![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
শেখ হাসিনাকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতেই অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবেই গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের নীলনকশা অনুযায়ী। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার কোন চক্রান্তই সফল হবে না। একুশ আগস্টের ঘটনা ছিল বিএনপি সরকারের ছত্রছায়ায় একটি জঙ্গী হামলা। তারা ক্ষমতায় এলে দেশ আবারও জঙ্গীবাদী রাষ্ট্রে পরিণত হবে। আওয়ামী লীগকে নিঃশেষ করার কোন চক্রান্ত সফল হবে না। কারণ এটি এদেশের জনগণের মধ্য থেকে জন্ম নেয়া দল। অনেক সংগ্রাম এবং চড়াই উৎরাই পার হয়ে আওয়ামী লীগ এখনও এদেশের মানুষের মনের মধ্যে স্থান করে আছে। কোন ধরনের জঙ্গীবাদী তৎপরতাকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ভয় পায় না। বিএনপি-জামায়াত জোট যদি আবারও ক্ষমতায় আসে তাহলে এদেশে ফের জঙ্গীবাদী তৎপরতা শুরু হবে। এদেশকে তারা তালেবান রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। সুতরাং দেশের জনগণকে তাদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। তারেক জিয়ার হাওয়া ভবনের নীলনকশা অনুযায়ী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য ধর্মান্ধ জঙ্গীবাদীদের কিলিং মিশনকে লেলিয়ে দিয়ে পৈশাচিক গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। পৈশাচিক এই ঘটনা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানায়। তারপরও সেদিন খালেদা-নিজামী-তারেক জিয়া অট্টহাসি হেসেছিল। ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য আষাঢ়ে গল্প ফেঁদে জজ মিয়া নাটক সাজানো হয়। ২১ আগস্টের নেপথ্যের নায়কদের খুঁজে বের করে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা না হলে ঐ মর্মান্তিক ঘটনার পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা থেকে যাবে। দেশ যাতে আবারও ২১ আগস্টের নেপথ্যের কারিগরদের হাতে ফিরে না যায় সেজন্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তিকে মরণপণ লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
©somewhere in net ltd.