নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেফ উমরের ব্লগ :)

"সকল বস্তু তার বিপরীত বস্তুর মাধ্যমে স্পষ্ট হয়ে উঠে"

উমর

হে আল্লাহ! তুমি আমায় হক রাস্তা দেখাও, হকের অনুসরণ করারও প্রতি মদদ কর, বাতিলকে বাতিলরুপে দেখাও এবং বাতিল হতে বেঁচে থাকার প্রতি সাহায্য কর। আর হকের হক রুপে দেখাও এবং তার অনুসরণ করার জন্য এমনভাবে মদদ কর যেন হক বা সত্য কথা আমার জন্য উহ্য না থাকে। হে আমার রব! তুমি জিবরাঈল, মিকাঈল, ইসরাফিল-এর পরওয়ারদিগার, আসমান-যমীনের একমাত্র সৃজনকারী, তুমি প্রকাশ ও অপ্রকাশ সবকথা ও কাজ সম্পর্কে অবগত আছ, তোমার বান্দাহগণ আপোষে যে মতভেদ করে তার মধ্যে মূল সত্য ও আসল হকের ফায়সালা তুমিই করতে সক্ষম। তুমি আমায় ঐ সমস্ত মতভেদের মদ্যে যা খাঁটি সত্য, আসল হক তাই আমায় হিদায়াত করতে থাক। একমাত্র তুমিই তোমার বান্দাহকে সঠিক পথের হিদায়াত করতে পার। আমীন।

উমর › বিস্তারিত পোস্টঃ

***আসুন জেনে নিইঃ আমাদের সমাজে প্রচলিত কতগুলো বিশ্বাস এবং কর্ম যা বাস্তবে শিরক***

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

শিরকের শিকর আমাদের মাঝে এমনভাবে ঢুকে গেছে যে শিরক করাটাকেই স্বাভাবিক মনে হয়!!! দৈনন্দিন জীবনে আমরা এমন কতগুলো কাজ করি বা এমন কতগুলো বিষয়ে বিশ্বাস করি যার কোন ভিত্তি নেই। এই সব ভিত্তিহীন কাজ এবং বিশ্বাস আমাদের জীবনকে কঠিন করে দেয় যদিও অনেক সময় আমরা এই বিষয়টি বুঝতেই পারি না। আজকে যে দুইটি বিষয় নিয়ে লিখব তাহলো: ভাগ্যগণনা, রাশিফল,গণক এবং কুলক্ষণ।



ভাগ্যগণনা, রাশিফল, গণক এতই জনপ্রিয় যে আমাদের জাতীয় দৈনিকগুলোতে এগুলো নিয়মিত প্রকাশিত হয়ে থাকে। এই রাশিফলগুলোতে অনেক বিষয় উল্লেখ থাকে যেমন: সপ্তাহে আপনার কোনদিনটি ভাল যাবে, কোন দিনটি শুভ প্রভৃতি। রাশিফলের ভিত্তিতে বিভিন্ন কাজের সিদ্ধান্ত নেওয়া, অনেকে বলে থাকেন কি করব রাশির দোষ! রাশিফল বিষয়টি বেশী কাজ করে তরুন প্রজন্মের মাঝে বিশেষ করে যারা জোড় করে সমাজ স্বীকৃত প্রেম-ভালবাসায় জড়িত থাকেন। ভাগ্যগণনা এবং গণকের কাছে যেয়ে ভবিষ্যত কর্মপন্থা ঠিক করতে দেখা যায় অনেককেই।



রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ

“যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে আসল, তারপর তাকে [ভাগ্য সম্পর্কে]

কিছু জিজ্ঞাসা করলো, অতঃপর গণকের কথাকে সত্য বলে বিশ্বাস করল,

তাহলে চলি−শ দিন পর্যন্ত তার নামাজ কবুল হবে না। (মুসলিম)





“যে ব্যাক্তি গণকের কাছে আসলো, অতঃপর গণক যা বললো তা সত্য

বলে বিশ্বাস করলো, সে মূলতঃ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর যা নাযিল করা হয়েছে তা অস্বীকার করলো।
(সহীহ বুখারি ও মুসলিম)



“যে ব্যক্তি পাখি উড়িয়ে ভাগ্যের ভাল-মন্দ যাচাই করলো, অথবা যার

ভাগ্যের ভাল-মন্দ যাচাই করার জন্য পাখি উড়ানো হল, অথবা যে ব্যক্তি

ভাগ্য গণনা করলো, অথবা যার ভাগ্য গণনা করা হলো, অথবা যে ব্যক্তি যাদু করলো অথবা যার জন্য যাদু করা হলো অথবা যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে আসলো অতঃপর সে (গণক) যা বললো তা বিশ্বাস করলো সে ব্যক্তি মূলতঃ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর যা নাযিল করা হয়েছে তা (কুরআন) অস্বীকার করল।
(বায্যার)



আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে ‘মারফু’ হাদীসে বর্ণিত আছে, পাখি

উড়িয়ে ভাগ্য গণনা করা শেরেকী কাজ, পাখি উড়িয়ে লক্ষণ নির্ধারণ করা

শেরেকী কাজ, একাজ আমাদের নয়। আল্লাহ তাআলা তাওয়াক্কুলের মাধ্যমে মুসলিমের দুশ্চিন্তাকে দূর করে দেন।
(আবু দাউদ, তিরমিজী)



অনেকেই তার ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য, ব্যবসায় উন্নতির জন্য, কোন রোগ থেকে বাঁচার জন্য পাথরের উপর বিশ্বাস করতে শুরু করে এবং বিভিন্ন প্রকার পাথর পরিধান করা শুরু করে যেমন: রক্ত প্রবাল, ক্যাটস আই প্রভৃতি। রহস্য পত্রিকা, অনেকের নিকটেই হয়তো পরিচিত; এই পত্রিকার প্রতি মাসের সংখ্যায় এই পাথর বিষয়ক পরামর্শ দেওয়া হয়! এই ব্যাপারটি অনেকটা এই পাথরগুলোকে পূজা করার সামিল। অর্থাৎ পাথরের উপর এমনভাবে বিশ্বাস করা হয় যেমনটি করা উচিত ছিল একমাত্র আল্লাহ তাআলার জন্য।



“তোমরা যদি মুমিন হয়ে থাকো, তাহলে একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করো।” (মায়েদা : ২৩)



“ যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্য আল্লাহ তাআলাই

যথেষ্ট।” (সূরা তালাক . ৩)




জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর নির্ভর করে তারা গণনা করে ভাগ্য গণনা করা হয় যা স্পষ্ট শিরক।

“তোমরা (নক্ষত্রের মধ্যে তোমাদের) রিজিক নিহত আছে মনে করে

আল্লাহর নেয়ামতকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছো।”
(ওয়াকেয়া . ৮২)



এরপর আসি কুলক্ষণের কথায়, আমাদের মাঝে অনেকেই বলে থাকেন আজকে সকালে যে কার মুখ দেখে উঠেছি! দিনটাই মাটি হয়ে গেল। আবার অনেকে বলে থাকেন আমার নিকট সপ্তাহের অমুক দিনটি কুফা, অমুক রংটি আমার জন্য কুফা, অমুক কাজের পর তমুক কাজ অমঙ্গল বয়ে আনে, অমুক কথাটি বললে আমার কাজটি সফল হয় না, অমুকের সাথে চললে আমার বিপদ হয়, অমুক খাবারের পর তমুক খাবার খেলে অমঙ্গল হয় প্রভৃতি। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক হচ্ছে বাচ্চাদের কুলক্ষণ থেকে বাঁচানোর জন্য কপালে বেশ বড়করে একটা কালো টিপ দিয়ে রাখা হয়, এই টিপ তাদের বিভিন্ন প্রকার কু-থেকে রক্ষা করবে! (স্পষ্ট শিরক)।



“মনে রেখো, আল্লাহর কাছেই রয়েছে তাদের কুলক্ষণসমূহের চাবিকাঠি। কিন্তু তাদের অধিকাংশ লোকই তা বুঝে না। (আরাফ: ১৩১)

অর্থাৎ পৃথিবীর কোন জিনিসই কুলক্ষণের কারণ নয়, এই এখতিয়ার একমাত্র আল্লাহর কাছে সংরক্ষিত। কাজেই কেউ যদি বিশ্বাস করে অমুক জিনিস কুলক্ষণ বয়ে আনে সে স্পষ্টতই শিরক করবে।





আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিত আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি

ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, “দ্বীন ইসলামে সংক্রামক ব্যাধি, কুলক্ষণ বা দুর্ভাগ্য, কথার কুলক্ষণ বলতে কিছুই নেই।”
(বুখারি ও মুসলিম)



বুখারি ও মুসলিমে আনাস (রাঃ) থেকে আরো বর্ণিত আছে, রাসূল

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, “ইসলামে সংক্রামক ব্যাধি আর কুলক্ষণ বলতে কিছুই নেই।




আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, ‘কুলক্ষণ বা দুর্ভাগ্যের ধারণা যে ব্যক্তিকে তার স্বীয় প্রয়োজন, দায়িত্ব ও কর্তব্য থেকে

দূরে রাখলো, সে মূলতঃ শিরক করলো।




ফজল বিন আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে طيرة (তিয়ারাহ) অর্থাৎ

কুলক্ষণ হচ্ছে এমন জিনিস যা তোমাকে কোন অন্যায় কাজের দিকে ধাবিত করে অথবা কোন ন্যায় কাজ থেকে তোমাকে বিরত রাখে।” (আহমাদ)




এই বিষয়গুলোর কোন ভিত্তি নেই, একত্ববাদে বিশ্বাসী একজন মুসলিমের কোনভাবেই উপরোক্ত বিষয়গুলোতে বিশ্বাস বা কাজগুলো করা উচিত নয়।



এই বিষয়গুলো থেকে আমরা যে বিষয়গুলো শিখলামঃ

*** গণনাকারীকে সত্য বলে বিশ্বাস করা এবং কুরআনের প্রতি ঈমান

রাখা, এ দুটি বিষয় একই ব্যক্তির অন্তরে এক সাথে অবস্থান করতে পারে

না।

***জ্যোতির্বিজ্ঞান তথা তারা গণনা করে ভাগ্য রচনা স্পষ্ট শিরক।

*** দুর্ভাগ্যের ব্যাপারে অস্বীকৃতি (অর্থাৎ দুর্ভাগ্য বলতে ইসলামে কোন

কিছু নেই)

***কুলক্ষণের কারণে কোন ভাল কাজ থেকে বিরত থাকা মোটেই উচিত নয়, এমনটি করতে আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দেননি।

*** কুলক্ষণে বিশ্বাস স্থাপন স্পষ্টত শিরক এবং এথেকে বেঁচে থাকা আমাদের অবশ্য কর্তব্য।





মহান আল্লাহ আমাদের শিরকপূর্ণ কথা, কাজ ও চিন্তা থেকে হিফাজত করুন। আমীন।



***শিরক এবং তার ভয়াবহ পরিণাম***

***আসুন জেনে নিইঃ আমাদের সমাজে প্রচলিত কতগুলো কথা যা বাস্তবে শিরক***

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১৭/-৩

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৩

নিরব হাসি বলেছেন: মহান আল্লাহ আমাদের শিরকপূর্ণ কথা, কাজ ও চিন্তা থেকে হিফাজত করুন। আমীন।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮

নিরব হাসি বলেছেন: আমি প্রায় ৯০ শতাংশ বাড়িতে দেখেছি যে নতুন বাবুদের শরীরের কোন না কোন জায়গায় তাবিজ ঝুলানো থাকে।এটা কি শিরক না?

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৩

উমর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম নিরব হাসি ভাই,

জ্বী এটা শিরক।

"যে ব্যক্তি তাবিজ-কবজ লটকাল সে শিরক করল।" (আহমদ ৪/১৫৬, সিলসিলা সহীহা, নম্বর ৪৯২)

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন,
“আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে একথা বলতে শুনেছি,

“ঝাড়-ফুঁক ও তাবিক- কবজ হচ্ছে শিরক”
(আহমাদ, আবু দাউদ)

আবদুল্লাহ বিন উকাইম থেকে মারফু’ হাদীসে বর্ণিত আছে,
“যে ব্যক্তি কোন জিনিস (অর্থাৎ তাবিজ- কবজ) লটকায় সে উক্ত
জিনিসের দিকেই সমর্পিত হয়”।
(অর্থাৎ এর কুফল তার উপরই বর্তায়) (আহমাদ, তিরমিজি)

সাহাবী রুআইফি থেকে ইমাম আহমাদ বর্ণনা করেন,
তিনি (রুআইফি) বলেছেন, “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন,
“হে রুআইফি, তোমার হায়াত সম্ভবত দীর্ঘ হবে। তুমি লোকজনকে
জানিয়ে দিও, “যে ব্যক্তি দাড়িতে গিরা দিবে, অথবা গলায় তাবিজ- কবজ ঝুলাবে অথবা পশুর মল কিংবা হাড় দ্বারা এস্তেঞ্জা করবে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার জিম্মাদারী থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।”


সাঈদ বিন জুবাইর থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন,
“যে ব্যক্তি কোন মানুষের তাবিজ- কবজ ছিড়ে ফেলবে বা কেটে ফেলবে
সে ব্যক্তি একটি গোলাম আযাদ করার মত কাজ করলো।”
(ওয়াকী)

সাহবীরা সব ধরণের তাবীজ অপছন্দ করতেন।
ইবরাহীম থেকে বর্নিত হাদীসে তিনি বলেন, তাঁরা সব ধরনের তাবীজকবজঅপছন্দ করতেন, চাই তার উৎস কুরআন হোক বা অন্য কিছু হোক।

তাবীজের উপর এমন বিশ্বাস স্থাপন করা যে এই তাবীজ অমুক অমুক বিপদ থেকে রক্ষা করবে। কিন্তু যাবতীয় বিপদ থেকে রক্ষা করেন একমাত্র আল্লাহ তাআলা:
“আল্লাহ ছাড়া এমন কোন সত্তাকে ডেকোনা, যা তোমার কোন উপকার করতে পারবে না এবং ক্ষতিও করতে পারবে না। যদি তুমি এমন কারো তাহলে নিশ্চয়ই তুমি জালিমদের অন্তর্ভুক্ত। আর আল্লাহ যদি তোমাকে কোন বিপদে ফেলেন, তাহলে একমাত্র তিনি ব্যতীত আর কেউ তা থেকে তোমাকে উদ্ধার করতে পারবে না।” (ইউনুসঃ ১০৬, ১০৭)

ভাল থাকবেন ভাই। মহান আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন। আমীন।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ১. সাকিব আল হাসান বাচালেন বাংলাদেশ দলকে।
২. কাল রাতে ঔষধটা খেলে সকালে আমার জ্বর আসতোনা।
৩. আবুল মিয়া আমাকে সাহায্য না করলে সেদিন আমি হেরে যেতাম।
৪. টেন্ডুলকারের উপর নির্ভর করছে ভারতের জয়-পরাজয়।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৯

উমর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম সাঈদ শেরিফ ভাই,
মাশাল্রাহ চমৎকার বলেছেন। আমি এই বিষয়ে গতকাল একটা পোস্ট দিয়েছিলাম পড়ে দেখবেন।

***আসুন জেনে নিইঃ আমাদের সমাজে প্রচলিত কতগুলো কথা যা বাস্তবে শিরক***

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: জ্যোতির্বিজ্ঞান তথা তারা গণনা করে ভাগ্য রচনা স্পষ্ট শিরক।

এটা জ্যোতির্বিজ্ঞান নয়, জ্যোতিষবিদ্যা। প্রথম আলোর মত পত্রিকাতে নামাযের সময়সূচী বা ধর্মের জন্য যতটুকু জায়গা বরাদ্দ রাখা হয় তার দ্বিগুণ রাথে এই জ্যোতিষশ্রাস্ত্রের গল্প শোনানোর জন্য। অপবিজ্ঞান হলেও এটিও একটি বিজ্ঞান বটে।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩২

উমর বলেছেন: জ্বী ভাই আপনি ঠিক বলেছেন।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

দূরবীনের ধ্রুব বলেছেন: প্লাস..........

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

নিরব হাসি বলেছেন: @ সাঈফ শেরিফ ভাই, ১০০% সত্য।

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৩

আমিই রূপক বলেছেন: প্লাস..........

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০

নিরব হাসি বলেছেন: ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমতুল্লাহ।

জাজাকআল্লাহুম্মা খায়ের ।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৯

আমিই রূপক বলেছেন: ভাই, পোস্টটা প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। যদিও আমার পরিবারের কেউ তাবিজ কবজ ঝুলান না, তারপরও আপনার এই পোস্টের দ্বারা মানুষকে দুই একটি কথা বলতে পারবো, যদি আল্লাহ্‌ চান।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৫

উমর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম ভাই রূপক,

আলহামদুলিল্লাহ, জেনে খুশি হলাম যে আপনার পরিবার তাবিজ-কবজ শিরক থেকে নিরাপদে রয়েছে। এই তাবিজ-কবজ বিষয়টি যে শিরক সে সম্পর্কে অনেকেরই পরিস্কার ধারণা নেই। কাজেই আপনি যখন অন্য ভাইদের জানাবেন তখন বিনয়ের সাথে পরিস্কার করে তাদের বিষয়টি বুঝিয়ে দিবেন, কোন ভাবেই উত্তেজিত হবেন না বা তাদের সাথে রাগান্বিত হবেন না বা কটু কথা বলে হেয় করবেন না। মহান আল্লাহ তাআলা হিদায়াতের মালিক, তিনি যাকে চান তাকে হিদায়াত করেন।

মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের হিফাজত করুন। আমীন।

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: একবার মজা করার জন্য টিয়াপাখি দিয়ে ভাগ্য গণনা করিয়েছিলাম।
আমি কি শিরক করলাম নাকি?

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০২

উমর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,

আমি পোস্টের শুরুতেই লিখেছিলাম
//শিরকের শিকর আমাদের মাঝে এমনভাবে ঢুকে গেছে যে শিরক করাটাকেই স্বাভাবিক মনে হয়!!! //

আপনি যেহেতু না জেনে করেছেন এখন আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করুন, আল্লাহ তাআলা নিশ্চয়ই ক্ষমাশীল।

মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের হিফাজত করুন। আমীন।

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫

ম্যাকানিক বলেছেন: ধন্যবাদ উমর ভাই

১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

তানজিম বলেছেন:
ছোট্ট ছোট্ট সারিবদ্ধ পিপিলিকার সরু লাইন যেভাবে ঘরে প্রবেশ করে, শিরক মানুষের অন্তরে ঠিক সেইভাবে প্রবেশ করে। কিছু কিছু চিকন শিরক আছে যা আমরা বুঝতে পারি না। যেমন, কোন কাজে আল্লাহর দেওয়া পদ্ধতি অনুসরন না করে অন্য কোন/কারো পদ্ধতি অনুসরন করা।

১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩১

এম রাসেল বলেছেন: ভাইজান...........! আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই অতি গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি দেওয়ার জন্য। আমরা (মুসলমানরা) ধর্মীয় বিষয়ে কতটুকুইবা জানি? না জেনে মহা পাপের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি। অথচ আমরা তাও জানি না। আপনার উপর আল্লাহর রহমত, বরকত ও মাগফেরাত নাযিল হোক।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

শেখ সাদি শুভ বলেছেন: Thanks for This Post,Thanks Again

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.