নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিল্ক ব্যাংক

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৭

ফেসবুকে প্রচন্ড হাউকাউ শুরু হয়েছে হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক নিয়ে। ইসলামে নাকি মিল্ক ব্যাংক হারাম, তাই বাংলাদেশে এ বেশরিয়তী কর্মকান্ড বন্ধের জন্য আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে।
সমস্যা হচ্ছে, "হারাম" শব্দটাকে আমাদের সাধারণ মুসলিমরা এমনভাবে ব্যবহার করেন, যেন এটি খুবই ঠুনকো একটি শব্দ। যে কেউ, যখন তখন, যে কোন কিছুকে হারাম ঘোষণা করতে পারে!
অথচ এটি অত্যন্ত সেনসিটিভ বিষয়। এবং হারাম শব্দটিও এত শক্তিশালী যে, যেকোন রামশ্যাম জদু মদুর অধিকার নেই এ নিয়ে খেলার। ইসলাম ফিকহ শাস্ত্র অতি অতি জটিল বিষয়। এর প্রধান নিয়ম হচ্ছে, কোন কিছুকে হারাম ঘোষণার আগে এটি কেন হালাল নয়, তা আপনাকে প্রমান করতেই হবে।
আমি কোন ইসলামিক পন্ডিত নই। তবে কিছু ব্যাপার নিজের যেটুকু পড়াশোনা আছে, তার উপর ভিত্তি করে বলতে চাই। বাকি স্কলাররা বুদ্ধি বিবেচনা করে দেখবেন।

আগে দেখা যাক মিল্ক ব্যাংক বিষয়টা আসলে কী। এটি হচ্ছে এমন এক প্রতিষ্ঠান যেখানে মায়েরা তাঁদের দুধ জমা রাখতে পারবেন, যাতে মায়ের দুধের অভাবে অপুষ্টিতে ভোগা শিশুরা মাতৃদুগ্ধ পান করে সুস্থ সবল জীবন পেতে পারে।

এখন কিছু বিষয় ভেঙ্গে চুড়ে বলি।
যেকোন মুসলিম জানেন যে আমাদের নবী (সঃ) শৈশবে সুয়াইবা নামের এক নারীর দুগ্ধ পান করতেন, এবং এর কিছুদিনের মধ্যেই হালিমার দুধ পান করে বেঁচে ছিলেন। দুধ মাতা কনসেপ্টটা তখনকার আরব সমাজে অতি সাধারণ ঘটনা ছিল। নবীর নিজেরও কয়েকজন দুধ সম্পর্কীয় আত্মীয় ছিলেন, সাহাবীদের ক্ষেত্রেও তাই ছিল। তাহলে দেখা যাচ্ছে, অন্যের দুধ পান করা আমাদের ধর্মে নিষেধ না, উল্টো প্রশংসার বিষয়।
আপনার বুকের অতিরিক্ত দুধ, যা অব্যবহারে নষ্ট হয়ে যাবে, এর বিনিময়ে আপনি কিছু শিশুর জীবন রক্ষা করতে পারলে কেন আপনি সেটা করবেন না? এতেতো সোয়াব হবে।

তাহলে ইসলাম আপত্তি করছে কোথায়?
দুধ সম্পর্কীয় মাতা ও বোনের সাথে বিয়ে ইসলামে কড়াভাবে নিষেধ করা হয়েছে। মূলত, আপন রক্তের সম্পর্কীয় মা ও বোনের সাথে দুধ সম্পর্কের মা ও বোনের মাঝে এক্ষেত্রে কোন ব্যবধান টানেনি ইসলাম। কিন্তু এখানেও একটি বিষয় চরমভাবে লক্ষ্যণীয়, ইসলাম দুধ সম্পর্কের ভাই/বাবা - বোন/মায়ের বিয়ে নিষেধ করেছে, কিন্তু দুগ্দ্ধ পান নিষেধ করেনি। তাহলে এখানেও হালাল হারাম ঘোষণা করতে হলে এই বিষয়টাই মাথায় রাখতে হবে। আস্ত মিল্ক ব্যাংককে আপনি হারাম ঘোষণা করতে পারেন না, তাদের রেকর্ড কিপিং সিস্টেমকে হারাম ঘোষণা করতে পারেন।

তাহলে, এমন পরিস্থিতিতে আরবরা কী করতো? ভালভাবে জেনে রাখতো কে কার দুধ মা, এবং সেই সম্পর্ক মেইনটেইন করতো। অতি সহজ সমাধান।
চৌদ্দশো বছর আগের জাহেলী আরবরা যদি এই কাজ করতে পারে, এই অতি আধুনিক যুগে আমরা সেটা করতে পারবো না? কম্পিউটারে একটা সফ্টওয়্যার লাগবে, যে লগে হিসেব রাখবে কে কার দুধ খেয়েছে। এই রেকর্ড আর্কাইভড হয়ে থাকবে। এবং যখন প্রয়োজন হবে, তখন ডাটাবেসে নাম, পিতা/মাতার নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ ইত্যাদি দিয়ে সার্চ দিলেই বেরিয়ে আসবে কে কার কার দুধ পান করেছে।
খুব কী কঠিন কিছু? মোটেও না। কম্পিউটার সায়েন্সের আন্ডারগ্র্যাড ছাত্রও এমন সফ্টওয়্যার বানিয়ে দিতে পারবে চাইলে।
আরেকটা সমাধান হতে পারে এই যে একটি শাখায় কেবলমাত্র ছেলে সন্তানদের দুধ বিক্রি ও পান করানো হবে, আরেকটা শাখায় কেবলই মেয়েদের। ডোনার যারা হবে, তাঁরা দুইটাতেই দান করতে পারবেন না। তাহলে আর প্যাঁচ লাগবে না।
সবচেয়ে বড় কথা, যার মনে সন্তান বাঁচানোর চাইতে তাঁর বিয়েতে গিট্টু প্যাচাঁবে, এই হচ্ছে কনসার্ন, তাঁরা ইচ্ছা করলেই এই মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ নিবেন না। আমার আশেপাশে মদের দোকান আছে, সস্তায় অনেক উন্নতমানের মদ বিক্রি হয়। তাই বলে কী আমি মদ কিনে খাওয়া শুরু করে দিব? কী সব বলদের মতন কথাবার্তা? মুসলিম ছাড়াও দেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, উপজাতি ও অন্যান্য ধর্মের লাখে লাখ মানুষ আছেন। তাঁদেরও বাচ্চা আছে, যাদের মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজন হয়, তাঁরা বেনিফিটেড হতে পারেন।
আরও অনেক অনেক সমাধান আছে। মাথা খাটালেই পাবেন। তবে তার আগে শান্ত হয়ে বসে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করতে হবে।
"বিয়েতে গিট্টু পাকিয়ে যাবে" - বিষয়টাকে এইভাবে না দেখে বরং "লাখে লাখে শিশুর প্রাণ রক্ষা সম্ভব" এইভাবে দেখতে শিখুন। তাহলেই দেখবেন কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ীই সমাধান আছে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: মাথামোটা গবেটদের এইসব বুঝিয়ে লাভ কি? কত সুন্দর একটা ব্যবস্হা। হ্যা , আপনার রেকর্কির্ডপিং এর ধারনাটি খুবই প্রযোজ্য এখানে। তাদেকে এটি বুঝিয়ে বলতে হবে।

২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১৪

এম এ কাশেম বলেছেন: ইসলামি শরীয়াতের অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা। মিল্ক ব্যাংক এই পদ্ধতিকে ধ্বংস করবে। বহু অজানা দুধ ভাই বোন হবে। যাদের মধ্যে বিয়ে হারাম।
অথচ অজ্ঞাতেই বহু হারাম বিবাহ হওয়ার আশঙ্কা থাকবে।
ফলত তাঁরা ঐক্যমতের ভিত্তিতে মিল্ক ব্যাংককে হারাম বলেছেন।
♦️১। মিল্ক ব্যাংকে দুধ দান করা
♦️২। মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ পান করানো
♦️৩। মিল্ক ব্যাংক স্থাপন
এই সব কটিই হারাম।
আল্লাহ কোরআনে স্পষ্ট করে বলেছেন-
'তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ (বিয়ের জন্য) তোমাদের দুধ মাতা, দুধ বোন।'
---(সূরা নিসা: ২৩)।
আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন-
'রক্তের সম্পর্কের ভিত্তিতে যেসব স্বজনেরা (বিয়ের জন্য) হারাম তদ্রূপ দুধপানের সম্পর্কের ভিত্তিতেও তারা হারাম।'
---(বুখারী, মুসলিম)।
এর উপরই উম্মতের ইজমা প্রতিষ্ঠিত।
সুতরাং মিল্ক ব্যাংক গড়ে তোলার মত অনৈসলামিক, ঈমান বিধ্বংসী কোনও প্রজেক্ট মেনে নেওয়া যায় না৷
গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে 'বেসরকারি অনুদানে' এবং ইন্সটিটিউটের নিজস্ব উদ্যোগে এই মিল্ক ব্যাংক গড়ে তোলা হয়েছে। এখন কেবল আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন বাকি।
সেই 'বেসরকারি অনুদানের' উৎসটা তারা জানায়নি। সেই উৎসটা জানা গেলে আরেকটু খোলাসা হওয়া যেত এই আপাত 'মহৎকর্মের' আড়ালে ইসলামী বিধানের বিরুদ্ধে এত বড় জঘন্য পদক্ষেপ ঠিক কাদের সহায়তায় শুরু?
অবশ্যই এর বিরুদ্ধে আমাদের দাঁড়াতে হবে। এর বিরুদ্ধে নিজের ঈমানী তাগিদেই আমাদের আওয়াজ তুলতে হবে। ইসলামি বিধানের বিরোধী এই রকম জঘন্য কাজ হতে দেওয়া যায় না। - সংগৃহিত।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আরেকটা সমাধান হতে পারে এই যে একটি শাখায় কেবলমাত্র ছেলে সন্তানদের দুধ বিক্রি ও পান করানো হবে, আরেকটা শাখায় কেবলই মেয়েদের। ডোনার যারা হবে, তাঁরা দুইটাতেই দান করতে পারবেন না। তাহলে আর প্যাঁচ লাগবে না।
সবচেয়ে বড় কথা, যার মনে সন্তান বাঁচানোর চাইতে তাঁর বিয়েতে গিট্টু প্যাচাঁবে, এই হচ্ছে কনসার্ন, তাঁরা ইচ্ছা করলেই এই মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ নিবেন না। আমার আশেপাশে মদের দোকান আছে, সস্তায় অনেক উন্নতমানের মদ বিক্রি হয়। তাই বলে কী আমি মদ কিনে খাওয়া শুরু করে দিব? কী সব বলদের মতন কথাবার্তা? মুসলিম ছাড়াও দেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, উপজাতি ও অন্যান্য ধর্মের লাখে লাখ মানুষ আছেন। তাঁদেরও বাচ্চা আছে, যাদের মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজন হয়, তাঁরা বেনিফিটেড হতে পারেন।

৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: অনেকদিন পর পোষ্ট দিলেন।
মিল্ক ব্যাংক তো ভালো উদ্যোগ। এই ভালো উদ্যোগে যারা নারাজ তারা দুষ্টলোক।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আধুনিক মায়েরা বাচ্চা দের ডিব্বা খাওয়ানোটাই যেখানে উপযুক্ত মনে করে - নিজের বুকের দুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকে ( অন্যমত হলো বুকের দুধ খাওয়ালে ফিটনেস কমে যায় --যদিও বিষয়টি বিভ্র্রান্তিকর) ।

--মা অথবা দুধ মায়ের বুক থেকে সরাসরি দুধ পান করা আর মিল্ক ব্যাংকের ড্রামে বিভিন্ন মা''য়ের দুধ জমা করে সেটা সংগ্রহ করে পান করা এক জিনিস নয়। এ বিষয়ে ব্লগে কোন পুস্টিবিদ ভাল বলতে পারবেন।

---যারা ভালো উদ্যোগ বলেন তাঁরা অনেক জ্ঞানী (চিড়িয়া)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আরেকটা সমাধান হতে পারে এই যে একটি শাখায় কেবলমাত্র ছেলে সন্তানদের দুধ বিক্রি ও পান করানো হবে, আরেকটা শাখায় কেবলই মেয়েদের। ডোনার যারা হবে, তাঁরা দুইটাতেই দান করতে পারবেন না। তাহলে আর প্যাঁচ লাগবে না।
সবচেয়ে বড় কথা, যার মনে সন্তান বাঁচানোর চাইতে তাঁর বিয়েতে গিট্টু প্যাচাঁবে, এই হচ্ছে কনসার্ন, তাঁরা ইচ্ছা করলেই এই মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ নিবেন না। আমার আশেপাশে মদের দোকান আছে, সস্তায় অনেক উন্নতমানের মদ বিক্রি হয়। তাই বলে কী আমি মদ কিনে খাওয়া শুরু করে দিব? কী সব বলদের মতন কথাবার্তা? মুসলিম ছাড়াও দেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, উপজাতি ও অন্যান্য ধর্মের লাখে লাখ মানুষ আছেন। তাঁদেরও বাচ্চা আছে, যাদের মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজন হয়, তাঁরা বেনিফিটেড হতে পারেন।

৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০১

এম এ কাশেম বলেছেন: মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ পান করে বড় হওয়া ছেলে মেয়ে গুলি মিল্ক ব্যাংকের রেকর্ড দেখে প্রেম কিংবা বিয়ে করবে না , অজান্তেই তারা দুধু বোন বা ভাইকে বিয়ে করে ফেলার সম্ভাবনা আছে - যা ইসলামে হারাম। একজন মুসলমান হিসাবে শরীয়া কি বলেছে তাহাই মানতে হবে । দুষ্ট লোক বলুন আর যাহাই বলুন একজন মুসলিম হিসাবে শরীয়াহ যাহা বলে আমি তাহাই মানবো। হারামকে হালাল কিংবা হালালকে হারাম বললে ইমানই থাকবে না।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুক।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আরেকটা সমাধান হতে পারে এই যে একটি শাখায় কেবলমাত্র ছেলে সন্তানদের দুধ বিক্রি ও পান করানো হবে, আরেকটা শাখায় কেবলই মেয়েদের। ডোনার যারা হবে, তাঁরা দুইটাতেই দান করতে পারবেন না। তাহলে আর প্যাঁচ লাগবে না।
সবচেয়ে বড় কথা, যার মনে সন্তান বাঁচানোর চাইতে তাঁর বিয়েতে গিট্টু প্যাচাঁবে, এই হচ্ছে কনসার্ন, তাঁরা ইচ্ছা করলেই এই মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ নিবেন না। আমার আশেপাশে মদের দোকান আছে, সস্তায় অনেক উন্নতমানের মদ বিক্রি হয়। তাই বলে কী আমি মদ কিনে খাওয়া শুরু করে দিব? কী সব বলদের মতন কথাবার্তা? মুসলিম ছাড়াও দেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, উপজাতি ও অন্যান্য ধর্মের লাখে লাখ মানুষ আছেন। তাঁদেরও বাচ্চা আছে, যাদের মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজন হয়, তাঁরা বেনিফিটেড হতে পারেন।

৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



পৃথিবী তার উন্নয়নের সর্বশেষ পর্যায়ে উপনীত হচ্ছে কি না, তাই এখন ভাববার বিষয়। পৃথিবীর অবস্থা যদি সত্যিকারার্থে সেটাই হয়ে থাকে, তাহলে ধরে নেয়া যায় এর বিনাশও অতি নিকটে। আর ধ্বংসের পূর্বে যেসব আলামত প্রকাশ হবার কথা, সেগুলো একে একে প্রকাশিত হতে থাকবে। আশ্চর্য্য হবার কিছু নেই। কুরআন হাদিসের মর্মবানী অনুধাবনে তো এমন ইঙ্গিতই পাওয়া যায়।

মিল্ক ব্যাংক ধারণা কাদের অসুস্থ মস্তিষ্ক প্রসূত বিষয়?

৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৬

এম এ কাশেম বলেছেন: " আরেকটা সমাধান হতে পারে এই যে একটি শাখায় কেবলমাত্র ছেলে সন্তানদের দুধ বিক্রি ও পান করানো হবে, আরেকটা শাখায় কেবলই মেয়েদের। ডোনার যারা হবে, তাঁরা দুইটাতেই দান করতে পারবেন না। তাহলে আর প্যাঁচ লাগবে না। " --আপনার এই যুক্তিটি গ্রহনযোগ্য। কারন এতে দুধু ভাই-বোন হওয়ার সম্ভবনা নাই। আলোচনার মাধ্যমে অনেক সমাস্যার সমাধান বেরিয়ে আসে।

তবে ভাষায় সংযত হোন। ভিন্নমত থাকতেই পারে , তাই বলে কাউকে "বলদ" বা "দুষ্টলোক" আখ্যায়িত করা
নিম্নরুচি বা অভদ্রতার পরিচায়ক। ভিন্নমতকে সন্মান করতে শিখুন - সন্মান পাবেন।

ভাল থাকুন , ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.