নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্বাচন, ভোট চুরি ও খোরা যুক্তি

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১

(খুব জাতের কিছু না লিখতে পারলে সাধারণত টুটাফুটা ভাবনা নিজের টাইমলাইনে শেয়ার করি। কালকের ইলেকশন কারচুপির ভাবনা যেমন ছিল। ব্যক্তিগত অভিমত। ইনবক্সে কারোর কারোর সাথে কথপোকথন এবং তার জবাব যদি এড করি, তাহলে লেখাটা পূর্ণতা পায়। একারনেই সবকিছু এক করে গ্রূপে পোস্ট করছি।
প্রথমে শুরু করা যাক, ব্যক্তিগত স্ট্যাটাস দিয়ে। ইনবক্সের প্রতিক্রিয়ায় আসছি তার পরে।)

এমনিতেও দেশের বাইরে থাকি। ভোট দেয়াদেয়ীর যেহেতু কোন সুযোগ নেই, তাই নির্বাচন নিয়ে খুব একটা আগ্রহ ছিল না। জানতাম ক্ষমতাসীন দলই জিতবে। দেশের ইতিহাসে আজ পর্যন্ত এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। তত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আমাদের দেশে এমনি এমনি হয়নি। তাছাড়া আওয়ামীলীগের বিরোধী দলগুলোও তেমন গোছানো ছিল না। বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের ইস্যুতে বিএনপির স্পষ্ট বিরোধিতা, এবং অনেক জামাতির নমিনেশন পাওয়া, অনেক মোটা দাগে তাঁদের ভিলেন বানিয়েছে। ফাইট দিবে কী?
আমি এই আশাও করিনি "অবাধ" "সুষ্ঠু" এবং "নিরপেক্ষ" নির্বাচন হবে। কারন, আমরা "আমরা" বলেই। মাঠ ফাঁকা থাকলেও আমাদের ফাউল করে অভ্যাস কিনা। এখন ক্রিকেটেও যোগ হয়েছে ভ্যালিড ডেলিভারিতে আম্পায়ারের "নো" বল কল। :)
ফেসবুকের কেউ কেউ হয়তো বলবেন ওসব বিরোধী দলের ছড়ানো গুজব। প্রথম আলোর প্রোপাগান্ডা। এডিট করা ভিডিও, শ্যুট করা নাটক।
কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে চিনি এমন অনেক নৌকার সমর্থকদেরই বেশ হতাশ হতে দেখলাম ভোটকেন্দ্রে এইসব চাটুকার ধান্ধাবাজদের ফাজলামি দেখে। তাঁরা যথেষ্ট হতাশ হয়েছেন। তাঁরা বলছেন, অবশ্যই তাঁরা নৌকা ছাড়া আর কাউকে ভোট দিতেন না। জামাতের সাথে হাত মেলানো ধানের শীষকে অবশ্যই নয়। কিন্তু এই ফাজলামির ফলে দলের রেপুটেশনটা নষ্ট নাও করতে পারতো। তাঁরা যে আদর্শে বিশ্বাস করে নৌকার সমর্থন করেন, ভোটকেন্দ্রের আওয়ামীলীগকে সেই আদর্শের ধারেকাছেও খুঁজে পাননি। সময় মতন ব্যবস্থা না নিলে এরাই একেকটা মোস্তাক হবে। আজকে দলের হয়ে অন্যকে কামড়াচ্ছে। কালকে অন্য কারোর কাছ থেকে হাড্ডি পেলে মালিককে কামড়ে বসবে। আমাদের সমস্যা হচ্ছে, আমরা ইতিহাস থেকে কিছুই শিখি না। আফসোস।
তাঁদের কাউকে কাউকে দেখলাম উল্টো সমব্যথী হতে ধানের শীষ বা অন্যান্য প্রতীকের সমর্থকদের প্রতি। নৌকার সমর্থক হয়েও ভোট দিতে পারেননি, ওরা বিপক্ষ দলের সমর্থক। ওদের ক্ষোভ জাস্টিফাইড হবে না কেন?
নির্বাচনের সারমর্ম ফুটে উঠেছে হিরো আলমের উক্তিতে, "আমার মতন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে যদি আওয়ামীলীগের লোকজন ভয় পায়, তাহলেতো ওদের পঁচে মরা উচিৎ।"
বেচারাকে মেরে কেন্দ্র থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। অভিযোগ করার সুযোগ পর্যন্ত পায়নি।
আজকের নির্বাচনের আওয়ামীলীগ "মুক্তিযুদ্ধের চেতনা" ধারণ করেনা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাতো এই না যে নির্বাচনে কারচুপি বা দমন পীড়ন। আমার ধারণা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এই যে নিজের মেয়াদকালে নিজের ভাল কাজের উপর কনফিডেন্স থাকা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, পদ্মা সেতু থেকে শুরু করে ডিজিটাল বাংলাদেশ ইত্যাদি কার্যক্রমের উপর সরকারের কী কোনই কনফিডেন্স ছিল না? নাকি শেয়ার মার্কেট, হলমার্ক, বাংলাদেশ ব্যাংক, শাহজাহান খান ইত্যাদি ব্যাপারে কনফিডেন্স নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল? তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাতো এটাই বলে যে, যে কাজে কনফিডেন্স নড়বড়ে হয়ে যায়, সেই কাজটা কেন করা? সেটা শুধরাতে ব্যবস্থা নাও। কিসের ভয়?
অনেকেই খুশি, প্রিয় দল জেতায়। কিন্তু এইভাবে জেতায় আসলেই কী খুশির কিছু আছে? বিবেকে খচখচানি আসেনা?
বরং শুধু শুধু নির্বাচনের পেছনে কোটি কোটি টাকা নষ্ট না করে ক্ষমতায় থেকে গেলেই হতো। কোনই দরকার ছিল না এই নির্বাচনের। কার বাপের বুকে সাহস আছে সরকার বাহাদুরের বিরুদ্ধে একটা টু শব্দ করবে? লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে পেটানো ছাত্রদের ঘাতো মনে হয় এখনও শুকায় নাই। লুংগিওয়ালাদের এনএসইউ ক্যাম্পাস ভাংচুরের দৃশ্যও কেউ ভুলে নাই। মনে নাই, সেই আন্দোলনের পরেও বহুবার বেপরোয়াভাবে গাড়ি চাপা দিয়ে সড়কে মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল - একটা প্রতিবাদ করেনি কেউ। এইবারও কেউ করতো না।
বাক স্বাধীনতার দেশে থাকিতো। তাই যে কথা দেশে বলতে নেই বলে ফেলি। দেশের ভাই ব্রাদারদের জন্য আফসোস। তাঁদের ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকড অথবা ব্লকড হয়ে যায়।
আমাদের প্রিয় কবি অনির্বাণ সূর্যকান্ত তাঁর কাব্যভাষায় যেভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছেন, সেটা তুলনাহীন।

"আওয়ামী লীগ জিতেছে?

নাহ!
মোটেও না

আপনারা সত্য অস্বীকার যতদিন করবেন ততদিন হারবেন
আপনারা যতদিন চেতনা চিনবেন না ততদিন হারবেন
আপনারা যতদিন ২২ টি মৌলিক অধিকারের জন্য লড়বেন না ততদিন হারবেন
আপনারা যতদিন ধর্মান্ধ ততদিন হারবেন
আপনারা যতদিন আমাকে মালাউন বলবেন ততদিন হারবেন
আপনারা হেরে গেলেও জেতার ভান করে হারবেন

হ্যাঁ আপনারাই
হ্যাঁ আপনারাই হেরে যাবেন কেননা আপনারা গল্প ভালোবাসেন
হ্যাঁ আপনারা হেরে যাবেন কারন আপনারা স্লোগান ও অন্ধকার চেনেন না
হ্যাঁ আপনারা হেরে যাবেন কারন আপনারা হুমায়ুন ও অভিজিতের মৃত্যুতে হাসেন
হ্যাঁ আপনারা হেরে যাবেন কারন দর্শন আপনারা অস্বীকার করেন
হ্যাঁ আপনারা হেরে যাবেন কারন বেশ্যার সাথে শুয়েও তাকে অস্বীকার করেন।

একমাত্র আপনারাই হারবেন কেননা আপনারা মরার আগে বারবার মরেন
বহুবার মরেন।"

১৬.০৯.১৪২৫
অনির্বাণ সূর্যকান্ত

এখন আসা যাক ইনবক্সের কথোপকথনে।
"ভাইয়া, আপনার থেকে এইরকম সুশীলতা আশা করিনাই। কিভাবে আপনি একাত্তরের পরাজিত শক্তির পক্ষে সাফাই গাইলেন?"
ন্যারো মাইন্ডেড (ক্ষীণ মানসিকতার) মানুষদের এই ছোটলোকিপনা আমার কাছে প্রচন্ড বিরক্তিকর লাগে। এক দলের "অন্যায়ের" সমালোচনা করলেই অন্য দলের দালাল বানিয়ে তেড়েফুঁড়ে আসে। আরে গর্ধব, মালিকের অন্যায়ে জিভ বের করে লেজ নাড়ানো অন্য প্রাণীর কাজ, তোমাকে আল্লাহ মানুষ হিসেবে সৃষ্টি করেছেন যাতে তুমি ন্যায় এবং অন্যায়ের পার্থক্য করতে শেখ। এই সহজ বোধশক্তিটাই এদের নেই।
যাক, আমি খুবই মর্মাহত হলাম এই ভাবে যে সে বেচারা আশা করেছিল ভোট কারচুপির ঘটনায় আমি ফূর্তিতে বগল বাজাবো। এই রেপুটেশন আমার? আফসোস।
আমি বললাম, "ভাইয়া, যা অন্যায়, সেটা অন্যায়। যেই করুক না কেন।"
এইবার সে একের পর বাউন্সার, ইয়র্কার ইত্যাদি যা অস্ত্র আছে সব ছুড়ে মারতে শুরু করলো।
"আপনি ভুলে গেলেন ওরা এর ওর ধর্ষণ করেছিল? ২১ আগস্ট বোমা হামলা? পেট্রোল বোমা? সিরিজ বোমা? বাংলা ভাই, জেএমবির সিরিজ বোমা হামলা? অর্থ আত্মসাৎ? বিদেশে অর্থ পাচার? এইটা ঐটা সেইটা? এত কিছুর পরেও আওয়ামীলীগ বলেই ওরা নির্বাচন করার সুযোগ পেয়েছে। অন্যদেশ হলে আস্ত দল নেতা কর্মীসহ আজীবন জেলে পঁচে মরতো।"
নারে ভাই, ভুলি নাই। তবে আমার পয়েন্ট হচ্ছে, ওদের সেসব কুকর্মের উপর বিরক্ত হয়েই দেশের জনগণ আওয়ামীলীগকে সিংহাসনে বসিয়ে ছিল। যাতে ওরা সেসব অন্যায়ের বিচার করতে পারে। দয়া দাক্ষিণ্য দেখাতে নয়। বিএনপির জোট সরকার অন্যায় করেছে? তাহলে বিচার করো। তুমি দয়ার সাগর হয়ে ওদের নির্বাচন করতে দিচ্ছ, আর এতেই সবাইকে খুশি থাকতে বলছো - এইটা কেমন লজিক?
ধর্ষণ আওয়ামীলীগ আমলেও প্রচুর হয়েছে। ডাক্তার সাজিয়ার মৃত্যু কোন যুগে হয়েছিল? তনুর? সংখ্যালঘু নির্যাতন কোন আমলেই কম হয়েছে বলেতো মনে পড়ে না। প্রতি পূজা উৎসবেই খবর আসে মন্ডপ ভাংচুরের। প্রকাশ্যে ব্লগার কুপিয়ে হত্যা করা হলো কার আমলে? রাস্তায়, ফুটপাথে, এমনকি বাড়ির ভিতরে এসে খুন করে গেল। বিচার করো। স্বীকার করো তোমাদের দ্বারাও ভুল হয়েছে। কথা দাও, তোমরা চেষ্টা করবা এইসব ভুল শুধরাতে। স্বীকারই যদি না করো তোমরা ভুল করেছো - শুধরাবা কিভাবে? উল্টা সেটাকে ডিফেন্ড করতে ফালতু লজিক শুরু করো। ওসব যুক্তি দলকানাদের শুনিও প্লিজ।
প্রাইমারি স্কুলের বাচ্চারা এইভাবে দেশ চালালে এই খোঁড়া যুক্তি মানা যায়। এই আধুনিক যুগে, তুমি এক অন্যায় রেফার করে আরেক অন্যায়কে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছো - তুমিতো বিরাট উজবুক হে।
এতিমের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খালেদা জিয়া জেলে। ঠিক আছে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায়ে তারেক জিয়ার যোগসাজসের প্রমান পাওয়া গেছে, আদালত যাবজ্জীবন দিয়েছে। ঠিক আছে।
রাস্তায় বাসের উপর পেট্রোল বোমা ছুড়ে মানুষ পুড়িয়ে মারা হয়েছে। যেহেতু বিএনপির ডাকা হরতাল ছিল, তাই দায় আপনাতেই বিএনপির উপরই বর্তায়। ঠিক আছে।
তাই বলে আওয়ামীলীগের লোকজন শেয়ার মার্কেট লুটে ফেলল। এবং তা ডিফেন্ড করতে আপনি শুরু করলেন বলা ওরা ওটা করেছিল, সেটা করেছিল - আমরাতো মাত্র এইটা করেছি।
অথবা, নির্লজ্জের মতন পুলিশ এবং লুঙ্গিবাহিনী দিয়ে স্টুডেন্ট পেটানোর ঘটনা। বিশ্ববিদ্যালয় ভাংচুর। বাস ড্রাইভারদের বিনা লাইসেন্সে গাড়ি চালাবার মতন অন্যায় ও অপরাধমূলক দাবি মেনে নেয়া, কোন যুক্তিতে জাস্টিফায়েড?
এবং এখন নির্বাচনে কারচুপি ডিফেন্ড করতে একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলা টেনে আনলেন। আরে ভাই, একুশের আগস্টের বিচার ফয়সালা আদালতে হবে - তোমাকে ভোট চুরি করার অধিকার কে দিয়েছে?
নিজেকে যদি সম্মান করতে শেখ, তাহলে ভাই অন্যায়কে অন্যায় বলতে শেখ। ফুল স্টপ।
"আপনি বলতে চান, তারেক জিয়া ক্ষমতায় আসুক এইটা ঠিক?"
"আরে ভাই, তারেক জিয়া অন্যায় করলে সেটা আদালতকে বিচার করবে। তুমি সরকার হয়েছো কিজন্য? একটা অপরাধীর বিচার করতে পারো না, উল্টা সে বা তার লোকজন যেন তোমাদের অপরাধের বিচার করে বদলা নিতে না পারে এই ভয়ে তোমরা নিজেরাই অন্যায় করা শুরু করে দিলে....."
এবং ব্লকড হয়ে গেলাম। :)
সবাইকে হ্যাপি নিউ ইয়ার।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: আমার ধারণা, নির্বাচন শতভাগ স্বচ্ছ হলেও নৌকাই জিততো। শূন্য কলসি নিয়ে ঘরে বসে বিবৃতি দিয়ে পাড়া-মহল্লার নির্বাচনও জেতা যায় না।

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৮

রাফা বলেছেন: একটা দিয়ে আরেকটা জাষ্টিফাই করে নির্বোধরা । ওরা করেছে বলে আমারও অন্যায় করার অধিকার জন্মাতে পারেনা কোন অজুহাতেই।অতি উৎসাহী ও চাটুকারদের কারনে সঠিক কাজটাও বিতর্কিত হয়ে যায়।সেই লেবু আর দুধের সংমিশ্রনের মতই।৯০% স্বচ্ছতা নষ্ট করার জন্য ২/১% নষ্টামিই যথেষ্ট।

ধন্যবাদ,ম.চৌধুরি।ভালো লিখেছেন।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:১৩

কালো যাদুকর বলেছেন: @রাজীব নুর প্রশ্ন? যদি ব্লগ এডমিন ( ধরেন, মনে করি) কোন কারন ছাড়া আমার ব্লগ লিখার আধিকার রহিত করলেন। তাহলে কি এটা ধরে নিতে হবে যে, এ এটা সঠিক কাজ ছিল। আমরা কি উপযুক্ত পরীক্ষা ছাড়াই প্বার্থি বাছাই করতে পারি? ভোট দেয়ার অধিকার কি মানুষের গণতান্ত্রিক আধিকার নয়? কে নির্বাচিত হত সেটা পরের কথা।
“If freedom of speech is taken away, then dumb and silent we may be led, like sheep to the slaughter.”
― George Washington
May be we are waiting to be taken over like GW suspected above.
I usually do not respond or write here, but enjoy reading here. Please correct me if I said anything wrong.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.