নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও জ্যোতিষীর মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, প্রথমজন হচ্ছেন জেনুইন বিজ্ঞানী। গ্রহ তারা নক্ষত্র ইত্যাদির গতিবিধি নিয়ে পড়াশোনা করেন, গবেষণা করেন। তাঁর জ্ঞান পুরোটাই গাণিতিক বিজ্ঞান নির্ভর।
আর জ্যোতিষী হচ্ছে পুরোটাই ঠগবাজিতে ভরপুর পেশা। সেও শনি, কেতু রাহু বৃহস্পতি ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে মক্কেলকে বেয়াক্কেল বানায়। বোকা মানুষকে আরও বেশি বোকা বানায়। লাখ লাখ টাকা খরচ করে কাস্টমার পাথর কিনে, এই আশায় যে এতে তাঁর ভাগ্য ফিরবে। একটা কথা মাথায় ঢুকিয়ে নিন, জ্যোতিষী, বা পীরের কাছে যাওয়া আর আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা একই জিনিস। আপনি যদি বিশ্বাস করেন কোন মানুষের পক্ষে আপনার ভবিষ্যৎ জানা সম্ভব, এবং একটি পাথরের বা তাবিজের পক্ষে আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন সম্ভব, তাহলে আপনি বরং সেই জ্যোতিষি ও পাথরেরই পূজা করুন। আল্লাহর উপর ভরসা এবং তাঁর কাছেই দোয়া করার প্রয়োজন নেই।
এখন সমস্যা হচ্ছে, একটা দীর্ঘ সময় পর্যন্ত জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিষ শাস্ত্রকে এক হিসেবে বিবেচনা করা হতো। জ্যোতিষিদের বিরুদ্ধে হাদিস কুরআনে স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা আছে, কাজেই জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের (যাদের একটা কালে জ্যোতিষী বিবেচনা করা হতো) কথায় কেন মুসলিমরা কান দিবে বলে আপনারা আশা করেন?
আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান কুসংস্কার মুক্ত ঝরঝরে বিশুদ্ধ বিজ্ঞান। কাউকে ঠকানোর কোনরকম মানসিকতা নিয়ে এর ছাত্ররা এ বিষয় অধ্যয়ন করে না। তাঁদের অধ্যয়ন পুরোটাই গণিত ভিত্তিক। ভুল হবার কোনই সম্ভাবনা নেই।
উদাহরণ দেই।
আমরা জানি পৃথিবীর সূর্যের চারদিকে চক্রাকারে ঘুরছে। এদিকে চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে চক্কর কাটছে। পুরাই ত্রিভুজ প্রেম!
চাঁদের নিজস্ব কোন আলো নেই, সূর্যের আলো প্রতিফলিত করেই তার দিন কাটছে।
তাই আমরা মাসের একেক দিনে চাঁদের আকৃতি একেকরকম দেখতে পাই। পুরোটাই সূর্যের আলোর প্রতিফলনের সময়ে তার অবস্থান কেমন ছিল, সেটার উপর আমাদের চোখে তার আকৃতি নির্ভর করে। ঘটনা এমন না যে "হিলাল" (উদাহরণ: ঈদের চাঁদ) অবস্থায় চাঁদ চিকন থাকে, এবং ধীরে ধীরে মোটা হতে হতে পূর্ণিমার সময়ে (কামার) গিয়ে আস্ত গোলাকৃতির হয়। চাঁদের আকৃতি সবসময়েই এক থাকে, কেবলমাত্র সূর্যের আলো যে অংশটায় পড়ে, ঐ অংশটাই আমরা দেখি বলে (বাকিটা ছায়া বা অন্ধকার থাকে) আমাদের কাছে অমন মনে হয়। যেমনটা ঘটে অমাবশ্যার সময়ে। চাঁদ তখন পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে থাকে, উল্টো পিঠে আলো পড়ে বলে আমরা অন্ধকার অংশটাই দেখি (যে কারনে সে সময়ে চাঁদই দেখিনা)। মাঝে মাঝে চন্দ্রগ্রহন ঘটে, তবে সেটা নিয়মিত ঘটনা না।
এখন এইটা অঙ্ক দ্বারা প্রমাণিত যে পৃথিবীকে চক্কর দিতে চাঁদের ২৭.৩ দিন সময় লাগে। এবং একটি অমাবস্যা থেকে আরেক অমাবশ্যার মধ্যকার সময়ের ব্যবধান ২৯.৫৩ দিন। এইটা কোন অনিয়মিত ঘটনা না। নিয়মিত ঘটে আসছে। এটি খাঁটি পদার্থ বিজ্ঞান।
যেমন সূর্যের চারপাশে ঘুরতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫.৬ দিন। এবং এই বাড়তি ছয় ঘন্টা যুক্ত হতে হতে ৪ বছরে আমাদের জন্য একটি বোনাস দিন প্রাপ্তি হয়। চাঁদেরও তেমন ঘটনা। কখনও মাস হবে ২৯ দিনের, কখনও ৩০ দিনের।
এখন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা অতি সহজেই আপনাকে অঙ্ক কষে বলে দিতে পারবে কখন "হিলালের" জন্ম হবে। মানে চাঁদ সূর্যের আলোর সামান্যতম ছোয়াটিও পাবে যা সে পৃথিবীতে প্রতিফলিত করবে। ইসলামিক মতে, আরবি মাসের দিন গণনা সেদিন থেকেই শুরু। আপনাকে একদম ঘন্টা, মিনিট, সেকেন্ড, পিকো সেকেন্ড হিসেব করে আগাম বলে দেয়া সম্ভব।
হ্যা, যা বলা সম্ভব না, তা হচ্ছে, আপনি পৃথিবী থেকে সেটা দেখতে পারবেন কিনা সেটা। কেন? কারন বিজ্ঞানীদের কাছে এই তথ্য নেই যে আপনার চোখের দৃষ্টি কতটা পারফেক্ট। তাঁদের কাছে এই তথ্য নেই আকাশে কতটা মেঘ থাকবে। এইরকম আরও বেশ কিছু বাহ্যিক উপাদানের কারনে "কারোর দেখার" নিশ্চয়তা তাঁরা দিতে পারবেন না। তবে, চন্দ্র মাসের প্রথম দিনের সময় থিওরিটিক্যালি তাঁরা বলে দিতে সক্ষম।
কন্ট্রোভার্সি শুরু হয় এখান থেকেই।
হাদিসে নির্দেশ আছে, চাঁদ দেখে রোজা রাখা বা ঈদ পালনের কথা। এমনও বলা হয়েছে, যদি আকাশ মেঘলা থাকে, এবং চাঁদ দেখা না যায়, তবে আগামীদিন (যদি ঈদের দিনও হয়) যেন মুসলিমরা রোজা রাখে।
তিনি বিষয়টিকে সহজ করতেই এই হাদিস বলেছিলেন। মনে রাখতে হবে, তাঁর সময়ে এস্ট্রোফিজিক্স এতটা উন্নত ছিল না। মক্কা ও মদিনার মুসলিমরা কোন রকমে লিখতে পড়তে পারলেই নিজেদের উচ্চশিক্ষিত দাবি করতেন। সেখানে তিনি যদি নির্দেশ দেন, এস্ট্রোফিজিক্স নিয়ে গবেষণা করতে, সেটা কতটা প্র্যাকটিক্যাল হতো?
তিনি উম্মাহর ঐক্য বজায় রাখতেই এমন সহজ নির্দেশ দিয়েছেন। ইসলামে উম্মাহর বিরুদ্ধে যাওয়া (ঐক্য ভঙ্গ করা) ভয়াবহ গুনাহ। এইটা মাথায় রাখবেন। যারা সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে বাংলাদেশিদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আলাদা ঈদ পালন করেন, তাঁরা সাবধান।
অনেকে এখনও এই ক্ল্যাসিক নিয়ম মেনে চলেন। তাঁদের যুক্তি একটাই, যেহেতু নবী (সঃ) বলেছেন, কাজেই এটাই আমাদের জন্য আইন।
এই যুক্তির উপরে কোন কথা হতে পারেনা। লোকে যদি জিজ্ঞেস করে, কেন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ো? উত্তর হচ্ছে, নবীর (সঃ) মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশ। কেন রোজা রাখো? উত্তর হচ্ছে, নবীর (সঃ) মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশ। আমাদের ধর্মে সবকিছুই নবীর মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশ। নিজের মনগড়া কোন কিছু করার সুযোগ এতে নেই। মানতেই হবে। নাহলে আপনি মুসলিম না।
তবে, এর সমস্যাটা হচ্ছে, তাঁরা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এই এষ্ট্রোফিজিক্সের ভবিষ্যৎবাণীর তারিখেই ঈদ পালন করেন, শুধু ঘোষণাটা দিতেই দেরি করেন এই যা। এইবার যেমন রাত সাড়ে এগারোটায় বাংলাদেশে ঘোষণা করা হলো পরদিন ঈদ। আমেরিকাতেও অনেক দেরিতে ঘোষণা করেছে। মাঝে দিয়ে একদল তারাবীহ পড়ে ফেলেছেন, কেউ কেউ পরদিন রোজা মনে করে ঘুমিয়েও গিয়েছেন। তাঁরা ভোরে উঠে জানবেন সেদিন ঈদ। কোন মানে হয়?
সবাইকে বুঝতে হবে, আমরা যারা প্রবাসী, মুসলিম সংখ্যালঘু দেশে বাস করি, আমাদের সমস্যা হচ্ছে, আমরা ঈদের জন্য কোন আলাদা ছুটি পাই না। অফিস ছুটি দিবে, কিন্তু আমাদের আগে থেকে জানাতে হবে কবে ঈদ। শেষ মুহূর্তে ছুটি নেয়া প্রফেশনালিজমের আওতায় পড়েনা। রাত সাড়ে এগারোটায় আপনাকে জানানো হবে আগামীকাল ঈদ, আপনার বস এত রাত পর্যন্ত জেগে বসে থাকবে না। তারপর আপনার ছুটির আবেদন পাবার পরে আপনার স্থানে আরেকজনকে কাজের দায়িত্ব দিবেন, এই মাঝরাতে, শেষ মুহূর্তে সেটা তাঁর জন্য কোন সুখকর অভিজ্ঞতা হবেনা। পুরো ব্যাপারটিতে একটি ঝামেলার সৃষ্টি হবে। শুধুশুধু ওরা ইসলাম ও মুসলিম সম্পর্কে একটা বাজে ধারণা পাবে। যার কোনই দরকার ছিল না।
কেউ কেউ দাবি করবেন, আমরা হাদিস কুরআন মোতাবেক চলবো, বিজ্ঞান কেন? উত্তর হচ্ছে, বিজ্ঞানের সাথে কী হাদিস কুরআনের কোন দ্বন্দ্ব আছে? যে বলে আছে, সে ছাগল ছাড়া কিছুই না। আল্লাহ বরং বিজ্ঞানচর্চাকে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি নিজেই তো শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী। বিজ্ঞানের বাইরে তিনি কিছু কী কখনও করেন? যতই বিজ্ঞান চর্চা করবেন, অনুভব করবেন তিনি কতটা মহান, কতটা শক্তিশালী, কতটা মহা পরিকল্পনাকারী। যিনি দ্বিমত পোষণ করেন, তিনি কী কখনও সমানভাবে ধর্ম ও বিজ্ঞানের উপর পড়াশোনা করেছেন? তাহলে?
অনেকেই মনে করে থাকে ইসলাম খুবই শক্ত এবং কঠিন নিয়মকানুন শৃঙ্খলিত একটি ধর্ম। বাস্তবে তা নয়। ইসলাম বরং জীবনকে সহজ করতেই এসেছে। আমাদের নবী (সঃ) নিজেও ওপেন মাইণ্ডেড ছিলেন। যেমন, খন্দকের যুদ্ধে খন্দক খননের ঘটনা, এটি কার আইডিয়া ছিল? সালমান আল ফার্সির। তিনি কোথায় শিখলেন? পার্সিরা ডিফেন্সিভ কৌশল হিসেবে এটি ব্যবহার করতো।
কিংবা যখন তিনি বিশ্বের বিভিন্ন নেতাদের কাছে চিঠি পাঠাচ্ছিলেন, এবং সাহাবীদের একজন বললেন, আপনার একটি নিজস্ব সীল মোহর থাকা প্রয়োজন, কূটনৈতিক সংবাদ/মত বিনিময় এভাবেই হয়ে থাকে। আমাদের নবী (সঃ) কী এই বলে এইসব মতবাদ বাদ দিয়েছিলেন যে ওসব বিধর্মীদের চর্চা, আমরা ওসব গ্রহণ করিনা? না। ইসলাম ধর্মে ততক্ষন পর্যন্ত যেকোন জ্ঞান, সংস্কৃতি আপনি গ্রহণ ও এপ্লাই করতে পারবেন, যতক্ষণ সেটা ইসলামের বিরুদ্ধে যাচ্ছে না। যেমন, জাহেলী কুরাইশদের একটি রীতি ছিল তাঁরা যুদ্ধের আগে একটি গাছে অস্ত্র ঝুলিয়ে রাখতো। তাঁদের বিশ্বাস ছিল সেই গাছ তাঁদের জন্য সৌভাগ্য বয়ে আনবে। নবীজিকে (সঃ) নব্য মুসলিমরা যখন তেমনই বরকতময় কোন গাছের আবদার করলো, তখন তিনি সেটা রিজেক্ট করলেন। তিরস্কার করে বললেন, মুসার (আঃ) উম্মতরা যেমন বাছুর পূজার জন্য চেয়েছিল, তোমরাও তেমনই চাইছো। এটি শিরক। এটি ইসলামে গ্রহণীয় না।
দুইটার পার্থক্য বুঝেছেন?
আসুন এখন কিছু বিষয় তুলে ধরি যা বৈজ্ঞানিক, এবং ইসলামে কোন প্রতিবাদ বা বাঁধা ছাড়া পালিত হয়ে আসছে।
১. নামাজের চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার। আমরা জানি বছরের কোন তারিখে, কতটার সময়ে ফজরের সময় হবে, সূর্যোদয় হবে, সূর্যাস্ত হবে ইত্যাদি। একদম কাটায় কাটায় মিলিয়ে দেখবেন, মিলে যাবে। এই ক্যালেন্ডার কিসের ভিত্তিতে করা বলে আপনাদের ধারণা? অথচ হাদিসে আছে, আপনি সূর্যের অবস্থান (লাঠি রেখে লাঠির ছায়া মেপে ইত্যাদি) বুঝে নামাজের সময় নির্ধারণ করবেন। এখন, এই বর্তমান যুগে কেউ সেটা করেন? কতটা যৌক্তিক?
২. কিবলার দিক নির্ণয়। আপনারা জানেন, একটা সময়ে কিবলার দিক নির্ণয়ে কম্পাসের ব্যবহার নিষিদ্ধ ছিল? বলা হতো, আন্দাজের উপর দিক বুঝে নামাজ পড়তে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, কম্পাস দিয়ে দিক নির্ভুলভাবে নির্ণয় করলে কী আল্লাহ বা রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করা হচ্ছে? না। তাহলে?
৩. আমরা যে কুরআন প্রিন্ট করে পড়ি, সেটাওতো বিজ্ঞানের অবদান ভাই। নবীর (সঃ) আমলে সবাই মুখস্ত করতেন। পরবর্তীতে লিখিতাকারে সংরক্ষণের চেষ্টা নেয়া হয়েছিল, তবে মুখস্ত করার উপরই জোর দেয়া হতো বেশি। এখন আমরা প্রিন্ট করা বন্ধ করে দিব?
আপনি যেদিকেই তাকাবেন, সেখানেই বিজ্ঞান। উঁচু ছাদওয়ালা এসি মসজিদ নির্মাণ করছেন, পারবেন সাহাবীদের মতন ছাদবিহীন কাদামাটির মেঝেতে সিজদাহ দিয়ে নামাজ পড়তে?
যাই করুন, কনসিস্ট্যান্ট হন। একবার বিজ্ঞানকে গ্রহণ করবো, একবার করবো না - এই মানসিকতায় উম্মাহর মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করা কোন কাজের কথা না।
সৌদি আরব এবং আমেরিকায় যদি আজকে ঈদ হয়, কমন সেন্স থাকলে বুঝে যাবার কথা আমাদের পরদিন ঈদ হতে বাধ্য। পৃথিবী বা চাঁদ কেউই তাঁদের ঘূর্ণনগতি কমায় বা বাড়ায় না। এজন্য রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সবাইকে অনিশ্চয়তায় ঝুলিয়ে রাখা কোন কাজের কথা না। মাথা খাটান। ইন শা আল্লাহ, আগামী দশ বিশ বছরের মধ্যে আমাদের অথরিটির লোকজনের মনের মধ্যে এই উপলব্ধি জাগ্রত হবে। আমরা নিশ্চিন্তে প্রস্তুতি নিয়ে খুশি মনে ঈদ পালন করতে পারবো।
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ মুবারক!
২| ০৫ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। চাঁদ দেখার সঙ্গে হেলাল কমিটি প্রত্যক্ষ করা বা বিজ্ঞানের সাযুজ্য তুলে ধরার অত্যন্ত সুন্দর পোস্ট। কন্ট্রোভার্সি উৎপত্তি বিষয়টি জেনে খুশি হলাম। এত সূক্ষ্মভাবে বিষয়টি নিয়ে কোনো দিন ভাবি নি। পোস্ট প্রথম লাইক।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩| ০৫ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: হে আল্লাহ, তোমার কাছে বিচার দিলাম।
এই আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে যে ঝাপসা চশমার হুজুরেরা আমাগো মা-বোনদের দিয়া ২/৩ রকমের মাংস কসাইয়া সেগুলারে ডিপফ্রিজে রাখাইয়া খামাখা আবারো সেহরি রান্না করাইলো, এখন আবার বেচারীগোরে কাঁচা ঘুম থেইকা উঠাইয়া মাংস রান্না করতে বসাইলো, তাগো বিচার তুমি কইরো।
বৃষ্টিস্নাত ঈদ মুবারক
ঈদের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা । ঈদ আনন্দময় ও ঝলমলে হোক ।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনার সাথে সহমত ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:২৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার বক্তব্য পড়লাম, সব কথায় একমত না হলে ও
বিজ্ঞান সম্মত ব্যাখা ভালো লাগল।
......................................................................
আপনার মত আমারও একই অবস্হা,
বিভ্রান্তিতে ছিলাম রাত ১১টা পর্যন্ত ।