নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চন্দ্রবিন্দু

রবীন্দ্রনাথ এক সময়ে বিস্ময়ের সঙ্গে আবিষ্কার করেছিলেন যে, আরো অনেক ভাষার মতো বাংলাভাষায়ও আমরা বা

দুশশাহোশ

দুশশাহোশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মূর্ধন্য 'ণ' কে বাংলা ভাষায় প্রয়োজন নাই

০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১০:৩৮

বিশুদ্ধ মূর্ধন্য 'ণ' এর ধ্বনি বাঙলা ভাষায় নেই।

ফলে লিখিত রূপে 'ণ' থাকলেও উচ্চারণগত দিক থেকে এ বর্ণটি দন্ত্য 'ন' এর সঙ্গে অভিন্ন।

অধ্যাপক আবদুল হাই তাঁর 'ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব' গ্রন্থে বলেছেন, "বানান যেখানে যেমনই হোক অসংযুক্ত 'ণ' উচ্চারণ বাংলাতে খাঁটি দন্তমূলীয়ই। মূর্ধন্য 'ণ' এর উচ্চারণগত এ সীমিত ব্যবহারই একে মূলধ্বনি (Phoneme) থেকে অপসারিত করে দন্তমূলীয় 'ন' এর একটি সদস্য বা allophone রূপে পরিগণিত করেছে।"



সুতরাং অযথা মূর্ধন্য 'ণ' কে বর্ণমালায় রাখা কি প্রয়োজন? মূর্ধন্য 'ণ' কে বর্ণমালা থেকে বাদ দেয়ার প্রস্তাব করছি।



'ণ' এবং 'ন' এর উচ্চারণ যে অভিন্ন কয়েকটি উদাহরণ দিলেই তা প্রমাণিত হবে। যেমন:--

ধরণী = ধরনি

রণ = রন

চরণ = চরন

স্মরণ = শঁরন

সরণী = শরনি

তরুণ = তরুন

অরুণ = অরুন ইত্যাদি।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১০:৫১

ত্রিভুজ বলেছেন: হুমম... তবে যেহেতু ভাষাবিদ নই.. সুতরাং এই ব্যপারো কোন মন্তব্য করতে চাই না... তবে ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি "ণ" বাদ দিলে বাংলা ভাষাটা আরো সহজ হবে।


...উচ্চারনে আলাদা কোন বৈশিষ্ট না থাকলে এটি আলাদা ভাবে ব্যাবহারের কারনটা কেউ বলতে পারেন? 'মাহবুব মোর্শেদ' ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছি..।

২| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১০:৫৭

বইপাগল বলেছেন: যুক্তি আছে আপনার প্রস্তাবে কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে মূর্ধন্য 'ণ' ছাড়া আপনার উল্লেখিত বানানগুলো কেমন যেন সৌন্দর্য্যলুপ্ত মনে হয়। যেমন, 'ধরণী' যদি 'ধরনি' হয় মনে হয় পাতিল কড়াই ধরার কিছু একটা, আবার 'তরুণ'-কে 'তরুন' বানানে দেখলে মনে হয়, এ বুঝি বিপথে যাওয়া সেই তরুন(সমাজ) ! তবে এধরনের বিশ্লেষণ যে প্রয়োজন তাও আমি অস্বীকার করি না।

৩| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:০১

দুশশাহোশ বলেছেন: ত্রিভুজ,
অধ্যাপক আবদুল হাই তাঁর 'ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব' বইটা পড়তে পারেন।
অনকে গুলি বর্ণ এসেছে সংস্কৃত থেকে। যার কোন বাংলা উচ্চারণ নাই।
আমি আরো পরে আরো কয়েকটি বর্ণ নিয়ে আলোচনা করবো। এখন উদাহরণ হিসাবে বলে রাখি, পরে বিস্তারিত লিখব।
য এর সংস্কৃত উচ্চারণ ইঅ (ya) র মত কিন্তু বাঙলা উচ্চারণ এটি পরিষ্কার 'জ'।

৪| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:০৩

মদন বলেছেন: পানি মানে হলো ওয়াটার
পাণি মানে হলো হাত

কেউ যদি মনে করে হাত আর পানি এক জিনিস তাইলে আমার আপত্তি নাই :)

৫| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:০৬

দুশশাহোশ বলেছেন: বইপাগল,
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন। আমরা কিন্তু চোখ দিয়ে পড়ি। চোখে কিন্তু এক একটি শব্দ সেট হয়ে আছে। দ্রুত চোখ বুলালেই শব্দটি ধরতে পারি। নতুন বানানে লিখলে প্রথম প্রথম খুবই কষ্ট হবে এবং খটকা লাগবে। তার পর ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। নতুন প্রজন্মের জন্য ভাল হবে।

৬| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:১০

উন্মনা রহমান বলেছেন: আমাদের মনে হ্য় বাংলাদেশে ও বাংলাভাষায় আপনার মত 'দুশশাহোশ' এর প্রয়োজন নাই। অফ যান, জোকারি বন্ধ করেন, নইলে আপনার খবর আছে!

৭| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:১৯

মুহম্মদ জুবায়ের বলেছেন: এই রে, আবার শুরু হয়ে গেলো! আচ্ছা, আপনি এতো বাদ-ছাদ দেওয়া নিয়ে ব্যতিব্যস্ত কেন? আর তা-ও বাংলা ভাষার মতো একটা বিষয়ে, যা পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ ব্যবহার করেন এবং তা নিয়ে গবেষণা করার মতো মানুষের অভাব নেই। মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের রেফারেন্স দিয়ে শুরু করেছেন। ভদ্রলোক মারা গেছেন বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ারও আগে। তাঁর মত যদি এতোই গ্রহণযোগ্য হতো, আর সব পণ্ডিতরা এতোদিন আঙুল চুষছিলেন? নাকি তাঁর মতামত আপনার মতো প্রতিভার অপেক্ষায় ছিলো?

একটা হাত দিয়েই দিব্যি কাজ চলে, তাই বলে আপনি আরেকটা হাত ছেঁটে ফেলবেন?

দুশশাহোশ বটে আপনার!

৮| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:২৪

ত্রিভুজ বলেছেন: চেষ্টা করবো বইটা জোগার করতে। মনে হচ্ছে আপনি এব্যাপারে ভাল জানেন। বাংলা ভাষা ও ব্যাকরন নিয়ে আমার জ্ঞান শূন্যের কাছাকাছি... আপনি যদি নিয়মিত এবিষয়ে লিখেন, তাহলে অল্প সময়ে জানতে পারবো। আপনাকে অগ্রিম ধন্যবাদ।


ভাবছি আজকে থেকে "ণ" ব্যাবহার ছেড়ে দেব। (কানে কানে বলি- কাউকে বইলেন না, আসলে আমার বাংলা বানান নিয়ে অনেক সমস্যা.... ..... হাফ ছেড়ে বাঁচলাম মনে হচ্ছে..)

৯| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:২৫

দুশশাহোশ বলেছেন: মদন,
উদাহরণ দেই, তা হলে বুঝতে সহজ হবে।
গোল (বিশেষ্য) = ফুটবল হকি প্রভৃতি খেলায় বল প্রবিষ্ট করাবার নির্দিষ্ট স্থান (গোল রক্ষা করা);

আবার ঐ স্থানে বল প্রেরণের দ্বারা পরাজিত করা (গোল দেয়া)।

গোল (বিশেষ্য) = উচ্চ শব্দ (ছেলেরা গোল করছে);

সরলতার অভাব, জটিলতা, চক্র, পেঁচ (তার মনে গোল আছে);

সন্দেহ (মনের গোল মেটান);

ফেসাদ (গোলে পড়া গোল বাধান)

ভুল (গোল করিয়া ফেলা)

গোল (বিশেষণ) = বতুলাকার, বৃত্তকারround

(বিশেষ্য) বৃত্ত, বৃত্তাকার বা বর্তুলাকার বস্তু, মন্ডল (ভূগোল);

এখন এই উদাহরণ লক্ষ্য করলে দেখবেন গোল শব্দটির একই বানান একই উচ্চারণ কিন্তু বাক্য বেধে অর্থ ভিন্ন। এতে কি কোন অসুবিধা হচ্ছে?

১০| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:২৬

ত্রিভুজ বলেছেন: "একটা হাত দিয়েই দিব্যি কাজ চলে, তাই বলে আপনি আরেকটা হাত ছেঁটে ফেলবেন?"
... এইটা ক্যামন যুক্তি? এক হাত দিয়ে আসলেই দিব্যি কাজ চলে? @ মুহম্মদ জুবায়ের

১১| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৩০

মদন বলেছেন: তা ঠিক :)
অসুবিধা হচ্ছে না।
ঠিক আছে বাদ দেন, আপত্তি নাই ;)

১২| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৩১

দুশশাহোশ বলেছেন: উন্মনা রহমান,
বাংলাদেশটা আপনার একার না।
এদেশে আমার জন্ম, এদেশে আমার কর্ম।
আমি শুধু প্রস্তাব রাখলাম। আমি বললেই 'ণ' বর্ণমালা থেকে চলে যাবে না। এবং আপনি লক্ষ্য করুন, আমি কিন্তু লেখার সময় 'ণ' ব্যবহার করছি। আর দয়াকরে কোন ভয় দেখাবেন না। লেখার উপর আলোচনা করুন।

১৩| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৩৩

তাহমিদাল বলেছেন: না, বাংলা ভাষায় ণ-এর উচ্চারণ আছে। তবে সেইটা যুক্তবর্ণে, যথা - কণ্টক, অণ্ড।
অধ্যাপক আবদুল হাই অসংযুক্ত মূর্ধন্য 'ণ'-এর কথা বলেছেন। আপনে তিনি যা বলছেন তার চাইতে বেশি বুঝছেন।

১৪| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৩৭

দুশশাহোশ বলেছেন: মুহম্মদ জুবায়ের,
এটা আমার প্রস্তাব। পক্ষে বিপক্ষে আলোচনা করা যেতে পারে। অতীতে কি হয় নাই, এখন কি হবে ইত্যাদি কোন প্রশ্ন না।
এক সময় কম্পিওটার ছিল না। টাইপ মেশিন দিয়ে খটর খটর করে টাইপ হতো। এখন যদি কোন টাইপিস্ট বলে অতীতে আমরা টাইপমেশিন দিয়ে টাইপ করেছি, এখন কেন কম্পিওটার লাগবে।

১৫| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৩৯

মদন বলেছেন: ২৬ টি অক্ষর নিয়া যদি ইংরেজী ভাষা দুনিয়া কাপাইতে পারে তাইলে আমাদের ভাষায় ২/১ টা বর্ন এলে গেলে কুনো সমস্যা নাই। (লি-কার তো চলেই গেছে।)

১৬| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৪২

দুশশাহোশ বলেছেন: তাহমিদাল,
আমি কতটুকু বুঝলাম তা বড় কথা নয়। আমি আপনাদের মতামতের জন্য একটা আলোচনার সূচনা করলাম। আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৪৭

আমিমানুষ বলেছেন: তেলপোকাও পাখী আর...।

১৮| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৫৩

দুশশাহোশ বলেছেন: ত্রিভুজ,
আপনাকে আরো কয়েকটি বইয়ের নাম দেই। help হবে।

১. অর্থবিজ্ঞান, হুমায়ুন আজাদ
২. Pronominalization in Bengali হুমায়ুন আজাদ
৩. বাঙলা ভাষা, হুমায়ুন আজাদ
৪. বাক্যতত্তব, হুমায়ুন আজাদ
৫. তুলনামূলক ও ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান, হুমায়ূন আজাদ
৬. বাঙলা উচ্চারণ অভিধান, নরেন বিশ্বাস
৭. স্বর ও বাক-রীতি, ডক্টর গৌরীশঙ্কর ভট্টাচার্য
৮. বাংলা বানানঃ সংস্কার ও সম্ভাবনা, পবিত্র সরকার
৯. বাংলা বানান, মনীন্দ্র কুমার ঘোষ
১০. বাংলা শব্দতত্ত্ব, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

১৯| ০৯ ই জুন, ২০০৭ রাত ১১:৫৫

তাহমিদাল বলেছেন: আমি মতামত দিলাম কখন? মতামত তো দেই নাই, তথ্য দিলাম, একটা জিনিস জানাইলাম, বা দেখায় দিলাম। এইটাকে মতামত বইলা নেতিকৃত করার যুক্তি নাই। আর আমার 'মতামত' মূল্যবান মনে হইলে সেইটা পইড়া আপনে কী বুঝলেন বা আপনের মতিপরিবর্তন হইল কীনা সেইটা জানাইলে আমার সুবিধা হয়।

২০| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১২:১৭

ত্রিভুজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। চেষ্টা করবো যোগার করতে....

২১| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১২:২৬

তাহমিদাল বলেছেন: বাংলা ভাষা ও ব্যাকরণ নিয়ে শেখা শুরু করার জন্য আপনে নাম দিচ্ছেন হুমায়ুন আজাদের 'অর্থবিজ্ঞান', ‌বাক্যত্ত্ব' বা 'তুলনামূলক ও ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান'। ভাষা শেখার আগে ভাষাতত্ত্ব শেখাইতে চান।
দেখে আনন্দ পাইলাম।
এইটা মতামত।

২২| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১২:৩৮

মুহম্মদ জুবায়ের বলেছেন: এর নাম দুশশাহোশ @ তাহমিদাল।

২৩| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১২:৪৫

দুশশাহোশ বলেছেন: তাহমিদাল
এতদিনেও যখন ভাষা শিখতে পারেন নাই, আমার পক্ষে সম্ভব না আপনাকে ভাষা শিখান।
তবে ব্যকারণ দিয়া ভাষা শিখা যায় না। ভাষাকে শুধু পরিশুদ্ধ করা যায়।
আমরা যেমন বাংলা মাতৃভাষা হিসেবে শিখেছে। ব্যকারণের প্রয়োজন হয় নাই। তবে নিয়ম কানুন জানার জন্য প্রয়োজন আছে।

২৪| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১২:৪৫

উন্মনা রহমান বলেছেন: জনাব বিশেষজ্ঞ, ভয় দেখাইছি নাকি! আসলে আপনারে সামনে পাইলে ৫ কেজি ইটা দিয়া আপনার মোটা মাথায় বাড়ি দিতাম! বাংলা ভাষার অস্ত্রোপচার করার চেষ্টা না করে বরঞ্চ নতুন একটা ভাষা উদ্ভাবন করেন। আপনি অসুস্থ। তাই আপনার সাথে তর্ক করা অর্থহীন।

২৫| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১:০৩

তাহমিদাল বলেছেন: দুশশাহোশ, ব্যাকরণ নিয়া আমি কী বললাম? ব্যাকরণ আর ভাষাতত্ত্ব দুইটা ভিন্ন বিষয়, ঠিক আছে? হুমায়ুন আজাদের বই যেইগুলান দিছেন সেইগুলার কোনোটাই ব্যাকরণের বই না বইলাই আমার সংশয়। তাইলে আপনে কী বলতে চাইলেন আসলে? ব্যাকরণ দিয়া যে ভাষা শিখা যায় না এইটা তো, মানে, আমরা জানি, নাকি? ইশকুলে বালকবালিকারা তো এইটা ব্যাকরণ বইয়ের গোড়াতেই পড়ে। কিন্তু ভাষাতত্ত্বের বইয়ের নাম দিয়া বলতেছেন ব্যাকরণ।

২৬| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১:০৮

ধুসর গোধূলি বলেছেন: কি কি বাদ দেওন যায় এট্টা লিস্টি করেন ভাই।
স, শ, ষ বাদ দিয়া যে কোন একটা থাকুক। উচ্চারণে দেহেন কোন পার্থক্য বাইর করতে পারেন কিনা। চন্দ্রবিন্দু বাদ দেন- কারণ কেউই উচ্চারণ করে না এখন। 'অনুস্বার' অথবা 'ঙ' থেকে যে কোন একটা বেছে নাও নীতি বাইর করেন। 'ৎ' আবার কি জিনিষ, 'ত' দিয়া কাজ চলে না? দ্যান শালার এগুলা সব বাদ দিয়া। খালি মাথা বোঝাই কইরা রাখে।

২৭| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১:২৯

তাহমিদাল বলেছেন: পুনশ্চ:
অবশ্য হুমায়ুন আজাদ লেখছিলেন যে চোমস্কির ভাষাতত্ত্বের সাথে ব্যাকরণের যোগসূত্র আছে, আর আজাদ সেই ঘরানারই ভাষাবিজ্ঞান চর্চা করছেন বইলা জানি। যাউক।

২৮| ১০ ই জুন, ২০০৭ রাত ১০:৫১

পাগলা দাশু বলেছেন: পানি এবং পাণি এ দুইয়ের পার্থক্য কেমনে করবেন দাদা শুনি ?

২৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

দিকভ্রান্ত পথিক ২ বলেছেন: কেন ঁ দিয়ে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.