নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
ডারউইন সাহেবের "থিওরি অফ ইভোলিউশন" নিয়ে মুসলিমদের মধ্যে একটি মতবাদ প্রচলিত আছে যে "এটি শুধুই একটি থিওরি, কোন প্রমাণিত সত্য (Law) নয়।"
মতবাদটি এই কারণেই জনপ্রিয় কারন বিখ্যাত ইসলামিক স্কলার জাকির নায়েক তাঁর বহু লেকচারে একথাই বলেছেন। তিনি সাথে যুক্ত করে দিয়েছেন, তিনি ডাক্তার, তিনি একজন বিজ্ঞানের ছাত্র - তাই তাঁকে যেন কেউ বিজ্ঞান নিয়ে ভুলভাল না বুঝাতে আসে।
আমি বুঝতে পারছি ড. জাকির নায়েক কেন এই কথা বলছেন। কারন, এটিই একমাত্র থিওরি যা কুরআনের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক (আসলেই কি তাই?)। কুরআনে আল্লাহ স্পষ্ট করে বলেছেন, তিনি আদমকে (আঃ) সৃষ্টি করেছেন, কোন বাবা মা ছাড়াই। থিওরি অফ ইভোলিউশন সত্য হলে আদমের সৃষ্টি আপনাতেই হওয়া সম্ভব না। আবার, আল্লাহ কুরআনে "ভুল" বলেছেন বললে সে আর মুসলিম থাকবে না, কাফের (যার মানে অবিশ্বাসী) হয়ে যাবে। ইসলাম ধর্মের প্রধান শর্ত হচ্ছে, আল্লাহকে কখনই কোন অবস্থাতেই অবিশ্বাস করা যাবেনা। এবং রাসূল যা বলেছেন, যা নির্দেশ করেছেন, সেটাও পালন করতে হবে। এর বেশিও করা যাবেনা, কম করলে অবশ্যই ক্ষমা চাইতে হবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, বিজ্ঞানের প্রমাণিত সত্য বিশ্বাস করবো? নাকি ধর্মের বিশ্বাস?
তাই ড. জাকির নায়েক ধর্মের প্রতি বায়াসড হয়ে থিওরি অফ ইভোলিউশনকে উড়িয়ে দিয়েছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, আসলেই কী এটি স্রেফ একটি থিওরি?
না। অনেকেই হয়তো শুনলে অবাক হবেন, কিন্তু এটি ল অফ গ্র্যাভিটির মতন প্রমাণিত সত্য। একে অবিশ্বাস করার কোনই উপায় নেই। লাখ লাখ বছর আগের মানুষের হাড়, কংকাল, গুহা চিত্রকর্ম ইত্যাদি থেকে অনায়াসে বয়স বলা সম্ভব। "বাইবেল বা তাওরাতের ছয় হাজার বছর বয়ষ্ক পৃথিবী থিওরি" এখানেই মাত খায়। কুরআনে অবশ্য কোন টাইমফ্রেম নির্দিষ্ট নেই। পৃথিবীর বয়স কত বিলিয়ন বছর, তা নিয়ে কুরআনে আলোচনা হয়নি। কারন, ওটার প্রয়োজন নেই।
এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআন কী ইভোলিউশন থিওরি অস্বীকার করে?
না, করেনা। এটিও অনেকে শুনে অবাক হচ্ছেন নিশ্চই। সূরা আম্বিয়ার তিরিশ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, "প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম।"
কথা হচ্ছে, ইসলামের কোথাওই বলা হয়নি এক প্রাণী অন্য প্রাণী থেকে ইভল্ভড হতে হতে সৃষ্টি হয়নি। উল্টো স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে পানির থেকেই "সব" প্রাণীর সৃষ্টি।
তাহলে আদম (আঃ)?
হ্যা, শুধুমাত্র এক্সেপশন আদম (আঃ)। কুরআনে বহুবার আল্লাহ বলেছেন আদমের (আঃ) সৃষ্টি কিভাবে হয়েছে। কোন বাবা মা ছাড়াই।
এখন আদম (আঃ) সৃষ্টির ঘটনা সম্পর্কে কুরআন কী বলে? একটু জানা যাক।
শুরুতেই, সূরা বাকারার তিরিশ নম্বর আয়াতটি ভাল করে পড়া যাক।
যখন আল্লাহ ফেরেশতাদের জানালেন, তিনি পৃথিবীতে একজন "প্রতিনিধি" বানাতে যাচ্ছেন, তখন ফেরেশতারা বলল, তাঁর ইবাদতের জন্য তাঁরাইতো যথেষ্ট। শুধু শুধু প্রতিনিধির কী প্রয়োজন? যারা পৃথিবীতে "দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে!"
প্রথমেই "প্রতিনিধি" শব্দটা লক্ষ্য করুন। প্রতিনিধি কাদের কাছে পাঠানো হয়? জঙ্গলে গাছ পালাদের কাছে নিশ্চই নয়। প্রতিনিধি পাঠানো হয় মনুষ্য জনপদের কাছে।
এই পয়েন্টে এখুনি ফিরছি, তবে তারও আগে শেষের অংশটা ক্লিয়ার করা জরুরি। ওটাতেই আসল প্যাঁচ।
ফেরেশতারা স্পষ্ট বাঁধা দিচ্ছেন, মানুষ পৃথিবীতে গিয়ে দাঙ্গা হাঙ্গামা রক্তপাত ঘটাবে। এই কনফিডেন্স তাঁরা পাচ্ছে কিভাবে? তাঁরাতো ভবিষ্যৎদ্রষ্টা নয়। মানুষ কী সেটাই তাঁদের জানার কথা নয়। তার মানে তাঁদের সামনে স্পষ্ট উদাহরণ আছে যারা এই কাজ করে, যাদের কর্মকান্ডে তাঁরা ভালভাবেই অবগত। তাই তাঁরা আল্লাহর সবচেয়ে অনুগত প্রাণী হওয়া সত্বেও মানুষ তৈরির সময়ে আপত্তি জানালো। ইবলিসও কিন্তু তখন পর্যন্ত নীরব।
ইসলামের অনেক বড় বড় স্কলার (বলতে গেলে সবাই) বলে থাকেন, এইটা (রক্তপাত ঘটানো প্রাণী) আসলে ফেরেশতারা জ্বিনদের রেফার করছেন। তাঁদের থিওরি, মানুষের আগে পৃথিবীতে জ্বিন জাতি বাস করতো, তারা দাঙ্গা হাঙ্গামা করতো, তাই ওদের দেখেই ফেরেস্তারা ধারণা করছেন মানুষও তেমনই হবে।
ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হচ্ছে, থিওরিটা কিন্তু আল্লাহ বা রাসূল (সঃ) থেকে আসেনি। এসেছে ইব্ন আব্বাস (রাঃ) নামের অতি বিখ্যাত সাহাবী থেকে। এবং এই কথা আমাদের ধর্মের জন্য সত্য যে সাহাবীদের মতের সাথে ১০০% মতের মিল না থাকলেও চলবে। যদি কথাটা আল্লাহ বা নবী (সঃ) বলতেন, তাহলে কথা এখানেই শেষ হয়ে যেত।
তাছাড়া এই থিওরিটা একই সূরার ৩৬ নম্বর আয়াতে গিয়েই ধাক্কা খায় যেখানে আল্লাহ আদম, হাওয়া এবং ইবলিশ সবাইকেই পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেন এবং বলেন, "তোমরা নেমে যাও। তোমরা পরস্পর একে অপরের শক্র হবে এবং তোমাদেরকে সেখানে কিছুকাল অবস্থান করতে হবে ও লাভ সংগ্রহ করতে হবে।"
মানে মানুষ এবং জ্বিন একই সময়েই পৃথিবীতে এসেছেন।
তারমানে মানুষের মতন বা কাছাকাছি কোন প্রাণীর তখন পৃথিবীতে বিচরণ ছিল। যারা দাঙ্গা করতো, রক্তপাত ঘটাতো। ব্যাপারটা কী make sense করে?
যাই হোক - কথা হচ্ছিল থিওরি অফ ইভোল্যুশন নিয়ে।
ইভোল্যুশন থিওরি অনুযায়ী ইরেক্টাস এবং নিয়ান্ডারথাল হয়ে তারপরে সেপিয়েন্স পর্যায়ে মানুষ পৌঁছেছে। এর আগে ফুড চেইনের নিচের দিকে অবস্থান করতো মানুষের পূর্বপুরুষ। আগুনের আবিষ্কার এবং নিয়ন্ত্রণ মানুষকে অসীম ক্ষমতা দান করে। এবং প্রায় সত্তুর হাজার বছর আগে, হঠাৎ করেই সেপিয়েন্সদের বুদ্ধিবৃত্তিতে বৈপ্লাবিক পরিবর্তন আসায় তাঁরা রাতারাতি ফুড চেইনের উপরে চলে আসেন। এখনও গবেষণা চলছে, হঠাৎ এই বুদ্ধিবিপ্লবের কারন কী ছিল। এখনও আধুনিক বিজ্ঞান জানেনা কিভাবে মানুষ হঠাৎ করেই এত বুদ্ধিমান হলো।
যাই হোক, মানুষ এরপরই শুরু করে ধ্বংস যজ্ঞ। মাইলের পর মাইল বনাঞ্চল পুড়িয়ে দিতে থাকে, ইচ্ছেমতন পশু শিকার করতে থাকে। যা আমরা এখনও চালিয়ে যাচ্ছি। বিজ্ঞানীদের মতবাদ অনুযায়ী, বাঘ সিংহ বা অন্যান্য প্রাণীরা লাখ লাখ বছর ধরে ইভল্ভড হতে হতে খাদ্য শৃঙ্খলের উপরে যাওয়ায় তারা এই ধ্বংস যজ্ঞ চালায় নি। মানুষ করেছে, কারন এই ক্ষমতা সে হঠাৎ করেই পেয়েছে। নতুন পয়সার লোকের ফুটানি যেমন বেশি, ব্যাপারটা তাই।
কুরআনের ইন্টারেস্টিং আয়াত হচ্ছে, আদমকে (আঃ) বিভিন্ন বস্তুর নাম শেখানো হয়েছিল, যা ফেরেস্তারা জানতেন না। অতঃপর ফেরেস্তারা তাঁর জ্ঞানের পরিচয় পেয়ে আল্লাহর নির্দেশে সিজদাহ দেয়। বিষয়টা মাথায় রাখুন, "আদমের জ্ঞান।" এইবার মেলান, হঠাৎ করেই সেপিয়েন্সদের বুদ্ধিমান হয়ে ওঠা। খাদ্য শৃঙ্খলের তলানি থেকে একদম উপরে উঠে আসা। পুরো পৃথিবীকে নিজের করে নেয়া।
যোগসূত্র আছে? আমার কাছেতো মনে হয় আছে। আপনি নাস্তিক হলে বলবেন না নেই। জাকির নায়েকের মতন বলবেন, "Its just a theory brother." আর আপনি যদি বিজ্ঞানমনষ্ক হন, তবে অবশ্যই এই বিষয়টা নিয়ে ঘাটাঘাটি শুরু করবেন। উড়িয়ে দিতে পারবেন না।
কেউ কেউ আমাকে ইনবক্সে জিজ্ঞেস করেন, ভাই থিওরি অফ ইভোলিউশন নিয়ে আপনার ধারণা কী?
তাঁরা ভাল করেই জানেন আমি আস্তিক। এবং এখানে একটা প্যাঁচে ফেলার মতন সিচ্যুয়েশন তৈরী আছে।
উত্তরে বলি, বিজ্ঞান যা প্রমান করেছে - অস্বীকার করবো কিভাবে? তবে কুরআনেও যা বলা হয়েছে - সেটাওতো অস্বীকার করার প্রশ্নই উঠেনা।
তাহলে একজন মুসলিমকে কী করতে হবে? "It is just a theory brother" বলে উড়িয়ে না দিয়ে বরং আরও গভীরভাবে পড়াশোনা করতে হবে। আরও বিস্তারিত গবেষণা করতে হবে। আপনাকে প্রমান করতেই হবে যে পৃথিবীর সব প্রাণী ইভল্ভড হয়েছে, কেবল ব্যতিক্রম মানুষ। তাঁর সৃষ্টি আদম (আঃ) থেকে এবং তারপর আমরাও বিবর্তিত হয়েছি। ঠিক এই কারণেই আফ্রিকান ভাইয়ের সাথে আমার চেহারার এত অমিল। আমেরিকান ভাইয়ের ত্বকের সাথে চীনা ভাইয়ের এত অমিল।
মুসলিম হলে, পড়াশোনা করুন। কারন সেটাই আপনাকে আপনার পালনকর্তা নির্দেশ দিয়েছেন। "পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন। ....পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু, যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন, শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।" সূরা আলাকের এই আয়াতগুলো জানেনা এমন কোন মুসলিম নেই। কিন্তু এই আয়াতগুলো মেনে চলে, এমন মুসলিম পাওয়া কঠিন।
মনে রাখবেন, ইসলামের সাথে বিজ্ঞানের কোনই দ্বন্দ্ব নেই। শুধু শুধু এককে অপরের শত্রু বানিয়ে বিজ্ঞান চর্চা থেকে বিরত হবেন না। তাহলে নিজেরই ক্ষতি হবে বেশি।
কুরআন কোন বিজ্ঞান গ্রন্থ নয়, বিজ্ঞানের বিরোধী বইও নয়। ইসলাম আপনাকে শেখাচ্ছে আপনি বিজ্ঞান শিখে কী করবেন সেটা। আনবিক শক্তির কোন ফর্মুলা কুরআনে সন্ধান করা মূর্খামি, কিন্তু সেই শক্তির জ্ঞান লাভ করে সেটা কি মানব কল্যানে ব্যয় করবেন, নাকি বোমা তৈরিতে, সেটা কুরআন আপনাকে নির্দেশ দিবে। বুঝতে পারছেন? তাই শেল্ফ থেকে কুরআন নামিয়ে চুমা দিয়ে আবার শেল্ফে তুলে না রেখে আল্লাহর ওয়াস্তে একটু খুলে পড়ুন।
আর অন্য কারোর কোন কিছু আবিষ্কারের পরে "কুরআন হাদিসে আছে" বলে প্রাইড নেয়ার আগে আফসোস করুন, নিজে কেন সেটা আগে খুঁজে পাননি।
উপরের কথাগুলো আমার নিজের মতবাদ। মানলে মানুন, না মানলে নেই। আমি বায়োলজি মেজর না, হলে আরও সুন্দর সুন্দর টার্ম বলে হয়তোবা লেখাকে আরও ভারী করতে পারতাম।
আমি ইসলামিক স্কলারও না। হলে হয়তো আরও শক্তিশালী দালিলিক প্রমান দিয়ে, আরবি লিখে অনেক দীর্ঘ রচনা লিখতে পারতাম।
আমি অতি সাধারণ মানুষ, সাধারণ ও সহজ ভাষায় লিখেছি।
কুরআনের যে রেফারেন্স দিলাম, সেটা ১৪০০ বছর ধরেই অপরিবর্তিত আছে। এমন না যে একেকটা থিওরি আসে, আর আমরা কুরআন পাল্টে ফেলি। কুরআনের এটাই আসল সৌন্দর্য্য। ১৪০০ বছর পরেও তা একই থাকবে।
আর হ্যা, থিওরি অফ ইভোলিউশনে যদি আপনি প্রমান করতে পারেন যে মানুষ ব্যতিক্রম, তবে বিজ্ঞান মনষ্ক ব্যক্তি অবশ্যই আপনার থিওরি গ্রহণ করবেন। তিনি কিন্তু আপনাকে just a theory বলে উড়িয়ে দিবেন না।
কাজেই, আপনারও এই থিওরি উড়িয়ে দেয়া উচিৎ না।
না জানা থাকলে চুপ থাকুন, পড়াশোনা করুন, চিন্তা ভাবনা করুন। তবু উল্টাপাল্টা কিছু বলবেন না। নাহলে না বুঝেই অনেকে আপনার ধর্ম নিয়ে হাসিমজাক করবে। ওরা ইসলামকে নিয়ে তামাশা করার আগে তিরিশ পারা কুরআনের একটা পৃষ্ঠাও কিন্তু উল্টে দেখেনা। এই সুযোগটা আপনিই ওদের দিচ্ছেন।
সবশেষে সূরা ইয়াসিনের সেই ব্যক্তির মতন বলি, "আহারে, আমার সম্প্রদায়! যদি তাঁরা জানতো!"
এবং সূরা ত্বাহার অতি প্রিয় লাইন, যা ছোটবেলা থেকে এখনও প্রতিদিন আমি আওড়াই, "রাব্বি জিদনি ইলমা - হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।"
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: না ভাই, ধর্ম কখনই জীবনের আনন্দ কেড়ে নিতে চায় না। ক্ষতিকর আনন্দে বাঁধা (ড্রাগ সেবন, ব্যাভিচার ইত্যাদি) দিয়ে লাভজনক আনন্দে (পরিবারের সাথে সময় কাটানো, সুস্থ বিনোদন ইত্যাদি) ফোকাস করাতে চায়।
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৪
ডাব্বা বলেছেন: ভাল লাগল পড়ে।
প্রতিনিধির ব্যাপারটা এভাবে দেখুন-
আমি বললাম যে বুধ গ্রহে আমার প্রতিনিধি পাঠাব, আমার representative. আমি পাঠালাম করিম, রহিম, সখিনা, ও জরিনা নামের চারজন নারী পুরুষ। তারা সেখানে বংশবৃদ্ধি করল। সেই জনগোস্ঠী পরবর্তীতে হানাহানিতে লিপ্ত হোল।
এটা কি sense make করে?
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞান আমাদের জীবনকে সহজ করেছে। ধর্ম জীবনের আনন্দ কেড়ে নিতে চায়।