![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মশিউর রহমান মিঠু।জীবনচিত্র নিয়ে চিন্তাভাবনা করি,গান লেখি, একদিন গান/সুর শুনতে না পারলে অস্থিরবোধ করি। কবিতা লিখি। কয়েকটা কবিতা একটা বই এর মধ্যে রাখছি Link : http://www.somewhereinblog.net/blog/mashiurmithublog/29706192/invite বইটা ভাষাচিত্র প্রকাশনীতে আছে। ফিচার টাইপ লেখাও লিখি Link : http://www.4shared.com/office/QPnWG0St/Notun_Mudrai_Tumi.html আরো কিছু http://www.4shared.com/office/Rk8YQb0S/bijoy_1993.html http://mindkites.blogspot.com/,http://mashiurmithu.wordpress.com http://www.facebook.com/mithulalon, http://twitter.com/mithulalon https://plus.google.com/u/0/+MashiurRahmanMithu/posts http://mashiurmithu.wordpress.com http://mindkites.blogspot.com/ জগতের সকল বিষয়ে পড়ায় আগ্রহ। গল্প উপন্যাস পড়ি, মনচাইলে গল্প লিখে রাখি। সক্রেটিস-লালন শাহ,-আরজ আলী মাতুব্বর আমাকে প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করেন। সাদাকে সাদা,কালোকে কালো বলতে ভালো লাগে।।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল যুদ্ধাপরাধের যে বিচার করছে তার বিচারিক প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক যে কোন যুদ্ধাপরাধ আদালতের বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে তুলনীয়। কেবল তাই নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এ পর্যন্ত হওয়া বিচারগুলোর মানকেও ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের পত্রিকা ওয়াশিংটন টাইমসে প্রকাশিত এক নিবন্ধে এমনই অভিমত তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল বিচার প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করছে নাÑ এমন প্রচারণা সম্পর্কে পশ্চিমা দুনিয়াকে সতর্ক করে দিয়ে পত্রিকাটি নিবন্ধে বলেছে, ট্রাইব্যুনাল এ ধরনের প্রচারণার শিকার হওয়া উচিত নয়। বুধবার ওয়াশিংটন টাইমসে ‘বাংলাদেশ ওয়ার ক্রাইমস রিক্যুয়ার জাস্টিস’ (বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধের বিচার করা জরুরী) শিরোনামে নিবন্ধটি পত্রিকাটির অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। নিবন্ধে বলা হয়েছে, এই বিচারের প্রক্রিয়া নিয়ে সবসময় সমালোচনা হবে, কিন্তু এই বিচারকে এগিয়ে নিতে গঠিত ট্রাইব্যুনাল সুষ্ঠু আছে। কাজেই বাংলাদেশের জনগণের জন্য যতক্ষণ তা অর্জিত হচ্ছে না ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের উচিত এ বিচার কাজ চালিয়ে যাওয়া। পশ্চিমা বিশ্বকে উদ্দেশ্য করে নিবন্ধটি লিখেছেন পাওলো কাসাকা। তিনি কাসাকা সাউথ এশিয়া ডেমোক্র্যাটিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করছে না বলে জামায়াতসহ স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠী এমনকি বিরোধী দল বিএনপিও অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আর স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর যোগসাজশে বিদেশে বিশেষত পশ্চিমা কিছু গণমাধ্যম বিভিন্ন সময় কোন তথ্য প্রমাণ ছাড়াই প্রশ্ন তুলেছে ট্রাইব্যুনাল নিয়ে। ওয়াশিংটন টাইমস ট্রাইব্যুনালের মান নিয়ে অপপ্রচারের বিষয়টিতে বিশেষভাবে জোর দিয়েছে তার নিবন্ধে। এমন প্রচারণা সম্পর্কে পশ্চিমা দুনিয়াকে সতর্ক করে দিয়ে নিবন্ধটিতে বলা হয়েছে, ট্রাইব্যুনালকে এ ধরনের প্রচারণার শিকার হওয়া উচিত নয় পশ্চিমা দুনিয়ার। সম্প্রতি কম্বোডিয়া, ক্যামেরুন, ইরাক কিংবা রুয়ান্ডার মতো দেশগুলোর মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালগুলোর নীতি, প্রক্রিয়া, ফল ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে বাংলাদেশকে তুলনা করলে তাতে দেখা যাবে, বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল বেশ তুলনীয়। বরং আন্তর্জাতিক এসব ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়ার মানকেও ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল। বাংলাদেশে পরিচালিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) গণহত্যার বিষয়টি তুলে ধরা, মানবাধিকার রক্ষা ও যারা অপরাধ করেছে তাদের বিচারের মিশন সম্পন্ন করছে। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে যারা পদ্ধতিগতভাবে লাখ লাখ বাংলাদেশীকে হত্যা, ধর্ষণের সংঘবদ্ধ আয়োজন করেছে তাদের বিচারের আওতায় আনতেই এই ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। নিবন্ধকার বলেন, এই বিচারের প্রক্রিয়া নিয়ে সবসময় সমালোচনা হবে, কিন্তু এই বিচারকে এগিয়ে নিতে গঠিত ট্রাইব্যুনাল সুষ্ঠু আছে। কাজেই বাংলাদেশের জনগণের জন্য যতক্ষণ তা অর্জিত হচ্ছে না ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালের উচিত এ বিচার কাজ চালিয়ে যাওয়া। নিবন্ধে আরও বলা হয়, এই ট্রাইব্যুনাল যখন তাদের কাজ শুরু করে তখন অনেকেই তাদের সততার বিরোধিতা করেছিল। বিরোধিতাকারীরা ট্রাইব্যুনালকে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছে, ট্রাইব্যুনাল বেশ এগিয়ে গেছে। বর্তমানে সমালোচকরা ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। তারা মনে করছে, ট্রাইব্যুনাল তাদের কাজটি সততার সঙ্গে এবং যথাযথভাবেই সম্পন্ন করেছে। নিবন্ধকার কাসাকা বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত স্টিফেন জে. র্যাপ যুদ্ধাপরাধ ইস্যুটি ব্যাপকভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি তিন দফা বাংলাদেশ সফর করেন। স্টিফেন বলেন, ‘আইসিটির কৌঁসুলি ও বিচারকদের সদিচ্ছার প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমি মনে করি, ন্যায়বিচারের জন্য তাদের এই সদিচ্ছাই যথেষ্ট। স্টিফেনের এই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে নিবন্ধটিতে বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে দাবি করে বলা হয়, এটুকু বলা ঠিক যে, বিশেষভাবে ইরাকসহ (যারা সেখানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযান অনুসরণ করেছে) বিশ্বব্যাপী পরিচালিত ট্রাইব্যুনালগুলোর সঙ্গে ইতিবাচকভাবেই তুলনা করে দেখছে আইসিটি।
সম্প্রতি গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতা কাদের মোল্লাকে ফাঁসি দেয়ায় ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন জটিল হয়ে ওঠে। বলা হয়, এ রকম পরিস্থিতিতে বিচারের জায়গাটিকে পুরোপুরি বিভ্রান্ত করে তোলা হয়। কাসাকা বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মৃত্যুদ-ের বিরোধিতা করি। তবে এ ঘটনায় অপরাধ হোক বা না হোক, অভিযুক্ত অপরাধী আইনের অধীনে অনুমোদিত সর্বোচ্চ শাস্তি পাওয়ারই যোগ্য। সেদিক থেকে আমার অবস্থান তাহলে অবশ্যই হ্যাঁ-ই হবে।’ নিবন্ধটির লেখক হতাশা ব্যক্ত করে বলেন, বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছিল বলে অভিযুক্ত হয়েছে তাদের যারা সমর্থন দিচ্ছেন, দুর্ভাগ্যজনক হলো তারা এই বিচার প্রক্রিয়াকে পথচ্যুতি চেষ্টা করে যাচ্ছে। ফলে এতে এই সমর্থনকারীরা বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সদস্য এবং আদালতে সাক্ষীদাতাদের টার্গেট করে গুপ্তহত্যাসহ নাগরিকদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে সন্ত্রাসী প্রচারণা শুরু করে দিয়েছে। লেখক কাসাকা বলেন, আমি সম্প্রতি ট্রাইব্যুনালটির এক কৌঁসুলির সঙ্গে বৈঠকে করেছিলাম। ওই কৌঁসুলি বলেছেন, তাকে বেশ কয়েকজন হত্যার হুমকি দিয়েছেন। তিনি আমাকে জানিয়েছেন, এসব হুমকি ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। তারপরও তিনি তার কাজ থেকে সরে যাবেন না। নিবন্ধটিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুর রহমানের একটি বিবৃতিতে বিস্ময় প্রকাশ করে কাসাকা বলেন, ১২ ডিসেম্বর এক বিবৃতিতে শফিকুর রহমান বলেছিলেন, কাদের মোল্লাকে যদি ফাঁসি দেয়া হয়, তবে এর ‘ভয়াবহ পরিণতি’ হবে। কাসাকা বলেন, তাতে মনে হয়েছিল নিশ্চয়ই জামায়াত সমর্থকরা কাদের মোল্লার দ-মুক্ত করার চেষ্টা করবেন, কিংবা তাকে স্বল্প শাস্তির পক্ষে চেষ্টা চালাবেন। এই চেষ্টা ও প্রচারণা শুধু বাংলাদেশেই সীমিত ছিল না, পশ্চিমা দুনিয়ায়ও তারা লাখ লাখ ডলার ব্যয় করেছেন নেতিবাচক প্রচারণায়। রাজনৈতিক চক্রান্তের শিকার হয়েছেন এই নিরপরাধী, এমন একটা প্রপাগান্ডাই তারা চালিয়েছেন। এর জন্য তারা বিশেষ ক্যাম্পেন লবিস্ট ঠিক করে। যাদের মধ্যে রয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এমনই দাবি করেন নিবন্ধটির লেখক কাসাকা। পরিশেষে নিবন্ধে বলা হয়, ‘একাত্তরে বর্বরতাকারী পাকিস্তান এখনও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে আস্তানা গাড়তে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2013-12-28&ni=158982
The Daily Janakantha
http://www.dailyjanakantha.com
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫
মরমি বলেছেন: এ মেসেজটি শেয়ার করা জরুরী মনে করেছি বলে শেয়ার করলাম। ব্লগিং এর ব্যাকরণ নিয়ে আপাতত: ভাবছি না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
সায়েব আহমেদ শাকিল বলেছেন: Click This Link
The Daily Janakantha
http://www.dailyjanakantha.co
ভালই লাগসেল কিন্তু জেই পত্রিকার লিঙ্ক দিলেন । বিষয় টা ভাবিয়ে তুল্ল ।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: পাঠক১৯৭১ এর মন্তব্যের সাথে একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ভালো; তবে, আপনার কোন এনালাইসিস যুক্ত হয়নি, এটা ব্লগিং হয়নি।