![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
কোরবানির পশুর হাটে জালনোট শনাক্তকরণ মেশিন নিয়ে বসবে ব্যাংকগুলো। ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে এ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করতে হবে ব্যাংকগুলোকে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মিরপুর, গাবতলী গবাদি পশুর হাটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সোনালী, পূবালী, উত্তরা ও এবি ব্যাংককে। উত্তরা আযমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণের পশুর হাটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ন্যাশনাল ও অগ্রণী ব্যাংককে। খিলক্ষেত বনরূপা আবাসিক প্রকল্পের খালি জায়গায় বসানো পশুর হাটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সিটি ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংককে। আগারগাঁও বস্তির খালি জায়গার হাটে থাকবে আইএফআইসি ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। বনানী কাকলি রেলওয়ে স্টেশনসংলগ্ন খালি জায়গার দায়িত্বে আইসিবি ও প্রাইম ব্যাংক। উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথসংলগ্ন খালি জায়গার দায়িত্বে থাকবে সাউথইস্ট ও ঢাকা ব্যাংক। তালতলা বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন খালি জায়গার দায়িত্বে আল-আরাফাহ ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক। ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের খেলার মাঠের দায়িত্বে ডাচ্-বাংলা ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক। বারিধারা জে ব্লকের রাস্তার পাশের খালি জায়গার হাটের দায়িত্বে স্ট্যান্ডার্ড ও ওয়ান ব্যাংক। ব্রাদার্স ইউনিয়নসংলগ্ন বালুর মাঠের দায়িত্বে কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান। পোস্তগোলা শ্মশানঘাটসংলগ্ন খালি জায়গার দায়িত্বে থাকবে সিটি ব্যাংক এন এ ও ব্যাংক আল-ফালাহ। সিটি কর্পোরেশনের বাইরে শনির আখড়ার দায়িত্বে সোনালী ব্যাংক ও বিডিবিএল এবং শ্যামপুরের দায়িত্বে জনতা ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক। এ ছাড়া আরো বেশ কিছু ব্যাংক রাজধানীর পশুর হাটে জালনোট শনাক্তে মেশিন নিয়ে বসবে। এতে করে প্রতারক চক্রের সক্রিয়তা বন্ধ, জাল টাকার প্রসার রোধ ও সাধারণ জনগণের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরে আসবে বলে আশা করা যায়।
©somewhere in net ltd.