নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০০১-২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি- জামায়াত জোট সরকারের (সফলতা) থুক্কু ব্যার্থতা!

১২ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৫

২০০১-২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির সামান্যই পূরণ করতে পেরেছিল। নির্বাচনী ইশ্তেহারে প্রকাশিত ৩২টি সুনির্দিষ্ট বিষয়ের শতাধিক অংগীকার এর মধ্যে মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি পূরণ হয়েছিল। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধগতি নিয়ন্ত্রণ, বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান, আইনশৃংখলা পরিস্থিতির উন্নতি, দুর্নীতি দমন, বিচার বিভাগ পৃথক করার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্তহীন থেকেছে। কার্যত দেশের মানুষ তখন আলোর চেয়ে অন্ধকারেই থাকতো বেশী। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা ছিল সীমিত আয়ের সাধারণ মানুষ। দেশের উত্তর অঞ্চলে দেখা দিয়েছিল মঙ্গা। এমন একটা মজার ব্যপার ছিল ঐ সময়ে জোট সরকারের অনেক মন্ত্রী, সাংসদ জানতেন না মঙ্গা কি জিনিষ। জোট সরকারের আমলে সার সরবরাহে সংকট সৃষ্টি করে সমাধানের বিপরীতে কৃষকের বুকে গুলি চালিয়ে কৃষকের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল। সাধারণ অপরাধের জায়গা দখল করে নিয়েছিল বোমা হামলা, ইসলামি জঙ্গিবাদ আর সন্ত্রাসবাদ। নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে গিয়েছিল সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক, সাংসদ শিক্ষাবিদ – সবার। কাজ পেতে বিশেষ স্থানে কমিশন দেওয়ার ঐতিহ্য স্থায়িত্ব পেয়েছিল বিগত সেই পাঁচ বছরে। দুর্নীতি দমন কমিশন গঠন হলেও সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের বিরুদ্ধেই দুর্নীতির অভিযোগ বেড়ে উঠেছিল। বাংলাদেশ ছিল তখন বিশ্বের দরবারে শীর্ষ দুর্নীতির দেশ। চার দলীয় জোট সরকারের ২০০১-২০০৬ এ সীমিত আয়ের সাধারণ মানূষ ভালো ছিলনা একেবারেই। আয় যতটুকু বেড়েছিল জীবন যাত্রার ব্যয় বেড়েছিল তার চেয়েও অনেক বেশী। শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হওয়ার দুর্নাম থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার প্রতিশ্রুতি কথার ফানুস হয়ে থেকেছিল। বরং ঐ সরকারের (বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার) সময়েই আরও চার বার দুর্নীতিগ্রস্থ হিসেবে শীর্ষ স্থান দখল করে ছিল দেশ। সরকারি বেতার টেলিভিশনের স্বায়ত্তশাসন এবং নির্বাচিত জন প্রতিনিধি সহ সরকারের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও সমপর্যায়ের সব ব্যক্তির সম্পদের হিসাব প্রকাশ করার সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার থাকলেও তা পুরণ করেনি বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে চার দলীয় জোট সরকার। জোট সরকারের আমলে অসংখ্যবার রাজপথে নেমেছে দেশের সাধারন মানুষ। বিদ্যুতের দাবিতে রাস্তায় নেমে পুলিশের গুলিতে জীবনও দিতে হয়েছে তাদের। রাজধানীর শনির আখড়ায় বিদ্যুৎ ও পানির দাবিতে রাস্তায় নেমে আসা সাধারন মানুষের ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে বাঁচতে হয়েছে প্রতিশ্রুতি পুরনে ব্যর্থ স্থানীয় সাংসদ সালাহ উদ্দিন আহমেদকে। রমজান মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানেই বিদ্যুতের দাবিতে রাস্তায় নেমে ভাংচুর করেছে বিক্ষুব্ধ মানুষ। জীবনযাত্রার সংগে তাল মেলাতে না পেরে রাস্তায় নেমেছিল দেশের সবচেয়ে বেশী রপ্তানি আয়কারী তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। এমনকি নিজের থাকার জায়গাটুকু রক্ষা করতে ফুলবাড়ীতে বিতর্কিত এশিয়া এনার্জির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমে পুলিশের গুলিতে জীবন দিয়েছিল সাধারণ মানুষ। মুল্যস্ফীতি তাদের জীবনযাত্রার ব্যয়কে বাড়িয়ে দিয়েছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতায় চারদলীয় জোট সরকারের দুই বাণিজ্যমন্ত্রী ও এক উপদেষ্টা বদল হয়েছিল। তারপরও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। মন্ত্রীরা তাদের ব্যর্থতার জন্য দায়ী করেছিলেন ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটকে। কার্যত এ বিষয়ে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যেও কোন সমন্বয় ছিল না। কাজ পেতে হলে বিশেষ বিশেষ স্থানে কমিশন দিতে হতো-এ কথা তখন মানুষের মুখে-মুখে। কাজ পাইয়ে দেওয়ার একটা বিশেষ গোষ্টী তৈরি হয়েছিল চার দলীয় জোট সরকারের পাঁচ বছরে। এরা সবাই ছিল প্রভাবশালী, নেতা-নেত্রীদের আত্মীয় ও ঘনিষ্টজন। সরকারের বিভিন্ন কাজে হস্তক্ষেপ ও নানা দুর্নীতির সঙ্গে হাওয়া ভবন এর নাম প্রচারে এসেছিল বারবার। চার দলীয় জোট সরকারের ক্ষমতা নেওয়ার পরপরই একের পর এক খুন, ডাকাতি ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনায় জনমনে ভীতি ও আতঙ্ক বেড়ে গিয়েছিল। এ সময়ে দেশব্যাপী জংগী সন্ত্রাসের উত্থান ঘটেছিল। সাবেক অর্থ মন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া ও সাংসদ আহসান উল্লাহ মাষ্টার হত্যাকান্ড দেশে অস্থিরতা নিয়ে আসে। নিহত হন্ ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন শিক্ষক। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড। সন্ত্রাস দমনের নামে র্যা ব ও পুলিশের বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড ছিল দেশে বিদেশে ব্যাপক সমালোচিত ও নিন্দিত ঘটনা। ২০০১-২০০৬ পাঁচ বছরে আইনশৃংখলা বাহিনীর হেফাজতে বিনা বিচারে প্রায় এক হাজার মানুষ নিহত হয়। এর মধ্যে র্যািপিড এ্যাকশান ব্যাটালিয়ন র্যা ব ও পুলিশের ক্রসফায়ারে সাড়ে নয় শ, যৌথ বাহিনীর অভিযান অপারেশন ক্লিন হার্ট ৫৬ জন মারা যায়। এসব হত্যাকান্ডের কোনো বিচার হয়নি। ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ছাড়াও ৩৮টি বোমা ও গ্রেনেড হামলার ঘটনা তৎকালীন চার দলীয় জোট সরকারের সময়ে ঘটেছে। এছাড়াও চার দলীয় জোট সরকারের শাসনামলে কুখ্যাত জে এম বি নেতা বাংলা ভাই এর উত্থান, ধর্মের ছায়াতলে ইসলামী বিপথগামী দলের উত্থান ঘটে ছিল। যার ফলে সঙ্কিত ছিল দেশবাসীর প্রাণ-জীবন। ময়মনসিংহের ০৫টি সিনেমাহলে একযোগে বোমা হামলার মাধ্যমে সাধারন জনগনের প্রাণহানি ছিল নিত্যনৈমত্তিক ঘটনা। রমনার বটমুলে ০১লা বৈশাখের মত বাংগালীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মঞ্চেও বোমা হামলার ঘটনা ঘটিয়েছিল স্বাধীনতা বিরোধী এই অপশক্তি। এসব বোমা-গ্রেনেড হামলায় পুলিশ,বিচারক, আইনজীবীসহ ৯৭ জন নিহত হন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকশ মানুষ। ২০০৩ সালে সবচেয়ে আলোচিত হয় চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ি ও বিএনপির নেতা জামাল উদ্দিন অপহরণ ও হত্যার ঘটনা এবং ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা, বগুড়ার বিভিন্ন স্থান হতে দফায় দফায় বিপুল পরিমান আগ্নায়াস্ত্রের গুলি উদ্ধার যার সঙ্গে শাসক দল বিএনপির সাংসদের ভাই, খোদ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীসহ দলীয় উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ও ঘনিষ্টজন জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। চার দলীয় জোট সরকারের বিগত পাঁচ বছর জুড়েই প্রশাসন ছিল অস্থির। চাকরিচ্যুতি, বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রেখে দেওয়ায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ, গণপদোন্নতি ও গণবঞ্চনা জ্যেষ্ঠতা লংঘন এবং দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ-বদলির কারণেই প্রশাসনে দেখা দেয় অস্থিরতা। মন্ত্রী সচিব দূরত্ব, মন্ত্রীদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, প্রশাসনিক সংস্কারের অভাব, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থতা এসব নিয়েই ছিল বিগত চার দলীয় জোট সরকারের পাঁচ বছরের প্রশাসন। বিগত চার দলীয় জোট সরকারের পাঁচ বছরে উত্থান ঘটেছে হঠাৎ ধনী কিছু প্রভাশালী মানুষের। এদের মধ্যে আছেন সরকারের মন্ত্রী, সাংসদ, প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ও তাদের ঘনিষ্ট কিছু ব্যবসায়ী। তারা একের পর এক ব্যবসা পেয়েছেন। গণমাধ্যমে প্রাধান্য বিস্তারের লক্ষ্য নিয়ে সরকারের ঘনিষ্টদের টেলিভিশন চ্যানেল আর বেতারকেন্দ্র চালুর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সংবাদপত্রেও বিনিয়োগ করেছেন। কেউ কেউ। বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ারম্যান-পরিচালক হয়েছেন। স্থানীয় পর্যায়েও তৈরি হয়েছে আরও প্রভাবশালী মানুষ। তারা টেন্ডারবাজী, কাজ ভাগাভাগি, চাঁদাবাজি, দখল-এসব করে বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হয়েছেন। একশ্রেণীর বড় আমদানিকারক-পাইকারি ও খুচরা ব্যাবসায়ী নানা সুযোগে দ্রব্যমুল্য বাড়িয়ে তৎকালীন বিএনপির পাঁচ বছরে বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন। সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বরং নানাভাবে পৃষ্টপোষকতা করেছিল। মাধ্যমিক শিক্ষা সংস্কারে পাঁচ শ কোটি টাকার প্রকল্প অনিয়ম, অদক্ষতা ও দুর্নীতির কারনে সফল হয়নি। বিএনপি শাসনের পাঁচ বছর জুড়েই প্রায় সবকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় চলেছে অবৈধ ও দলীয় নিয়োগ। এর মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ছিল শীর্ষে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আফতাব আহমাদকে সে সময় নির্মমভাবে বাসায় ঢুকে হত্যা করা হয়েছিল। সাংবাদিকেরা বিগত বিএনপির পাঁচ বছরে আতংকে কাটিয়েছেন। হুমকি-হামলা-মামলার ঘটনা ঘটেছিল অসংখ্য। ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খুন হয়েছিল আটজন সাংবাদিক। চার দলীয় জোট সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পরপর আদমজী পাটকল বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। আর শেষ সময়ে সৌদি যুবরাজের কাছে রূপালী ব্যাংক বিক্রির প্রক্রিয়া চালিয়েছিল। এরই মাঝে ভারতের শিল্পগোষ্টী টাটার তিন শ কোটি ডলার বিনিয়োগ ব্যাপক আলোচনার জম্ম নিলেও সরকারি দল ছিল সিদ্ধান্তহীন। বিএনপির বিগত পাঁচ বছরে সংসদ ছিল মূলত অকার্যকর, শেষ সময়ের সংলাপ ছাড়া বিরোধী দলের সঙ্গে ছিল যোজন দুরত্ব। আর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর গুনধর দুই পুত্রের অর্থের পাহাড় গড়ার কথাতো বাদই দিলাম। তারেক রহমান তার কথিত বন্ধু মামুনের মাধ্যমে আয় করেছেন প্রচুর অবৈধ অর্থ। বিদেশ যাবার সময় নেত্রী ও তার দুই পুত্র দেশের কি পরিমান টাকা বিদেশে পাচার করেছেন (সুটকেস ভর্তি করে) সেসব প্রশ্নের জবাব দেশের জনগন আজও পায়নি। থাইল্যান্ড, সুইস ব্যাংক, লন্ডন সহ বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে এসব অর্থ জমা করেছেন তারা। যার তদন্ত করছে বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা। ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সফলতা থুক্কু ব্যার্থতা লিখতে গেলে ও তদন্ত করতে গেলে দিস্তার পর দিস্তা কাগজ প্রয়োজন। এখানেতো তার সামান্যই তুলে ধরা হলো। ব্লগার ভাইদের কাছে আরও অনেক আছে, যা এর সাথে যোগ করবেন আশা করি।



মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: তোমার ভাদা কি করছে???

২| ১২ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩০

আসিবি বলেছেন: আপনি তো অনেক কম বললেন
তাইলে কেমনে হয়??

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪

শিকদার বলেছেন: বেশ্যা মার্কা রাজনীতির ব্যান চাই X(X(

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫

শিক্ষানবিস বলেছেন: ভারতের দালাল কুকুর গোলাম আর কুত্তালীগেরা তো জামাতকেই ভয় করে। বি এন পিকে হিসাবে ধরে না। তাই তাদের উপস্থিতি আজ বেশী প্রয়োজন। যেমন কুকুর তেমন মুগুর না হলেই নয়।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:০২

মাহমুদডবি বলেছেন: শেখ পরিবার নিপাতযাক বাংলাদেশ মুক্তি পাক।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৫

সায়েদ রিয়াদ বলেছেন: "" শিক্ষানবিস বলেছেন: ভারতের দালাল কুকুর গোলাম আর কুত্তালীগেরা তো জামাতকেই ভয় করে। বি এন পিকে হিসাবে ধরে না। তাই তাদের উপস্থিতি আজ বেশী প্রয়োজন। যেমন কুকুর তেমন মুগুর না হলেই নয়। ""


জামিত্যা বেজন্মা গুলারে ভয় পাইবোনাতো কারে ভয় পাইবো ? বেজন্মা গুলা তো হিংস্র প্রানী ।। আর গোয়ার আন্ডা বাচ্চা গুলারেও উচিৎ তাদের দেশ ফাকিস্তান পাঠাইয়া দেওয়া । সামু তে আইসা ল্যাদানি বন্ধ হবে ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.