নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাদের ভোট দিবেন এবং দিবেন না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৯

কিছুদিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর একটি সাক্ষাৎকার ক্লিপ দেখলাম। সেখানে তিনি তরুণদের কাছে জানতে চাইলেন, তোমরা যদি প্রধানমন্ত্রী হও, তাহলে তোমরা কী করবে?
খুবই ভ্যালিড এবং বুদ্ধিমান প্রশ্ন। এই প্রশ্নের মাধ্যমে সহজেই একটি জরিপ করা হয়ে যায়, তরুণ প্রজন্মের পালসটা জানা যায়।
যে যার মতন উত্তর দিলেন। প্রধানমন্ত্রী এর পরে সেই সব সেক্টরে তাঁর নিজের সরকারের অবদান নিয়ে কথা বললেন। যেমন আমাদের অতি পরিচিত মহসিন ভাই (হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন) বলছিলেন তিনি প্রতিবন্ধীদের জন্য কিছু করতেন, যাতে ওরা স্বনির্ভর হতে পারে।
তখন প্রধানমন্ত্রী লম্বা তালিকা বলে গেলেন তাঁরা কী কী করেছেন। বিশেষ করে অটিজম সচেতনতা তৈরী। ইত্যাদি।
আমি যদি সেখানে উপস্থিত থাকতাম, তাহলে অবশ্যই বলতাম সবার আগে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা। এই একটি বিষয় নিশ্চিত করতে পারলেই দেশের অবস্থা রাতারাতি পাল্টে যাবে। লিখে দিতে পারি।
"দেশের টাকা লুটে ফেলছে সরকারি লোকজন।" - অভিযোগটা নতুন না। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটা সরকারের আমলেই এমনটা ঘটে এসেছে। আমাদের বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনও "লোকে পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি।"
আরেকটা গল্পে পেয়েছিলাম (কতটুক অথেন্টিক জানিনা, তবে সত্য হবার সম্ভাবনা প্রচুর), একবার এক লোক তাঁর কাছে বিশ টাকা চাইলে তিনি উপর তলায় গিয়ে তাঁর কর্মচারীর মাধ্যমে বিশটাকা পাঠিয়ে দেন। কর্মচারী সেই লোকটির হাতে দশ টাকা দিয়ে নিজে দশটাকা মেরে দেয়। এই ঘটনা জানতে পেরে তিনি আফসোস করে বলেন, "যে দেশে উপর তলা থেকে নিচ তলায় আসতে আসতে বিশটাকা অর্ধেকে নেমে যায়, সে দেশের সরকারি টাকা জনগন পর্যন্ত পৌঁছাতে কততে নামে?" (হুবহু এইটা বলেছিলেন কিনা মনে নেই, তবে তাঁর কথার মূল ভাব এইটাই ছিল।)
এখন আমাদের (জনগনের) সমস্যা হচ্ছে, আমরা সবাই "দেশান্ধ" হবার বদলে "দলান্ধ" হয়ে গেছি। আপনি আওয়ামীলীগ সরকারের দুর্বল পয়েন্ট ধরতে গিয়ে অভিযোগ করেন হলমার্ক, বাংলাদেশ ব্যাংক, বা শেয়ার মার্কেট ইত্যাদি হাইলাইট করার চেষ্টা করলেই আপনাকে দলান্ধরা ট্যাগ দেয়া শুরু করবে। আপনাকে জামাত শিবিরের পেইড এজেন্ট বানিয়ে বিগত সরকারের আমলের যাবতীয় দুর্নীতির লিস্ট ধরিয়ে দিয়ে বলবে, "তখন বলেননি কেন?"
এইসব ফাইজলামির উত্তর হতে পারে, "ইয়ে মানে, তখন ফেসবুক ছিল না তাই বলা হয়নি।"
আর যদি সিরিয়াসলি বলতে হয়, তবে বলবো, "আগের সরকার গু খেয়েছে বলে গু খাওয়া জায়েজ হয়ে যাবে?"
ভাই, যদি সত্যিই দেশের জন্য ভাল কিছু চান, নিজের দলের জন্যও ভাল কিছু চান, তাহলে সবার আগে দুর্বলতাগুলো একনলেজ করুন। সাহস করে বলুন, "জ্বি ভাই, এইসব দুর্নীতি আমাদের কলঙ্কিত করেছে। তবে আপনাদের আশ্বস্ত করছি - আমরা অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। ঐ কৃষকের টাকা, ঐ মজুরের টাকা, ঐ দরিদ্র শ্রমজীবীর টাকা মার যেতে দেব না।"
শেখ মুজিবুর রহমানের একটি বিখ্যাত ভাষণে এটাই বলা হয়েছিল। আমরা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার "সাব" হই দেশের টাকায়। এবং দেশের টাকা মানে ঐ ৮০% দরিদ্র জনগোষ্ঠীর টাকা।
একই যুক্তি সাগর রুনি, তনু, ব্লগার, জুলহাস-তনয় বা এইরকম আলোচিত সব হত্যাকাণ্ডের বেলাতেও প্রযোজ্য। এসবকে জাস্টিফাই করতে আপনি যদি ছাত্রলীগের কর্মীদের উপর ব্রাশ ফায়ার, বা শিক্ষক গোপাল মুহুরীর হত্যা টেনে আনেন, তাহলে ভুল। দুইটাই অপরাধ। একটার জাস্টিফিকেশনে অন্যটা না টেনে দুইটারই বিচারের দাবি করুন। অ্যামেরিকায় মার্ডার কেসে সামান্য সিগারেটের ফিল্টার, দোকানের রিসিট বা ইত্যাদি থেকে খুনি ধরে ফেলে। কিন্তু আমাদের দেশে প্রকাশ্য দিবালোকে, শয়ে শয়ে মানুষের সামনে কুপিয়ে হত্যা করা হলেও প্রথমে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তারপর বছরের পর বছর ধরে সেই কেস চলতে থাকে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন, "কারোর বেডরুমতো আমরা পাহারা দিতে পারিনা," অথবা, "আমার ধর্ম নিয়ে উল্টা পাল্টা লিখবে কেন সে?" - তখন হতাশায় কাঁধটা ঝুলে যায়। হ্যা আসলেই কারোর বেডরুম পাহারা দেয়া সম্ভব না। এবং কারোর ধর্ম নিয়ে আক্রমণাত্মক কথা লেখা উচিৎ না। তবে যাই ঘটুক না কেন, আইনকে নিজের হাতে তোলার কোন যুক্তি হতে পারেনা। সেক্ষেত্রে সরকার প্রধানের বয়ান হওয়া উচিৎ ছিল, যা সাহায্য লাগে আমরা দেব, তোমরা দ্রুত কেস সল্ভ করো।
বিদেশেও কিছু কেস আছে বছরের পর বছর ধরে আনসল্ভড থাকে। একে "কোল্ড কেস" বলে। ওদের আলাদা ইউনিটই থাকে এইসব কোল্ড কেসের ব্যাপারে। এমনও কেস সল্ভড হয়েছে যেগুলো পঞ্চাশ বছর আগে ঘটেছিল। খুনি নিজেও বিচারের আশা ছেড়ে দিয়েছিল। ইচ্ছাটা থাকতে হয়। ৭১এর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে কেন? ৭৫ এর ঘাতকদের বিচার হচ্ছে কেন? ইচ্ছেটা ছিল বলেই। বিএনপি কেন নিজেদের ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারটা বাদ দিল? ইচ্ছে নেই বলে। আমাদের কেবল সুষ্ঠু বিচারের ইচ্ছেটা থাকতে হবে। কুপিয়ে হত্যাকারীরা কেন সাহস পায় জনসম্মুখে এইভাবে কুপিয়ে হত্যা করার? কারন তারা জানে, তাদের বিচার হবেনা।
কিছুদিন আগে স্টুডেন্টরা বিদ্রোহ করে রাস্তায় নেমেছিল। তাঁরা অহিংসবাদী ছিল। তাঁরা নিশ্চিত করছিল কেউ লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাতে পারবেনা। মিডিয়ার গাড়ি তাঁরা জব্দ করেছিল। তাঁরা নিশ্চিত করেছিল রংওয়ে দিয়ে কেউ ফাজিলের মতন গাড়ি চালাতে পারবে না। তাঁরা মন্ত্রীর গাড়ি পর্যন্ত ঘুরিয়ে দিয়েছিল। তাঁরা নিশ্চিত করেছিল এম্বুলেন্সকে ভিড়ের রাস্তায় যেন অপেক্ষা করতে না হয়। তাঁরা চমৎকারভাবে রাস্তা বের করে দিচ্ছিল। যৌক্তিক দাবি। কিন্তু কী হলো শেষ পর্যন্ত? লুঙ্গি পড়া লাঠিয়াল বাহিনী পুলিশের সাথে রাস্তায় নেমে ওদের পেটালো। এই এক শাহজাহান খানের হাতে জিম্মি সরকার কিচ্ছু করতে পারলো না। আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত হলে পুলিশ সবার আগে দুর্নীতিবাজ মতলববাজ গডফাদারদের জেলে ঢুকাতো। বাসের নিচে চাপা পড়ে মরতো না কোন শিক্ষার্থী। ছাত্রদেরও রাস্তায় নেমে আসতে হতো না।
তেমনিভাবে খাদ্যে ভেজাল, রাস্তাঘাট বেদখল থেকে শুরু করে কোন কিছু নিয়েই আমাদের চিন্তা থাকতো না। সিলেটের বিছনা কান্দিতে আমাদের বেশ কিছু জমি বেদখল হয়েছে। টাকার হিসাব ধরলে কোটি টাকার উপর দাম। স্থানীয় ক্ষমতাবানরা (দলের নাম বললে আবার ট্যাগ খেতে হবে, তাই বললাম না) কাজটা করেছে। এবং আমরা মোটামুটি ধরেই নিয়েছি ওটা আর উদ্ধার হবেনা। উল্টা উদ্ধার করতে গেলে খুন হবার সম্ভাবনাও আছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এমনটা হবে? এই ব্যাপারে আমাদের দলকানাদের বক্তব্য কী? আমাদের বাবাদের কামাই করা টাকা কষ্টের না?
আমরা যারা বিদেশে থাকি, তাঁরা ঢাকা শহরের ধুলাবালি, বাংলা মোটরের জ্যাম, বাসের ভিড়, গাড়ির হর্ণের আওয়াজ - কোন কিছু নিয়েই কমপ্লেন করিনা। আমরা কেবল যদি আইনের সঠিক প্রয়োগের নিশ্চিয়তা পেতাম, তাহলে অবশ্যই দেশে ফেরত যেতাম। কিসের জন্য এই বিদেশে পড়ে আছি? দুইবেলা ডাল-ভাততো আমার দেশেও খেতে পারি। কিন্তু আমরা যাই না। কষ্ট করে হলেও বিদেশে থাকি। একটাই কারন। এদেশে নিজের কষ্টের জমি বেদখল করে ফেলেনা কেউ। আর যদি করেও, তাহলেও পুলিশ, সরকার, আইন থাকবে আমার পাশে।
নির্বাচনের মৌসুম চলছে। একদলের সাংসদ প্রকাশ্যে নিজের এলাকায় (নাটোর-২) ঘোষণা দিলেন, "নৌকা ছাড়া অন্য কোথাও ভোট দিতে চাইলে কেন্দ্রে যাবার প্রয়োজন নেই। নাহলে দেখে নেব।"
আবার আরেকদল নিজের ইশতেহার থেকে যুদ্ধাপরাধ বিচার কার্যক্রম বাদ দিয়ে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদেরই নমিনেশন দিয়েছে।
বাহ্!
আপনার এলাকায় ভোট দেয়ার সময় দলের উর্দ্ধে গিয়ে মানুষ বুঝে ভোট দেয়ার চেষ্টা করুন। আমার পছন্দ ধানের শীষ, তাই বলে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীকে ভোট দিয়ে দিলাম, এইটা কোন কাজের কথা না। তেমনি, আমার পছন্দ আওয়ামীলীগ, কিন্তু প্রকাশ্যে গুন্ডামি করে বেড়ানো লোককে ভোট দিয়ে দিলে ওর কুকর্মের দায় আমার কাঁধেই বর্তাবে। এই যে শাহজাহান খান মন্ত্রী, কিভাবে হলো? আমার আপনার ভোটেইতো। দুই একটা সিট হারালে আপনার পছন্দের দলের কোন সমস্যা হবেনা। বরং একটি বার্তা তাঁরা পাবেন যে নির্বাচনের সময়ে প্রার্থী নমিনেট করার সময়ে ফাজিল প্রার্থী নমিনেট করা যাবেনা।
আর আপনার দলের যদি অবস্থা এই হয় যে অসংখ্য আসনে অযোগ্য প্রার্থী নমিনেট করে বসেছে, তাহলে আপনার দলটারই সমস্যা - এইটা মেনে নিন।
আর যদি আপনার এলাকায় নৌকা বা ধানের শীষে বা সতন্ত্র হিসেবে দাঁড়ানো একটাও ভাল প্রার্থী না থাকে, তাহলে এইটা আপনার এলাকাবাসীর সমস্যা যে আপনারা সঠিক জনপ্রতিনিধিকে সংসদে পাঠাতে পারছেন না। জনগনের রাজনৈতিক উদাসীনতা অ্যামেরিকার রাজ সিংহাসনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বসিয়েছে। আমরা নিজেদের দেশেও যুগ যুগান্তর ধরে একই ভুল করে আসছি।
বলিউডি উদাহরণ দেই। একটি সিনেমা হিট করাতে হলে অনেককিছু মাথায় রাখতে হয়। একটি ভাল স্ক্রিপ্ট থাকা লাগে, সাথে ভাল ডিরেকশন, তারকাদের ভাল অভিনয়, সংগীত, এডিটিং ইত্যাদি। আর যদি কিছুই না থাকে, তাহলে লাগে একজন সালমান খান। সিনেমা যা তা বানাও - সালমান খান থাকলে সিনেমা হিট। তিন খানের জন্যই ব্যাপারটা প্রযোজ্য ছিল। নাহলে আমিরের ধুম - ৩ কিভাবে চারশো কোটি কামায়?
এখন যুগ পাল্টেছে। সালমানের রেস থ্রি, আমিরের থাগ্স অফ হিন্দুস্তান এবং শাহরুখের জিরোর মুখ থুবড়ে পড়া প্রমান করছে দর্শক এখন চালাক হয়ে গেছে। যা তা বুঝিয়ে দিলেই তাঁরা সোনামুখ করে খাবে না।
আমাদেরও উচিৎ এই ব্যাপারটা মাথায় রাখা। সরকার গঠন করতে চাও? তাহলে আমাদের দাবি মেনে নাও। কারন আমরা পাবলিক, আমাদের ভোটেই তোমরা "মন্ত্রী সাব" "এমপি সাব।"

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:০৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আগেও বলেছি আবারও বলছি,
গণতন্ত্র মুক্তি পাক,
পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুল এসাইনমেন্ট, মুল ফান্ডিংটাই তো জামাতের।
কামাল পরিকল্পিত প্রতারনামুলক ভাবে জামাত প্রতিষ্ঠায় নেমেছেন।
জামাত কয় সিট জিততে পারে?
বড়জোর ১-২ টা, ম্যাক্সিমাম ৩ .. কিন্তু জামাতের জন্য রাখা হল ২৫টা।
কামালের নিজ দলের জন্য মাত্র ৪টা। কামাল নিজে পর্যন্ত দাড়ালেন না।

জামাতের কারনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বড় নেতা মননয়ন পান নি।
মীর নাসির, আলাল , এহেসানুল মিলন, তৈমুর খন্দকার ১০ কোটি দিয়ে মননয়ন কিনতে পারেন নি, দাড়াতেও দেয় নি।
অতচ জামাতের জন্য আগেই রিজার্ভ রাখা ২৫টা।
আমরা কি সোজা বাংলা কিছুই বুঝি না?

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
সহমত।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: পড়লাম ।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: যুক্তিযুক্ত উপস্থাপনা।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.