![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মশিউর রহমান মিঠু।জীবনচিত্র নিয়ে চিন্তাভাবনা করি,গান লেখি, একদিন গান/সুর শুনতে না পারলে অস্থিরবোধ করি। কবিতা লিখি। কয়েকটা কবিতা একটা বই এর মধ্যে রাখছি Link : http://www.somewhereinblog.net/blog/mashiurmithublog/29706192/invite বইটা ভাষাচিত্র প্রকাশনীতে আছে। ফিচার টাইপ লেখাও লিখি Link : http://www.4shared.com/office/QPnWG0St/Notun_Mudrai_Tumi.html আরো কিছু http://www.4shared.com/office/Rk8YQb0S/bijoy_1993.html http://mindkites.blogspot.com/,http://mashiurmithu.wordpress.com http://www.facebook.com/mithulalon, http://twitter.com/mithulalon https://plus.google.com/u/0/+MashiurRahmanMithu/posts http://mashiurmithu.wordpress.com http://mindkites.blogspot.com/ জগতের সকল বিষয়ে পড়ায় আগ্রহ। গল্প উপন্যাস পড়ি, মনচাইলে গল্প লিখে রাখি। সক্রেটিস-লালন শাহ,-আরজ আলী মাতুব্বর আমাকে প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করেন। সাদাকে সাদা,কালোকে কালো বলতে ভালো লাগে।।
সবচেয়ে প্রধান এনজিও এবং সবচেযে যা হাস্যকর সেটি হচ্ছে প্রামীণ ব্যাংক। ...... ব্যাংক এমন কিছু মহা গৌরবের হতে পারে না। যদি আমরা গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধানকে দিনরাত পুরস্কার দিতে থাকি তাহলে অগ্রণী ব্যাংকের প্রধানকে, সোনালী ব্যাংকের প্রধানকে, কৃষি ব্যাংকের প্রধানকেও দিতে পারি। এটি এমন কী আহামরি যে এটিকে নিয়ে এতো মেতে থাকতে হবে। আমি লক্ষ করেছি যে এই ব্যাংকটি এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক; তার মহিমা প্রচার করাই হচ্ছে এই ব্যাংকটির কাজ। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে তার পুরস্কার পাওয়া, তার জীবনীর আত্মপ্রচার করা এবং যত রকম মহিমা তাকে এনে দিতে হবে_সে বোধহয় মহিমালুব্ধ মানুষ হয়ে দাঁড়িয়েছে_এবং আমি ইতিমধ্যে অনেকগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মচারি কর্মকর্তার সংগে যোগাযোগ করেছি; তারা আমাকে বলেছে স্যার আমরা তো পাগল হয়ে গেলাম। একজনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে, কারণ ওই লোকটি সকালবেলা হোন্ডা করে গিয়ে শুধু হানা দেয় টাকা তোলার জন্যে যাদেরকে ঋণ দেয়া হয়েছে তাদের কাছ থেকে; বলেছে, এমনভাবে, যাচ্ছি এবং যাচ্ছি এবং যাচ্ছি যে আমার পাগল হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। আরেকজন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর সংগে তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেছে, কারণ তার স্বামী ওই ছুটতে ছুটতে ছুটতে ছুটতে উন্মাদ হয়ে গেছে, ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে, এখন বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেছে; এটি উত্তরবঙ্গের ঘটনা। এবং যেভাবে গ্রামীণ ব্যাংক টাকা আদায় করে তাতে আমার মনে হয় এই ব্যাংকের যে প্রধান তিনি একজন কাবুলিওয়ালায় পরিণত হয়েছেন, যে ড. ইউনুস এখন ইউনুস কাবুলিওয়ালায় পরিণত হয়েছেন। এই পুরস্কার থামাতে হবে। এত পুরস্কার; এত ইংরেজি এবং জর্মান ভাষায় আত্মজীবনী একটা ব্যাংকের প্রধানের কাছে আমরা চাই না। এবং আসলে যে কাজগুলো হচ্ছে তা হচ্ছে দালান হচ্ছে। মনে করা যাক, গ্রামীণ ব্যাংক জনগণের কল্যাণই যদি করতে চায়, ওর মোবাইল ফোনের ব্যবসার কি প্রয়োজন? মোবাইল ফোনের ব্যবসা করার জন্যে আরো অনেক মানুষ রয়েছে। সমাজকল্যাণের জন্যে যে সংস্থাটি কাজ করছে তার মোবাইল ফোনের ব্যবসা করা চলে না। এমনকি আমি একটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক বিজ্ঞাপন দেখেছি, বিজ্ঞাপনে বলছে, আপনারা ডেংগুজ্বরের খবরটি গ্রামীণ মোবাইলে জানান। মানুষ অসুস্থ হচ্ছে ডেংগুজ্বরে, তারা বিজ্ঞাপন দিচ্ছে গ্রামীণ মোবাইলে ডেংগুজ্বরের খবর জানান; আমি অবশ্য অবিকল বলতে পারলাম না, কিন্তু আমি এরকম দেখেছি। ফলে এটি একটি কাবুলিওয়ালার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে এবং এর প্রধান কাবুলিওয়ালা শুধু পুরস্কার পাচ্ছে। ............ গ্রামীণ ব্যাংক মহিলাদের নামে টাকা দেয় এবং মহিলাদের চুল ধরে টেনে টাকা আদায় করে আনে। আমরা কাবুলিওয়ালার কথা জানতাম, আঙুর পেস্তা বাদাম বিক্রি করত এবং টাকা সুদে ধার দিত; তাদের মতোই ড. ইউনুস এখন ইউনুস কাবুলিওয়ালা হয়ে গেছেন। ....... এত পুরস্কার, আমার ঘেন্না ধরে গেছে এবং আমি তার দুএকটি লেখা পড়ে দেখেছি, এগুলো অত্যন্ত তুচ্ছ লেখা।
তথ্যসূত্র:
অনুপ সাদি গৃহিত
হুমায়ুন আজাদের সাক্ষাতকার_ 'মুক্তির জন্যে কাজ করা থেকে অন্ধ আত্মসমর্পণ অনেক আরামদায়ক' সাক্ষাতকারের অংশ
প্রকাশকাল: ভোরের ডাক; তৃতীয় বর্ষ, ১৮ সংখ্যা; আষাঢ়-কার্তিক ১৪১১ বাঙলা।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০
েবনিটগ বলেছেন: ১//যশোর-খুলনার মেয়েরা অনেক সুন্দরী। যশোরের মেয়েরা কুটনামিতে খুব ওস্তাদ হয়, প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। আর শ্বশুরবাড়ীর লোকজন সহ্যই করতে পারেনা। পরকিয়াতেও ওস্তাদ যশোরের মেয়েরা। (আংশিক ব্লগারের মতামত।)
২//চট্টগ্রামের মেয়েরা বাইরের জেলার ছেলেদের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। কিছুটা কনজারভেটিভ।
৩//সিলেটী মেয়েরা পর্দানশীল বেশী। সিলেটি মেয়েরা সাধারণত বাইরের জেলা তে বিয়ে করতে যায় না। আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে। সিলেটী মেয়েরা ছ্যাচড়া। (আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৪//পুরান ঢাকার মেয়েরা খুবই দিলখোশ। ঢাকার অন্য এলাকার মেয়েরা জগাখিচুরি
৫//খুলনার মেয়েরা স্বামী অন্ত :প্রাণ। খুলনার মেয়েরা ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয় ৷(আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৬//উত্তর বঙ্গের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ ।(আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৭//বরিশালের মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচারাল সুন্দরী , সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক, জীবন বরবাদ করে দেবে। (ব্লগারদের মতামত।)
৮//ময়মনসিংহের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ।কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং (আংশিক ব্লগারের মতামত।)
৯// সিরাজগঞ্জের মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান। (ব্লগারদের মতামত।)
১০// বগুড়ার মেয়েরা ঝাল তুল্য। (ব্লগারদের মতামত।)
১১// কুষ্টিয়ার মেয়েরা সরল সহজ আবার অহংকারী, কিন্তু সেই তুলনায় গুনবতী নয়। মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন রাখঢাক নাই।
১২//বি,বাড়িয়ার মেয়েরা পলটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী (ব্লগারদের মতামত।) ১৩// রাজশাহীর মেয়েরা একটু লুজ । (ব্লগারদের মতামত।)
১৪//পাবনার মেয়েরা কুটনা হয়ে থাকে।(ব্লগারদের মতামত।)
১৫// জামালপুরের মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।(ব্লগারদের মতামত।)
১৬//নোয়াখালী: বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর মেয়েদের তুলনা নেই । বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিছে থাকতে চায়না । এরা চরম কুটনা হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নাই!(ব্লগারদের মতামত।)
১৭// ফরিদপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের।ওদের মত কুটিল প্যাচের মানুষ খুব কমই হয়।(ব্লগারদের মতামত।)
১৮//কুমিল্লার মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা।কুমিল্লার মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে।(ব্লগারদের মতামত।)
১৯//টাংগাইলের মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধুবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। কিন্তু কিছু কিছু অঞ্চলের মাইয়াগুলো দুনিয়ার বজ্জাত… তবে বান্ধবী হিসাবে ভালএকটু দিলখোলা টাইপের (ব্লগারদের মতামত।)
২০//মাদারিপুরের মেয়েরা খুবই কেউটে, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে উস্তাদ।
২১//চাঁদপুরের মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়াণ।তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না । আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ।
২২//দিনাজপুরের মেয়েরা খুব ষ্মাট ও সুন্দরী হয়,তবে চিটার প্রকৃতির ।
২৩//চাপাই নবাবগঞ্জের মেয়েরা সরল মনের অধিকারী।
২৪//গাজীপুরের মেয়েরা খুব ই ভাল, মিশুক এবং রসিক ।এখানকার মেয়েরা জেদী, লাজুক ,মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা।
২৫// নরসিংদীর মেয়েরা উড়াল পঙ্খীর মতো তাদের মন আর চলার ঢং । (ব্লগারদের মতামত।)
২৬//কিশোরগঞ্জের মেয়েরা একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া; অসম্ভব কিছু না।
২৭// নারায়নগঞ্জের মেয়েরা অতিশয় ভালো, ভদ্র, সামাজিক, কীভাবে পরিবার আর মুরুব্বিদের সামলাতে হয় তারা খুব ভালো জানে। সংসারে ঝামেলাহীন য়ার সবসময় হাসি-খুশি, মিলেমিশে থাকে এমন বউ আনতে চাইলে নারায়নগঞ্জের মেয়েরাই সেরা।… কথা ১০০% সত্যি। খোজ নিয়ে দেখতে পারেন। ( তবে বিচ্ছিন্ন ঘটনার জন্য পত্রিকা কর্তৃপক্ষ দায়ী নহে ।)
NB. No relation with the article and the pictures
Courtesy: The Black Crow (kaloo kaak)
৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২
নিকষ বলেছেন:
তা উক্ত বিষয়ে আন্নের মতামত কি?
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ড: ইউনুস উনার ১৯৭৮ সালের ভাবনা থেকে সরে গেছেন, এটা খারাপ খবর।
তবে, উনাকে যারা নোবেল প্রাইজ দিয়েছেন, আপনি তাঁদের কেহ নন নিশ্চয়। লিখতে ভাবতে, ভাবতে মগজ লাগে।