নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ও কালো পতাকাবাহী বাহিনীর হাদিস

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৯

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর ফেসবুকে "কেয়ামত সন্নিকটে" "মাহ্দী/দাজ্জাল এসে গেছে" সংক্রান্ত হাদিস ভেসে বেড়াচ্ছে।
ঠিক একই ঘটনা ঘটেছিল আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা বিদায় নেয়ার সময়ে।
ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে একই হাদিস বহু যুগে বিভিন্ন ঘটনার বেলায় এপ্লাই করা হয়েছে। "কালো পতাকাবাহী" বাহিনী ইসলামের ইতিহাসে এই প্রথম আসেনি, অতীতেও এসেছে।
সমস্যা হচ্ছে, সাধারণ মুসলিম, যাদের এইসব বিষয়ে তেমন পড়াশোনা নেই, এসব ঘটনায় মহাবিভ্রান্ত হয়।
আগে তেমনই একটি ভাইরাল হাদিসের উল্লেখ করি, তারপরে এ নিয়ে আলোচনা করবো।
আপনারা সবাই শুনেছেন, কেয়ামতের আগে খুরাসান থেকে কালোপতাকাবাহী এক বাহিনী আসবে, যাদেরকে দুনিয়ার মুসলমানদের সাপোর্ট দিতে হবে, কারন ওটাই মাহদীর বাহিনী, যাদের হাতে দুষ্ট মুসলিম শাসক/খলিফা/সরকারের তথা জালিমদের পতন হবে।
ওয়াজি হুজুরের কাছে এই পর্যন্ত শুনেই লোকজন চোখ বন্ধ করে হাদিসটা বিশ্বাস করে, কালোপতাকাবাহী দলের সমর্থনকে ঈমানী দায়িত্ব মনে করে এবং যাকে তাকে দাজ্জাল ও মাহ্দী ঘোষণা করে।
অনেকে হয়তো জানেনই না যে ১৯৭৯ সালে এমনই এক জঙ্গি গোষ্ঠী এই "হাদিসের" উপর ভিত্তি করে নিজেদের দলের একজনকে মাহদী ডিক্লেয়ার করে কাবা ঘর দখলে নিয়ে বেশ কিছুদিন তোয়াফকারীদের জিম্মি ও হত্যা করে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। কুরআন বা হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা এতটাই বিপজ্জনক।

এখন সামনে কথা এগুনোর আগে একটি মহাগুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বলে নেই। আমি যদি বলি "এই হাদিসটাকে আমার শুদ্ধ মনে হচ্ছে না, কারন আমি এই বিষয়ে পড়াশোনা করে দেখেছি, এই হাদিসটা শুদ্ধতা টেস্টে ফিট করছে না" - এর মানে এই নয় যে আমি কাফের হয়ে গেছি, বা নবীর (সঃ) বাণীকে অস্বীকার করছি। বাস্তবে আমি নবীর (সঃ) নির্দেশ মতন (আবু হুরায়রা বর্ণিত হাদিস, "আমার নামে কেউ মিথ্যা কথা বললে যা আমি বলিনি, সে যেন জাহান্নামে নিজের স্থান খুঁজে নেয়") তাঁর নামে চালানো একটি ভ্রান্তিকে (মিথ্যা হাদিস) চ্যালেঞ্জ করছি। ইতিহাসে এইভাবেই জাল ও বিশুদ্ধ হাদিস আলাদা করা হয়েছে। "দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ" বা "জ্ঞানীর কলমের কালী শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র" ইত্যাদি সব জাল হাদিস এইভাবেই প্রমাণিত হয়েছে।

তো, কালোপতাকাবাহীদের এই হাদিস যারা শুনেন, উনাদের কি মাথায় কখনও আসে না কেন হাদীসটি সহীহ বুখারী বা মুসলিমের মতন রেপুটেড হাদিস গ্রন্থে নেই? তাঁরা কি জীবনেও এমন হাদিস শুনেননি? তাহলে কি দাঁড়ায় যে হাদীসটির অথেন্টিসিটি নিয়ে ইমাম বুখারী এবং ইমাম মুসলিমের সন্দেহ ছিল? নাহলে এত গুরুত্বপূর্ণ হাদিস উনারা কেন বাদ দিবেন?

তাহলে ঐতিহাসিক একটা ঘটনা বলি যা ঈমাম বুখারী ও ইমাম মুসলিম ভাল করেই জানতেন। হিজরী ১৪৭-১৫১ সালের দিকে (বুখারীর জন্মেরও পঞ্চাশ বছর আগে) উমাইয়া খিলাফতের বিরুদ্ধে আব্বাসীয়দের যুদ্ধে আব্বাসীয়দের নেতৃত্ব দেন আবু মুসলিম আল খুরাসানি নামের এক জেনারেল। নাম থেকেই বুঝতে পারার কথা ভদ্রলোক "খোরাসানের বাসিন্দা" ছিলেন এবং উনার বাহিনীও "কালো পতাকা" বহন করেছিল।
হাদীসটির অথেন্টিসিটি নিয়ে এই কারণেই প্রাথমিক যুগের ইসলামিক স্কলাররা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। উনাদের বিশ্বাস, আব্বাসীরা নিজেদের ক্ষমতায় আরোহনকে জাস্টিফাই করতে এর প্রচলন করেন, এবং পরে এটাই মানুষের মনে মনে হাদিস হিসেবে গেঁথে যায়।
এটি পলিটিক্স, ধর্মের সাথে পলিটিক্স মিলাবেন না। ইসলাম নির্দেশ দেয় আল্লাহ এবং নবীকে (সঃ) চোখ বন্ধ করে সাপোর্ট করতে, কোন খলিফার বিরুদ্ধে আপনার অসন্তোষ থাকতেই পারে। উমাইয়া খিলাফতের বিরুদ্ধে স্বয়ং বড় বড় সাহাবীদেরই অসন্তুষ্টি ছিল। তাঁরা তাঁদের খলিফাকে (মুয়াবিয়া/এজিদ) সমর্থন করেননি।
আবার এও সত্য, উমাইয়া খিলাফতের সফলতাও অনেক।
বর্তমান যুগেও আমরা দেখি যে যখন এক পার্টি আরেক পার্টিকে হারিয়ে ক্ষমতায় যায়, তখন বিগত সরকারকে ভিলেন বানানোর জন্য নানান অজুহাত পেশ করে। কেউ প্রচারণা চালায় ওরা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের শত্রু, কেউবা প্রচারণা চালায় ওরা মানবতার শত্রু। কেউ কাউকে বলে মৌলবাদী, কেউ অপরকে ট্যাগ করে নাস্তিক বা মুনাফেক হিসেবে। আমাদের যুগেই এমনটা ঘটেছে, অতীতে কেন ঘটবে না? ইসলামিক খিলাফতের ইতিহাস পড়েছেন কখনও? টার্কিশ সিরিয়াল দেখা ইতিহাস না, বাস্তবে যা ঘটেছে, সেটা। দেখবেন কত টুইস্ট এন্ড টার্ন ছিল, ছিল ছল চাতুরী, নৃশংসতা ও বিশ্বাসঘাতকতা। এবং বুঝবেন উনারাও আমাদের মতোই দোষে গুনে মানুষ ছিলেন।
আমরা যদি একটু ইতিহাসের পাতা ওল্টাই তাহলে জানবো যে উমাইয়াদেরকে (আবু সুফিয়ানের (রাঃ) বংশধর, উমাইয়া গোত্র) আহলে বাইত (নবীজির (সঃ) পরিবার) ও আব্বাসীয়রা (নবীজির (সঃ) চাচা আব্বাসের (রাঃ) বংশধর এবং হাশেমী গোত্র) কখনই সহ্য করতে পারতো না। যুগের পর যুগ ধরে লড়াই লড়েছে। ইসলামের প্রাথমিক যুগের গৃহযুদ্ধ ঘটতো মূলত এই দুই বংশের মধ্যকার লড়াইকে ঘিরেই। ঈমান/আকিদাগত সংঘাত নয়। কারবালার ট্র্যাজেডিতেও উমাইয়া খলিফা এজিদ বিন মাবিয়া নবীজির (সঃ) আপন দৌহিত্র ঈমাম হযরত হোসেনকে (রাঃ) পরিবারসহ নৃশংসভাবে শহীদ করে। শিয়া ধর্মের উৎপত্তিও সেই ঘটনা থেকেই। এছাড়াও এজিদের নেতৃত্বে উমাইয়া বাহিনী মক্কা-মদিনায় আহলে বাইতের উপর অবিশ্বাস্য পাশবিকতা চালায়।
কাজেই আব্বাসী এবং "শিয়াতু আহলে বাইতের" দৃষ্টিতে উমাইয়ারা বরাবরই "জালিম" ছিল।
স্কলারদের (ইমাম আহমাদ ইব্ন হান্বল, ইবনে আল জাওযী প্রমুখ ক্লাসিক্যাল স্কলার থেকে অতি সাম্প্রতিক হাদিস বিশেষজ্ঞ ড. ইয়াসির ক্বাদী) ধারণা, আব্বাসীরা নিজেদের দিকে পাবলিকের সিম্প্যাথি ও সাপোর্ট নিতে এই "প্রোপাগান্ডা" প্রচার করে। পরে যা মুখে মুখে "হাদিস" হিসেবে প্রচার পায়। লোকজন যখন দেখে "খোরাসান থেকে কালো পতাকাবাহী এক বাহিনী এসেছে" - তখন আপনাতেই ওদের মনে এসেছে উমাইয়ারা জালিম, ওদের বিরুদ্ধে আব্বাসীদের সাহায্য করা ঈমানী দায়িত্ব। আব্বাসীরাই মাহদীর সেনাবাহিনী। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আল মানসুর, আব্বাসীয়দের দ্বিতীয় খলিফা (প্রথম সফল আব্বাসী খলিফা), উনার নাম ছিল আব্দুল্লাহ এবং উনার ছেলে, যাকে তিনি খলিফা নিযুক্ত করেন, উনার নাম রাখেন "আল-মাহ্দী মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ।" তিনি চেয়েছিলেন তাঁর পুত্রই যেন নবীজির হাদিসের বর্ণিত সেই মাহদী হন। কিন্তু দুনিয়াতো এইভাবে চলে না। আল্লাহর যাকে খুশি, তাঁকেই মাহ্দী বানাবেন।
এই মাহ্দীর পুত্রই ছিলেন বাগদাদের বিখ্যাত খলিফা হারুন-আল-রশিদ।

তা যারা নবীজিকে (সঃ) নিয়ে সামান্যতম পড়াশোনা করেছেন, উনারা জানেন তিনি কিভাবে কথাবার্তা বলতেন।
ইমাম ইব্ন আল জাউজি, ইমাম আহমাদ ইব্ন হান্বল সহ প্রমুখ বিখ্যাত স্কলাররা এইটাই বলেছেন যে যখনই কোন নির্দিষ্ট স্থান, কাল, পাত্র, ব্যক্তি ইত্যাদি সম্পর্কে হাদিস বয়ান করা হবে, কিংবা অতিরিক্ত ডিটেইল দেয়া থাকবে, সেটা যেন ভ্যারিফাই করা হয়। কারন নবীজি (সঃ) জেনেরিক টোনে কথা বলতেন।
যেমন "কেয়ামত ততদিন আসবে না যতদিন নগ্নপায়ের রাখালেরা কে কত উঁচু দালান নির্মাণ করলো সেই প্রতিযোগিতায় নামবে না।"
এখানে যদি কেউ বলে তিনি বলেছেন "সৌদি আরবের রাজ পরিবারের ছেলেরা যাদের পূর্বপুরুষ ছিল নগ্নপায়ের রাখাল" - তখনই ভুরু কুঁচকে ভাবতে হবে ঘটনা কি। কারন তখনতো "সৌদিআরব" ছিল না। এবং নবীজিও এইভাবে স্পেসিফিক্যালি কোন বংশকে নিয়ে উক্তি করেননি, কারন তিনি ভাল করেই জানতেন উনার উম্মতরা এর পরিণতিতে সেই বংশের পূজা করবে কিংবা বারোটা বাজিয়ে দিবে।
সহজে বুঝতে উদাহরণ দিয়েছি, আশা করি মূল বিষয় বুঝাতে পেরেছি।

তো পৃথিবীর বিখ্যাত সব স্কলারদের অনুরোধ হচ্ছে মোস্ট অথেন্টিক হাদিসের ব্যাপারেও এমন ইন্টারপ্রিটেশন খেলায় না যেতে, কারন এতে সাধারণ মুসলিমরা বিভ্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি নবীজির (সঃ) প্রতিও মিথ্যারোপ করা হয়।
যেমন, বর্তমান যুগে "কালো পতাকা" বহনকারী দলটাকে মেইনস্ট্রিম মুসলিমদের মোটামুটি কোন আলেমই সুনজরে দেখে না। ওরা জঙ্গিবাদ ঘটায়, ওরা সাধারণ মানুষ হত্যা করে, ওরা টিভি ক্যামেরার সামনে মানুষ জবাই করে, ওরা আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করে, অশান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে আতংক ছড়ায়। ওদের দল থেকে মাহদী আসার প্রশ্নই উঠে না।
অথচ এই হাদিসটাকে ওরাই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে। এবং বহুলোক, যারা ইতিহাস সম্পর্কে মূর্খ, ওরা বিশ্বাস করে এই দলকে সাপোর্ট করা ঈমানী দায়িত্ব। কারন নবীজির (সঃ) হাদিস!
কিন্তু এরা এতটুকুও চিন্তা করে না যে নবীজি (সঃ) হয়তো এদের নিয়ে বলেনই নাই।
হাইপোথিটিক্যালি যদি তিনি এমন বাহিনীর কথা আদৌ বলেও থাকেন, হয়তো সেই বাহিনী আরও পাঁচ হাজার বছর পর আসার কথা। মাঝে দিয়ে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে একদল লোক সাপোর্ট করে বসে আছেন!
এখন এই দলকে তিরষ্কারের অর্থ এই না যে মার্কিন নেতৃত্বনাধীন পশ্চিমাজোটকে, ইজরায়েলকে সাপোর্ট করছি। ইজরায়েলকে সন্ত্রাসী বলতে গেলে আল কায়দা বা আইসিসকে মাথায় তুলার প্রয়োজন নেই।

এদিকে একদল লোক শুধু এই কারণেই চুপচাপ বসে থাকে কারন হাদিসে "মালহামার" (বিরাট যুদ্ধ) কথা আছে - যেকোন যুদ্ধকেই মালহামা ধরে নিয়ে নির্বিকার নির্জীব জড় পদার্থ হয়ে যাচ্ছেন কোটি কোটি মানুষ। অথচ সেই মালহামা হয়তো আরও হাজার বছর পরে ঘটার কথা।
"জ্ঞানার্জনের জন্য চীনে যাও" - হাদিস বিশ্বাস করে আপনি হয়তো চীনে চলে গেলেন। সাপ ক্যাচো বাদুড় ইঁদুরের ভিড়ে হালাল মাংস খুঁজতেই হিমশিম খেলেন। হার্ভার্ড/জন হপকিন্সের আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যা বাদ দিয়ে লোক ঠকানো চীনা ভেষজ বিদ্যায় ডাক্তার হলেন, কারন নবীর (সঃ) নির্দেশ। অথচ নবীজি (সঃ) এমন কথা বলেনই নাই। তাহলে বেহুদা জীবন বরবাদ করলেন না?

কাজেই, পড়াশোনা করেন। মুখস্ত বিদ্যা না, সাহাবীরা যেভাবে কুরআন পড়তেন, সেভাবে। একটা আয়াত পড়বেন, কি বলা হয়েছে, কেন বলা হয়েছে, কাদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, বর্তমান যুগে কিভাবে প্রয়োগ করবো, ভবিষ্যতে এর ইম্প্যাক্ট কি হবে ইত্যাদি ভাবতে ভাবতে পরের আয়াতে যাবেন। দেখবেন ইসলামকে ভিন্নভাবে আবিষ্কার করবেন। ইবলিস যদি নিজে এসে আপনার হাতে পায়ে ধরে কান্নাকাটিও করে, তারপরেও সে আপনার ঈমান টলাতে পারবে না ইন শা আল্লাহ।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইসলামের প্রাথমিক যুগে কোন পতাকা ছিলো না। উমাইয়া অথবা আব্বাসীয় শাসনের সময় এসব কালিমা খচিত পতাকার উদ্ভব হয়। এসব তৈরিকৃত হাদিস!

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


কালো পতাকা ও হাদিস কন্টিনিউয়াস প্রসেস,চলুক।

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০২

কামাল১৮ বলেছেন: প্রত্নতাত্ত্বাতিক বা নিরেপেক্ষ কোন ঐতিহাসিক প্রমান নাই চার খলিফার।পতাকাতো তো দুরকি বাত।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন লিখেছেন।

নির্মোহ বিশ্লেষন। সত্যি বলতে সত্যানুসন্ধানে সবাই তা না না না...।
বিল গায়বে ইয়াক্বিনে চোখ বন্ধ করে জীবন পর করে দেয়!
ইলম-উল-ইয়াকিন (নিশ্চয়তার জ্ঞান)
আয়ন-উল-ইয়াকিন (নিশ্চয়তার দর্শন)
হাক্ক-উল-ইয়াকিন (অভিজ্ঞতার মাধ্যমে প্রাপ্ত নিশ্চিততার চূড়ান্ত স্তর) এর কষ্টকর সাধনাতো দূরকি বাত।

তাই এত এত বিভ্রান্তি, দল- উপদল, মাজহাব, মতবাদ!!!!!

আল্লাহ আমাদের সত্যানুসন্ধানের তৌফিক দিন।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: সত্যি পোষ্ট টি ভালো লাগেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.