে, একদল কুচুরুপুর্ণ দল আছে, যারা এমনটা করে থাকে। তারা আন্দোলন কারী নয়। তারা হচ্ছে নেতিবাচক,গুজব ছড়ানোর দল

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন:
কিন্তু সে সব জনমত গড়ে তুলতে হবে খুব সতর্কে। জনমত যেন নিজেদের আচরনে বিভক্ত না হয়ে যায় তাহলে গোটা আন্দোলন মাঠে মারা যাবে।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: মন পাবি, দেহ পাবি, তবু ভ্যাট পাবি না' ওই প্ল্যাকার্ডের শ্লোগানে ঠিক কী বুঝিয়েছিলেন তার ব্যাখ্যা দিলেন ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান বাঁধন।

নিজের ফেসবুকে তিনি স্লোগানের ব্যাখায় লিখেছেন, 'যদি সরকার আমাদের কথা মানে তাহলে আমরা সরকারের উপর খুব হ্যাপি হবো (মন পাবি)। যদি পুলিশ দিয়ে গুলি করতে চাই তাও রেডি আছি (দেহ পাবি), কিন্তু কোনো ভ্যাট নয়।'

তিনি আরও লিখেছেন, 'এই সিম্পল কথাটা না বুঝে যারা উল্টা-পাল্টা কমেন্ট করছে তাদের কিছু বলার নেই আমার। অন্যদের শ্রদ্ধা করলেই কেবল আপনি কারো কাছ থেকে শ্রদ্ধা পেতে পারেন।'

বাঁধন তার ফেসবুকে আরেক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, 'আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ইস্টওয়েস্টেরও সাবেক শিক্ষার্থী। বেশ ভালো একটি প্রতিষ্ঠানে বেশ ভালো একটি পদে কর্মরত আছি। কাল ইউআইটিএস শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এই প্ল্যাকার্ডসহ ছবিটা তুলেছিলাম। তারপর বসুন্ধরা গেটে গিয়ে বসেছি। আরো অনেক প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ছবি তুলেছি, কিন্তু কোনোটাই আমার নিজের (প্ল্যাকার্ড) না। এই ছবিটা ভাইরাল হয়েছে কারণ আমি মেয়ে এবং লেম মেন্টালিটির কিছু মানুষ আছে। এই প্ল্যাকার্ডের লেখাটা ফানি (মিনিংলেস না, কিন্তু সেটা বোঝার ক্ষমতা সবার নেই।

view this link

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আমরা সাধারন মুর্খ মানুষ। আমরা নাদিয়া রহমান বাঁধন্ এর মতো উচ্চ শিক্ষিত নই। তাই হয়তো এই সিম্পল কথার মানে বুঝি না। তবে তিনি এর ব্যাখ্যা দেবার জন্য সাথে একজন ব্যাখ্যা দাতা রাখলে ভালো করতেন

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: মুখ ফসকে কথা বলে অনেক নামী দামী জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতারা বলেন
মিডিয়া তাদের বক্তব্য বিকৃতভাবে তুলে ধরেছেন, ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এবং তার পক্ষ্যে
যুক্তি দেখান যে তিনি যা বলেছেন তা সঠিক ছিলো, কিন্তু মিডিয়া ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তাদের
মানহানী করেছে !!! এটা নতুন ট্রেডিশন !! এই সব ছাত্র/ছাত্রীরাও আগামী দিনের রাজনীতিবিদ
অথবা ভবিষ্যৎ জনপ্রতিনিধি!! সুতরাং যে কোন পরিস্তিতিতে তাদের ব্যাখ্যা কোনা ব্যাপারই না!!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: বর্তমান নোংরা রাজনীতিকে ছাপিয়ে বের হয়ে আসুক সুস্থ শিক্ণায় শিক্ষিতহ আমার ভাই বোন তথা আমার সন্তানেরা

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২

বিজয় নিশান ৯০ বলেছেন: এই ধরণের রুচিহীন প্ল্যাকার্ড না ধরলে তো তিনি আজ আলোচনায় আসতেন না

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: এরা হবে ভবিণ্যতে দেশ এবং জাতির শিক্ষিত কান্ডারী।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

দর্পণ বলেছেন: মন পাবি, দেহ পাবি, তবু ভ্যাট পাবি না'


যত রকম এক্সপ্লানেশন দেওয়া হোক না কেনো এই রকম কুরুচিপূর্ন প্ল্যাকার্ড কোনোভাবেই পজিটিভ সেন্সে নেওয়া যায়না। প্রতিবাদের ভাষা অনেক অর্থবাহী ও গুরুত্ব বহন করে। এইখানে এই ভাষা শুধুমাত্র অশ্লীলই নয় ফানি বা হাস্যকর এক কথায় খেলো হয়ে গেছে। এই ধরনের কার্য্যকলাপ বোকামীর পর্যায়ে পড়ে।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

দর্পণ বলেছেন: আপা আপনাকে ধন্যবাদ বিষয়টি নিয়ে লিখবার জন্য।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: সম্মানিত ব্লগার আপনি
আপনাকে আর কি বলব, এতো বড় একটা বিষয় বাদ দিয়া শ্লোগান নিয়া পইরা আসেন?? কারন যে কি সেটা খব ভাল কইরা বোঝা যায়, সেখানে গেলাম না, আপনার রাজনৈতিক শিল্পানুভুতিকে ঘা দেয়ার অবস্থা নাই।

আপনার নিজে রুচী যে কোন পর্যায়ে আছে সেটা নিয়ে বলী , উপরের ৩ নং কমেন্টে আছে -
"রোষানল বলেছেন: কারন ভাটের চেয়ে উনার দেহ সস্তা । "
আর আপনি উত্তর দিলেন -"লেখক বলেছেন: এটার মানে যে তাই, এটা বোঝার মতো শিক্ষা তারা পাই নি "

আপনি যে এরকম মনে করেন সেটা আপনার মানসিক সমস্যা , একটা কথা আছে 'যার মনে যা, ফাল দিয়া উঠে তা' আপনি নিজের নোংরা মানসিকতা মানুষ অন্যের উপর চাপায়, চোর আর ইমামের ভোরে দেখা হয়ার কাহিনি তো জানেন..

সবচেয়ে অবাক লাগল, আপনি নিজে নারী হয়ে((আপানার নিক দেখে বলছি, ভুল হলে জানাবেন)) কিভাবে এই চিন্তা করতে পারলেন???? একজন বলল মেয়ের দেহ সস্তা, আর আপনি তাতেই সম্মতি দিলেন??

আরেকজনের কমেন্টে বললেন-
"এরা হবে ভবিণ্যতে দেশ এবং জাতির শিক্ষিত কান্ডারী। "

আপনারা তো বহুত কিছু করে গেছেন!!! আর সেইজন্য আমাদের ভুল ধরতে আসছেন তাই না, ভাল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আপনি এত জ্ঞানী যে, আমার মতো মূর্ক লোক ্র উত্তর দিতে পারবে না। ক্ষমা করবন্। ধন্যবাদ

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

ভবোঘুরে বাউল বলেছেন: কি আন্দোলন রে বাবা!
মন চাইতেছে এই মাইয়ার সামনে গিয়া কই মাগার ভ্যাট লাগবো না তুই
তোর মনের সাথে দেহখানা বোনাস দিলেই খুশি হইয়া ভ্যাট-ফ্যাট নিমুনা।
------------------------------- অমুক বিষয়ক মন্ত্রী

মাইয়ার হাসি খানা দেখছেন? পুরাই পাওলি দাম ফেইল খাইব।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১২

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি আবুলের বাপ বলেছেন: মন পাবি, দেহ পাবি, তবু ভ্যাট পাবি না' ওই প্ল্যাকার্ডের শ্লোগানে ঠিক কী বুঝিয়েছিলেন তার ব্যাখ্যা দিলেন ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান বাঁধন।

নিজের ফেসবুকে তিনি স্লোগানের ব্যাখায় লিখেছেন, 'যদি সরকার আমাদের কথা মানে তাহলে আমরা সরকারের উপর খুব হ্যাপি হবো (মন পাবি)। যদি পুলিশ দিয়ে গুলি করতে চাই তাও রেডি আছি (দেহ পাবি), কিন্তু কোনো ভ্যাট নয়।'

তিনি আরও লিখেছেন, 'এই সিম্পল কথাটা না বুঝে যারা উল্টা-পাল্টা কমেন্ট করছে তাদের কিছু বলার নেই আমার। অন্যদের শ্রদ্ধা করলেই কেবল আপনি কারো কাছ থেকে শ্রদ্ধা পেতে পারেন।'

বাঁধন তার ফেসবুকে আরেক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, 'আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ইস্টওয়েস্টেরও সাবেক শিক্ষার্থী। বেশ ভালো একটি প্রতিষ্ঠানে বেশ ভালো একটি পদে কর্মরত আছি। কাল ইউআইটিএস শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এই প্ল্যাকার্ডসহ ছবিটা তুলেছিলাম। তারপর বসুন্ধরা গেটে গিয়ে বসেছি। আরো অনেক প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ছবি তুলেছি, কিন্তু কোনোটাই আমার নিজের (প্ল্যাকার্ড) না। এই ছবিটা ভাইরাল হয়েছে কারণ আমি মেয়ে এবং লেম মেন্টালিটির কিছু মানুষ আছে। এই প্ল্যাকার্ডের লেখাটা ফানি (মিনিংলেস না, কিন্তু সেটা বোঝার ক্ষমতা সবার নেই------------------------------
---------------------

আমার মনে হয়, তালে তালে লিখতে গিয়ে মনে ছিল না, খেয়াল করেন নি যে মানুষ এইভাবে নিবে ।
এই মহিলা যে ভাবানুবাদ দিল তা পরে ভুল বুঝতে পেরে গোজা মিল দিয়েছে । যে... রকারের উপর খুব হ্যাপি হবো (মন পাবি)..... এই প্ল্যাকার্ড এই উদ্দেশ্য ছিল প্রতিবাদ করা, সরকারের উপর হ্যাপীতো নয়ই তাই নয় কি!

, তবে উনার ভুল স্বীকার করলে খুশী হতাম, কিছু মানুষ অনেক সময় ভুল করলেও নিজেকে ১০০% নির্ভূল রাখতে চায় সারাজীবন, যা আমেরিকার পেন্টাগন এ জব করুক আর আইনস্টাইন এর ছাত্র হোক সম্ভব না নিভূর্ল থাকা । আর উনি তো তৃতীয় বিশ্বের..... যাই হোক ।

আমার ধারনা ভুলও হতে পারে ।

তবে প্রতিবাদ অন্যভাবেও করা যায়, তবে তিনি লাইটে আসতে চেয়েছেন, সফল হয়েছেন ! তার প্রতিবাদ সফল হয়েছে ।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৩

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: প্রথম যখন শুনি সরকার ছাত্রদের থেকে ভেট নিচ্ছে তখন আমিও একটু মন খারাপ করেছিলাম,

সরকার এদের থেকে ভেট নিচ্ছে ছাত্রদের থেকে না। এদের থেকে ভেট নিলেতো ঠিকি আছে,

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: বিনা ট্যাক্সে গাড়ি কিনতে যে টাকাটুকু লাগে সে টাকাটাও আমাদের কাছ থেকে নিতে হবে? আইনপ্রনেতারা এতই ফকির?

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আসল বিষয় বাদ দিয়া এখন ত্যানা পেচাইতাছেন শ্লোগান নিয়া। ধরে নিলাম ওই মেয়ে ভুল করেছে (যদি ব্যাখ্যায় সন্তষ্ট না হন) । তাই বলে কি আন্দোলনের যৌক্তিকতা থাকে না ? যারা বলবেন থাকে না,তারা কি বলবেন, নিচের ঘটনার জন্য ঢাবির সব ছাত্ররা দায়ী?এরা এইভাবেই টাকা ইনকাম কর? নাকি বলবেন বিচ্ছিন্ন ঘটনা।?

পর্নো ছবিতে এবার ঢাবি শিক্ষার্থীরা, গ্রেপ্তার ১১

র্নোছবি তৈরি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা খেয়েছে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত কয়েকজন ঢাবি শিক্ষার্থী। রাজধানীর একটি হোটেল থেকে রবিবার রাতে মোট ১১জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মধ্যে চারজন মেয়ে ও সাতজন ছেলে রয়েছে। তবে তাদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

এ নিয়ে ঢাবি ক্যাম্পাসে নানা মুখরোচক কথাবার্তা ও কানাঘুষা চলছে।


নাম প্রকাশের ক্ষেত্রে বংশাল থানা পুলিশ অবশ্য গোপনীয়তা বজায় রেখে চলছেন। আজ সোমবার সকালে গ্রেপ্তারকৃতদেরকে সংবাদ মাধ্যমের চোখ ফাঁকি দিয়ে আদালতের মাধ্যেমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রবিবার রাতে এলাকাবাসীর দেয়া খবরের ভিত্তিতে পুলিশ রাজধানীর নিমতলীর সুফিয়া হোটেলে হানা দেয়।আটককৃতরা এ সময় পর্নো ছবি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছিল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে যে যার মতো করে পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়।পুলিশ এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ পর্নোমুভির সরঞ্জমাদি উদ্ধার করে।



এ বিষয়ে বংশাল থানার ডিউটি অফিসার হাফিজুল ইসলাম জানান, সোমবার সকালে ডিএমপি অ্যাক্টের ৭৪ ধারায় তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। আটকদের মধ্যে দু/একজন ঢাবির শিক্ষার্থী রয়েছে। আদালতের অনুমতি ছাড়া তাদের নামপরিচয় জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ এম আমজাদ আলী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ‘আটক ১১ জনের মধ্যে পাঁচজন ঢাবির শিক্ষার্থী। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকি চারজনের ছাত্রত্ব শেষ হয়েছে। তবে তাদের নাম এখনো আমার হাতে আসেনি।’


এলাকাবাসী জানায়, মাঝে মাঝেই হোটেল সুফিয়াতে এ ধরনের অপকর্ম চলতো।স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে এই অপকর্ম করা হয়। এ নিয়ে হোটেল মালিক ও এলাকাবাসীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।


এলাকাবাসীর অভিযোগ ওই হোটেলের কারণে এলাকার যুবক ছেলে-মেয়ে গোল্লায় যাচ্ছে।


তারা আরও জানায়, রবিবার বেশ কয়েকজন ছেলেমেয়ে একসাথে হোটেলে প্রবেশ করে। বিষয়টি এলাকাবাসীর নজরে আসলে তারা এক পর্যায়ে এক হয়ে হোটেলটি ঘেরাও করে। পরে বিভিন্ন কক্ষ থেকে চারজন মেয়ে ও সাতজন ছেলেকে আটক করে।


এ সময় তাদের রুম থেকে বিপুল পরিমাণ পর্নো ভিডিও, পর্নো সিডি, পর্নো ম্যাগাজিন, পর্ন মুভি তৈরির সরঞ্জাম ও একটি ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়।
পর্নোছবি তৈরি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা খেয়েছে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত কয়েকজন ঢাবি শিক্ষার্থী। - See more at: Click This Link

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: নিজের ফেসবুকে তিনি স্লোগানের ব্যাখায় লিখেছেন, 'যদি সরকার আমাদের কথা মানে তাহলে আমরা সরকারের উপর খুব হ্যাপি হবো (মন পাবি)। যদি পুলিশ দিয়ে গুলি করতে চাই তাও রেডি আছি (দেহ পাবি), কিন্তু কোনো ভ্যাট নয়।'

হাহাহাহাহাহাহা...সবকিছুরই একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করানো যায়...হাহাহাহাহাহাহাহা...

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি বুঝতে পারেন নি ব্যানার এর ভাষা এটা আপনার অপারগতা, নিজের অপারগতা দিয়ে অন্যকে খোঁচান কতটা যৌক্তিক।

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আসল বিষয় বাদ দিয়া এখন ত্যানা পেচাইতাছেন শ্লোগান নিয়া তাদের জন্য একটা কৌতুক

একবার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আর পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বসে গল্প করছেন তাদের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে।
তো বারাক ওবামা হিলারিকে বলছেন, ''আমরা ইরানে আক্রমণ করব এবার। বোমা ফেলে দুই/তিন লাখ নিরীহ মানুষ মেরে ফেলব আর একটা ইরানী ছাগল কিনব তাদের বাজার থেকে।''
ঠিক সেই সময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ। তিনি থমকে দাঁড়িয়ে বললেন, ''আচ্ছা ছাগলটা কীসের জন্য?''
বারাক ওবামা হিলারির দিকে তাকিয়ে হেসে বললেন, ''কী বলছিলাম না মানুষ আসল জিনিস বাদ দিয়ে ছোটখাটো ব্যাপার নিয়েই মাথা ঘামাবে বেশি? আমার কথা মিলল তো?''
জর্জ বুশ একবারও জানতে চাননি কী কারণে এতগুলো নিরীহ মানুষকে মারা হবে। তার আগ্রহ শুধু ওই ছাগল নিয়ে।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: B-))

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: আমি আবুলের বাপ@ বারাক ওবামা হিলারির দিকে তাকিয়ে হেসে বললেন, ''কী বলছিলাম না মানুষ আসল জিনিস বাদ দিয়ে ছোটখাটো ব্যাপার নিয়েই মাথা ঘামাবে বেশি? আমার কথা মিলল তো?''
জর্জ বুশ একবারও জানতে চাননি কী কারণে এতগুলো নিরীহ মানুষকে মারা হবে। তার আগ্রহ শুধু ওই ছাগল নিয়ে।

ঃঃঃ চরম একটা কথা বললেন

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: "আপনি এত জ্ঞানী যে, আমার মতো মূর্ক লোক ্র উত্তর দিতে পারবে না। ক্ষমা করবন্। ধন্যবাদ "

সব কিছুর জন্য জ্ঞানী হওয়া লাগে না। সাধারন জ্ঞান ব্যবহার করেন , বুঝবেন।

২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩

কালীদাস বলেছেন: দুই সাইডেই বলা যায়। তবে আমারও মনে হয় এরকম সিরিয়াস একটা আন্দোলনে ব্রেনের আলট্রা হাই ফ্রিকোয়েন্সি ইউজ করে মানে বুঝতে হয় এরকম কনফিউজিং পোস্টার না দেখালেই ভাল হত, এমনকি এই এক্সপ্লেনেশন সত্য হলেও। যারা ত্যানা পেঁচাতে চায়, তারা ভাল একটা সোর্স পাবে প্রাইভেট ইউনির নামে চলা রিউমারগুলো প্রুভ করতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.