নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যুক্তিশীল মানুষের জয় হোক

মনুপুত্র

মনুপুত্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

শরনার্থীদের প্রতি আরব রাষ্ট্রগুলোর এত অনীহা কেন?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

কয়েকদিন আগে যাবত সামাজিক মাধ্যমগুলোর দিকে চোখ রাখলেই দেখা যায় সিরিয়া, লিবিয়া,ইরাক প্রভৃতি দেশগুলো থেকে নিরুপায় হয়ে আসা মুসলিম শরনার্থীদের করুন আর্তনাদঃ আমরা কোথায় যাব? দয়া করে কেঊ ঊত্তর দেও। আমরা দেখলাম জার্মানী, অস্ট্রিয়া সহ কয়েকটি ইউরোপিয়ান রাষ্ট্র এর উত্তর ইতিবাচক ভাবেই দিয়েছে।তারা শরনার্থীদের জন্য তাদের দ্বার খুলে দিয়েছে। কিন্তু এই শরনার্থীদের স্বজাতি আরব রাষ্ট্রগুলো একেবারেই নিরব, যদিও আরব রাষ্ট্রগুলো অঢেল টাকাপয়সা। আরব রাজপরিবারগুলো শুধু বিলাশিতায় বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করতে পারে কিন্তু মানবতার জন্য নয়। তবুও আমরা যারা ধর্মভিরু বাঙালি আমাদের সকল ভালবাসা,জান মন প্রান এই আরবদের প্রতি, আর ঘৃনা করি প্রগতিশীল রাষ্ট্রগুলোকে। হায় সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ !

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্র ৪ বছরে মাত্র ১৪শ’ শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। অথচ ইউরোপের দেশগুলোতে প্রতিদিন শত শত শরাণার্থী প্রবেশ করছে। আবার লেবানন ইতিমধ্যে ১০ লাখ ১৪ হাজার সিরিয় শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। অথচ লেবাননের জনসংখ্যাই হচ্ছে ৪৮ লাখ। জর্ডান আশ্রয় দিয়েছে ৬ লাখ ৮ হাজার। তুরস্কে রয়েছে ৮ লাখ ১৫ হাজারেরও বেশি সিরিয় শরণার্থী।

সিরিয়ায় আসাদ সরকার পতন ও ইরাককে বিভক্ত করার মধ্যে দিয়ে পরাশক্তি দেশগুলো মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্রে যে পরিবর্তন আনতে চেয়েছে তাতে ধনী আরব দেশগুলো সিরিয়ার শরণার্থীদের আশ্রয় না দিয়ে একদিকে এবং অন্য দেশ যেমন লেবানন, জর্ডান ও তুরস্ক সিরিয়ার শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে অন্যদিকে অবস্থান নিয়েছে। এধরনের সুষ্পষ্ট বিভাজন রেখাই সিরিয়ার শরণার্থীদের আশ্রয় দেয়া না দেয়ার বিষয়ে রাজনৈতিক কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া ইউরোপে কাজের সন্ধানে যেয়ে যত সহজে তা লাভ করা সম্ভব, আরব দেশগুলোয় সে ধরনের সুযোগ না থাকায় শরণার্থীর স্রোত মূলত ইউরোপের দিকেই ছুটছে।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

মনুপুত্র বলেছেন: অনেকটাই একমত। আবুলের বাপ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.