নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহই আল্টিমেট ক্ষমতাধর, যে যাই করে ফেলুক না কেন, তাঁর কৌশলের কাছে হারতেই হবে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪১

আমার দাদা বদলি হয়ে গিয়েছিলেন চিটাগং, সেখানেই রিটায়ার করেছেন, সেখানেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। চিটাগংয়ে আমার বাবা মায়ের বিয়ে হয়েছে, আমাদের তিন ভাইবোনেরই জন্ম একই শহরে। আদি নিবাস সিলেট হলেও তিরিশ পঁয়ত্রিশ বছর ধরে আমাদের পরিবার সেই শহরে ছিল। জন্মভূমির প্রতি টান মানুষের মজ্জাগত। জন্মভূমির বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়ার চেয়ে সুখের কোন অনুভূতি পৃথিবীতে নেই। কাজেই চিটাগং শহরটা আমাদের কাছে কী ছিল সেটা লিখে বোঝানো সম্ভব না।
আমার বাবার বেরসিক বস বাবাকে প্রমোশন দিয়ে বদলি করে দিলেন সিলেট। সিলেট শহরের (বর্তমান সিলেট বিভাগ এবং সাথে কুমিল্লা) পুরো অঞ্চলের দায়িত্ব বাবার হাতে - খুবই ভাল প্রস্তাব। কিন্তু চিটাগং ছাড়তে হবে বলে দুঃখে প্রাণ ফেটে গেল। আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব ছেড়ে চলে যেতে হবে নতুন জায়গায় - কিভাবে মেনে নেয়া সম্ভব? প্রমোশন-ফ্রমোশনের গুষ্ঠি কিলাই। আব্বুর বস তখন আমাদের চোখে হিন্দি ফিল্মের ভিলেন অমরিশপুরির চেয়েও খারাপ কেউ।
চলে এলাম সিলেট। অ্যাডজাস্ট করতে কিছুটা সময় গিয়েছে - কিন্তু আমরা ঠিকই ঘুলেমিলে গেলাম। একটা সময়ে এমন হলো যে সিলেট ছেড়েই আর যেতে ইচ্ছে করতো না।
তবুও পড়ালেখার প্রয়োজনে যেতে হলো ঢাকা, এবং তারপরে অ্যামেরিকা।
একটার পরে একটা শহরে ঠিকানা বদলেছি। জলে ভাসমান শ্যাওলার মতন, শেকড় গজাতে দেইনি। স্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে, আমরাও গা এলিয়ে ভেসেছি। আশা করি এখন ডালাস শহরে শেকড় গজিয়েছে। আমার বোনের যেমন সিডনিতে। কিন্তু ভবিষ্যতের কথা কেই বা কবে নিশ্চিত করে বলতে পেরেছে?
কেন এই ভূমিকা টানলাম সেটা এখন বলি।
ইসলামিক বিশ্বাস মতে মানুষের জীবনের কয়েকটা ধাপ আছে। জন্মের আগের একটা, জন্মের পরে পৃথিবীতে একটা এবং মৃত্যুর পরে আরেকটা। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সব জীবনই সাধারণ ভাষায় ভাসমান শ্যাওলার মতন, কাব্যিক ভাষায় মুসাফিরের মতন, যাতে স্থায়ী হবার কোন অবকাশ নেই। মৃত্যুর পরের জীবনটাই বরং স্থায়ী। কেউ বিশ্বাস করুক অথবা না করুক, মরতে তাঁকে হবেই। কাজেই "মানব জীবন স্থায়ী" এই দাবি কেউই করতে পারবে না।
এখন আসি মূল বক্তব্যে, এক্সট্রা এটেনশন দিন প্লিজ।
আমার বাবার চাকরির বদলি এবং আমাদের নিজেদের পড়ালেখার সুবাদে আমাদের এক শহর থেকে আরেক শহরে গিয়ে জীবন পাল্টাতে হয়েছে। যে বস আমার বাবাকে প্রমোশন দিয়েছিলেন, তিনি জানতেন সেটাই আমাদের জন্য ভাল হবে। আমাদের বাবা মা আমাদের ঢাকা এবং অ্যামেরিকা পাঠিয়েছেন এই জেনে যে সেটাই আমাদের জন্য ভাল হবে।
ঠিক তেমনি, ইসলামী বিশ্বাসে, মানুষের মৃত্যুটাও এইরকমই জীবনের পর্যায় পরিবর্তন। যিনি পুরো বিশ্বজগৎ নিয়ন্ত্রণ করেন, তিনি ভাল জানেন, কে কোন "পর্যায়ে" ভাল থাকবে। মৃত্যুটা আর কিছুই না, বদলির নোটিস পেয়ে শহর পরিবর্তন। এবং সুখের কথা, আমরা সবাই একই শহরেই যাচ্ছি - কেউ আগে, কেউ পরে।
এই পর্যন্ত সব ঠিক আছে?
এইবার আলোচনা আরেকটু ভারী করা যাক।
সিরিয়া, ফিলিস্তিন এবং মধ্যপ্রাচ্যে কী হচ্ছে তা আমরা সবাই কম বেশি জানি। কেউ সিম্প্যাথেটিক, কেউ সেনসিটিভ, কেউ আবার খুউব খুশি।
আমি আবার শিশুদের কান্না সহ্য করতে পারিনা। নিজের ছেলে এবং ভাগ্না ভাগ্নি ভাতিজা ভাতিজি আছে বলেই হয়তো। অথবা স্রেফ মানুষ হিসেবেও হতে পারে। তা আমি যখন দেখি কোন শিশুর মরদেহ সমুদ্র সৈকতে আছড়ে পরে, কিংবা কোন শিশু মৃত্যুর আগে মুহূর্তে বলে, "আমি আল্লাহকে গিয়ে সব বলে দেব (বিচার দেব)" কিংবা বোমায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ি থেকে পরিবারের একমাত্র জীবিত শিশুটি সবাইকে হারিয়ে নির্বাক হয়ে এম্বুলেন্সে বসে থাকে, আমার চোখ ফেটে পানি আসে। শুনেছি ইয়ামেন অঞ্চলে গত এক দুই বছরে পাঁচ লাখেরও বেশি শিশু এতিম হয়ে গেছে। এটি শুধুমাত্র ইয়েমেনের হিসেব। বাকিদের খবর জানিনা।
ফিলিস্তিনে ইজরায়েলি আগ্রাসনে অনেকেই শিহরিত হয়ে যান। একবারতো একজন আমাকে জিজ্ঞেসই করে বসলেন, "আল্লাহ যদি থেকেই থাকেন, তাহলে এখন তিনি কোথায়?"
আরেকবার এক বিদেশী লিখেছিলেন, "আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করিনা, কিন্তু I wish, যদি ঈশ্বর থাকতো!"
মানুষ তখন একটাই জবাব দেয়, "এটি একটি পরীক্ষা। ধৈর্য্য ধরে পরীক্ষা দিয়ে যেতে হবে। কোন অবস্থাতেই ফেল করা যাবেনা।"
টেকনিক্যালি উত্তরটা ভুল না। আল্লাহ কুরআনে বলেই দিয়েছেন আমাদের প্রতিনিয়ত পরীক্ষা নিতে থাকবেন তিনি। কোন কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা নিবেন সেটাও বলা আছে। মৃত্যুর মধ্য দিয়েই ছুটির ঘন্টা বাজবে। তারপরে আল্টিমেট রেজাল্ট ঘোষণার দিনতো আছেই।
তবে এই বিষয়ে শুধু আল্লাহর উপর দায়িত্ব ছেড়ে হাত ধুয়ে ফেলাটাও ঠিক না। আসলেই কী এটি এমনি এমনিই ঘটছে? আমাদের কোনই দোষ নেই?
সুরাহ আল ইমরানে একশো তিন নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, "আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে (Rope, দড়ি) সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।...."
আমরা কী আসলেই তাই করছি? আমি শিয়া, ও সুন্নি, ও সালাফি, সে আগডুম বাগডুম ইত্যাদি নানা ভাগে ভাগ হয়ে গেছি।
নবীজি (সঃ) বলেছেন, "তোমাদের হতে হবে এক দেহের মতন। কোন অঙ্গ ব্যথা পেলে তোমরা যেমন সারা দেহে ব্যথা অনুভব করো, তেমনি বিশ্বের যেকোন প্রান্তে যে কোন মুসলিমের কষ্টে তোমরা ব্যথিত হবে।"
আমরা কী করছি? নিজেরাই নিজেদের কেটে কুটে শেষ করে দিচ্ছি।
একাত্তুরে আমাদের কোন মঙ্গলগ্রহের বাসিন্দা এসে মারেনি, আমাদের "মুসলিম ভাইয়েরাই" আমাদের মা বাবা ভাই বোনদের মেরে শেষ করে দিয়েছে। কতটা পৈশাচিক আচরণ করেছিল সেটা জানতে কিছু সার্ভাইভারের সাথে কথোপকথনই যথেষ্ট।
মিডল ইস্টেও তাই ঘটেছে। ইরাক ইরান যুদ্ধের স্মৃতি কয়জনের মনে আছে? সাদ্দাম হোসেনের কুয়েত দখল? এই ইরাকীরাই তখন ধরে ধরে কুয়েতিদের মেরেছে।
কিংবা কিছুদিন আগেই আমি আমার পুরানো এক লেখা পোস্ট করেছিলাম। সেখানে সংক্ষেপে লেখা আছে কিভাবে অটোম্যান সাম্রাজ্য এবং মক্কার শেরিফ ক্ষমতার লোভে পরষ্পর মারামারি করে মরেছে, কিভাবে ইজরায়েলের জন্ম হয়েছে।
আল্লাহ ন্যায় বিচারক। তাঁর কাছে সবার সব কৃতকর্মের হিসেব থাকে। তিনি সময় মতন ঠিকই বিচার করেন।
তো যা বলছিলাম - ধরা যাক, আপনাকে আমি এক হাজারবার বললাম পাঁচতলা বাড়ির জানালা দিয়ে নিচে লাফ না দিতে। আপনি তারপরেও দিলেন। এখন হাতপা ভাঙার জন্য আমাকে দায়ী করাটা কতখানি যৌক্তিক?
তেমনি, মধ্যপ্রাচ্যে এবং সারাবিশ্বে যা কিছু ঘটছে - পুরোটাই আমাদের নিজেদের দোষেই হচ্ছে। আমরা নিজেরা প্রতিটা পদক্ষেপে সীমালঙ্ঘন করেছি - ফল ভোগ করছে আমাদের ভাই বোনেরা। আমাদের শিশুরা। এতিম হয়ে মানুষের দয়ার উপর বেঁচে আছে।
তাহলে প্রশ্ন থেকে যায়, তবে কী অত্যাচারীরা পার পেয়ে যাবে?
না। পাবেনা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, যে যাই করুক না কেন, তিনিই আল্টিমেট ক্ষমতাধর। তিনি কোন কৌশলে কিভাবে কী করবেন, সেটা প্রেডিক্ট করা স্রেফ অসম্ভব একটি ব্যাপার।
ইতিহাস থেকেই একটি উদাহরণ দেই।
জেঙ্গিস খানের নাম শুনে নাই এমন লোক পৃথিবীতে নাই। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বসেরা মিলিটারি জেনারেলদের একজন, এবং একই সাথে তাকে পৃথিবীর সর্বকালের সর্ব নৃশংস মানুষদেরও একজন বলা যায়। আতঙ্ককে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে এই লোক মঙ্গোলিয়ার একটি গোত্রকে পুরো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী জাতিতে পরিণত করেছিল। যার সাম্রাজ্য আলেকজান্ডারেরও সাম্রাজ্যের দ্বিগুন ছিল। মানুষের কাটা মাথা দিয়ে এই লোক টাওয়ার বানাতো। শহরের পর শহরে রক্তের গঙ্গা বইয়ে দিত। এই নৃশংসতা দেখে ভিন্ন শহরের লোকেরা যুদ্ধের আগেই অস্ত্র ফেলে দিত। এই লোকটিই মুসলিম পার্সিয়া আক্রমন করে দুই মিলিয়ন মুসলিম মেরে ঘোষণা দিয়েছিল, "আমি ঈশ্বর হতে তোমাদের উপর নাজেল হওয়া গজব!"
এই মঙ্গোলরাই আব্বাসীয় খিলাফত তছনছ করে দিয়েছিল। মুসলিম শহরগুলোতে মুসলিমদের মেরে কেটে একাকার করে তাঁদের সম্পদ লুটপাট করে মসজিদ-লাইব্রেরিতে আগুন দিয়ে একদম যা তা অবস্থা করেছিল। সেই ঢাল তলোয়ারের যুগে কয়েক মিলিয়ন মানুষকে হাতে কেটে সাফ করতে কতখানি নৃশংস হতে হয় সেটা কল্পনা করতেও অনেক শক্তিশালী মস্তিষ্ক লাগে।
"The mongol catastrophe" নিয়ে একটু পড়াশোনা করলেই ধারণা পাবেন।
তা সেই মোঙ্গলদের পরিণতি কী হয়েছিল?
তারা মুসলিম হয়ে গেল।
জ্বি, ইতিহাসে এই প্রথম কোন জাতি অন্য জাতির দখল নিয়ে তাঁদের ধ্বংস করতে করতে তাঁদেরই সভ্যতা, সংস্কৃতি আপন করে নিয়েছিল। এবং এই ইসলামই মঙ্গোলদের জীবনধারা পাল্টে দেয়। মানুষের খুলির টাওয়ার বানানো বাদ দিয়ে তারা চোখধাঁধানো সব মসজিদ-ইমারত বানাতে শুরু করলো। সভ্যতা অন্য একটা মাত্রা পেল তাঁদের দলে পাওয়ায়। এই মঙ্গলদের কারণেই ইসলামিক নেতৃত্ব আরবদের থেকে দখলমুক্ত হয়ে সাধারনের হাতে আসে - সৃষ্টি হয়ে অটোম্যান সাম্রাজ্যের। যদিও দোষ ধরতে গেলে অটোম্যানদের অনেক দোষই ধরা যায় - তবে আজকের বিষয় মঙ্গোলদের পরিণতি।
অবাক লাগেনা? কুরআনের আয়াতটি ঠিক এভাবে মিলে যেতে দেখে? আল্লাহই আল্টিমেট ক্ষমতাধর, যে যাই করে ফেলুক না কেন, তাঁর কৌশলের কাছে হারতেই হবে।
কেবল মূর্খরাই একজনের অপরাধে আরেকজন নিরীহ মানুষের জীবন নেয়ার জন্য উতলা হয়ে উঠে।
ক্রুসেডের ফলে জেরুসালেমের পতন ঘটলে ক্রুসেডাররা জেরুসালেমবাসীর কী হাল করেছিল সেটা ইতিহাসের বইয়ে স্পষ্ট লেখা আছে। গণহত্যা থেকে শুরু করে মানুষের মাংস খাওয়া পর্যন্ত কিছুই বাদ যায়নি।
তারপরে সালাদিন আল আইয়ুবী যখন জেরুসালেম পুনরুদ্ধার করেন, তিনি সবাইকে মাফ করে দিলেন।
তাঁর একজন সঙ্গী বলেছিলেন, "খ্রিষ্টানদের যে গির্জার কারনে জেরুসালেম নিয়ে ওদের এত লোভ, আসুন, আমরা সেটা ভেঙে ঝামেলা মিটিয়ে ফেলি।"
সালাদিনের জবাব ছিল, "আমারও পূর্বে আমার চেয়ে বহুগুন মহান এক ব্যক্তি (উমার (রাঃ)) সুযোগ পেয়েও এই কাজ করেননি। আমি কিভাবে সেই ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার বেয়াদবি করতে পারি?"
আফসোস, বাংলাদেশে অনেককে দেখি অতি চেতনায় চেতিত হয়ে ভায়োলেন্সকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:১১

চৌধুরী ফয়সল বলেছেন: লিখাটি পড়ে খুব ভাল লাগল। মাঝে মাঝে শরীরের লোমগুলোও বেশ শিহরিত হয়েছিল।
চেতনা নিয়ে মাঝে মধ্যে খুব চিল্লা পাল্লা হয়। ঘুমন্ত চেতনা যখন জেগে উঠে তখন দেখা যায় চেতনা কি ও কোন আদর্শের চেতনা অপ্রতিরোদ্ধ!

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ে অনেক ভাল লাগল। লেখার শিরোনামটি বেশি ভাল লেগেছে । এক দম ঠিক বলেছেন,আল্লাহই আল্টিমেট ক্ষমতাধর, যে যাই করে ফেলুক না কেন, তাঁর কৌশলের কাছে হারতেই হবে।
আল্লাহ সবাই সঠিক জ্ঞান দান করুন।

৩| ০৩ রা মে, ২০১৭ রাত ৩:০১

সম্রাট৯০ বলেছেন: বরাবরের মতই মহীয়ানকে (আল্লাহ) নিয়ে মহামুল্যবান মতামত

মঙ্গলে থাকুন মঞ্জুর

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.