নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
বসুন্ধরার মালিক বা ওর ছানাপোনাদের সমস্যা আজকের দিনের না, বহু আগে থেকেই এগুলি "পাবলিক নলেজ।" খুন করে পার পেয়ে যাওয়া, জমি দখল করে পার পেয়ে যাওয়া ইত্যাদি ওদের কাছে ওয়ান টুর ব্যাপার। জায়গা মতন টাকা ঢালা থাকে। দেশের ক্ষমতাবানরা ওদের কর্মচারী হিসেবে কাজ করে। এইসব কিছুই আমরা সেই নব্য প্রস্তর যুগ থেকেই জানি। সবই ওপেন সিক্রেট।
তারপরেও আমরা ওদের তেল দিয়ে এসেছি। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় প্লট/ফ্ল্যাট কিনি, বসুন্ধরা শপিং সেন্টারে নিয়মিত শপিং, আড্ডা, সেল্ফি ইত্যাদি তুলি। বাড়িতে একটা চক্কর দেন, দেখেন ওদের প্রোডাক্ট ছাড়া আপনার বাড়ি চলে কিনা। টিস্যু, চাল, রুটি, পত্রিকা, চ্যানেল ইত্যাদি ইত্যাদি, কি নেই ওদের? ওদের কারোর সাথে লতায় পাতায় সম্পর্ক থাকলেও ফলাও করে বলে বেড়াই। আত্মীয়তা থাকলেতো কথাই নেই। ওদের পরিবারের কারোর পদধূলি আমাদের কারোর বাড়িতে পড়লে আমরা যেন ধন্য হয়ে যাই। ঠিক না? এই যে বিয়ে ছাড়াও তার একাধিক গার্লফ্রেন্ড ছিল, সেটাও কিন্তু আমাদের অনেকেই বহু আগে থেকেই জানতাম। ওর কাছের বন্ধুবান্ধবরা ওকে সাবাসী দিয়েছে। আমাদের দেশে লুইচ্চামীকে লোকজন "প্লেবয়গিরি" মনে করে। যে যত বড় লুচু, সে নিজেকে তত বড় জেমস বন্ড মনে করে। যার টাকা আছে, সে অমন পাঁচ দশটা মেয়েকে পুষতে পারে, যার টাকা নেই, সেও বিয়ে ছাড়া অমন সম্পর্কের খোঁজে থাকে। দেশের পতিতালয়গুলোর কাস্টমার কারা? এলিয়েনরা?
দোষ শুধু পুরুষেরই না। যদি তাই হতো, তাহলে পুরুষ পুরুষের সাথেই প্রেম করতো। এখানে সমানভাবে মেয়েগুলিও দায়ী। ওরা ভাল করেই জানে লোকগুলি বিবাহিত। অনেক ক্ষেত্রে (আমার যতগুলি এক্সট্রা ম্যারিটাল ঘটনা জানা আছে সেগুলোর সবগুলিতেই) মেয়েগুলি নিজেরাও বিবাহিতা থাকে কিংবা বয়ফ্রেন্ডের সাথে কমিটেড থাকে। এরপরেও এইসব প্রেম করে বেড়ায়। কেন? হয়তো ক্ষনিকের সুখের লোভে। আমরা যেমন বাড়িতে খাবার না খেয়ে মাঝে মাঝে রেস্টুরেন্টে যাই, এখানেও ব্যাপারটা হয়তো তাই। এ ছাড়া আর কি কারন হতে পারে? নিষিদ্ধ কাজের উত্তেজনা ও আনন্দ ওদের মোরাল ক্যারেক্টারকে একদম শেষ করে দেয়।
বাংলাদেশে দুইদিন পরপর একটা হাস্যকর অভিযোগ উঠে। "বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ।" শুনেইতো হাসি আসে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে "ধর্ষণ" কিভাবে হয়? ধর্ষণ মানেই হচ্ছে কারোর সম্মতির বিরুদ্ধে তাঁর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন। দিনের পর দিন, মাসের পর স্বেচ্ছায় দুইজন নারী পুরুষ মিলিত হয়ে এসেছে। তারপরে হঠাৎ করে কিছু একটা ঘটলো, অমনি অভিযোগ করলেন, "তুমি আমাকে এতদিন ধর্ষণ করেছো!" আদালতে এই জিনিস প্রমান করতে পারবেন? আপনার শরীরে কোন জোর জবরদস্তির চিহ্ন নেই, কোন সাক্ষী নেই, প্রমান নেই, তারচেয়ে বড় কথা, সংজ্ঞানুযায়ীওতো এটি ধর্ষণের ঘটনা না। তাহলে?
আপনি যদি এতই ডিগনিফাইড মহিলা/পুরুষ হয়ে থাকেন, তাহলে কেনই বা শুধুমাত্র আশ্বাসের ভিত্তিতে কারোর সাথে শুয়ে যাবেন? আমি ধর্মীয় বিধান টানতে চাইছি না, সাধারণ মানুষ হিসেবেই আমাকে বুঝান যে এইভাবে শারীরিক মিলন খারাপ কোন ঘটনা না। যদি তাই হতো, তাহলে এই চৌর্যবৃত্তি কেন? লুকিয়ে লুকিয়ে হোটেল বুকিং অথবা বন্ধুর বাড়ির ফ্ল্যাট, এত লুকোচুরি কেন? ফেসবুকে ছবি দিতে নারাজ। পরিবারের লোকজনকে জানাতে নারাজ। যেহেতু নিজেই লুকাতে চাইছেন, তাহলে নিজেই প্রমান করছেন এটা খারাপ। কারন নিজের বিবাহিত পার্টনারের সাথেতো এইরকম করেন না।
আছে কোন যুক্তি?
তা এখন মেয়েটা মারা গেছে। সে এখন পাপ পুণ্যের উর্দ্ধে চলে গেছে। হত্যা, নাকি আত্মহত্যা আমরা জানিনা। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে এবং মামলা রিপোর্ট পড়ে মনে হচ্ছে ঘটনা আত্মহত্যারই। তবে বাস্তবে সবই সম্ভব। যদি খুন হয়ে থাকে, তাহলেও অবাক হবো না। আপাতত পুলিশ তদন্ত করুক।
আর আমরা এখন একটা কাজ করতে পারি, তা হচ্ছে, এই মেয়েটিকে পতিতা/বেশ্যা/রক্ষিতা/মাগি/খাংকি ইত্যাদি ডাকা বন্ধ করা। মেয়েটার চরিত্র ফুলের মতন পবিত্র ছিল নাকি বিষাক্ত, তা নিয়ে আমাদের মন্তব্যে কিছুই যাবে আসবেনা। কিন্তু মেয়েটা পতিতা হলেও এইভাবে মৃত্যু সে ডিজার্ভ করে না। যদি হত্যা হয়ে থাকে, তবেতো তা নয়ই। আপনার কি যাবে আসবে? দুই চারটা গালি দিয়ে হাজার খানেক লাইক ও কমেন্ট নিয়ে ঘুমাতে চলে যাবেন। মাঝে দিয়ে একটি নেগেটিভ চিন্তাচর্চা মানুষের মস্তিষ্কে চালু করে যাবেন। আমরা এমনিতেই জাজমেন্টাল জাতি। এইসব কমেন্ট/পোস্ট/স্ট্যাটাস সেটার পালেই হাওয়া দেয়। যদি ভাল কথা বলতে না পারেন, চুপ থাকেন, পুলিশকে তদন্ত করতে দেন, তারপরে মন্তব্য করবেন। নাহলে জনমনের এই নেগেটিভিটি তদন্তেও প্রভাব ফেলবে। মূল আসামিও ফুসলে বেরিয়ে যায়। লোকে ধরেই নিবে, "মাগি মরছে, এতে আপসেট হবার কি আছে?" কিন্তু লুইচ্চা যে লুইচ্চামি করেই যাবে, করেই যাবে, আর করেই যাবে, সেটা নিয়ে কেউ চিন্তাও করবে না। আপনি এক কথায় মেয়েটাকে লোভী/গোল্ড ডিগার বলে দিচ্ছেন, আরে ভাই, পয়সা থাকার ভুল ফায়দা যে লম্পটটা এবং লম্পটগুলি তুলছে, তা নিয়ে বলবেন না? ঢাকা শহরের আপার ক্লাসে মিশে দেখুন, তরুণ সমাজের একটা বড় অংশ এমন হয়ে গেছে। আমি নিজে সাক্ষী। আনভীরের ঘটনা বাইরে এসেছে বলে ধরে নিবেন না ও একাই এমন। এবং ওর মাধ্যমেও বাকিগুলিকে ম্যাসেজ দেয়ার ব্যাপারে উদ্যোগী হন। বুঝিয়ে দিন যে একদিন ওরাও ধরা খাবে।
এই যে এখন আপনি পোস্ট দিচ্ছেন অমুক তমুক বিশিষ্ট মানুষদের সাথে আনভীরের পরিচয় ছিল, আরে ভাই, দেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথেও এদের সম্পর্ক ভাল, এইটা আপনি জানেন না? এদের ক্ষমতা কতদূর বুঝেন না? আপনি নিজেই কোন পার্টিতে এই ব্যাটাকে পেলে ছবি তুলে ফেসবুকে দিতেন নিশ্চিত। তাহলে অন্যের দিকে আঙ্গুল তুলে লাভ আছে?
সবচেয়ে খারাপ যেটা আমরা করছি, সেটা হচ্ছে, মেয়েটির বোন ও ভাইকে টেনে এনে গালাগালি ও কুৎসা রটাচ্ছি। লোকজন বলছেন, "বোনটা মামলা করতে চায় নাই, পুলিশই মামলা করিয়েছে।"
যারা এমনটা বলছেন, তাঁরাই নিজেদের সাথে এমন ঘটনা ঘটলে "আত্মগ্লানিতে" বোনের সম্পর্ক অস্বীকার করতো। আমাদের দেশে এইসব আবার খুব চলে। ভাই বা বোন অপরাধ করে ফেলেছে, সাথে সাথে বাকিরা সম্পর্কচ্ছেদ করার নাটক করে দায় এড়ানোর চেষ্টা করে। নাহলে সমাজে মুখ দেখানো দায়! কেন? বোন কুকর্ম করলে ভাই/বোন/মা/বাবা কেন দায়ী হবে? তাঁরা সমর্থন করলে, তখন সেটা হবে লজ্জার বিষয়। এত পড়াশোনা করে এই কমন সেন্স ডেভেলপ করতে পারেন নাই?
মেয়েটার বাবা মা মারা গেছেন আগেই। ভাই বোনের সংসারে অন্য ভাইবোনের কি হাল হয় সেটা আপনারা জানেন না? মেয়েটা কোন পর্যায়ে, কোন পরিস্থিতিতে "টাকার লোভে" অন্য লোকের দ্বিতীয় বৌ/গার্লফ্রেন্ড হতে চেয়েছে তা আমরা জানি? ওর ভাইবোনের আর্থিক/মানসিক/আত্মিক অবস্থা আমরা জানি? বড় ভাই কোন এডাল্ট বোনকে খুব বেশি হলে কি বলতে পারবে? "ওটা করিস না, এটা কর।" এর বেশি সম্ভব? আমাদের নিজেদেরই ভাই বোনদের মধ্যে ঝগড়া হয়, কথা কাটাকাটি হয়, সম্পর্ক নষ্ট হয় - আমরা আসছি, ওরা কেন একতা কাপুরের সিরিয়ালের মতন পারফেক্ট পরিবার না তা নিয়ে ফেসবুকে কুৎসা রটাতে। রমজান মাসে ইবাদত বন্দেগী করেন ভাই। যদি সেটা না করায় আপনার অঢেল সময় থাকে তাহলে গল্প কবিতার বই পড়েন। যদি সেই রুচি না থাকে, তাহলে পত্রিকায় দেশ বিদেশের খবর রাখেন, সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করেন। ভারতের করোনা পরিস্থিতির খোঁজ নেন আর ইয়া নফসি জপেন। কিন্তু প্লিজ, মিথ্যা বানোয়াট অনুমান নির্ভর তথ্যের ভিত্তিতে নেগেটিভিটি ছড়াবেন না।
ধন্যবাদ।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: নূরু ভাইকে বলছি,আবু লাহাব কি মরেছে,না কি আজো বেঁচে আছে ?আল্লা নিজেই মরা মানুষ কে অভিশাপ দেয়,আর দুনিয়ার সকল মুসলমান দিনে পাঁচবেলা কোরাস গায়।আবু লাহাব কি এখনো পৌঁছে নাই।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৩৬
স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: এদের পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা আরো বেশি হওয়া দরকার। মুল সমস্যা কে পাশ কাটিয়ে মৃত ডালের বিচার চেয়ে লাভ নেই। যে রক্ষিতা, যে ম্যাগি, যে ব্যেশা তাকে তাই বলা উচিত। পাশাপাশি এটাও বলা উচিত, যে মাখিখোর, তাকে মাগিখোর, লম্পট, লুইচ্চা বলাই উচিত। এতে অন্তত সমাজের বাকিরা সাবধান হবে।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০
রানার ব্লগ বলেছেন: আসলেই এই সব অপ্রয়োজনীয় অপৃতিকর মন্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত। এতে অপরাধের প্রতিবাদ হয় না নিজের পারিবারিক মর্যাদার ও পরিচয় প্রকাশ পায়। কিছু কিছু স্বঘোষিত জ্ঞ্যানের জাহাজ কে দেখেছি মেয়েদের কে মাগী, রক্ষিতা, বেশ্যা, পতিতা বলে এক ধরনের আত্মতুষ্টি বোধ করতে, এই সব মহান জ্ঞ্যানী সমাজের জন্য ক্ষতিকর এরা অপরাধ ও অপরাধী দুই জনকেই উৎসাহিত করে। আমি এদের চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলছি একই দোষে দুস্ট ছেলে টা কে বলে দেখুক এক ঘুসিতে দাত ফেলে দেবে এদের।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কামাল-১৮ আাপনাকে বলছি
আবু লাহাব যখন আমাদের প্রিয়
রসুল হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে
পাথর মারতে উদ্যত হল। তখনি
আল্লাহর তরফ থেকে অভিশাপ
দেওয়া হয়েছেঃ
১। ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হস্তদ্বয় এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও।
২। তার ধন-সম্পদ আর সে যা অর্জন করেছে তা তার কোন কাজে আসল না।
৩। অচিরেই সে শিখা বিশিষ্ট জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে,
আল্লাহর তরফ থেকে এ অভিশাপ তার জীবিত কালের পাওনা।
মানুষ তাকে আজীবন অভিশাপ দিতেই থাকবে।
কিসের সাথে কি তুলনা করেন, বুঝতে পারেন ?
৬| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: বিচার শব্দটাই এখন একটা তামাশা। আইন, আদালত, গনমাধ্যম সব হাতের মুঠোয় অপরাধীদের। তারা যেভাবে বলে, সেভাবেই পরিচালিত হয় সব কিছু। তৈল মর্দন করে যে শ্রেনী বড় হয় তাদের কাছ থেকে আর যাই হোক ন্যায় অন্যায়ের বোধ পাবেন না।
মেয়েটা বিচার পাক আর না পাক, দেশের মানুষ অনেক সত্য জেনে গেছে। এই অন্যায়ের বোঝা যখন অনেক ভারী হবে তখন বহন করবার ক্ষমতা থাকবে না এই অন্যায় কারীদের।
অর্থ মানুষ কে ক্ষমতবান করে আর তা যদি হয় কালো টাকা। ক্ষমতা মানুষকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করে। অন্যায় একটা সময় পর্যন্ত চলতে পারে সকল সময়ের জন্য পারে না। অন্যায়ের শেষ আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইসলামে মৃত ব্যক্তির দোষ চর্চা বা তার ওপর প্রতিহিংসা চরিতার্থ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মানুষ ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়; জীবিতাবস্থায় ভালো-মন্দ কাজ সবারই হয়ে থাকে।
তার ভালো কাজগুলো উল্লেখ করে তার জন্য দোয়া করা একজন মুমিনের বৈশিষ্ট্য।
সে যেসব খারাপ কাজ করেছে তার প্রতিফল আল্লাহর কাছে ভোগ করছে অথবা তিনি
তার প্রতি দয়াপরবশ হয়েছেন। মৃত ব্যক্তিকে গালি দিয়ে নিজের আমলনামা কালো করা
উচিত বলে বিবেচিত হবে না।
হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
মৃত ব্যক্তিদের গালমন্দ কর না। কারণ তারা যা করেছে তার প্রতিফল পাওয়ার স্থানে পৌঁছে গেছে। (বুখারি)