![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
দেশের সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি অর্থনীতি, শিক্ষা ব্যবস্থা ও পরিবহন খাত একেবারে ভেঙে পড়েছে। তা যেন দেখার কেউ নেই। আজকাল ঘর থেকে বের হতেই এসব মানুষকে চিন্তা করতে হচ্ছে সুস্থ শরীর ও জীবন নিয়ে ঘরে ফিরতে পারবে কিনা? যেহেতু সংকটটা রাজনৈতিক, একে রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে হবে। বিরোধী দলগুলোর উচিত সংঘাত পরিহার করে নির্বাচনে অংশগ্রহণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দেয়া। আজ রাজনৈতিক দলগুলোর অন্তর্সংঘাত, দলীয় স্বার্থ, রাজনৈতিক টানাপোড়েন ও রক্তপাতের মতো ঘটনা দেশে স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। যা দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার প্রতি বিরাট হুমকিস্বরূপ। এরূপ পরিস্থিতিতে জনমনের সংশয় নিরসনে ও তাদের সমর্থন পেতে আন্দোলনকারীরা দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের প্রাণের দাবিগুলো কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পারে সেটাই এখন দেখার বিষয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সমস্যা সমাধানের বিপরীতে দেশে রক্তের ও লাশের রাজনীতি কায়েম করাই যেন এখন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। দলীয় সংঘাত ও উত্পীড়নে এদেশের জনগণ আজ পর্যন্ত গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ করতে পারেনা। যদিও গণতান্ত্রিক দেশে দলগুলোর প্রতিবাদ করার অধিকার আছে। কিন্তু সেই প্রতিবাদ করার ভাষাও হতে হবে গণতান্ত্রিক। কোন ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হতাহতের মতো ঘটনার পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে নয়। দেশ ও জাতির শান্তি বিনষ্ট হয় তাদের সার্বিক অকল্যাণ সাধিত হয় এমন সন্ত্রাসী ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড থেকে প্রত্যেককে বিরত থাকা উচিত।
©somewhere in net ltd.