নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
সিনেমার নায়িকাদের, সেলিব্রেটি গায়িকাদের বা বেপর্দা স্মার্ট জেনানাদের অনেকেই এক কথায় পতিতা বলে দেয়। একটু মতের এদিক ওদিক হলো - অমনি শুরু হয়ে গেল, সে বেশ্যা, সে মাগি, সে খানকি, সে অমুক তমুক সমুক।
মানসিক বিকারগ্রস্তদের কথাতো বাদই দিলাম - দাড়িওয়ালা মুসলিম, কপালে নামাজের দাগ পরে গেছে, "গভীর" ইসলামিক জ্ঞান ধারণ করে এমন দাবিকারী যখন স্পষ্টাক্ষরে গালাগালি শব্দগুলো ব্যবহার করে - তখন তাঁর ইসলামিক জ্ঞানের গভীরতা সম্পর্কে আমার মতন নাদানের মনে প্রশ্ন উঠে।
ইসলামিক জ্ঞানের মহাসাগর না, সামান্য কুয়া পরিমান জ্ঞান যার আছে, সেও নিজের মুখ সামলে কথা বলে। আমাদের আল্লাহ হজরত মুসাকে (আঃ) (ইসলামী ধারায় - সেরা তিন নবীর একজন) ফেরাউনের (ইসলামী ধারায় - সর্বকালের সর্বনিকৃষ্ট মানব) দরবারে গিয়ে সর্বোচ্চ ভাল ব্যবহারের মাধ্যমে তাঁর বাণী প্রচার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
আমাদের রাসূল (সঃ) নিজের গায়ে মরা উটের পঁচে যাওয়া, গলে যাওয়া নাড়িভুড়ি ঢেলে দেয়া লোকটিকে, কিংবা তাঁর গায়ে শারীরিকভাবে আঘাত করা লোকদেরও "গালাগালি" করেননি।
কুরআনের ছয় হাজার ছয়শো ছেষট্টিটি আয়াত এবং সিয়াহ সিত্তার ছয়টি বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্থের একটি হাদিসেও একটি গালি খুঁজে পাওয়া যায়না। সেখানে অতি ইসলামী চেতনায় চেতিত হয়ে লোকজন হরহামেশাই বিপরীত লিঙ্গকে "পতিতা শব্দের প্রতিশব্দ কে কতবেশি জানে" - সেটার দৃষ্টান্ত দেয়। সমলিঙ্গ হলেতো কথাই নাই।
"অমুকের পুৎ!" "তমুকের পোলা!"
এইবার একটা ঘটনা বলি।
আমাদের নবী (সঃ) তাঁর খুৎবা চলাকালীন সময়ে পঙ্গু লোকজনদের অগ্রাধিকার দিতেন। ওদের জন্য সামনের সারির আসন রিজার্ভড থাকতো। চমকে গেছেন? ইউরোপ-অ্যামেরিকায় যেমনটা "হ্যান্ডিক্যাপড পার্কিং" রিজার্ভড থাকে - সেরকম মনে হচ্ছে? জ্বি। মুহাম্মদ (সঃ) হুদাই সর্বকালের সর্বসাধারণের জন্য দৃষ্টান্তমূলক উদাহরণ নন। অমুক তমুকের মুখে কিছু শুনে আধা বুঝে বেশিরভাগই না বুঝে বোকার মতন তাঁকে নিয়ে সমালোচনার আগে তাই তাঁর সম্পর্কে পড়তে হবে, অথেন্টিক সোর্স থেকে জানতে হবে।
তো যাই হোক, একজন পঙ্গু সাহাবী সবসময়ে এই সম্মানে সম্মানিত থাকতেন যে তাঁর স্থান রাসূলুল্লাহর (সঃ) ঠিক পাশেই থাকতো।
তো একদিন নবীজি (সঃ) খুৎবা (ভাষণ) দিচ্ছেন, এবং সেই পঙ্গু সাহাবীটি আসতে দেরি করে ফেলেছিলেন। এসে দেখেন নবীকে (সঃ) ঘিরে লোকজন তাঁর কথা শুনছেন।
তিনি নিজের আসনে যাওয়ার জন্য অন্যদের ঠেলে ধাক্কিয়ে এগুতে লাগলেন।
তো এক সাহাবীর কাছে তিনি বেশ রুক্ষ স্বরে বললেন, "তুমি জায়গা দিচ্ছ না কেন? সরো এখান থেকে।"
কণ্ঠস্বরের রুক্ষতা দেখে সেই সাহাবীও চটে গেলেন। "দিমু না, কী করবা?"
তখন পঙ্গু সাহাবী বললেন, "তুমি কে?"
আরবদের সংস্কৃতি হচ্ছে, তাঁরা নিজের নামের মধ্যে নিজের বাপ দাদার নামও ঢুকিয়ে দেয়। অথবা পুত্র কন্যায় নাম। যেমন, আমার নাম কেউ জিজ্ঞেস করলে আমি যদি উত্তর দেই "আশরাফের ছেলে" অথবা "রিসালাতের বাবা" তাহলেই চলে যাবে। মূল নাম না বললেও চলবে। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে যেমন এখন আরবে "আবু ইভানকা আল আম্রিকি" নামে ডাকে।
সাহাবীও তাঁর নাম বললেন। "অমুকের পুত্র।"
পঙ্গু সাহাবী বললেন, "আচ্ছা.....অমুকের পুত্র? তা তুমিতো অমুকেরও (সাহাবীর মায়ের নাম নিয়ে) পুত্র, তাই না?"
সাহাবীটির বাবা মা মুসলিম ছিলেন না। মায়ের অতীতে এমন কোন রেকর্ড ছিল, যাকে সভ্য সমাজ সুনজরে দেখে না। যেমন সানি লিওনির বাচ্চাকে এই একবিংশ শতাব্দীর সমাজই একদিন বলবে, "তুমি তাইলে সানি লিওনির পুত্র? আহা......!"
(ভাব দিয়েই বুঝিয়ে দিবে তোমার মায়ের অনেক "ফিল্মের" আমি দর্শক।)
তো যাই হোক, পঙ্গু সাহাবী সেই বসে থাকা সাহাবীকে এক হাত দেখে নিলেন। মায়ের নাম নিয়ে ভরা মজলিশে মজা নিলেন।
বেচারা সাহাবী, অপমানে একদম বাকরুদ্ধ হয়ে গেলেন।
রাসূল (সাঃ) তাঁর খুৎবা থামিয়ে দিলেন। পঙ্গু সাহাবীকে জিজ্ঞেস করলেন, "তোমার চারপাশে একটু নজর বুলাও, বলো আমাকে তুমি কী দেখছো?"
পঙ্গু সাহাবী চারপাশে মাথা ঘুরিয়ে বললেন, "আমি দেখছি আরব মানুষ, কালো মানুষ, সাদা মানুষ, বিভিন্ন গোত্রের মানুষ।"
রাসূল (সাঃ) বললেন, "তোমাদের মধ্যে তাঁরাই শ্রেষ্ঠ যার মধ্যে তাকওয়া (আল্লাহর প্রতি আনুগত্য ও ভীতি) আছে।"
মানে হচ্ছে, কারও বাপ দাদা রাজা মহারাজা, অথবা কারও বাপ দাদা ফকির মিসকিন - কেউ নিজে দেশের প্রধানমন্ত্রী, আবার কেউ নিজে এলাকার মেথর - আল্লাহর দৃষ্টিতে ম্যাটার করেনা।
কাউকে অপমান করার আগে যে চিন্তা করবে সে নিজে কী, তাঁকে আল্লাহর কাছে এজন্য জবাবদিহি করতে হবে - আল্লাহর দৃষ্টিতে সেই শ্রেষ্ঠ।
হাদিসটা খুব সহজ এবং সুন্দর।
এক পতিতা রমণীর সামান্য এক তৃষ্ণার্ত কুকুরকে পানি খাওয়ানোর ফলে বেহেস্ত প্রাপ্তি, এবং এক চরম ধার্মিকের একটি বিড়ালকে লাথি মারার শাস্তি হিসেবে জাহান্নাম দর্শনের ঘটনাগুলো আমরা ইসলামিক ট্র্যাডিশনেই পাই। যেখানে সেই পতিতাকে আল্লাহ এক কুকুরকে পানি খাওয়ানোর জন্য মাফ করে দিতে পারেন, সেখানে তাঁর কর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলার ধৃষ্টতা মানুষ দেখায় কী করে? নিজেকে সে কী মনে করে? মালিকইয়াও মিদ্বিন? কেয়ামত দিবসের বিচারের মালিক?
"তাকওয়া" ব্যাপারটা যেহেতু অন্তরের গভীরের বিষয় - কাজেই সেটা চর্মচক্ষে দেখার ক্ষমতা কোন মানব সন্তানকে দেয়া হয়নাই। এবং যেহেতু সেটা দেয়া হয়নাই, কাজেই হুটহাট করে কাউকে ছোট প্রমান করতে, বা অপমান করতে গালাগালি দিয়ে বসাটা আহাম্মকি। সর্বক্ষেত্রে এটি পাপ।
"সিনেমার নায়িকারা পতিতা" - ফতোয়া দেনেওয়ালাদের জন্য আমি অ্যাঞ্জেলিনা জোলির উদাহরণ টানবো। একের পর এক কচিকাঁচা এতিম শিশু দত্তক নিয়ে বেভারলি হিলসের প্রাসাদে বড় করছেন। যেখানে আমাদের নবীজি (সঃ) নিজে এতিম ছিলেন, এবং তাঁর উম্মাতদের নির্দেশ দিয়েছেন, "এতিমের যদি সাহায্য নাও করতে পারো, তাহলেও তাঁদের মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে দিও - তবু দুর্ব্যবহার করো না।" - সেখানে অ্যাঞ্জেলিনা পাঁচটা এতিম শিশুর ভাগ্য পরিবর্তনে সরাসরি ভূমিকা পালন করছেন। এছাড়াও সে আরও অনেক সমাজ কল্যানমুলক কাজে জড়িত।
এখন এই মহিলাটিকে "পতিতা" ডাকা লোকজন ফেসবুকে বিষ্ঠা বিসর্জন ছাড়া আর কী কাজ করে সমাজ উল্টে ফেলেছে তা জানতে পারলে খুশি হতাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: গালি দেয়া অবশ্যই ভাল কিছু না।
তবে সেলিব্রিটি সেজে মাঝখানে চ্যাটরটি ফান্ডে কিছু অর্থ বা সেবা করাও বেশী ভাল কিছু বুঝায় না। বিষয়টি এমন হতে পারে যে তাদের নেতিবাচক চরিত্রকে সবার কাছে জনপ্রিয় করার উপায় এটি।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কে মন থেকে করছে, এবং কে লোক দেখানো কাজ করছে, সেটাই বা আপনি নিশ্চিৎভাবে বলেন কিভাবে? আপনাকে কী আল্লাহ সেই ক্ষমতা দিয়েছেন?
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ, সুন্দর এবং অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়ে ডিসকাস করায়।
গালি গালাজ আসলে কোনভাবেই ইসলামের কোন অনুসঙ্গ হতে পারে না। একাধিক হাদিস পাবেন যেগুলোতে গালির প্রত্যুত্তরেও গালি দিতে নিরুতসাহিত করা হয়েছে।
কুরআন মাজীদে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, 'ফাবিমা রহমাতিল্লাহি লিনতা লাহুম অলাও কুনতা ফাজ্জান গলীজাল ক্কালবি লান ফাদ্দু- মিন হাউলিক' অর্থ- আর আল্লাহ পাক কৃপা বশত: আপনাকে কোমল অন্তরের অধিকারী করেছেন। বস্তুত: আপনি যদি রূঢ় অাচরনের অধিকারী কঠোর হৃদয় ব্যক্তি হতেন, তারা আপনার পাশ থেকে সরে যেত।
ইদানিংকালে আলেম নামের এক শ্রেনির মিডিয়া নির্ভর ছিন্নমূল ব্যক্তিবর্গকে এই কাজটিতে বেশি পারঙ্গম লক্ষ্য করছি।
এদের কার্যকলাপ এবং কথাবার্তায় অনুমান করতে কষ্ট হয় না, গলাবাজির পেছনে মুসলমানদের প্রায় দেড় হাজার বছর যাবত চলে আসা প্রুফড এবং পরিশুদ্ধ আমলগুলো থেকে তাদের ভেতরে বিভ্রান্তি, সন্দেহ ও সংশয় সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের আমলহীন করে তোলার সূক্ষ্ম একটি উদ্দেশ্য তাদের ভেতরে অনবরত কাজ করে যায়।
আমরা মনে করি, এরা ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করার কেউ নন।
আমাদের লম্বা অতিত ঘেঁটে এদেশে এই জনপদে লক্ষ অলি আউলিয়ার স্মৃতি ধন্য এই মাটিতে হাজার বছর যাবত পীর মাশায়েখ আর অলি আউলিয়াগন দ্বীনি খেদমত যেভাবে আঞ্জাম দিয়ে এসেছেন, আমরা দেখেছি- তাদের মুখের মধুময় বানী শ্রবন করে বিধর্মী পর্যন্ত ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে এসে আশ্রয় গ্রহন করেছেন। এরকম দৃষ্টান্তের অন্ত নেই। কিন্তু এখন দেখছি সম্পূর্ন উল্টো চিত্র। তথাকথিত আধূনিক মুসলিম নামের হাদিস অনলি কিছু লোকের দুর্গন্ধময় বাক্যবান মুসলিম ব্যক্তিকেও আহত করে, তা শ্রবনে অমুসলিম ইসলামে আসবে তো 'বহুত দূর কি বাত,' সাধারন মুসলমানরাই ইসলামকে তাদের জন্য দুর্ভোগের কারন মনে করে বসেন।
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন।
সময় স্বল্পতার কারনে বিস্তারিত বলার ইচ্ছে রেখেই আবারও শুভকামনা জানাচ্ছি এই মুহূর্তে।
ভাল থাকবেন।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আমাকে দোয়ায় সামিল রাখবেন।
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আফনের কথা ঠিক আছে।গালাগালি উচিত নয়।তবে পতিতাদের পতিতা না ডাইকা আর কি নামে ডাকা যাইতে পারে বলবেন কি ? সিনেমা-নাটক পাড়ার অভিনেতা অভিনেত্রীরা হাই ক্লাস পতিতা ছাড়া অন্যকিছু কি ? বড়জোর তাহাদের শিল্পী কাম পতিতা ডাকতে পারেন।অতীতকালে বাঈজীদের অনেক সমাজকল্যাণমূলক কাজের কথা শোনা যায়। তাই বলিয়া তাহাদের সম্মান করিয়া সবাইকে শিখাইতে হইবে যে পতিতাবৃত্তিও অন্যান্য পেশার মতোই একখান পেশা, সম্মান দেখানো উচিত? মানিতে পারিলাম না ভ্রাতা !
আর গালাগালি কখনো কখনো অত্যাবশ্যকীয় হইয়া পরে।ইসলামে একগালে চড় খাইয়া আরেক গাল পাইতা দেওনের শিক্ষা নাই। আল্লাহ , রসূল (স) , শরীয়ত সম্পর্কে পাঁঠাদের ন্যাক্কারজনক মন্তব্য, ধর্মীয় অনুভূতিতে আক্রমণ হজম না করিয়া গালাগালি দিয়া তাহাদের বিচি ফালানোটাই উত্তম মনে হয় ! ভেড়ার চামড়া পড়া শিয়ালদের দৌড়ের উপরই রাখা উচিত।
তবে গালাগালিও একখান আর্ট বটে। ভদ্র সমাজে , চুশীলদের ভাষায় কিভাবে গালি দিতে হয় তাহাও শিখিতে হয় !
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫১
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: রাসূলের সময়েও পতিতালয় ছিল। আমাকে একটা হাদিস দেখান যেখানে পতিতাদের উদ্দেশ্যে তিনি কটূক্তি করেছেন।
আপনাকে মন্তব্য করতেই হবে এমন কোন শর্ত দেয়া আছে? আপনাকে কে এই মাতবর বানিয়েছে? ওদের ব্যপারে ইগনোর করাটা খুব কঠিন?
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: দারুণ জিনিস তুলে ধরেছেন। অনেক ভালো লাগলো, আমাদের সমাজ টা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: জ্বি, নষ্ট সমাজের উদাহরন উপর নিচের কিছু মন্তব্য পড়লেই পাবেন।
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার তুলনাটা ঠিক হল না। ইসলাম আর সিনেমার নায়িকা! আর পতিতা কেন বলে সেটাও আপনাকে বুঝিয়ে বলতে হবে না...
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনার জবাব আমি লেখাতেই দিয়েছি, "যেখানে সেই পতিতাকে আল্লাহ এক কুকুরকে পানি খাওয়ানোর জন্য মাফ করে দিতে পারেন, সেখানে তাঁর কর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলার ধৃষ্টতা মানুষ দেখায় কী করে? নিজেকে সে কী মনে করে? মালিকইয়াও মিদ্বিন? কেয়ামত দিবসের বিচারের মালিক?"
ভাল হবার চেষ্টা করুন, আপনারই উপকার হবে।
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বাইরে , আফনের মতন সুশীল মানুষের পোস্টে মন্তব্য কইরা কবিরা গোনাহ হইয়া গিয়াছে! মুছিয়া দিয়েন ভাইডি। ম্যাংগো পিপলের মাতবর হওয়াও কবিরা গোনাহ !
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রাসূলের সময়েও পতিতালয় ছিল। আমাকে একটা হাদিস দেখান যেখানে পতিতাদের উদ্দেশ্যে তিনি কটূক্তি করেছেন।
ছিঃছিঃ এই মানসিকতা ...
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৩৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: +
বিষয় বস্তু ভাল