নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গীরা এখন নিরাপদ স্থান হিসেবে ছাত্রাবাস ও বিভিন্ন মেসে আস্তানা গাড়ছে।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

আগে জঙ্গীরা সমবেত হতো কোন মাদ্রাসায়। সেখানে কড়া নজরদারি থাকায় জঙ্গীরা মেস ও ছাত্রাবাসগুলোকেই নিরাপদ ভাবছে এবং নানা ছদ্মবেশে সেখানে প্রবেশ করছে। ২০০৪ সালে এবং পরবর্তী সময়ে যে সব এলাকায় জঙ্গী আস্তানা গড়ে ওঠে এবং তৎপরতা শুরু হয় সেই সব এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানের জঙ্গীরা এত ভারি অস্ত্র কোত্থেকে পেল, এদের পেছনে কোন বড় শক্তি আছে কি না, অর্থের যোগানদাতা কারা। নাশকতার বড় কোন টার্গেট নিয়েই উন্নত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জঙ্গীদের মাঠে নামানো হয়েছে, যারা ভারি আগ্নেয়াস্ত্র চালানো জানে। জঙ্গীদের কাছ থেকে নোটবই, ডায়েরি ইত্যাদি থেকে যা জানা যাচ্ছে তা খুবই ভয়ঙ্কর। এরা নিজেদের নিরাপত্তার বিষয়ে এতটাই এক্সপার্ট যে কোন এলাকায় অঘটন ঘটাবার আগে ও পরে যাতে কেউ শরীরের গঠন দেখে অনুমান করে কিছু বলতে না পারে সে জন্য সাধারণ গঠনের কর্মী বাছাই করা হয়। মোটাসোটা বেশি, লিকলিকে বেঁটে, খুব লম্বা, বেশি ফর্সা বা বেশি কালো এ ধরনের কাউকে বড় কাজে পাঠানো হয় না। তারা কোন ছদ্মবেশে কখন কিভাবে থাকবে কেউ তাদের ফলো করছে কি না, ফলো করলে কি করা হবে এই বিষয়গুলোর ওপর প্রশিক্ষণ সিলেবাস আছে। ধরা পড়ার পর কি করতে হবে, কিভাবে ইন্টারোগেশন মোকাবেলা করতে হবে এই বিষয়গুলোর প্রশিক্ষণ হয়। এদের শিক্ষা দেয়া হয়, ধরা পড়লেই মনে করতে হবে তারা মৃত। শহীদের মর্যাদা পাবে। মৃত ব্যক্তি যেমন কথা বলতে পারে না তারাও কথা বলবে না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.