![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
কুড়িল ও এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার দুটি যেমন সময়ের দূরত্ব কমিয়েছে, তেমনি সহজ করেছে পথচলা। এখন আর সিগন্যালে বসে অস্বস্তির প্রহর গুনতে হয় না। এয়ারপোর্ট, ভাসানটেক, বারিধারা, অথবা বনানী রেলগেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা বা কুড়িল রেলগেটে এসে লম্বা লাইনের দিন শেষ। বর্তমান সরকারের সফলতার জন্যই স্বস্তিতে পথ চলতে পারছে বাংলার মানুষ। ক্লান্তিহীনতার সাথে চলছে তাদের জীবন। করেছে মানুষের জীবনকে সহজ। সময় বাঁচিয়েছে অনেক। এর সঙ্গে বাড়তি সুবিধা যোগ করেছে বনানী রেলগেটের ওপর নির্মিত ওভারপাসটি। এটির কারণে রেলগেটের কাছে যাওয়ারই আর প্রয়োজন পড়ে না সাধারণ মানুষের। শুধু তাই নয়, ঢাকার মানুষ পেয়েছে একটি বিনোদনেরও স্থান। রাতে চোখে পড়ে উৎসুক জনতার দিকে কুড়িল বিশ্বরোড। কুড়িল বিশ্বরোডের চেহারাই যেন পাল্টে গেছে যানজটময় ঢাকার। আবার আমাদের প্রধানমন্ত্রী জনদরদী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করলেন গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারটি। যার সুফলও পেতে শুরু করেছে ঢাকাবাসী। এর ফলে সায়েদাবাদের ধুলার আঁধারে যানজটে আর বসে থাকতে হয় না। সেই সঙ্গে অসহনীয় দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেয়েছে ঢাকা-মাওয়া, ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী মানুষ। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকার পুরনো দিনের অভিজ্ঞতার অবসান হলো।
©somewhere in net ltd.