![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা আছি তা নিয়ে সুখী, ভান নেওয়া অপ্রয়োজনীয়। ভালোলাগে জোৎস্নায় রাস্তায় হাটাহাটি, শীতের সকাল আর বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা। নিজের ভুল স্বীকারে আপত্তি নেই কিন্তু অনুতপ্ত নই।
শ্বাসনালীর উপর আষ্টেপৃষ্ঠে চেপে ধরা হাত থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে তমাল। দম বন্ধ হয়ে ফুসফুস ফেটে যাওয়া উপক্রম। ইতিমধ্যেই মৃত্যুযন্ত্রণা ভোগ করছে, মনে হচ্ছে তার হাতে সময় খুব সামান্য। এই সময়ের মধ্যে কেউ যদি তাকে না বাঁচাতে আসে তাহলে বেঁচে যাওয়ার কোন সম্ভবনা নেই। কিন্তু কেন, রবি তাকে খুন করার চেষ্টা করছে ! বন্ধ হয়ে যাওয়া চোখ বহুকষ্টে খুঁলে রবিকে দেখলো তমাল। রবির চোখ দুটো শ্বাপদের মত জ্বলজ্বল করছে। পরিশ্রমের কারনে মুখে হা করে রেখেছে আর খোলা মুখ থেকে অজানা অচেনা একটা গন্ধ ভেসে আসছে। এই মৃত্যুবস্থায়ও তমালের মস্তিষ্ক চেনার চেষ্টা করছে গন্ধটাকে ! পরিচিত কোন কিছুর সাথে মিল নেই, একেবারে আলাদা, ভিন্ন কিছু।
রবির হাতদুটো শ্বাসনালীর থেকে সরাতে ব্যর্থ তমাল। সাড়শির মত রবির দুহাত আটকে রয়েছে। শতচেষ্টা চালানোর পরও এক বিন্দু শিথিল করা সম্ভব হয়নি। তমালের আক্রমণে রবির দুহাত ক্ষত বিক্ষত কিন্তু সেদিকে বিন্দুমাত্র নজর নেই তার। ভাবাখানা যেন কিছুই হয়নি। শেষ চেষ্টা করার সিদ্ধান্ত নিলো তমাল। কন্ঠনালীতে চেপে বসা রবির হাত থেকে নিজের হাত সরিয়ে নিলো। এতক্ষণে তমালের বোঝা হয়ে গিয়েছে কোনভাবেই সম্ভব না রবির হাতের বন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করার। দুহাত দুপাশে প্রসারিত করলো। আক্রমণ করার মত কিছু খুঁজছে। প্রতি মূহুর্তে তমালের মনে হচ্ছে এই তার শেষ, এই তার শেষ।
যে মূহুর্তে তমাল হাল ছেড়ে দিচ্ছিলো ঠিক সে মূহুর্তে হাতে শক্ত কিছু একটা খুঁজে পেল। কি সেটা এ বিষয় নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করলো না, মুষ্ঠিতে শক্ত করে বস্তুটা ধরে শরীরের সমস্ত শক্তিতে রবির মাথায় আঘাত করলো। একটু টলে উঠলো রবি, হাতের বন্ধন সামান্য আলগা হলো। কিন্তু পরক্ষণেই আবার চেপে বসলো তমালের শ্বাসনালী উপর। তবে তমালও থেমে থাকলো না, একের পর এক অবিরাম আঘাত করতে থাকলো। পাঁচ সাতটা আঘাতের পর রবি তমালের উপর থেকে সরলো। রবি সরে যাওয়ার পরও তমাল থামলো না, উঠে গিয়ে রবির মাথা লক্ষ করে আক্রমণ চালিয়ে যেতে থাকলো।
তমাল যখন থামলো তখন আকাশের চাঁদ ঠিক তার মাথার উপর। হাসফাঁস করে দম নিচ্ছে। আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণে সে পুরোপুরি বিধ্বস্ত। রবির মৃতদেহের পাশে শক্ত মাটিতে শুয়ে পড়লো। কয়েক মিনিট বড় বড় শ্বাস নিয়ে নিজেকে সুস্থির করলো, এরপর কাঁপা কাঁপা হাতে মাটিতে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়ালো তমাল। রবির মাথা থেঁতলে গিয়েছে। কালো রক্তে ভেসে যাচ্ছে সব। প্রানের অস্তিত্ব নেই। নিশ্চিত হওয়ার জন্য তমাল রবির নাকের কাছে হাত এগিয়ে দিলো। না, কোন শ্বাসপ্রশ্বাসের লক্ষন দেখা যাচ্ছে না। আতঙ্কে শরীরের রক্ত হীমশীতল হয়ে গেল তমালের। এই মাত্র সে হত্যা করেছে তার ছোটবেলার বন্ধু রবিকে ! তামাল তার শরীরের কাঁপুনি থামিয়ে রাখতে পারলো না। দৌঁড়ে বাসায় যাওয়ার কথা ভাবছে, পালিয়ে যেতে চাইছে এখানে থেকে। কিন্তু চলে গেলনা তমাল। তার অল্পবয়স্ক মস্তিষ্ক এটুকু বুঝতে পারছে এখানে এভাবে লাশ ফেলে গেলে সে ফেঁসে যাবে। তাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে, ফাঁসি হতেও পারে !
নিজেকে বাঁচাতে চাইলে কি করতে হবে, সেটা বোঝার মত জ্ঞান তমালের রয়েছে। রবির লাশ লুকাতে হবে। চিরদিনের জন্য অদৃশ্য করে ফেলতে হবে। কিভাবে কাজটা করবে সেটার পরিকল্পনা দ্রুত সেরে নিলো তমাল। তারপর দ্রুত কদমে বাড়ির দিকে রওয়ানা হলো। নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা করলো কারো দৃষ্টি আকর্ষন না করার। সে কোনভাবেই চাচ্ছে না কেউ তাকে আলাদা ভাবে লক্ষ করুক। অবশ্য কাউকে এ মূহুর্তে দৃষ্টি সীমার মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। সৈয়দপুর গ্রামের বাজার ছাড়িয়ে নিজের বাড়িতে প্রবেশ করলো সে। চুপিচুপি বাড়ির পিছনের দরজার খিড়কি আস্তে তুলে ভিতরে প্রবেশ করলো। বাসার ভিতরের পরিস্থিতি খেয়াল করলো তমাল, সবাই ঘুমে। অবশ্য রাত তো কম হয়নি ! পা টিপে টিপে কাঁচামাটির মেঝেতে হাটতে লাগলো। ইতিমধ্যে তমাল তার বাবার পাঁচ ব্যাটারির টর্চলাইট নিয়েছে। টর্চলাইটের আলোতে খুব দ্রুত কোদাল খুজেঁ নিলো আর রওয়ানা হলো ফিরতি পথে। তার কাজ বাকি আছে। নিজের মাথা বাঁচাতে হবে।
ঘড়িতে সময় রাত সাড়ে নয়টার মত, গ্রাম অঞ্চলের জন্য এটা নিশুতি রাত বটে ! তাই বাজারের একটিমাত্র দোকান ছাড়া সব বন্ধ। অবশ্য এখানে দোকানও বেশি নেই, মাত্র চারটা। একেবারে গ্রাম অঞ্চলে থাকে তমাল, সৈয়দপুর গ্রামে মাত্র ত্রিশটা পরিবারের বসবাস। এরপর মাইলের পর মাইল হাঁটলেও কোন বাড়িঘর পাওয়া যাবেনা ! সবথেকে কাছের গ্রাম প্রায় সাতাশ মাইল দূরে ! তাদের এলাকার মত প্রতন্ত এলাকা খুব কমই খুঁজে পাওয়া যায়।
রবির কথা মাথায় আসতেই অস্বস্তিতে ভুগলো তমাল। রবির আক্রমণের কারন তার বোধগম্য হচ্ছে না। রবি তমালের বাসা পাশাপাশি হওয়া কারনে সেই ছোট থেকে থেকে একসাথে বড় হয়েছিলো তারা। অতীতে তাদের মধ্যে ঝগড়া যেমন হয়েছে তেমনি সব ঠিকও হতে সময় নেয়নি। কিন্তু খুন করার মত কোন কিছু হয়নি। দুবছর আগে এখানকার সব জমিজমা বিক্রি করে রবির পরিবার রাজশাহী শহরে সপরিবারে চলে গিয়েছিলো। মাঝে মধ্যে দুই একটা চিঠি আদান প্রদান হতো, কিন্তু গত অর্ধবছর ধরে সেটাও বন্ধ। ঘন্টা দুই তিন আগে জলিলদের বাসায় দাওয়াত খেয়ে যখন বাসায় ফিরছিলো তমাল তখন আবিষ্কার করে রবি রাস্তায় দাড়িয়ে আছে। অনেকদিন পর দেখা সাক্ষাৎ, তাই তারা বাসায় না গিয়ে সচারচর যেখানে আড্ডা দিতো সেখানে গিয়ে বসেছিলো। ঘন্টাখানেক ভালোই চলছিলো সব, যদিও বেশিরভাগ সময়ে তমাল বকবক করে গিয়েছে আর রবি হু হা করে চালিয়ে যাচ্ছিলো। এরপর রবির অদ্ভুত আচরন শুরু, গোঁ গোঁ আওয়াজ তুলে মাঠিতে লুটিয়ে পড়ে। তমাল প্রাথমিক হতভম্ব ভাব কাটিয়ে রবিকে সাহায্য করতে গিয়েছিলো, বিপত্তি সেখানেই শুরু ! রবি হঠাৎ উঁঠে আক্রমণ করে। সে মূহুর্তে অদ্ভুত অপরিচিত একটা ঘ্রান পাওয়া যাচ্ছিলো রবির শরীর থেকে। না, একটু ভুল হলো, রবি শুরু থেকেই অদ্ভুত একটা গন্ধ ছড়াচ্ছিলো, সে মূহুর্তে সেটা প্রকট হয়েছিলো।
রবির লাশ যেখানে রেখে গিয়েছেলো তমাল সেখানে এসেই হতভম্ব। পূর্নিমার আলোতে যদিও স্পষ্ট সব দেখা যাচ্ছে, তারপরও নিশ্চিত হওয়ার জন্য তমাল টর্চলাইট জ্বালালো। না রবি নেই ! কেউ তাহলে এরমধ্যে কেউ এসে রবির মৃতদেহ আবিষ্কার করেছে ? না, এটা হলে এখানে এতক্ষণে গ্রামের সব মানুষ জড় হতো। তাহলে রবির লাশের কি হয়েছে ! শেয়ালে নিয়ে গেলো নাকি ? আতঙ্কিত হয়ে পড়লো তমাল। শেয়াল লাশের সামান্য খাবে তারপর বাকিটুকু ফেলে রাখবে। পরবর্তীতে গ্রামবাসী আবিষ্কার করলে সবার আগে তাকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। টর্চলাইট জ্বালিয়ে রাস্তায় উঠে আসলো তমাল। চারদিকে আলো ফেলে খুঁজতে শুরু করলো। মনে মনে প্রার্থনা করছে কেউ যাতে এদিকে না আসে। তাহলে তার প্রশ্নের মুখে পড়তে হবে। কিন্তু 'যেখানে বাঘের ভয় সেখানে সন্ধ্যা হয়' প্রবাদটা সত্য প্রমান করতেই যেই মানুষ দেখা দিলো। বেশ দূরে দক্ষিণ দিকে চলে যাওয়া সড়কে একজন মানুষের উপস্থিতি দেখা গেল। লোকটির পরিচয় টর্চলাইটের আলো ফেলে জানার চেষ্টা করলো তমাল। কিন্তু যে মূহুর্তে চিনলো আতঙ্কে তার আত্মারাম বের হওয়ার যোগাড়। রবি !
তবে ভয়টা দ্রুত কেটে গেল তার, কারন মৃতব্যক্তি কখনো হাটাহাটি করতে পারেনা, অর্থাৎ রবি এখনো বেঁচে আছে ! উচ্ছ্বাসিত হয়ে রবির দিকে রওয়ানা হলো তমাল, রবি আহত এটা তার অজানা নয়। ওর সাহায্য দরকার। কিন্তু তমালের মনে একটিবারও উঁকি দিলোনা, কিছুক্ষণ আগে এই রবিই তাকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলো। রবির কাছাকাছি এসে রবিকে ডাকলো তমাল। তবে হয়তো সেটা না করলেই ভালো হতো। রবি যখন ঘুরে তাকালো তমালের দিকে তখন তমাল তখন একথাটাই ভাবছিলো। রবির মাথার অর্ধেক নেই বলা যায়। তমালের আঘাতে করোটির ডানপাশের অংশ পুরোপুরি ভেঙ্গে গিয়েছে। সেখানে থেকে রক্ত টপটপ করে রাস্তায় ঝড়ছে। আর যাই হোক এই অবস্থায় কারো বেঁচে থাকা সম্ভব না, এটা তমাল নিশ্চিত। রবি তমালের দিকে একবার তাকিয়ে আবার হাটতে শুরু করলো। এবার আর তমাল ডাকলো না ! যতক্ষণ রবিকে দেখা যাচ্ছিল ততক্ষণ একঠায় দাড়িয়ে ছিলো তমাল।
দক্ষিণ দিক থেকে বাতাস বইছে। অচেনা একটা গন্ধ ভেসে আসছে। খুব অচেনা কোন গন্ধ ! মৃত্যু গন্ধ !
নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত মেয়েটাকে বস এর অফিসের দিকে এগিয়ে যেতে দেখলো অফিসের অন্যন্য কর্মচারীরা। কি কারনে মেয়েটাকে ডেকে নেওয়া হচ্ছে এটা সবাই ভালোভাবে জানে এবং এজন্য বেশ বিরক্ত বটে। অবশ্য তাদের দোষ দেওয়া যায়না। কিছুদিন পরপর কেউ যদি তাদের গন্ধ এসে শুঁকে তাহলে ভালো লাগার কথা না। অবশ্য কেউ কোন উচ্চবাচ্য করেনা, করলেই ছাটাই করে দেয় তাদের বস তমাল। তাই বিরক্তি নিজেদের মধ্যেই চেপে রাখে সবাই। বড়লোকদের কত অদ্ভুত কর্মকান্ড থাকে, এটা তো সেই তুলনায় কিছু না !
সবাই এ বিষয়টার কারনে তমালের উপর বিরক্ত এটা তমালেরওও অজানা নয়। তারও মাঝেমধ্যে মনে হয় বন্ধ করা উচিত। কিন্তু রবির মত গন্ধ ছড়ায় এরকম দুইজনকে পাওয়া গিয়েছে তখন থামিয়ে দেওয়ার কোন মানে হয়না। সেদিনের ঘটনার এক সপ্তাহ পর তমালের বাসায় রবির বিষয়ে সংবাদ এসেছিলো। না, রবির নিখোঁজের সংবাদ না, রবির মৃত্যুর সংবাদ। দশদিন পূর্বে রবি মারা গিয়েছিলো। অদ্ভুত কোন রোগে হাসপাতালে ছয় মাস ভোগান্তির পর রবি মারা গিয়েছিলো। কথাটা শুনে তখন তমাল বিশ্বাস করতে পারেনি, রবির পরিবারে সাথে দেখা করতে গিয়েছিলো। সেখানে যাওয়ার পর তমাল জানতে পারে আরেকটা ঘটনার কথা। কবর দেওয়ার দুইদিন পর রবির কবর খোঁড়া অবস্থায় পাওয়া যায়, যদিও দেখে মনে হচ্ছিলো কবর থেকে রবি উঁঠে এসেছে। কিন্তু সেটা সম্ভব না, তাই পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ কিছু বের করতে পারেনি, কবরের কাছাকাছি রবির দাফনের কাপড় ছাড়া কিছু পাওয়া যায়নি। লাশ চুরির কেস হিসাবে তখনো সেটার তদন্ত হচ্ছিলো। তমাল তাদের আর কিছু জানায়নি। জানালেও বিশ্বাস করতো না কেউ।
নাকে অচেনা গন্ধ পেল তমাল। দরজা খুলে নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মচারীকে প্রবেশ করতে দেখলো। তেইশ চব্বিশ বছর বয়সী একটা মেয়ে। তমালের চোখ মুখ শক্ত হয়ে আসছে। একই গন্ধ পেয়েছিলো সে, ত্রিশ বছর পূর্বে। রবি বা রবিরূপী কারো থেকে। মেয়েটির ভবিষ্যত কে হবে সেটার সিদ্ধান্ত নিতে একটুও দ্বিধা হলোনা তমালের। আগের দুইজনের মত একেও তার সৈয়দপুরের ইটের ভাটায় পুড়িয়ে ছাই করা হবে। সেটা আজ রাতের মধ্যেই। কারন গন্ধটা বেশ তীব্র। মৃতদের গন্ধ সবসময়ই তীব্র।
অতিপ্রাকৃত গল্পঃ সেন্ট অব ডেড
~ মাশুক খান
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
ভালো।
মোটামুটি ভালো।
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২১
পুলহ বলেছেন: প্রথম দিকটা বেশ গোছানো মনে হলেও শেষটা একটু তাড়াহুড়োর বলে মনে হলো আমার কাছে...
শুভকামনা ভাই
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
Md. Abdul Ahad Sardar বলেছেন: ভালোই
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: ভালোই লেগেছে। চালিয়ে যান....
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৫
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভয় পেয়েছি।
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল লেগেছে...।
তোমার whatsapp কিম্বা মেল নম্বর টা দাও
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অতিপ্রাকৃতই বটে
মৃতের গন্ধ!
ভাল লাগল ++++