নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
শিক্ষিত লোকেরা এটাকে Scoash বলে। কিন্তু স্থানীয় গণমানুষ এটাকে কষ বলে। এটা আমাদের দেশের ফসল নয়।
এটি দার্জিলিং এর ফসল। এক প্রকার সব্জি। দার্জিলিং এর পাহাড়ে জংগলের মতো বাগানে হাত পা ছেড়ে গাছটি বেয়ে চলে এ বৃক্ষ থেকে ও বৃক্ষে।
লতা জাতীয় গাছ। অনেকটা আমাদের চাল কুমড়োর মতো। তবে গাছের ডাল পাতায় বা ফলে কোন লোম থাকে না। চাল কুমড়োর মতো যত্ন আত্তি করে চালেও তুলতে হয় না। পাহাড়ের জংগলে এদের বাসস্থান। তবে কেউ কেউ আদর করে বাড়ীর উঠানের পাশে লাগিয়ে রাখে। এই পর্যন্ত। কোন রকম আদর যত্ন ছাড়াই ফল দেয়। যা কষ নামে পরিচিত। জংগল হয়ে থাকলেও একরাশ সবুজ বন দেখতে খুব ভালো লাগে।
এটর স্বাদ অনেকটা লাউ, পেঁপে অথবা কচি ওল কপির মতো লাগে।
এটির খুব হালকা করে খোসা ছাড়তে হয়। দুই ফালি করে ফেললে ভিতরে একটা কাঁচা আমের আটির মতো একটা বীজ থাকে। ওটি ফেলে দিলে পুরো সব্জিটি পেঁপের মতো মাংসল। এবার ওটিকে পেপের মতো সব্জি হিসেবে যেমন খুশী তেমন খাওয়া যায়।তবে মাছের সাথে বেশী ভালো লাগে।
এটি কাটলে খুব কষ পড়তে থাকে, এই জন্যেই বোধ হয় এটিকে কষ বলে।কাছাকাছি শহর শিলিগুড়ীতে প্রচুর পাওয়া যায়্ । বর্ষাতে বেশী পাওয়া যায়। এখন ২০ রুপী কেজি।
এর ডালপাতা কুমড়ো বা লাউ ডাটার মতো খাওয়া যায়। খুবই সুস্বাদু।
এর গাছের চারা এনে আমার লক্ষণ দেবর গ্রামের বাড়ীতে চাষ করতে চেষ্টা করেছিল হয় নি। সম্ভবত:: শীত প্রধান দেশে এটি হবে।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সুমন কর বলেছেন: আমি, আমাদের দেশে দেখিনি।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
বটপাকুড় বলেছেন: আমি যতদূর জানি এটাকে স্কোয়াশ বলে, স্বাদ অনেক টা লাউয়ের মত। বিদেশে প্রচুর খাওয়া পরে। কারণ আমাদের দেশের মত নানা রকম স্বাদের সবজির বিশাল অভাব এখানে। চিংড়ি মাছ দিয়ে খেতে বেশ ভালো। কিন্তু ছোলা ছিলেঅ খেতে খারাপ লাগে না। জানি না, আমাদের এখানে যেগুলো পাওয়া যায় সেগুলো শসার মত দেখতে