নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু হলেই বিদেশে চিকিৎসা

০৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৫২

আমার বাবার যখন স্পাইনাল কর্ডে সমস্যা দেখা দিল, তখনও এই রোগটা দেশের চিকিৎসক মহলে অতটা পরিচিত নয়। সহজ ভাষায় মেরুদন্ড ক্ষয় হয়ে যাচ্ছিল। বুকের ডান দিকে ব্যথা করতো, সাথে পিঠে অসম্ভব ব্যথা। হার্টের সমস্যার উপসর্গের সাথে মিল থাকায় সিলেটের কিছু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রায় দিলেন তাঁর হার্টে সমস্যা।
তাঁরা কিছু ওষুধ প্রেস্ক্রাইব করলেন। কাজ না হওয়ায় ওষুধের ডোজের পরিমান বাড়ানো হলো। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে এক রাতে আমরা ভেবেছিলাম আব্বু বুঝিবা সকালের সূর্য দেখতে পারবেন না।
সুচিকিৎসা পেতে ঢাকায় গেলেন। আমরা দেশের অন্যান্য অঞ্চলের লোকেরা সবাই তাই করি।
ডাক্তার প্রথমেই জিজ্ঞেস করেন এর আগে কোন ডাক্তার দেখিয়েছিলেন?
আব্বু ওসমানী মেডিক্যাল কলেজের প্রফেসর সাহেবের নাম বলেন। ঢাকার ডাক্তার রিপোর্ট দেখেন, তিনি বলেন, "যার কাছে গিয়েছিলেন তিনিতো নমস্য। তাঁর ভুল হবার সম্ভাবনা নেই। তাঁর উপর ভরসা রাখতে পারেন।"
ডাক্তার বদল হয়। কিন্তু তাঁদের মত বদল হয় না। আব্বুর পরিস্থিতির অবনতি ঘটে।
একটা সময়ে আত্মীয়স্বজন বোঝাতে থাকেন, নিশ্চই কেউ কালো জাদু করেছে। নাহলে ডাক্তারি চিকিৎসায় কাজ হবেনা কেন?
তান্ত্রিকের খোঁজ নিয়ে আসেন কেউ। কেউ আনেন পীরের খোঁজ। গণকেরও সন্ধান দেন কেউ কেউ।
পীর চায় দুধ সাদা ধবধবে জোড়া কবুতর, তান্ত্রিক চায় কবরের মাটি। গণক বলেন, "নীলা পাথর" নিন। খুবই পাওয়ারফুল! ইন শা আল্লাহ, সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।"
আব্বু হাল ছেড়ে দেন। ধরেই নেন তাঁকে মৃত্যু রোগে ধরেছে। যেকোন সময়ে তিনি মারা যাবেন।
আমরা তখনও সব ভাইবোন ছোট। স্কুলে পড়ি। বাবা মারা গেলে নিশ্চিত পথে বসে যাব। সেই চিন্তায় তিনি কাঁদেন। নামাজে বসে আল্লাহর কাছে আরও কিছুটা সময় চান।
আমাদের পারিবারিক জীবনে তখন চলছে ভয়াবহ দুঃসময়।
অবশেষে আল্লাহ তাঁর ডাকে সাড়া দিলেন।
নিতান্তই দৈবক্রমে আমার ফুপাতো ভাই তারেকের চোখের চিকিৎসার জন্য তাঁর ভারতে যাওয়া হয়। অতি সূক্ষ্ম পরিকল্পনাকারী পরিকল্পনায় আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
মাদ্রাজ তখন নতুন নতুন চেন্নাই হয়েছে। আমরা তখনও মাদ্রাজই ডাকি।
আমার ফুপুর জোরাজুরিতে আব্বু সেখানকার ডাক্তারের সাথে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে পরীক্ষা করান। যদি ভুল না হয়ে থাকি, তবে তাঁর চিকিৎসকের নাম ছিল ডক্টর দেবী শেঠি। তখনও যিনি লেজেন্ড হয়ে উঠেননি। তবে সেপথেই এগুচ্ছিলেন।
লোকটা দুই মিনিট কথা শুনেই বলে দিয়েছিলেন "আপনার সমস্যা হার্টে না, আপনি নিউরোলজিস্টের সাথে দেখা করুন।"
আব্বু বিন্দুমাত্র কনভিন্সড ছিলেন না। তারপরেও গেলেন নিওরো বিশেষজ্ঞের সাথে দেখা করতে। তাঁকে এমআরআই মেশিনের ভেতর ঢুকানো হয়। তখন পর্যন্ত দেশে খুব বেশি হলে দুই চারটা MRI মেশিন ছিল, সবার দেখার সৌভাগ্য(?) হতো না।
যাই হোক, আব্বুর চিকিৎসা শুরু হলো। ওষুধ দিল, এবং বললো ছয়মাসের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হলে সার্জারি লাগবে।
আব্বু জিজ্ঞেস করলো, "সার্জারি কিভাবে করবেন?"
ডাক্তার খুবই নির্বিকারভাবে বললেন, "আপনার গলা কেটে কোমর থেকে হাড় কেটে আমরা স্পাইনাল কর্ডে ফিট করবো।"
আব্বু চোখের সামনে কোরবানির জবাই হওয়া পশু দেখলেন। তিনি ধরেই নিলেন এই অপারেশন হলে তিনি জীবিত ফেরত আসবেন না।
দেশে ফেরত আসার পরে তাঁর চিকিৎসক বন্ধুবান্ধব আত্মীয় স্বজনদের সাথে তিনি এই নিয়ে কথা বললেন। এবং সবাই পরামর্শ দিলেন এই অপারেশন না করাতে। যারা আত্মীয়, তাঁরা একদম হাত চেপে বললেন, "মামা, রিকোয়েস্ট! প্লিজ এই অপারেশন করাতে যাবেন না। আপনার জীবিত ফেরত আসার সুযোগ শূন্য।"
ছোট চাচা অ্যামেরিকা থাকেন। বললেন, এম্বেসিতে দাঁড়াতে। অ্যামেরিকায় চিকিৎসা হোক।
আব্বু দাঁড়ালেন। যেহেতু আমাদের নামে অনেক আগেই ফ্যামিলি ভিসার পিটিশন করা ছিল, কয়েক বছরে আমরা এমনিতেই অ্যামেরিকা যাচ্ছি, সেহেতু তাঁর ভিসা কবুল হলো না।
অতঃপর নির্দিষ্ট সময়ে তাঁকে চেন্নাই যেতে হলো। যাবার আগে তিনি আমাদের সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে গেলেন।
অপারেশন টেবিলে শোয়ার আগে মায়ের হাত ধরে খুব কাঁদলেন। তওবা করে কলিমা পড়ে নিশ্চিত মৃত্যু হচ্ছে জেনে চোখ বুজলেন।
এবং কয়েক ঘন্টা পরে চোখ মেলে দেখেন তিনি বেঁচে আছেন এবং সুস্থ আছেন।
তারপরে বহু মাস তাঁর কেটেছে বাংলাদেশী ডাক্তার বন্ধুদের তাঁর চিকিৎসার গল্প শুনিয়ে। তিনি সব বলেন, প্রত্যেকে মুগ্ধ হয়ে শোনেন।
একবার হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ বন্ধু পুরো গল্প শোনার পরে বলেছিলেন, "এই কারণেই আমার নিজের হার্টের সমস্যা হলে আমি দিল্লি যাই।"
বলে রাখা ভাল, আব্বুর সাথে চেন্নাইয়ের এপলো হসপিটালে অনেক বাংলদেশী রোগী ছিলেন। সবাই "উন্নত চিকিৎসা" পেতে এদেশে এসেছেন।
এই ঘটনার কয়েক বছর পরে দেশে স্পাইনাল কর্ডের চিকিৎসা শুরু হয়। যে চিকিৎসা পেতে বাবাকে ইন্ডিয়া যেতে হয়েছিল, এখন সুখের কথা, ঢাকা মেডিক্যালেই রোগীরা সেই চিকিৎসা পান, এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন।
এই লেখায় আমি দেশের চিকিৎসক সমাজকে ছোট করার চেষ্টা করছি না। বাংলাদেশী চিকিৎসকগণ বিদেশে গিয়ে বাজিমাত করেন, এইটা কোন ফ্যান্টাসি বা ফিকশন না, বরং ফ্যাক্ট। অনেক অনেক বছর আগে পড়েছিলাম, ঢাকা মেডিক্যালেই বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট জাতীয় জটিল চিকিৎসা হচ্ছে। আমার মেজো চাচার ব্রেইন থেকে টিউমার সরানো হয়েছিল সেটাতো বাংলাদেশেই। সে ঘটনারও পনেরো-ষোল বছর হয়ে গেছে। এর মানে আমাদের ডাক্তার সমাজের মেধা নিয়ে দ্বিমত করার প্রশ্নই উঠেনা।
এইটা সত্য যে আমাদের গরিব দেশে নানা কারণেই ডাক্তাররা রোগীদের সুচিকিৎসা দিতে পারেন না। মেডিক্যাল সায়েন্স প্রতি সেকেন্ডে আপডেটেড হচ্ছে। রোগ নিরাময়ে যুক্ত হচ্ছে প্রতিদিন নতুন নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি, যন্ত্রপাতি। ডাক্তারদের নিয়মিত আপটুডেট থাকতে হয়। যেমন, পৃথিবী এখন চলছে সুপার কম্পিউটারে, আর আপনি ডিজিটাল ক্যালকুলেটর দিয়ে কাজ করছেন। ক্ষেত্র বিশেষে এখনও হাতে অংক কষছেন। ব্যাপারটা একদম তাই।
ডাক্তারি এমন এক পেশা যেখানে আপনাকে আজীবন পড়াশোনার মধ্যে থাকতে হয়। নাহলে আপনি পিছিয়ে পড়বেন। সেজন্য দরকার সরকারি সহায়তা। তাঁদের পড়াশোনার যথেষ্ট সময় দিতে হবে। গবেষণার সময় দিতে হবে। নিয়মিত আয়োজন করতে হবে মেডিক্যাল কনফারেন্সের। মেডিক্যাল লাইসেন্স টিকিয়ে রাখতে হলে বাধ্যতামূলক হতে হবে সেইসব কনফারেন্সে যাওয়া। বছর শেষে বোর্ড পরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসক আপটুডেট আছেন কিনা, সেটাও পরীক্ষা করতে হবে।
সবার অভিযোগ, ডাক্তাররা টাকার পেছনে ছোটেন। আবার এই টাকার লোভেই দেশের প্রতিটা বাবা মা চান তাঁদের সন্তানেরা ডাক্তার হোক। মেডিক্যালে চান্স না পেলে সন্তানদের সাথে বিমাতাসুলভ আচরণ করেন। নিজেরাই তাঁদের মাথায় টাকার লোভ ঢুকিয়ে দিবেন, আবার নিজেরাই গালাগালি করবেন - এমন হিপোক্রেটিক আচরণ কেন?
যাই হোক, ডাক্তারদের "টাকার পেছনে ছোটা" বন্ধ করতে তাঁদের বেতন ও সুবিধাও বৃদ্ধি করতে হবে। "বিদেশে ডাক্তাররা ভাল" এইটা সবাই দেখেন, কিন্তু তাঁদের "বিল কতটা বড়" সেইটা সম্পর্কে কয়জনের ধারণা আছে? একটা ছোট উদাহরণ দেই। আমার বৌ একবার মাত্র চারদিনের জন্য হসপিটালে ভর্তি হয়েছিল। কোন অপারেশন না, শুধু ওষুধ দিয়ে রোগ সাড়িয়েছিল। এতেই বিল এসেছিল বত্রিশ হাজার ডলার। অপারেশন হলে আর দেখতে হতো না। আমাদের শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ আমরা পাঁচশো এক হাজার টাকায় ডাক্তারি পরামর্শ পেয়ে যাই।
সে যাক - আমাদের মন্ত্রী এমপি বা বিত্তবান মানুষেরা "উন্নত চিকিৎসার" জন্য নিয়মিত বিদেশে যান। দোষ দিচ্ছি না। তবে তাঁদের বিবেচনায় রাখা উচিৎ, তাঁরা দেশের মাথা। আমাদের দায়িত্ব তাঁদের হাতে। তাঁরা যদি জানেনই যে আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি উন্নত নয়, তাহলে সেটা যাতে উন্নত হয়, সে ব্যবস্থা কী তাঁদের গ্রহণ করা জরুরি না? সমসাময়িক কালে স্বাধীন হওয়া একটি দেশ সিঙ্গাপুর (১৯৬৫ সালে স্বাধীন হয়েছিল) আজ এত উন্নতি করে ফেললো, আর আমরা এখনও যোজন যোজন পিছিয়ে আছি - ব্যাপারটা কিন্তু খুব একটা গর্বের না।
মন্ত্রী এমপিদের বাইরে চিকিৎসা নেয়ার মানসিকতা থাকলে জীবনেও স্বাস্থ খাতে উন্নতি ঘটবে না। দাঁত কামড়ে যদি আমরা নামি, প্রতিজ্ঞা নেই যে আমার চিকিৎসা আমি দেশেই করবো - তাহলেই দেখবেন চিকিৎসা খাতের চেহারা পাল্টে গেছে। মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদ নাকি সেটাই করেছিলেন। নিজের হার্টের চিকিৎসা দেশেই করানোর জেদ ধরেছিলেন বলেই মালয়েশিয়া দাঁড়িয়ে গেল।
বিদ্যুৎ মন্ত্রীর বাড়িতে লোডশেডিং হলে বিদ্যুৎক্ষেত্রে উন্নতি হবে। রাস্তায় দুর্ঘটনায় পরিবহণমন্ত্রীর কেউ মরলে বেআইনি লাইসেন্স দেয়া বন্ধ হবে। পুলিশের ঘরে চুরি হলে দেখবেন সব ছিঁচকে চোর জেলবন্দি হয়ে গেছে। একই লজিক চিকিৎসার ক্ষেত্রেও। ভেবে দেখবেন প্লিজ। :)
আমাদের মাননীয় মন্ত্রী অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন। আল্লাহ তাঁকে সুস্থ করে দেশে ফিরিয়ে আনুন। এবং এসেই যেন তিনি ব্যবস্থা নেন দেশের চিকিৎসা খাতকে ঢেলে সাজাবার।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪০

নাহিদ০৯ বলেছেন: খুব সুন্দর করে আপনার অভিজ্ঞতা লিখেছেন। ভারত থেকে অনেকেই ঘুরে এসে জানিয়েছে এত বছর তারা ভুল রোগের চিকিৎসা করিয়েছে। বাংলাদেশে রোগ নির্নয় এ সমস্যা ছিলো বলে ডাক্তার রাও ভালো চিকিৎসা করতে পারেনি।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:২১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সত্যিই তাই। :(

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমি বলতে চাও দেশ যদি উন্নয়নের মহাসড়কে, তাহলে চিকিৎসা নিতে কেন বিদেশে?

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:২০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সেটাইতো কথা।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিদেশে চিকিৎসার মুল অংশটা নির্ভর করে যন্ত্রপাতি ও উন্নত প্রযুক্তির ওপড়। ডাক্তারদের ভুমিকা সেখানে অনেকখানিই গৌন। আর আমাদের দেশে পরিস্থিতি পুরোপুরি বীপরিত।আমাদের সরকারী হাসপাতালগুলো মান্ধাত্ত্বা আমলের যন্ত্রপাতি, অদক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে ভরা। তারপরেও এখানে এসে রোগীরা চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হচ্ছে। এই কৃতি্ত্ব কি আমরা কোনদিন আমাদের ডাক্তারদের দেই? একবারো কি আমরা ভেবে দেখেছি যে কতখানি দক্ষতা আছে বলে এই ডাক্তাররা নাূন্যতম চিকিৎসা সুবিধা না থাকা সত্ত্বেও সুচিকিৎসা দিয়ে যাছে অবিরাম?

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:২৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: যন্ত্রপাতি নিয়ে আমাদের সমস্যা হচ্ছে যন্ত্রপাতিগুলোর ঠিকমতন চেকাপ হয় কিনা। যন্ত্রপাতি যদি ত্রুটিপূর্ন হয়, তাহলে সেটা রোগ নির্ণয় করবে কিভাবে?

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৩৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: বাংলাদেশকে সরকার যতটাই আগায় তার চাইতে বেশী ধরে রাখে না আগানোর জন্য, চিন্তায় দূর্নীতি সবকিছুর জন্য বাঁধা, সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা না থাকার দরুণ আমরা আমাদের মেধাকে যথাসময়ে মূল্যায়ন করছিনা, কিন্তু জনগণ ঠিকই তার মতো করে এগিয়ে যাচ্ছে আর সরকারগুলো সেই সুনাম ডাকাতি করে নিজেদের বলে চালিয়ে দেয়।

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:২০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাল বলেছেন।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে তাহলে চিকিৎসা কেন বিদেশে?

১২ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:১৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সেটাইতো প্রশ্ন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.