![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাদিস শব্দটির মুল উৎস হাদ্দাসা অর্থাৎ বর্ণনা, ইসলাম ধর্ম ও শরিয়তে কুরানের পর হাদিসের স্থান ২য়। কিন্তু হাদিসের বানী রাসুল (সঃ) কর্তৃক বর্ণিত ।
মুহাম্মাদ (সঃ)- এর মৃত্যুর দুই শতাব্দী পর পরিবর্তিত পরিস্থিতির মোকাবেলার জন্য হাদিসের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। যখনই সমাজে নতুন কোন সমস্যা দেখা দেয় তখনই আইন বিশারদ গন কোন না কোন হাদিসের সাহায্য গ্রহন করতেন।খিলাফতকে কেন্দ্র করে যে অন্তরদ্বন্দ্ব হয়েছিল তার ফলেই অসংখ্য মিথ্যা , বিভ্রান্তিকর হাদিস তৈরির সুযোগ করে দেয় এবং তা সমগ্র ইসলামী রাষ্ট্রের সর্বত্র বিস্তৃতি লাভ করে। ফলে কৃত্রিম ও বিভ্রান্তিকর হাদিস মাত্রাধিক ভাবে তৈরি হতে থাকে। এর ফলে প্রকৃত, নির্ভুল , সঠিক হাদিস নির্ণয়ের জন্য ইসলামের এক বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয় , যাকে ইলম-আল-হাদিস বা প্রকৃত হাদিস যাচাই- এর বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে। এর উদ্দেশ্য হল কৃত্রিম ও মিথ্যা হাদিসের পার্থক্য নির্নয় করা।
--- ইসলামের শরীয়তে কুরআন ও হাদিসের পরে যেটার স্থান সেটা হল ইজমা এবং কিয়াস । ইজমা অর্থ জায়া বা একমত (Unanimous opinion) থেকে উদ্ভুত যা সাহাবীগণ একত্রে বিচার-বিবেচনা করে দিতেন। কিয়াস অর্থ যুক্তি তর্ক (analogical deduction)।
©somewhere in net ltd.