নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদের মোল্লার ফাঁসির রায়ে বিচারহীনতার সংস্কৃতির ইতি ঘটাতে সক্ষম হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

উচ্চ আদালতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসির রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে দেশের বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। প্রকৃতপক্ষে এ রায়ে জাতির আশা-আকাংক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে। আইনের শাসন নিশ্চিত করতে এ রায় মাইলফলক হয়ে থাকবে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতিফলন ঘটেছে। রায়ে সন্তোষ প্রকাশের পাশাপাশি অবিলম্বে এ রায় কার্যকর করা, অন্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত করা এবং সব যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। দেশের উচ্চ আদালত একাত্তরের অন্যতম শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধী জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগের এ যুগান্তকারী রায়ে দেশে আইনের শাসন এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। অনেক বিলম্ব হলেও এ রায়ে মুক্তিযুদ্ধের লাখো শহীদ, জাতীয় ইতিহাস ও জনপ্রত্যাশার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হয়েছে। কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে সারাদেশের তরুণ যুব সমাজসহ দেশবাসী যে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন, সে আন্দোলনের যৌক্তিকতা প্রমাণিত হয়েছে কাদের মোল্লার ফাঁসির রায়ের মধ্য দিয়ে। দেশে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। মন্ত্রিপরিষদে তাদের স্থান দেয়া হয়েছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রম শুরু করে। সব যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর হলে জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সততা ও দক্ষতার সঙ্গে সর্বোচ্চ আদালত এ রায় প্রদান করেছে। এ রায়ের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই। অপরাধ করে কেউ বিচারের আওতায় আসবে না, এটা ভাবা ঠিক হবে না। রায়ের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতির ইতি ঘটেছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.