নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষের আত্মা আছে ও তার ওজন ২১.৩ গ্রাম

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৩৯

কাছের মানুষেরা জানেন ব্যক্তি হিসেবে আমার স্বভাবটা শান্ত প্রকৃতির, ধৈর্য্য অপরিসীম। সহজে রাগি না, অনেকেই অনেক ফায়দা তুলতে পারে এ স্বভাবের কারনে।
শুধুমাত্র কিছু ক্ষেত্রে ধৈর্য্যচ্যুতি হতে এক মিলি সেকেন্ডও লাগে না। তার মধ্যে একটি হচ্ছে, আমার বাচ্চার সাথে কেউ দুর্ব্যবহার করলে, অথবা "মুসলিম" হয়ে ইসলামের নাম খারাপ করলে। ক্যানভাসে প্রায়ই কিছু মানুষের উপর আমি অতি চড়াও হই, শুধুমাত্র এই কারণেই। যা জানিস না, জানিস না। ভাল কথা। কিন্তু এমন কথা কেন বলিস যে লোকে তোর ধর্মটাকে মূর্খের ধর্ম মনে করবে?
ক্যানভাসের লাবু ভাই যেমনটা বলে থাকেন, "বিধর্মী, নাস্তিক বা অন্য যে কারোর চেয়ে ইসলামের ক্ষতি বহুগুন বেশি হয় কেবলমাত্র মুসলিমদের কারণেই।"
কথাটার সাথে আমি ৫০০% সহমত। একজন বিধর্মী যদি ইসলামকে নিয়ে গালাগালি করে, তাতে কিছুই যায় আসে না। কারন তাঁর শরীরে ইসলামের লোগো নেই। কিন্তু কোন মুসলমানের যেকোন আচরণে সবাই, বিশেষ করে অমুসলিমরা, ইসলাম সম্পর্কে একটা বার্তা পাবে। যদি পজিটিভ হয়, তাহলে ভাল, আর নেগেটিভ হলে তা বহুগুন খারাপ। আমাদের খলিফা উমার (রাঃ) ক্ষমতায় বসেই তাঁর ছেলেদের ডেকে বললেন, "আজকে থেকে তোমাদের পিতা মুসলিমদের নেতার দায়িত্ব নিয়েছে। এতে তোমাদের আনন্দিত হবার কিছু নেই। কারন, তোমরা যদি অপরাধ করো, তাহলে তোমাদের দ্বিগুন শাস্তির ব্যবস্থা আমি করবো। প্রথমটা সাধারণ মুসলিম হিসেবে অপরাধ করার জন্য। আর দ্বিতীয়টা খলিফার পুত্র হিসেবে অপরাধের জন্য। তোমরা তখন আফসোস করবে, কেন তোমাদের বাপ খলিফা হলো! বুঝতে পেরেছো?"
ছেলেরা মিনমিনে স্বরে বললেন, "বুঝছি।"
তিনি ধমক দিয়ে উঠলেন, "স্পষ্ট করে বল, বুঝেছো?"
পুত্রগণের কলিজা কেঁপে উঠলো। তাঁরা একসাথে লাফিয়ে উঠে বললেন, "বুঝেছি।"
তা এই ফিলোসফি হয়তো আমার মধ্যেও আছে।
এই কারণেই দেশে সরকারি দলের প্রশ্রয়ে ক্যাসিনো সাম্রাজ্য, মাদক সাম্রাজ্য, মাফিয়া সাম্রাজ্য ইত্যাদি গড়ে উঠার খবরে ততটা প্রতিক্রিয়া দেখাই না। যেহেতু আমি রাজনীতি এড়িয়ে চলা মানুষ, এবং চারিদিকে কেবল ধান্দাবাজ নেতাদেরই দেখে বড় হয়েছি, কাজেই এইসব না দেখলেই বরং আমার চোখ কপালে উঠে যায়।
কিন্তু যখনই দেখি কোন "বিখ্যাত" আলেম মুখে যা আসছে তাই বলে বেড়াচ্ছেন, তখন মেজাজটা অত্যন্ত খারাপ হয়। প্রথমটা হচ্ছে, সে মুসলিমদের পথভ্রষ্ট করছে। তাঁর সামনে যে শয়ে শয়ে মানুষ কিছু না বুঝেই "ঠিক ঠিক" বলে, তাদের বিভ্রান্ত করছে। তারচেয়ে বড় কথা, ফেসবুকে, ইউটিউবে, টিভিতে যে যেখানে বসে এই "আলেমের" কথাবার্তার ক্লিপ শুনবে, তারাই এই লোকটিকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। এই হাসি শুধু এই আলেমে থেমে থাকবে না। পুরো মুসলিম জাতিকে নিয়েই হাসি ঠাট্টা করা হবে। কিছুদিন আগেই যেমন একজন নিউটন, আইনস্টাইন, গ্যালিলিওদের চোর বলেছিলেন, তার আগে যেমন একজন বলেছিলেন টাখনুর নিচে যৌন শক্তি বৃদ্ধির হরমোন থাকে। আমাদের "আলেম" যার অর্থ "জ্ঞানী" - এদেরই যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে আমরাতো গন্ড মূর্খ।
সাম্প্রতিক একটি ছোট উদাহরণ দেই।
গতকাল একটি ভিডিও ক্লিপ দেখলাম। যেখানে দেশের অতি বিখ্যাত আলেম বলছেন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে মানুষের "রূহ" আছে।
সবাই বললো, "আলহামদুলিল্লাহ!"
তারপরে তিনি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার বিস্তারিত বর্ণনায় গেলেন। আমি নিজের ভাষায় সংক্ষেপে বলছি।
আমেরিকার চিকিৎসকদের প্রধান যিনি, তিনি কিছু রোগীদের নির্বাচিত করলেন একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার জন্য। তিনি দেখতে চান মানুষের আত্মা আছে কিনা।
তাই তিনি বিরাট কাঁচের বাক্স নির্মাণ করলেন, তার মধ্যে তিনি মরণাপন্ন রোগীকে ঢুকালেন। রোগীর আগে ওজন নেয়া হয়েছিল। তারপরে মৃত্যুর পরে আবার ওজন নেয়া হবে। কিন্তু ডাক্তার সাহেবেরতো ধৈর্য্য নেই, তাই তিনি বললেন রোগীর অক্সিজেন মাস্ক খুলে ফেলতে। সবাই হায় হায় করে উঠলো, "ডাক্তার সাহেব, অক্সিজেন মাস্ক খুললেতো রোগী মারা যাবে!"
"আই ডোন্ট কেয়ার। তোমরা খুলো।"
অক্সিজেন মাস্ক খোলা হলো। রোগী মারা গেল। ওজন নেয়া হলো। দুই কেজি কম।
পরের রোগীকেও একই ভাবে মারা হলো ও ওজন নেয়া হলো। এইবার ওজন বেশি আসছে। ভিডিও এর পরে আর নেই। এখানেই শেষ।
তবে এতটুকু অংশের মধ্যেই কত ফাঁকা আছে সেগুলি বলি।
"আমেরিকার চিকিৎসকদের প্রধান" বলতে তিনি কাকে বুঝিয়েছেন জানিনা, হয়তো "সার্জন জেনারেল" পদবি বুঝিয়েছেন। সেটা বিষয় না। বিষয় হচ্ছে, তিনি কী ইচ্ছা করলেই রোগী মারতে পারেন? এতই সহজ? এই দেশে রোগীর সামান্য থেকে সামান্যতমও যদি ক্ষতি হয় ডাক্তারের খাম খেয়ালি বা ভুল চিকিৎসায়, তাহলেও ডাক্তারের বারোটা বেজে যায়, এখানে মৃত্যুর ব্যাপারে কথা হচ্ছে। হুজুর জেনে বুঝে কথা বলেনতো?
আরও অনেক ফাঁক আছে। সেটা নিজেরাই বুঝতে পারবেন।
আপাতত আসা যাক পরীক্ষার বিষয়ে। এমন পরীক্ষা কী আদৌ হয়েছিল? অ্যামেরিকা সব সম্ভবের দেশ। অবশ্যই হয়েছিল। তাও সেটা সেই ১৯০১ সালে। একশো বছরেরও বেশি সময় হয়ে গেছে। কোন "চিকিৎসক প্রধান" কাজটি করেননি, করেছিলেন একজন সাধারণ ডাক্তার। তাঁর নাম ছিল ডানকান ম্যাকডুগাল। তাঁর এক্সপেরিমেন্ট ছিল এই রকম, তিনি ছয়জন রোগীকে নির্বাচন করেন যাদের মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। ছয়জনের চারজন ছিল যক্ষা রোগী, একজন ডায়াবেটিক, এবং অপরজনের রোগ কী ছিল জানিনা। এই ছয়জনকে নির্বাচনের কারন ছিল এই যে তাঁরা যেন বেশি নড়াচড়া করতে না পারে, কারন তাঁর পরীক্ষার জন্য অতি সূক্ষ্ম ওজনের মাপ প্রয়োজন ছিল।
হুজুরের বর্ণনা মতন তিনি কোন কাঁচের বাক্স টাক্স বানান নি। আস্ত বিছানাকে বিরাট এক ওজন মেশিনে তুলে দিয়েছিলেন। রোগী হত্যারতো প্রশ্নই উঠে না, রোগী আপনাতেই মৃত্যু বরণ করে।
এইভাবে দেখা গেল কিছু রোগীর ক্ষেত্রে মৃত্যুর পরে ওজন হ্রাস পেয়েছে, কারোর ক্ষেত্রে কমে আবার বেড়েছে, কারোর বা শুধুই বেড়েছে। সব শেষে তিনি এই উপসংহার টানেন যে আত্মা আছে, এইটা প্রমাণের জন্য তাঁকে আরও পরীক্ষা করতে হবে। তবে আপাতত এই পরীক্ষায় বেরিয়েছে যে আত্মার ওজন ২১ গ্রাম। কারন গড়ে রোগীর ওজন মৃত্যু পরে এত গ্রামের মতন হ্রাস পেয়েছে।
এই এক্সপেরিমেন্টের পেপার তিনি আরও ছয় বছর পাবলিশ করেননি। পরে ১৯০৭ সালে তিনি পাবলিশ করেন।
তিনি এর আগে কুকুরের উপরও এক্সপেরিমেন্ট চালান। পনেরোটা কুকুরের ওজন নিয়ে বিষ খাইয়ে খুন করে প্রমান করেন কুকুরের ওজনের হেরফের হয়নি, তাই পশুর আত্মা নেই।
হুজুরের বর্ণনার সাথে মূল পরীক্ষা পদ্ধতির অমিল থাকলেও মূল বক্তব্য কিন্তু ঠিক। পরীক্ষায় প্রমান পাওয়া গেছে ওজন কমছে। তাহলে কী আত্মা আছে?
এখন এই পরীক্ষার ব্যাখ্যায় যাওয়ার আগে ইসলামিক বিশ্বাস থেকে কিছু কথা বলি। যেহেতু তিনি হুজুর মানুষ, ইসলামকে এখানে টানতেই হবে।
আমাদের নবী (সঃ) যখন ইসলাম প্রচার শুরু করেন, কুরাইশরা কিছুতেই মানতে চাইলো না তিনি আল্লাহর রাসূল। তারা জানতো খ্রিষ্টান এবং ইহুদিদেরই কেবল নবী রাসূল আছে। তাই তারা সুদূর মদিনায় গিয়ে ইহুদি গোত্রের পুরোহিতদের কাছ থেকে "নবী চেনার সহজ উপায়" শিখে এসে আমাদের নবীকে পরীক্ষা করতো। ইহুদিদের বুদ্ধি অনেক তীক্ষ্ণ। তারা সহজ প্রশ্নের ফাঁকে দিয়ে একটি প্যাঁচানো প্রশ্ন ছুড়ে দিল। সেটি হচ্ছে, "আত্মা কী?"
নবীকে (সঃ) এই প্রশ্ন করা হলে নবী (সঃ) উত্তরে বললেন, "সেটা আল্লাহই ভাল জানেন। মানুষ জানেনা।"
এটিই ছিল সঠিক উত্তর।
ইহুদিরাও তাঁদের তাওরাত থেকে জেনেছিল যে "রূহ" (আত্মা) কী, সেটা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানেনা। যদি নবী (সঃ) বিস্তারিত বর্ণনায় যেতেন, তাহলে ওরা ধরে নিত যে তিনি ভুয়া নবী। যেহেতু তিনি স্বীকার করেছেন তিনি জানেন না, তাই তাদের ভ্রূ কুঁচকে গিয়েছিল। ওদের আশা ছিল ওদের মধ্য থেকে শেষ নবীর আগমন ঘটবে, আরবদের থেকে কিভাবে তিনি জন্মালেন?
তো এই হচ্ছে ইসলামী বিশ্বাস। আত্মা আছে কি নেই, তা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত নাকি নেই, এইসব নিয়ে ফালতু কথা বলার টাইম নেই। এটির জ্ঞান আল্লাহর কাছে আল্লাহ রেখে দিয়েছেন। নবীদেরও জানাননি।
কথা প্রসঙ্গে আরেকটি কথা বলি, কেউ যদি নিজের নেয়ার ডেথ এক্সপিরিয়েন্সের কথা শেয়ার করে, বলে যে সে মারা গিয়েছিল, শূন্যে ভেসে সে দেখেছিল নিজের শরীর ঘিরে ডাক্তার ও আত্মীয় স্বজনের ভিড়, ইত্যাদি ইত্যাদি, তাহলে আমরা ধরে নিব সেটা তাঁর মস্তিষ্কের বিচিত্র খেলা। কারন, আমাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, একবার মালাকুল মৌত যদি রূহ নিতে আসেন, মাঝ পথে ফেরত যাবার নিয়ম নেই। তিনি জান কবচ করেই যাবেন। আল্লাহ এইভাবে মাঝপথে ডিসিশন চেঞ্জ করেন না। ফেরেশতারাও নিজেদের কাজে কখনও ফেল করেনা।
এখন তাহলে ব্যাখ্যা করি সেই ২১.৩ গ্রাম ওজন হ্রাস পেয়েছিল কিভাবে।
তখনকার দিনেই আরেক ডাক্তার বলেছিলেন, মৃত্যুর আগে দিয়ে যেহেতু ফুসফুস রক্ত শীতল করা বন্ধ করে দেয়, তখন শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে একটু উত্তপ্ত হয়ে উঠে। ফলে রোগীর শরীর থেকে ঘাম বেরিয়ে আসে। ২১.৩ গ্রাম ওজনের ঘাম এই কারণেই ঝরে গেছে (হয়তো)। কুকুরের যেহেতু ঘর্মগ্রন্থি নেই, তাই ওদের ওজনে কোন তারতম্য ঘটেনি।
ম্যাকডুগালের এই পরীক্ষাকে মেইনস্ট্রিম বিজ্ঞানীরা রিজেক্ট করেছেন। অনেক কারণেই করেছেন। তার একটি হচ্ছে, স্যাম্পল সাইজ অতি ছোট। আরেকটা কারন হচ্ছে, তিনি মৃত্যুর একদম নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করলেন কিভাবে? সেই যুগের টেকনোলজিতে সেটা সম্ভব ছিল না। ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিন্তু এই পরীক্ষা ভৌতিক গল্পের লেখক, সিনেমার পরিচালক ও বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ভূতবিলাসীদের খুবই প্রিয়। তাঁরা "সায়েন্টিফিক্যালি" বিশ্বাস করতে পছন্দ করে যে আত্মা আছে।
আপনি মুসলিম হলে আপনি এমনিতেই বিশ্বাস করবেন আত্মা আছে। কিন্তু সেটাকে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমান করার চেষ্টা করতে গিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলে শুধু শুধু কেন লোকের হাসির পাত্র হবেন? আপনিতো হরর গল্প শোনাচ্ছেন না। কাজের কথা বলুন।
কিভাবে কী দায়িত্ব পালন করলে আমরা ভাল মানুষ হয়ে উঠবো, সমাজে চলা যাবতীয় কুসংস্কার, কুপ্রথা ইত্যাদি বিরোধী শিক্ষা দিন। আলেমদের দায়িত্ব অনেক। সেটা উপলব্ধি করতে হবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে ধর্মের প্রথম বাক্য ইক্বরা!

তাদের মূর্খতার বহর দেখলে কষ্ট হয়!
জ্ঞান চর্চা, ধর্মিয়, বা বৈষয়িক বা অধিবিদ্যা সবটাইতেই গভীরে যেতে হবে।
ভাসা ভাসা কথায় ভাসা ভাসা প্রতিক্রিয়াই মিলবে।

দারুন আলোচনা পোষ্টে ভাললাগা

+++

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩

নতুন বলেছেন: মানুষ গুজব বিশ্বাস করতে চায়, এই সব আজগুবি বিষয়ে আলোচনা করতে পছন্দ করে।

যৌক্তিক ভাবনা খুব কম মানুষই করে।

আর এই সুযোগই ধান্দাবাজেরা নেয় মানুষকে বোকা বানাতে।

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৫

নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=AMlP7ZTTC7k

এই রকমের পন্ডিত আছে অনেক।

৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের বই পড়ে প্রথম জানতে পারি মানুষের আত্মার ওজন আছে। কোণ বইতে পড়েছি, এখন মনে নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.