নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবী

মানবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বার্থপর ভালোবাসা...!!!

১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৫০

এই তো মা দিবসে মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসার কতো হাজার রকমের প্রকাশ আমরা দেখেছি। যার প্রায় ১০০% নিখাদ খাঁটি ভালোবাসা!







জন্মদাত্রী, যিনি তিল তিল করে বেড়ে উঠা এই আত্মা, জীবন শুধু নিজের শরীরেই ধারন করেননি বরং পৃথিবীর আলো দেখবার পর সকল প্রতিকূলতা থেকে বুক দিয়ে আগলে রেখেছেন। বলা হয়, সৃষ্টিকর্তার ভালোবাসার কোন রূপ দেখতে চাইলে তার ছটা শুধু 'মায়ের ভালোবাসা”র মাঝেই সন্ধান মিলে।।



আমাদের খুব অজান্তে মায়ের প্রতি এই তীব্রভালোবাসা আর আবেগের পিছনে লুকিয়ে থাকে স্বার্থপরতার আঁধার, সময় ও অবস্থানভেদে তার প্রকাশ ঘটলেও তা যে স্বার্থপরতা, এটা অনেকেই বুঝতে বা মানতে জানেননা।





-আমার পরিচিতা একজন ভদ্রমহিলা... আমি যখন বেশ ছোট সেসময় তাঁর স্বামীর সাথে বিচ্ছেদ ঘটে। খুব অল্প বয়সে ক্লাসমেটের সাথে প্রেম ও পরিনয়, মাতৃত্ব আর তেমন তারুণ্যেই বিচ্ছেদ।



প্রাণপ্রিয় সন্তানকে(মনে করি ছেলেটির নাম শুভ) আগলে ধরে জীবন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। স্বচ্ছল ঘরের মেয়ে আর তিনি নিজে একজন পেশাজীবি বিধায় সন্মানের সাথে একাকী বেঁচে থাকা তার জন্য খুব সমস্যার হয়নি। শিক্ষিতা মার্জিত পেশাজীবি এবং তরুনী, তাঁর সাথে ঘর বাঁধার প্রস্তাব নিয়ে আসেন অনেক সুপ্রতিষ্ঠিত পরিচিত জন। প্রথম কয়েক বছর অতীতের বিভীষিকা আর কোলের সন্তানের কথা ভেবে তিনি নিজেই এড়িয়ে যান। একসময় পারিবারিক চাপ, আত্মীয় শুভাকাঙ্খীদের পরামর্শের সাথে সাথে একাকীত্বের ছায়া হঠাৎ হঠাৎ দেখা দিয়ে যায়, আবারো ঘর বাঁধার কথা ভাবতে শুরু করেন।



সমস্যা হয়ে দাড়ায় শুভ। সে তখন কথা বলতে জানে, আহ্লাদ আব্দারের সাথে সাথে প্রতিবাদ করতেও জানে। মা'র ঘর বাঁধার আলোচনা সে মেনে নিতে অপরাগ; ভদ্রমহিলা পিছু হটেন। সকলকে বুঝিয়ে বলেন, সন্তান আরেকটু বড় হোক, সে যতোদিন কাছে আছে খুব তো আর একা নন তিনি। পরে একা হলে না হয় ভেবে দেখা যাবে!!



ছেলেটি আর কিছুদিন পর ইন্জীনীয়র হয়ে মায়ের স্বপ্নপূরণের পথে...... ঘর ছেড়ে বিশ্ব জয়ের পথে বের হবে অচিরেই...



আজও কোন শুভাকাঙ্খী, কোন আত্মীয় তাঁর জন্য যোগ্য কারো প্রস্তাব নিয়ে হাজির হলে রুখে দাঁড়ায় ছেলেটি!!!!!!!! মায়ের পাশে কাউকে মেনে নিতে প্রস্তুত নয় সে। যদিও বলার অপেক্ষা রাখেনা যে আর কিছুদিন পর সে নিজেই খুঁজে নিবে তার সঙ্গীনিকে.. তখন নতুন যুক্তি খাঁড়া হবে, মায়ের দ্বিতীয় বিয়ে তার জন্য আরো বেশি (!)অসন্মানের হয়ে দাঁড়াবে।।।



স্নেহময়ী মায়ের জীবনে একজন সঙ্গী, একজন পরম বন্ধুর পথে অন্তরায়, পুত্রের স্বার্থপর ভালোবাসা।



উপরের ঘটনার শুভ শুধু নয়, আমাদের মাঝের অধিকাংশ জন এমন মানসিকতা ধারন করি। নিজেদের স্বার্থে অন্ধ আমরা একটিবার ও ভেবে দেখিনা, আমাদের মা বাবা বার্ধক্যে উপনীত হলে তাঁদের হাত ধরে পাশে বসার, তাঁদের কথা শোনার মানুষ কেউ নেই।

নিজেদের ভীষণ ব্যস্ত জীবনের এক চিলতে সময় তাঁদের দিয়ে, “দায়িত্ব পালন করেছি” এমন ভেবে আত্মতৃপ্তি লাভ করলেও, আদতে তা তাঁদের একাকীত্বের কষ্টকে আরো উস্কে দেয় মাত্র।





আমাদের দেশের বিধবা অথবা বিপত্নিকের, বিশেষ করে তাঁরা যদি পৌঢ়ত্ব উপনীত হন তখন তাঁর দ্বিতীয় বিবাহ খুব স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করা হয়না। পরিবার সমাজ যদিও কিছুটা মেনে নেয়, সন্তান হয়ে দাঁড়ায় অন্তরায়!! বিপত্নিক বাবা যদি স্বাবলম্বী হন, সেক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দিতে বাধ্য হলেও মায়ের ক্ষেত্রে এক অন্ধ স্বার্ধপরতা, নিষ্ঠুরতা কাজ করে! হিন্দু ধর্মের সতীদাহ প্রথা অনেক অনেক আগে বিলুপ্ত হলেও, ধর্ম নির্বিশেষে আমরা তা জিইয়ে রাখি জনকের মৃত্যু বা বিদায়ের পর নিজ গর্ভধারিনীকে জীবন্মৃত করে বাঁচিয়ে রাখার মাধ্যমে...



স্বার্থপর সন্তান ভেবে দেখেনা কর্মচন্চল তারুণ্য বা যৌবনে জীবনসঙ্গী তেমন জরুরী নয়, যতোখানি জরুরী বার্ধক্যে। উচ্ছল তারুণ্য কর্মব্যস্ততা, সামাজিকতা আর বন্ধুবান্ধব আত্মীয়সজনের সাথে আড্ডায় কেটে যায়। দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে এলে, নিঃসঙ্গ দুপুরে কাঁপা আঙ্গুল যখন অস্পষ্ট স্মৃতি হাতড়ে ফিরে ঠিক তখন পাশে একজন সহধর্মী, একজন বন্ধু, একজন সঙ্গী'র প্রয়োজন বড় বেশী!!



ইসলাম ধর্মে এ বিষয়ে কোন বাঁধা নেই, অন্য কোন ধর্মে নিষেধাজ্ঞা আছে বলে জানা নেই...সমাজ অথবা সংস্কার যে কোন কারনেই হোক, সন্তান সন্ততী একটি বিশেষ বয়সে পৌঁছে গেলে, বিশেষ করে নাতি নাতনীর জন্ম হলে আমাদের দেশের অধিকাংশ বিধবা মা এমনকি বাবারাও বিয়ের পিড়িতে বসতে অস্বীকার করেন। তবু যদি আমরা নিজেদের স্বার্থপরতা পরিহার করে, তাঁদের সামনে ঝুঁকে আন্তরিক ভাবে একজন সঙ্গীর কথা পূণরায় ভাবার কথা বলার ঔদার্য্য দেখাতে পারি, শুধু মাত্র এই ছোট্ট সহমর্মিতা তাঁদের কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি, অনেক বড় সান্ত্বনা হয়ে দেখা দিবে। সন্তানের এই আন্তরিকতাটাই তাঁর নিঃসঙ্গতার ভার অনেক খানি কমিয়ে আনে বলেই বিশ্বাস।





আধুনিকতা মানে পাশ্চাত্যের অনুকরনে পোশাক আর গান শোনা নয়, আধুনিকতা মানে পারিবারিক ঐতিহ্য ধর্মকর্ম বা শালীনতা বিসজর্ন দিয়ে অশ্লীতা গ্রহন নয়, আধুনিকতা মানে মদ সিগারেট আর মাদকের বিষাক্ত ধোঁয়ায় মেতে উঠা নয়; আধুনিকতা মানে ক্ষতিকর সংস্কার পরিত্যাগ করা, অন্ধকার সরিয়ে নিজের এবং পরিবার সহ আশেপাশের সকলের জীবন আলোয় উদ্ভাসিত করা।





মা' এর মতো আর কে আছে? সকল স্বার্থপরতা বিসর্জন দিয়ে নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় তাঁর জীবন আলোকিত আর আনন্দময় করার মাধ্যমেই শুরু হোক আধুনিকতার পথে আমাদের যাত্রা!!!









[উৎসর্গঃ সকল মায়েদের যাঁরা বৈধব্য অথবা বিবাহ বিচ্ছেদের পর জীবন সায়াহ্নে আজ একা দাঁড়িয়ে]

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:০৫

ফয়সল নোই বলেছেন: কাল আপনার ব্লগে এসে ঘুরে গিয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল মা নিয়ে একটা লেখা থাকবে আপনার।
আজ ৫ মিনিট আগে এসে দেখি এই লেখাটি !

আপনার নতুন লেখা দেখে খুব ভাল লাগছে।

+

১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:১৯

মানবী বলেছেন: নতুন লেখা দেখে ভালো লেগেছে তবে লেখাটি ভালো লাগেনি মনে হয়!!!

প্রথাবিরূদ্ধ বিষয়বস্তু, অধিকাংশ জনের হয়তো ভালো লাগবেনা।

মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:১৯

আহমেদ রাকিব বলেছেন: লেখাটা অনেক ভালো লেগেছে। হয়তো ভেতরে ভেতরে অনেক কিছু নতুন করে ভাবতে বাধ্যও করল।

ভাল থাকুন সবসময়।

১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৫

মানবী বলেছেন: খুব ভালো লাগলো জেনে, অনেক ধন্যবাদ।


আপনিও ভালো থাকুন প্রতিমুহুর্ত।

৩| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৫

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। ্

১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৮

মানবী বলেছেন: নেতিবাচক মন্তব্যের মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে প্রথাবিরূদ্ধ লেখাটি পোস্ট করেছি, তাই আপনার ভালো লেগেছে জেনে কৃতজ্ঞবোধ করছি।

অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৩

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: মা আসলে কি? আমরা বাবার আর একটি বিয়ে মেনে নিতে পারি মায়েরটা পারিনা। বাবা সন্তাঙ্কে ফেলে চলে যায় মা যেতে পারে না। যদি কোন মার কাছ থেকে সন্তানকে আলাদা করাও হয় তবে সেই সন্তান মাকে কখনই ক্ষমা করে না।

সন্তান এর সাথে মায়ের যে যোগ তা হয়ত সৃষ্টিকর্তার তৈরী এমন কোনো সূত্র যা আমাদের চিরাচরিত পরিচিত সূত্রের সাথে কিছুতেই মেলেনা। আবার এটা খুব চরম এবং পরম ভাবে সত্য যে এই সন্তাম যাখন তার সঙ্গীবা সঙ্গিনী খুঁজে নেয় তখন মা হয়ে যান উপেক্ষিত।

বাবার ক্ষেত্রে তখন চিন্তা করা হয় বাবা একা কিভাবে থাকবে কিন্তু মার ক্ষেত্রে ২য় কোণ চিন্তা নেই । কারন তখন সন্তান সমাজে আর মুখ দেখাতে পারে না।

এই প্রশ্নটা শুধু মার জন্য নয়। এখানে মা মূখ্য হয়ে আসেনি মূখ্য হয়ে এসেছে মা একজন মেয়ে । মেয়েদের কোন নিজস্ব জীবন থাকতে পারে না। আমি নিজে মেয়ে হয়েও এই চিন্তা আনতে পারি না। সমাজটা এত একপেশে করে আমাদের তৈরি করে দিয়েছে।

শত নির্যাতন সহ্য করতে দেখলেও মাকে আমরা বলি না তুমি নিযেকে রক্ষা করার চেষ্টা কর। উলটা বলি কেন মানিয়ে নিতে পার না? কি স্বার্থপর আমরা জন্ম থেকেই । ধন্যবাদ। আপনার লেখাটির বিষয়বস্তু ভিন্ন স্বাদের ভিন্নমাত্রার । ভাল লাগলো।

১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

মানবী বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার সরল অকপট স্বীকারোক্তি। আমরা প্রতিদিন নতুন কিছু ভাবছি, নতুন কিছু করছি... এবার একজন দুজন করে যদি নিজেদের বাবা মা'র ভালোলাগার জন্য, সুখের জন্য নতুন করে ভাবতে শুরু করি, ইনশাহ্আল্লাহ্ সমাজের এই একপেশে ভাব মুছে যাবে একদিন।


মনছুঁয়ে যাওয়া মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

৫| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৪২

অলস ছেলে বলেছেন: আমি একমত। হাজার বছরের সমাজ সংস্কার এমন মানসিকতা করে দিয়েছে আমাদের, যে অধিকারটা একজন পুরুষ পায়, সেই নায্য অধিকার একজন নারী পায়না। দিনে দিনে অবস্থা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে, একটা চিন্তার ধরণ শক্ত অবস্থানে পৌছেচে। আমি এত কথা বলছি, বাস্তবতার সামনে দাড়ালে আমারই হয়ত অন্য রুপ বের হয়ে আসবে, যে রুপ দীর্ঘদিনের সমাজ সংস্কার তৈরী করে দিয়েছে।

যাইহোক, সব মা'ই নারী, কিন্তু সব নারী মা হতে পারেন না। মা দিবসে নারীর অবস্থানকে অন্য দৃষ্টিতে দেখার এ প্রচেষ্টা ভালো লেগেছে।

১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৫

মানবী বলেছেন: ভালো বলেছেন। আমরা অনেক কিছু মেনে নিতে পারি, যে ছেলেটি নিজেকে (!)অতি আধুনিক করে তুলতে লিভটুগেদারে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে, সেও হয়তো নিজের বিধবা মায়ের দ্বিতীয় বিবাহের প্রসঙ্গ এলে হঠাৎ করেই সংস্কারকে আঁকড়ে ধরবে... আসলে এই মানসিকতা যতোখানি সংস্কারের বিশ্বস্ততা তার চেয়ে অনেক বেশী আমাদের স্বার্থপরতা বলে মনে হয়।


আপনার সৎ স্বীকারোক্তি পড়ে ভালো লাগলো। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৬| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৩

আকাশ অম্বর বলেছেন: ওহ্‌ শুভ (মনে করি ছেলেটির নাম শুভ)! তোমার গর্ভধারিনী আজ জীবন্মৃত! আর তোমার দিবস-ভালবাসা! টুইটার ষ্ট্যাটাস! অনুভব করেছো কি কখনও সেই জীবন সায়াহ্ণের একাকীত্ব! জ্বলজ্বলে মোমের নিচে একাকী দেবী-জননীর নীরব কষ্ট। হায় তোমার একেশ্বরবাদী অবচেতন!


ভাবসাগরে ডুব নয়! অস্তিত্ববাদী এই পোষ্ট!

১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩৬

মানবী বলেছেন: "হায় তোমার একেশ্বরবাদী অবচেতন!"


- সুন্দর বলেছেন!


পোস্টটি মূল্যায়নের জন্য কৃতজ্ঞতা। ধন্যবাদ আকাশ অম্বর।

৭| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৯

ফয়সল নোই বলেছেন: তখন লেখাটি মনযোগ দিয়ে পড়তে পাড়িনি।ভাল মতো না পড়ে মন্তব্য করেছিলাম । তাই লেখার বিষয়ে না বলে আপনার নতুন লেখাটি দেখে যে ভাল লেগেছে তা বলেছিলাম।

ব্যক্তিগতভাবে আমি প্রথাবিরুদ্ধ হবার মতো সচেতন বা সংস্কৃত না হলেও , আপনার লেখাটি ভালো লেগেছে।যথার্থ মনে হয়েছে।

কিছু কঠিন সত্য আছে যা আমরা অধিকাংশজন আলোচনায় আনতে চাই না, বা আনতে অস্বস্তি বোধ করি বা এড়িয়ে নিজেকে রক্ষা করি ।আগে কোনদিন না ভাবলেও এই লেখাটি পড়ার পর নিজের ক্ষেত্রে চিন্তা করে দেখলাম , এরকম পরিস্থিতিতে আমিও শুভর মতোই হতাম মনে হচ্ছে। এই দেখে নিজের দৈন্যতায় আশ্চর্য হয়েছি।

আপনি খুব সঠিক বলেছেন, আধুনিকতা মানে ক্ষতিকর সংস্কার পরিত্যাগ করা, অন্ধকার সরিয়ে নিজের এবং পরিবার সহ আশেপাশের সকলের জীবন আলোয় উদ্ভাসিত করা।

স্পষ্ট যুক্তির, ব্যতিক্রমী ও প্রথাবিরুদ্ধ; চোখের আড়ালে রাখা অথচ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের লেখাটি পাঠের সুযোগ পেয়ে কৃতজ্ঞ বোধ করছি।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

প্রথমে পোস্টটি না পড়ে মন্তব্য করার জন্য দুঃখিত।

১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪০

মানবী বলেছেন: দুঃখিত হবার মতো কিছু ঘটেনি, আপনার প্রথম মন্তব্যের জন্য আবারও আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

"এরকম পরিস্থিতিতে আমিও শুভর মতোই হতাম মনে হচ্ছে। এই দেখে নিজের দৈন্যতায় আশ্চর্য হয়েছি।"
- এমন পরিস্থিতি যেহেতু মোকাবেলা করেননি তাই এখনই নিজের মাঝে দৈন্যতার সন্ধানের চেষ্টা না করাটা ভালো মনে হয় :-)


আপনার মহানুভবতা দিয়ে সাধারণ লেখাটিকে অসধারণ করে দেখার জন্য আবারও কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন।

৮| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:০৯

মাহবুব সুমন বলেছেন: ফয়সোল নোই সব সময়ই না পড়েই মন্তব্য করে থাকেন ;) :P

যাই হোক, শুভর জায়গায় নিজেকে বসিয়ে ভাবছি ! আমি কি পারবো ??

৯| ১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব সুন্দর আর প্রয়োজনিয় পোষ্ট এটি। সন্তানদের একটু চিন্তা করা উচিত। নিঃসংগ বাবা,মায়ের কথা। মা মারা যাওয়ার পর বাবা কে বিয়ের জন্য রাজী করাতে পারছিনা। জানিনা মায়ের ক্ষেত্রে কি করতাম। কিন্তু আমি মনে করি এ ব্যাপারটি ভেবে দেখা দরকার।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা মানবী।

১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫২

মানবী বলেছেন: " মা মারা যাওয়ার পর বাবা কে বিয়ের জন্য রাজী করাতে পারছিনা।"
- আসলে এমনটিই হয়, অধিকাংশ মা বাবা'র রাজী হতে চাননা, তারপরও তাঁদের সুখের জন্য এই সামান্য অনুরোধটি জানাতে আমাদের যত কার্পণ্য।
অনেক ক্ষেত্রে বেশী জোর করাটও নিজের মাঝে অপরাধবোধের জন্ম দেয়।


আপনার মা'র আত্মার শান্তি কামনা করছি।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, আপনিও ভালো থাকুন সবসময়।

১০| ১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৪

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ভীষন গুরুত্বপূর্ণ একটা ইস্যূ তুলে ধরেছেন। আপনার দৃষ্টিভঙ্গির আবারও প্রসংশা করি।

১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫৫

মানবী বলেছেন: এই তুলে ধরার এখানেই সমাপ্তি ঘটবে। পুরুষশাসিত সমাজে এসব ইস্যুর প্রচার বা স্থায়ীত্ব তেমন নেই, তাই কার্যত এই পোস্টের স্বার্থকতা প্রায় শুণ্য হতো... যদিনা কয়েকজন সন্মানিত পাঠক এই সামান্য লেখার মাঝে ভাবনার মতো কিছু খুঁজে পেতেন।


মন্তব্যের চেয়ে জবাব বড় হলো :-)

আপনাকে ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১১| ১১ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: লেখা পড়ে ভালো লাগলো। অনেকদিন পরপর এমন পোস্ট পড়তে ভালো লাগে, যেগুলোতে বাস্তব কথাগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপিত থাকে।


প্লাস।

১২ ই মে, ২০১০ রাত ২:৫৯

মানবী বলেছেন: অনেক দিন পর পর পড়তে ভালো লাগে জেনে আশ্বস্ত করছি এই ভেবে যে আমার পক্ষে খুব ঘন ঘন পোস্ট দেয়া সম্ভব হয়না :-)


মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১২ ই মে, ২০১০ রাত ৩:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমাগো দেশে ইসলাম ধর্মের পরেও একখান ধর্ম আছে, সেইটা লোকজ ধর্ম যেইটার মানে হইলো লোকে কি কইবো কি করবো, আর লোকেগোও কাম নাই কাজ নাই পরের বাড়ির খবর নিয়া আলাপ করতে বইবো! বিদিক মন মানসিকতার দেশ আমাগো এই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ!

১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫০

মানবী বলেছেন: পাছে লোকে কিছু বলে.. এটিও বড় সমস্যা। তবে সেই সমস্যা অগ্রাহ্য করা যায়।
নিজের সন্তান যদি রুখে দাঁড়ায় বা উদ্যোগ না নেয়.. সেই বাঁধাটাই সবচেয়ে বড় হয়ে দেখা দেয়।

আমাদের স্বার্থপর মানসিকতার পরিবর্তন খুব জরুরী।
ধন্যবাদ আপনাকে।


১৩| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ২:১৩

মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: আপনার এই লেখা দিয়েই আপনাকে আমার পড়া শুরু হলো বুঝি,...


আমরা অনেকেই দেখি চোখ দিয়ে, অনেকেই পড়ি পাতা উল্টিয়ে,কিন্তু এমন করে দেখা কি আমাদের হয়ে উঠে? এমন করে কি আমরা ভাবি কখনো?
নাহ! ভাবিনা,
আমরা অতি মাত্রায় স্বার্থপর হয়ে গেছি।

আমার দেখা এক মা আছে যিনি ৩৮ বছর ধরে এক ছেলেকে নিয়ে বেঁচে আছেন।এখন ছেলে বড় হয়েছে বিয়ে করেছে এবং ছেলের মেয়েকেও বিয়ে দিয়েছেন সানন্দে গত সপ্তাহে।

আমি যখন বাড়ি যাই মাঝে তিনি আমার কাছে আসেন, ফুলে যাওয়া পা দেখান, হেটে হেটে মানুষের বাড়ি গিয়ে কাজ করেন, আংগুলের নখ গুলো দেখান কাপড় ধুয়ে ধুয়ে ক্ষত হয়ে গেল আমাকে দেখান উনি,

আমি যতটুকু পারি সাহায্য করি,আজব এই দুনিয়া ,যে মা'টি ছেলের জন্য জীবন মরণ পর্যন্ত টেনে নিয়ে আসে একাকী ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে সেই ছেলে এখন নিজের জীবন নিয়ে ভাবে,ভাবেনা মা'টি কিভাবে কি নিয়ে এখনো বেঁচে আছে অন্যের বাসায় কাজ করে।

এমন অনেক ঘটনাই আছে যা দেখে নিজের হাত পায়ের দিকে একবার তাকাই এগুলো মায়ের রক্ত দিয়ে গড়া।

অনেক সুন্দর লিখেছেন।আপনার পূর্বের লেখা গুলো পড়ে আসবো সময় করে।

ভালো থাকা হোক

১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১:৪৮

মানবী বলেছেন: এটা প্রথম নয় মনে হয়... আমার কোন একটি পোস্টে আপনার মন্তব্য দেখে এই নিকটি সম্পর্কে অবগত হই :-)


দুঃখজনক হলেও সত্য এমন ঘটনা আমাদের দেশে খুব কমন। হতদরিদ্র বা প্রাতাষ্ঠানিক শিক্ষা বন্চিত জনগণ শুধু নয়, আমরা যারা তথাকথিত শিক্ষিত- আমাদের মাঝেও এধরনের অকৃতজ্ঞ, স্বার্থপর মানসিকতা প্রবল।

বাংলাদেশে চিকিৎসকরা হতদরিদ্র মানুষের সুখদুঃখের সাথী বা স্বাক্ষী হয়ে উঠে, অন্যকোন পেশার মানুষের পক্ষে এমনটা সম্ভব নয়। রোগের কষ্ট ও যন্ত্রণা শুধু নয়, তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনের দুর্ভোগ আর দুর্দশার চিত্রটিও তাঁদের সইতে হয়।

লেখাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো, সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনিও ভালো থাকুন।

১৪| ১৩ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৭

রাত্রি২০১০ বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। আপনার সাথে সহমত। আমাদের অনেক ভাবনার খোরাক জোগালেন।

১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫৩

মানবী বলেছেন: সহমতের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন :-)

১৫| ১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১০

সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: এই পোস্ট টা আমি আগে পড়েছিলাম। একজন মায়ের কথা মনে হলো। সম্পর্কে তিনি আমার আত্মীয়া। এই গল্পের শুরু আজ হতে ৩০ অথবা ৩২ বছর আগে কিংবা তার চেয়েও আগে। তাঁর কোল আলো করে তখন ফুটফুটে এক ছেলে এসেছে। ছেলের হাসি খুশি দেখে মা বাবার সুখের সংসার । এমনি চলে যাচ্ছিল তারপরে একদিন হঠাৎ বাসায় ডাকাত এলো। তাদেরকে বাধা দিতে যান উঁনার স্বামী। হঠাৎ করেই ঘটনাটা ঘটে যায়। ডাকাতদের একজন তাঁকে কপাল বরাবর গুলি করে চলে যায়। অল্প বয়সে এক স্বন্তান নিয়ে বিধবা হন সেই মা। তারপরে...... হ্যা তারপরে আজ ৩২ কিংবা তারও বেশি বছর পার হয়ে গেছে। তিনি বিয়ে করেননি কোথাও আশ্রয়ও খোঁজেননি। বরং ছেলেকে বুকে আগলে তাকে বড় করার স্বপ্ন নিয়ে তিলে তিলে বড় করেছেন। তাঁর সংগ্রামী জীবনকে আমাদের সমাজ আমরা স্যালুট করি অথচ আজ তাঁর ছেলে ছেলের বৌ নাতনী যখন প্রবাসে পড়ে থাকে তাঁর নিঃসঙ্গ একা কস্টের জীবনের জন্য সঙ্গ শান্তি নিয়ে আসতে পারিনা। হয়তো আমাদের সমাজেরই সমস্যা। আপনার পোস্ট টা পড়ে সেই মমতাময়ী মহীয়সী মাকেই আবার স্যালুট করলাম সেই সাথে নিজেদের স্বার্থপরতার জন্য যেন গ্লানি ও বোধ করলাম।

ভালো থাকবেন আপু। শুভকামনা সবসময়।

১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

মানবী বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া?

খুব দুঃখজনক ঘটনা!! এমনটি আমরা স্বাভাবিক মনে করি বলেই হয়তো সমাজটা এভাবে গড়ে উঠেছে, দুঃখীনি মায়েদের অশ্রুও তাই এমনি ভাবে ঝরে চলেছে...
একটি ব্যক্তিগত স্বীকারোক্তি উল্লেখ করা জরুরী মনে হয়, আমি এবং আমরা বাবার মৃত্যুর পর অনেক অনকে বার অনুরোধ করেছি। তিনি বরাবর প্রত্যাখ্যান করেছেন। নিজে না করে সেই কাজ অন্যের কাছে আশা করতে নেই, পোস্টে উল্লেখ না করায় মন্তব্যে কথাটি জানালাম।


মন্তব্য ও শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

কি যেনো পাঠানোর কথা ছিলো!!!! :-)

১৬| ১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: আপু, যা পাঠানোর কথা সেটা পাঠাবো শীঘ্রই। নেট কানেকশনের সমস্যার কারণে পাঠাতে পারছি না। কাল পরশু নাগাদ নেট কানেক শন ঠিক হলেই পাঠিয়ে দেব ইনশাল্লাহ।
আর আমি ভালো আছি নতুন জীবনে । :)
দোয়া করবেন।

১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫

মানবী বলেছেন: অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা ভাইয়া।
প্রচন্ড ব্যস্ত আছেন ভেবে আর আলাদা করে শুভকামনা জানানো হয়নি।

আনন্দে ও সুখে থাকুন প্রতিটি মুহুর্ত।

১৭| ১৫ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৮

সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: আপু আপনাকে মেইল করেছি। সময় করে দেখবেন।
ভালো থাকুন।

১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৬

মানবী বলেছেন: Replied :-)

১৮| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৫

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপু খুব ভাল লেগেছে।১৪টা + দেয়ার উপায় নেই তবে ১৪ নংটা দিয়েছি

১৯| ২০ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৩

মিজান রহমান শ্রেষ্ঠ বলেছেন: ১৫ নং +

২০| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩১

মানবী বলেছেন: শূণ্য উপত্যকা, আমার কাছে কিভাবে যেন আপনার ১৪টা + পৌঁছে গেছে! :-)
আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।



মিজান রহমান শ্রেষ্ঠ, মন্তব্যগুলো দেখে + এর কাউন্টার মনে হচ্ছে :-)
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।।

২১| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৮

কালপুরুষ বলেছেন: এই লেখাটা আমার চোখ এড়িয়ে গেছে। পড়া হয়নি। পড়বো।

শুভ রাত্রি। (বাঙলাদেশ সময়)

২১ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৯

মানবী বলেছেন: ‌আমার আশংকা এই পোস্টটি হয়তো আপনার ভালো লাগবেনা।
আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানার আগ্রহ রইলো।

শুভরাত্রি, ভালো থাকুন।

২২| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৩

মিজান রহমান শ্রেষ্ঠ বলেছেন: মিজান রহমান শ্রেষ্ঠ, মন্তব্যগুলো দেখে + এর কাউন্টার মনে হচ্ছে :-)
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।।


আমি আপনার + এর কাউন্টার নই। ভুল বুঝলেন।
আমি আপনার লেখাটি পড়ে পোস্টের ১৫তম + দিয়েছি।

২২ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০০

মানবী বলেছেন: জ্বীনা ভুল বুঝিনি... আমি আপনাকে কাউন্টার বলিনি.. বলেছি মন্তব্যগুলোকে..
১৪ ও ১৫ নং কে.. নিতান্ত মজা করে বলেছি, অন্য কিছু নয়।

আবারও এসে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন।

২৩| ২২ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১১

কালপুরুষ বলেছেন: আপনার আশংকা মোটেও সত্যি নয়। অনেক অনেক ভাল লাগলো এই লেখাটি। আমার নিজের উপলব্ধি থেকে মনে হয় একজন মা তার সন্তানকে যত বেশী ভালবাসে তার বিনিময়ে কোন সন্তানই তার মাকে সেই ভালবাসার ততটুকু প্রতিদান দেয়না, দিতে পারেনা, দেবার সাধ্য নেই। মূল কথা মায়ের ভালবাসার কোন বিকল্প নেই, এই ভালবাসা কোনকিছুরই সম্পূরক নয় এবং কোন ভাবেই পরিশোধযোগ্য নয়।

ভাল থাকুন।

২২ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৩

মানবী বলেছেন: নিজের আশংকা ভুল প্রমানিত হওয়ায় আনন্দিত হলাম।
প্রথা বিরুদ্ধ লেখা, অধিকাংশ জনের ভালো লাগেনি মনে হয়... সরাসরি কেউ বলেননি তবে অন্যান্য পোস্টের তুলনায় মন্তব্যের দেখে এমন ধারনা।

আমাদের বাবা মারা বার্ধক্যে উপনীত হলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভীষণ নিঃসংঙ্গ জীবনযাপন করেন। অনেক সন্তান এই ভেবে আত্মতৃপ্তি লাভ করেন" বাবা/মা এই তো বেশ আছেন নাতি নাতনী নিয়ে!".. আসলেই কি তাঁরা "বেশ" থাকেন! নাতি নাতনী বা সন্তান সন্ততী কতোটুকু সময় দিতে পারেন তাঁদের কর্মব্যস্ত জীবন থেকে!!

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৪| ২২ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৩

রাজসোহান বলেছেন: প্লাস!! লেখাটা এত পরে চোখে পড়ল ক্যান ? :|

২২ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৬

মানবী বলেছেন: চোখে পড়ার মতো লেখা নয় মনে হয় :(

"পুত্তুম পিলাচ" না হলেও "শেষের প্লাস(১৬তম পর্যন্ত)" এর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে :-)

২৫| ২২ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

রাজসোহান বলেছেন: নাআআআআ এই লেখায় আরো প্লাস আসবে , আমারটা শেষ প্লাস না :-/

২৫ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৮

মানবী বলেছেন: ‌আমার মনে হয় এটাই শেষ :-)
পোস্টটির পঠিত সংখ্যার তুলনায় মন্তব্য সংখ্যা প্রমান করে, প্রথাবিরুদ্ধ মনোভাবের এই পোস্টটি খুব বেশি পাঠকের ভালো লাগেনি!!

আপনাকে এখন "পুত্তুম পিলাচের" মতো "শেষের পিলাচ" ব্যবহার শুরু করতে হতে পারে :)

আপনি অনেক ভালো থাকুন রাজসোহান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.