নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
চৌদ্দ(ওই ভাবে যে বড় করেছি।”
গত কয়েক দিন আগে এক প্রতিবেশী বৌদি এলো বাসায় বেড়াতে। নাশতা পানি আর পল্প করার এক ফাঁকে তার মেয়েটি পল্লবীর খবর নিলাম। কি পড়ছে কেমন আছে ইত্যাদি। জানতে পারলাম পল্লবী এখন মিরপুর একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে একাউন্টিং এ অনার্স পড়ছে।
এই বার শওরু হওলা মেয়ে কি কি পারে না তার তালিকা বলা। মেয়ে তো ইউনিভার্সিকিটিতে একা যাওয়া আসা করতে পারে না। সকালে ওর বাবা দিয়ে আসে। ক্লাশ শেষ হলে বাসেই থাকে। মা যায় তারপরে আসে।
পল্লবী একা নিজ হাতে ভাত খেতে পারে না। ওর মা খাইয়ে দিলে খা্য়, না হলে না খেয়ে থাকে। কথাগুলো বলতে বৌদি খুব গর্ববোধ করছিল।
কিন্তু আমি বলে বসলাম, ”বৌদি আপনি পল্লবীকে খোড়া বানিয়ে ফেলেছেন।” বৌদি মুখটা কালো করে উত্তর দিল, ”কি করবো ওই ভাবে যে বড় করেছি।”
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: অভিনন্দন রইলো
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
বটপাকুড় বলেছেন: এরকম ননীর পুতুল ছেলেমেয়েরা পরে অনেক কষ্টে পরতে হয়। কারণ যখন তারা নিজেরা জীবন শুরু করে দেখে বাসা থেকে কিছুই শিখে আসে না। আমার ভার্সিটি লাইফে এক মেয়েকে ফাইলনাল ইয়ারে বলতে শুনেছিলাম, সে নাকি শুধু চা রান্না করতে পারে!!!! ভাবছিলাম হাসবো না কাঁদবো ? চা আবার রান্না করার জিনিস? ভাবুনতো এই মেয়ে যখন অন্য পরিবারে যাবে সংসার করতে কেমন হবে ব্যাপারটা।
আমরা দুই ভাই হওয়া সত্ত্বেও আমার মা আমাদের নিজের কাজ নিজে করা শিখিয়েছেন সেই ছোটবেলা থেকে
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: : আপনার মা সত্যিকারের জ্ঞানী, সচেতন এবং সন্তানের মংগল কামসা করেন। তকে শ্রদ্ধা্। ছেলে হোক আর মেয়ে হোক কাজ না জানাটা গর্বের নয়, অসম্মানের। আমার বাবা সব কাজে মাকে সহযোগিতা করতেন আর আমার স্বামীও তাই।আমার মেয়েরাও সব কাজ করতে প্রস্তুত। আজকাল মায়েরা একটু আদিখেতা করে আসলে এগুলো অণ্প শিক্ষার কুফল।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
বটপাকুড় বলেছেন: আমার কাছে মনে হয়েছে যে কোন কাজই সবার করতে শেখানো উচিত। আমার পিএইচডি এর প্রথম দুই বছর তো একাই ছিলাম এই বিদেশে। একা বিদেশে নিজে যেমন রান্না করে খেয়েছি, বিদেশি বন্ধুদের খাইয়েছি। মজার ব্যাপার হলো, আমার গিন্নির চেয়ে আমার সবজি কাটা অনেক বেশি নিখুঁত একখন
আপনার প্রতিই রইলো অভিন্দন। মেয়েদের চৌকস করে তুলেছেন। মেয়েদের এই গুনগুলো কিন্তু তার সন্তানের মাঝে ছড়িয়ে পরে। কারণ সন্তান কিন্তু তার মায়ের কাছে থেকে বেশি শেখে, বাবা এর তুলনায়।আমার মা সরকারী চাকুরী করার সুবাদে, আমরা ছোটবেলা থেকে দায়িত্বশীল হতে শেখানো হত।
মেয়েদের বাসার বাজেট করার সময় পাশে রাখুন। তাতে ওদের নিজেদের ধারণা বাড়বে, সংসারের আয় ব্যয় সম্পর্কে। আর সম্ভব হলে ছোট খাট বাজারে নিজের সাথে নিয়ে যান। জীবন সম্পর্কে আইডিয়া বাড়বে।
ভালো থাকুন , আপনার লেখা পড়ি মাঝে মাঝে
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আমার বড় মেয়ে আমেরিকাতে সফট ওয়ার ইজ্ঞি : পড়েছ্ েসব কাজ করেই পড়তে হচ্ছে। সেও রান্না করে নিজে খাচ্ছে, বন্ধুদের খাওয়াচ্ছে তার কত গর্ব সে অনেক ভালো রান্না করে বলে
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাচ্চাকে সব কিছুই শেখাতে হয়।
অবশ্য ঠেকায় পড়লে একা একাই শিখে যায় অনেক কিছু।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: সে কাজটা হয় বেঁচে থাকার জন্য, ভালোবেসে নয়
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বেশীর ভাগ মায়েরা আশা করে নিজের মেয়ে যে ঘরে যাবে, সেখানে কাজের লোক থাকবে আর ছেলের বউ সব শিখে আসবে!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: : ধারনা অনেকটা ঠিক। তবে কাজ জানা থাকলে বেনিফিট নিজেরই
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ