নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যখন সত্য এসে মিথ্যার সামনে দাঁড়ায় তখন মিথ্যা বিলুপ্ত হয়। কারণ মিথ্যা তাঁর প্রকৃতগত কারণেই বিলুপ্ত হয়ে যায়। আল-কুরআন : সূরা- ইসরা, অধ্যায়-১৭, আয়াত-৮ وَقُلْ جَاءَ الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ ۚ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا [١٧:٨١]

masanam91

যখন সত্য এসে মিথ্যার সামনে দাঁড়ায় তখন মিথ্যা বিলুপ্ত হয়। কারণ মিথ্যা তাঁর প্রকৃতগত কারণেই বিলুপ্ত হয়ে যায়। আল-কুরআন : সূরা- ইসরা, অধ্যায়-১৭, আয়াত-৮১وَقُلْ جَاءَ الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ ۚ إِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوقًا [١٧:٨١]

masanam91 › বিস্তারিত পোস্টঃ

নরমাল বনাম সিজারিয়ান ডেলিভারিঃ কোনটা, কেন যৌক্তিক?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪৪

[[ বর্তমান সময়ে সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে অনেকেই ঝুকি(!!) নিতে চান না। সময়ের আগেই তারা চান নিরাপদ ডেলিভারি। সেজন্যে এখন অনেকেরই পছন্দের তালিকায় আছে সিজারিয়ান ডেলিভারি। কিন্তু এ পদ্ধতিটি আসলেই কতটা যৌক্তিক। কেমন প্রভাব ফেলে মা ও শিশুর প্রতি? জানেন কি? আসুন নরমাল ডেলিভারির সাথে সিজারিয়ান ডেলিভারির কিছু গবেষণালব্ধ ফলাফল তুলনা করে দেখি, কোনটা, কেন যৌক্তিক?]]





শিশু জন্মদানের তিন পদ্ধতি অনুসৃত হয়ে থাকে—



১. নরমাল,



২. অ্যাসিসট্যাড নরমাল যেমন ফরসেপ



৩. সিজারিয়ান।






সিজারিয়ান ডেলিভারি ধাত্রীবিজ্ঞানের এক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। সম্রাট জুলিয়াস সিজার নাকি এভাবে জন্মেছিলেন। ধারণাটি সঠিক নয়। সম্ভবত লাতিন শব্দ থেকে এ নামের উৎপত্তি। রোমান সাম্রাজ্যে কোনো গর্ভবতী মারা গেলে তাঁর পেট কেটে মৃত বাচ্চাটি বের করে আনা হতো এবং আলাদা দাফন করা হতো। দলিল ঘেঁটে দেখা যায়, প্রায় ৪০০ বছর আগে সর্বপ্রথম জীবিত একজন মায়ের শরীরে এ ধরনের অপারেশন করা হয়।







সিজারিয়ান ডেলিভারি করার নির্দেশনাগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।



এক. যখন নরমাল ডেলিভারি সম্ভবই নয় (গর্ভফুল দিয়ে জরায়ুমুখ ঢেকে থাকা, মায়ের কোমর ও বাচ্চার মাথার আকারের বড় ধরনের অসামঞ্জস্য, তলপেটের বড় টিউমার ইত্যাদি)।



দুই. নরমাল ডেলিভারি সম্ভব, কিন্তু মা-বাচ্চার জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। দ্বিতীয়টির নির্দেশনা তালিকা বেশ দীর্ঘ। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য—





*একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যথেষ্ট চেষ্টার পরও যদি স্বাভাবিক প্রসব না হয়।



*প্রসবব্যথা চলাকালে যদি মা ও বাচ্চার শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হয়।



*বাচ্চা যদি উল্টোভাবে অথবা আড়াআড়িভাবে গর্ভে অবস্থান করে।



*একলাম্পশিয়া বা খিঁচুনি।



*মায়ের হূদেরাগ, ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য রোগ।



*যদি পূর্ববর্তী দুই বা ততোধিক সিজারিয়ান ডেলিভারির ইতিহাস থাকে, ইত্যাদি।







অবসটেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনিকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) বর্তমান সভাপতি অধ্যাপিকা কোহিনূর বেগম বলেন,



স্বাভাবিক প্রসব সব নিবেদিতপ্রাণ ধাত্রীবিদেরই প্রথম পছন্দ; সিজারিয়ান ডেলিভারি অবশ্যই দ্বিতীয় ও বিকল্প পদ্ধতি।




নানান বিবর্তনের মধ্য দিয়ে সন্তান জন্মদানের এ কৃত্রিম পদ্ধতিটি আজ অনেক আধুনিক ও নিরাপদ। এ প্রক্রিয়ায় বিশ্বের লাখ লাখ মা ও শিশুর জীবন রক্ষা হয়েছে।



নরমাল ডেলিভারিতে কি পাচ্ছিঃ





*চাপশূন্য ধরণিতে আগমন। যদিও স্ট্রেস ফ্রি ভূমিষ্ঠক্ষণ নবজাতক শিশুর জন্য বাঞ্ছনীয় বলে শিশু চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, তথাপি নরমাল জরায়ুমুখ প্রসবকালীন চাপ গ্রহণ করে যে নবজাতক জন্ম নেয়, তা তাকে পরবর্তী সময়ে জীবন বাঁচানোর সংগ্রামে ভিত এনে দেয় এমন ধারণা অনেকে পোষণ করেন।



*নরমাল ভ্যাজাইনাল ডেলিভারিতে শিশু মা থেকে কিছু অণুজীবাণু পেয়ে থাকে, তা তার রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম গঠনে সুফল এনে দেয়।



*নরমাল ডেলিভারিতে জন্ম নেওয়া শিশুতে প্রাইমারি পালমোনারি উচ্চ রক্তচাপ অনেক কম। ফলে সন্তান ঝুকিতে অনেক কম থাকে।





সিজারিয়ান ডেলিভারিতে কি পাচ্ছিঃ







*সফলভাবে বুকের দুধ খাওয়ানোর সংগঠন বৈজ্ঞানিক তথ্যে জানাচ্ছে, নরমাল জরায়ুমুখ প্রসবের তুলনায় সিজারিয়ান শিশুর মাতৃদুগ্ধ পান শুরু বেশি সমস্যাঘন থাকে।



*সিজারিয়ান অপারেশনে মাকে অস্ত্রোপচারের জন্য যেসব অ্যানেসথেটিক ওষুধ প্রয়োগ করা হয়, তা নবজাতক শিশুতে প্রভাব ফেলতে পারে। সফল বুকের দুধ পানে বাধা হয়ে উঠতে পারে।





*সিজারিয়ান ডেলিভারির ফলে মাকে বাকি জীবনে মানতে হয় বিভিন্ন বিধিনিষেধ। যা বলতে গেলে তার স্বাভাবিক জীবনপ্রবাহকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করে।



*সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া নবজাতক শিশুর হাসপাতালে থাকার সময়কাল বেশি বলে বেশি ইনফেকশন ঝুঁকিতে থাকে এসব শিশু।



*সিজারিয়ান শিশুতে ব্লাড ইনফেকশন হার বেশি। জন্ডিস দেখা দেওয়ার পাল্লাটা খানিক হেলানো। ফরসেপের তুলনায় মাথায় আঘাতের আশংকা ৬০ শতাংশ কম কিন্তু সিজারিয়ান বেবিতে ইনটেনসিভ কেয়ার পরিচর্যার সংখ্যা ফরসেপের তুলনায় ২ দশমিক ৬ গুণ বেশি।



*২৫ শতাংশ সি-সেকশনে সময়ের দুই-তিন সপ্তাহ আগে সন্তান জন্মদান হয়ে যায়। শিশু ইনফেকশনে পড়ার এটিও এক কারণ হয়ে থাকতে পারে।





*সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশু অণুজীবাণু পায় হাসপাতালের পরিবেশ থেকে, যা অত্যন্ত ভয়ংকর জীবাণু। তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হয় খর্ব।



*মিউনিখ, জার্মানিতে ৮৬৫ জন বেবি, যারা প্রথম চার মাস শুধু বুকের দুধে নির্ভরশীল ছিল, পরবর্তী সময়ে ১২ মাস বয়সে এসে দেখা যায় সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশুতে ডায়রিয়া হওয়ার ৪৬ গুণ বেশি ঝুঁকি মিলছে।



*কিডস অ্যালার্জি রিস্ক ডাটা দেখাচ্ছে সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশুতে অ্যালার্জির প্রবণতা বেশি। গরুর দুধে অ্যালার্জি প্রায় দুই গুণ বেশি। অন্য পাঁচটা উপাদানেও অ্যালার্জিরভাব বেশি।



*২০০১ সালে প্রকাশিত জার্নাল অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি দেখাচ্ছে, সিজারিয়ান বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাজমার প্রবণতা বেশি থাকে। এই গবেষণা হয়েছে ফিনল্যান্ডে







*শিকাগোর ডা. এলিউট এম লেভিন ও সহযোগী গবেষকদের মতে, সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশুতে প্রাইমারি পালমোনারি উচ্চ রক্তচাপ পাঁচ গুণ বেশি। প্রতি হাজারে প্রায় চারজনে ঘটে। নরমাল ডেলিভারির শিশুতে এই হার ০.৮ প্রতি ১০০০ শিশু জন্মে।



*নিউরোসায়েন্সের বিজ্ঞানীরা ইঁদুরে ওপর গবেষণা করে পেয়েছেন, সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশু পরবর্তী সময়ে সিজোফ্রেনিয়ার মতো গুরুতর মানসিক রোগে ভোগার ঝুঁকিতে থাকে বেশি।



*যেসব মা সিজারিয়ান অপারেশনে বাচ্চা জন্মদানে বেশি আগ্রহী থাকেন, সেসব নবজাতক সন্তানের প্রথম ২৮ দিনে মৃত্যুহার তিন গুণ বেশি থাকে।





অতএব আপনিই এবার সিদ্ধান্ত নিন, কোনটা, কেন যৌক্তিক?





ফেসবুকে আমি





আমার সকল পোস্ট গুলো একসাথে দেখতে চাইলে :-



আমি নষ্টা নই, আমি মা রহিমা আক্তার

তুমি কি এখন বুঝতে পারছ , তোমার মা কত টা কষ্ট করে তোমাকে জন্ম দিয়েছেন !!!

আলোচিত ৩টি প্রশ্ন ও তার জবাব

ছেলে মেয়ের সমান অধিকা্র চাই

Facebook এর সত্যি কারের ঘটনা

“সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছেন?” – এই প্রশ্নের সরল উত্তর

ঢাকার সব ব্লাড ব্যাংকের লিস্ট

ছড়ায় ছড়ায় ''Tense'' শিখি

এক নজরে বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর মহান জীবন।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৩৮/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫৮

রাইতের কইতর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:১৮

আকাশ_১৪৩ বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৫

এস বাসার বলেছেন: ডাক্তার আর ক্লিনিক ব্যবসায়ীদের জন্য সিজারিয়ান ডেলিভারী একটা বিরাট ব্যবসায়িক ধান্দাবাজীর টুলস। সুতরাং চলছে খেলা.....

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩০

নতুন বলেছেন: আর বত`মানে ডাক্তারা বা ক্লিনিক মালিকরাও চায় যে বাচ্চা সিরারিয়ান ভাবেই হোক...>>> তাতে তাদের টাকা আয় বেশি...

তার অনেক ডাক্তারই আছে তারা নরমাল ডেলিভারির সমস্যায় না গিয়ে পয়সা +ক্লিনিক মালিকে খুশি করতে চায়...

সিজারিয়ানে মা কে সারাজীবন কস্ট করতে হয়...

আর মানুষের শরীর অবশ্যই প্রকৃতিক ভাবেই নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত.... আর বত`মান প্রযুক্তিতে নরমাল ডেলিভারি অনেক নিরাপদ....

এই নিয়ে ব্যবসা বন্ধের জন্য সবাইকে সচেতন করা উচিত>>>

অনেক ধন্যবাদ আপনার পোস্টের জন্য

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪৬

জেরী বলেছেন: দরকারী ও তথ্যবহুল পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

একটা সময় জানতাম সিজারিয়ান ডেলিভারি ভালো মা ও শিশু উভয়ের জন্য। কিন্তু এখন দেখি ধারণা পাল্টাচ্ছে আর নরমাল ডেলিভারিকে সিজারিয়ানের চেয়ে বেটার ভাবা হচ্ছে।মা ও শিশু সুস্হ থাকলে অনেকরেই দেখি নরমাল ডেলিভারিতে আগ্রহী হতে ।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০২

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: তথ্যপুর্ন পোষ্ট ভালো লাগছে।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১১

পাকাচুল বলেছেন: ++++

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১৯

উৎস১৯৮৯ বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৩২

রাখালছেল০০৭ বলেছেন: তথ্যপুর্ন পোষ্ট ভালো পোষ্ট..........ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৩২

রাখালছেল০০৭ বলেছেন: তথ্যপুর্ন পোষ্ট ভালো পোষ্ট..........ধন্যবাদ আপনাকে

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:২০

শৌখিন ছেলে বলেছেন: আগে থেকেই জানা ছিলো সিজারিয়ান ডেলিভারীতে রিস্ক থাকেনা কিন্তু তাতে মায়ের ক্ষতি হয়ে থাকে।এর বড় প্রমান হলো আমার বড় বোনের প্রায় ১২ বছর পূর্বে সিজার হয়।আজো তার পেটে সেলাইয়ের ব্যাথা রয়ে গেছে।
সিজারের আবিষ্কার যদিয় মানব কল্যানে হয়েছে কিন্তু কিছু অসাধু ডাক্তার হসপিটালে গেলেই সিজারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।উদ্দেশ্য তাদের পকেট ভরা।
তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৪২

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। প্রিয়তে রাখলাম

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: চিকিৎসা এখন আর সেবা নয় বরং বিরাট ব্যাবসা। মুনাফালোভী ব্যাবসায়ীদের কারণেই সিজারিয়ানের সংখ্যা অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। এ'ব্যাপারে ব্যাপক জনসচেতনতা প্রয়োজন।

চমৎকার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৫৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভাই খুবই সুন্দর একটি পোষ্ট। কিন্তু কথা হল আমাদের দেশের ডাক্তারদের যে মানসিকতা তাতে চিকিৎসা এখন আর সেবা নয় এটা এখন কষাই ব্যবসায় পরিনত হয়েছে।

নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হলেও ডাক্তাররা সিজারিয়ান ডেলিভারিতে বেশী উৎসাহী। কারন একটায় ব্যবসা!

আপনার পোষ্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:০৮

জাফর হোসেন বলেছেন: ভালো পোসট। যদি বিবেচনায় নেয় তবে অনেকের কাজে আসেবে। আজ-কাল সিজার করা একটা ফ্যাসন হয়ে দাড়িয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে এমন মানসিকতাও নজরে আসে- সিাজার করা আভিজাত্যের প্রকাশ। নরমাল ডেলিভারীতো গরীব মানুষের জন্য।

ডাক্তারদের জায়গাযে পরকালে কোথায় হবে তা একমাত্র আল্লাহই জানেন। এরা শুধু টাকার জন্য যেভাবে একটা ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করে প্রয়োজন নেই এমনদেরকেও সিজারের টেবিলে নেয় তা একমাত্র ভূক্তভোগীরাই জানেন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

masanam91 বলেছেন: পরের পোস্টে তুলে ধরব কখন নরমাল ডেলিভারি ও কখন সিজারিয়ান ডেলিভারি করতে হবে ।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২০

পৌষ বলেছেন: ++++++++++

১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

জল ছাপ বলেছেন: জরুরী তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

বিভ্রান্ত??? বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। তবে গর্ভবতীর শারীরিক অবস্থা যাতে নরমাল ডেলিভারির অনুকুলে থাকে তার জন্য কিছু উপদেশ পেলে ভাল হতো। কেন যেন মনে হয় আজকাল ডাক্তাররা ইচ্ছা করেই এমন কিছু ওষুধ প্রেসক্রাইব করে যাতে মা সিজারিয়ান ডেলিভারি করাতে বাধ্য হয়।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

masanam91 বলেছেন: পরের পোস্টে তুলে ধরব কখন নরমাল ডেলিভারি ও কখন সিজারিয়ান ডেলিভারি করতে হবে ।

১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

masanam91 বলেছেন: অস্ত্রোপচার ছাড়া প্রসব সম্ভব: ঐশ্বরিয়া



অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বয়স কোনো ব্যাপার না। এ জন্য শুধু আত্মবিশ্বাস আর মনের জোর থাকা দরকার—এমনটাই মনে করেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। গত বুধবার কন্যাসন্তানের মা হয়েছেন তিনি।
স্বাভাবিক সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে ঐশ্বরিয়ার সাহস ও শারীরিক সক্ষমতা দেখে মুম্বাইয়ের চিকিত্সকেরাও মুগ্ধ। ৩৮ বছর বয়সেও শারীরিকভাবে এত সক্ষম হওয়ায় চিকিত্সকেরা ঐশ্বরিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
মুম্বাইয়ে ঐশ্বরিয়ার বয়সী নারীদের এক-চতুর্থাংশই অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে ভয় পান। চিকিত্সকেরাও একে বিপজ্জনক মনে করেন। কিন্তু ঐশ্বরিয়া প্রমাণ করলেন ৪০-এর কাছাকাছি বয়সেও একজন নারী অস্ত্রোপচার ছাড়াই সন্তানের জন্ম দিতে পারেন।
মুম্বাইয়ের ধাত্রী ও প্রসূতিবিদ্যা-বিষয়ক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট চিকিত্সক নজের শেরিয়ার টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, সাধারণত চিকিত্সকেরা বেশি বয়সের নারীদের অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তানের প্রসব করাতে চান। অনেক সময় নারীরা নিজেই অস্ত্রোপচারের কথা বলেন। কিন্তু ঐশ্বরিয়ার সন্তান প্রসবের পরে চিকিত্সকেরা এ নিয়ে নতুন করে ভাববেন। অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে হলে মায়েদের কী কী করতে হবে, তা জানতে হলে যেতে হবে ঐশ্বরিয়ার কাছে। আর এ জন্য নতুন মা ঐশ্বরিয়াকে ধন্যবাদ জানান চিকিত্সক নজের শেরিয়ার।
লীলাবতী হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান চিকিত্সক কিরণ কোয়েলহো বলেছেন, ঐশ্বরিয়া সব মায়ের রোল মডেল হতে পারেন। মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিলে এবং বয়স নিয়ে ভয় না পেলে অস্ত্রোপচার ছাড়াই যেকোনো বয়সে নারীরা স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। এ জন্য তাঁদেরকে সাহসী হতে হবে।
সেভেন হিলস হাসপাতালের চিকিত্সক ফিরোজা পারিখ বলেছেন, দুজন নারীর সাহসী পদক্ষেপের ফলেই অস্ত্রোপচার ছাড়া জন্ম নিয়েছে ঐশ্বরিয়ার মেয়ে। একজন হলেন নতুন মা ঐশ্বরিয়া আর অপরজন তাঁর সুদক্ষ চিকিত্সক বিনিতা সালভি।
ভারতে এখন বেশির ভাগ শিশুর অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ সালে ভারতের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে এক লাখ ৮৩ হাজার শিশু জন্ম নিয়েছে। তাদের মধ্যে ১৭ শতাংশ শিশুর জন্ম স্বাভাবিকভাবে হয়েছে। আর ৬৯ শতাংশ শিশুই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম নিয়েছে। ঐশ্বরিয়ার সন্তান কীভাবে জন্ম নিয়েছে সে ব্যাপারে মুখ খোলেনি সেভেন হিলস হাসপাতাল বা বচ্চন পরিবার। তবে জানা গেছে, সন্তান প্রসবের সময় ঐশ্বরিয়াকে ব্যথানাশক ওষুধ দেওয়া হয়েছিল। জানা গেছে, ঐশ্বরিয়ার পথ অনুসরণ করছেন বলিউডের আরও একজন অভিনেত্রী। তিনিও মা হতে চলেছেন। আর তিনিও চান ঐশ্বরিয়ার মতো অস্ত্রোপচার ছাড়া সন্তানের জন্ম দিতে।
বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন চিকিত্সক বলেছেন, ভারতে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। তিনি বলেন, ভারতের গ্রামগুলোতে যেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্মের হার ৫০ শতাংশ সেখানে শহরে সেই হার ৮০ শতাংশ।
মুম্বাইয়ের জে জে হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান চিকিত্সক রেখা দেভার বলেন, যদি গর্ভকালীন সবকিছু ঠিক থাকে—তাহলে সন্তান জন্মের সময় অস্ত্রোপচার করার কোনো দরকার নেই। এ ক্ষেত্রে মায়ের বয়স কোনো ব্যাপার না। তিনি বলেন, অস্ত্রোপচার করতে হবে কি না—তা নির্ভর করে শিশুর ওজন, মায়ের রক্তচাপ ও যৌন অঙ্গের প্রসারণের ওপর।
চিকিত্সক রেখা দেভার আরও বলেন, স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম হলে তা মা ও শিশুর উভয়ের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো। এতে নবজাতকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে, নাড়িতে সংক্রমণের আশঙ্কা কম থাকে আর ফুসফুস ভালো থাকে।

অস্ত্রোপচার ছাড়া প্রসব সম্ভব: ঐশ্বরিয়া

২০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৪৩

সাইফ সামির বলেছেন:

গ্রেট পোস্ট সানাম! অসম্ভব ভালো লাগলো।
আপনি ডাক্তার নাকি? যা হোক, এই পোস্টটি ফেবুতে শেয়ার করছি। ধন্যবাদ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

masanam91 বলেছেন: না ভাই আমি ডাক্তার না । এমনকি ডাক্তারের ড ও না । আমি বাণিজ্য বিভাগের ছাএ । কিন্তু আমার সবচেয়ে প্রিয় বিষয় মেডিক্যাল সাইন্স । তাই এই সব বিষয়ে একটু বেশি বেশি ঘাটাঘাটি করি । পরে আরও সুন্দর পোস্ট দিব ।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫০

িপকলুচাচা বলেছেন: খুবই নরকারি পোষ্ট। থাঙ্কস ! তবে আমার কিচু অভিজ্ঞতা আছে আই বেপারে। অনেক হবু মাকে দেখেছি নরমাল দেলিভেরির কস্ট থেকে বাচার জন্য সিজারিয়ান চায় । অনেক মহিলাকে দেখেছি যে নরমাল ওয়ে তে বাচ্চা হবার পর তাদের যনি বেশি ফাকা হয়া যাবে, স্বামীকে বেশি যৌন সুখ দিতে পারবেনা, সংসারে সমস্যা হবে আই ভয়েও নরলাম করেনা। তবে সিজারিয়ান দের ওনেক সমস্যা হয় পরে। ভারি কিছু তুলতে পারেনা

২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: দরকারি পোস্ট। +++

২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭

আমি বন্য বলেছেন: তথ্যপুর্ন পোষ্ট ভালো পোষ্ট. +++++

২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২২

হা...হা...হা... বলেছেন: এই পোষ্টটাই খুঁজছিলাম। গুগুল মামাকে ধন্যবাদ আপনার পোষ্টটি খুঁজে দেয়ার জন্য।

২৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩১

মোহাইমিনুল ইসলাম বাঁধন বলেছেন:
খুব ভাল একটি শিক্ষামূলক পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম।

২৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট

২৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩২

জীবনকেসি বলেছেন: হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিকগুলো বাধ্য করে সিজার করাতে। তারা সিজারের আবহ তৈরী করে এবং জিম্মি করে রাখে।
অনেক ধন্যবাদ।

২৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৪

সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: ভাই আরো একটা আছে। সেটা হল সিজার এর পর ইচ্ছা মত মোটা হয়।

২৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৫২

খালি ব্যান খাই বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট... প্রিয়তে রাখলাম..

ধন্যবাদ আপনাকে....

৩০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫০

শিপু ভাই বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট... প্রিয়তে রাখলাম..

ধন্যবাদ আপনাকে....

৩১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সি সেকশান কি জিনিস বুঝলাম না। ভাল পোস্ট।

৩২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: ন তুন বিয়া করছি , কামে লাগবো প্রিয় তে রাখতে চাইছিলাম কিন্তু প্রিয় বাটন খুজে পাচ্ছি না ।

ধন্যবাদ সুন্দর তথ্যের জন্য

৩৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

প্রশান্ত মন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট... প্রিয়তে রাখলাম..

ধন্যবাদ আপনাকে....

৩৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩০

মেঘকন্যা বলেছেন: খুব ভালো পস্ত।ধন্যবাদ।

৩৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৪৩

বিডি আইডল বলেছেন: @আমি তুমি আমরা...সি সেকশানটাই সিজারিয়ান অপারেশন

বাংলাদেশে ডাক্তাররা সম্পূর্ণ বিনা কারণে সিজারিয়ান করান....এইরকম ভূরি ভূরি প্রমাণ আছে...অন্যদিকে গর্ভবতী অবস্হায় মায়ের শারিরীক যত্ন না নেওয়ার কারণেও প্রসবকালীন জটিলতা তৈরি হয়..

এছাড়া পয়সা (বা হেডম ওয়ালা) এক শ্রেণীর জামাই আছে....এরা ভাবে ডেলিভারী নর্মাল হলে বৌয়ের শরীর নষ্ট হয়ে যাবে..সুতরাং!

৩৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭

জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট +++++

৩৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন: +++++

৩৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

িসরাজ উদদীন বলেছেন: +++++++

৩৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

বাঁশ আর বাঁশ বলেছেন: বাল্পোস্ট। আপনি কি ডাক্তার নাকি? ডাক্তারির ড ও জানেন? অল্প বিদ্যা ভয়ংকরি।।।।

৪০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

শেরজা তপন বলেছেন: নিঃসন্দেহে তথ্যবহুল পোষ্ট। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই

৪১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

জনাব মাহাবুব বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোষ্ট।


আমার মা নরমাল ডেলিভারীতে অনেক অভিজ্ঞ একজন মহিলা। তিনি বড় কোন ডাক্তার বা নার্স নন। তিনি ঢাকাইয়া ভাষায় ‍"দাই" নামে পরিচিত। যিনি মানুষের বাড়ীতে গিয়ে মহিলাদের নরমাল ডেলিভারীর কাজ করে যাচ্ছেন।

কখনও কখনও রাত ২/৩টার দিকে কোন রোগীর আত্মীয় এসে আমার মাকে ডেকে নিয়ে যান, আমি মাঝে মধ্যে বিরক্ত হয়ে বলি, মা তোমার এখন যাওয়ার প্রয়োজন নেই, সকালে যেয়ো, এত রাতে কেন যাবে? তিনি সবসময় মুচকি হাসি দিয়ে বলেন, "এই সময়টা হলো মহিলাদের সব চেয়ে বিপদের সময়, এই সময় কাউকে বিপদে রেখে আমি আরামে ঘুমাতে পারি না"।

এমনও হয়েছে কোন রোগীর পিছনে তিনি টানা ৩ দিন সময় দিয়েছেন, নাওয়া-খাওয়া কোন কিছুর ঠিক নেই। আমি বলি মা তুমি এসব ডেলিভারীর কাজকর্ম ছাড়ো, তোমার এত কষ্ট করার কি দরকার। আমার মা আমাকে বলেন, ‍"বাবা আমি টাকার জন্য এই কাজ করিনা, একটি নতুন প্রান পৃথিবীতে আসতে সাহায্য করা অনেক সওয়াবের কাজ, আমি নতুন নতুন শিশুদের পৃথিবীর আলো বাতাস দেখাতে পেরে আনন্দ এবং শান্তি পাই"।

৪২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

ভিটামিন সি বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট। আগেই পড়েছিলাম। কিন্তু কোন মন্তব্য করি নাই। আজ করলাম। আমার বউ বলছে, তার যখন বেবি হবে তখন যেন সিজার না করা হয়। যদি তাতে সে মারাও যায় তাতেও তার কোন দুঃখ নেই। উল্লেখ্য, হেতি ইনজেকশান নিতেও ভয় পায়।

৪৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

আহমেদ আলিফ বলেছেন:
@জনাব মাহাবুব
আপনার মাকে আমার সালাম জানাবেন!

৪৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮

নিভৃত সরল ভাবনা বলেছেন: সুন্দর এবং তথ্যবহুল পোষ্ট।

৪৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬

রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.