![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
দেশের ফার্নিচার শিল্পের উদ্যোক্তারা পণ্যের মান ও নকশার উন্নয়ন করে এ খাতের উৎকর্ষ সাধন করেছেন। ফলে প্রতিবছরই রপ্তানি আয় বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের গত আট মাসে এ খাতে রপ্তানি আয় হয়েছে ১০ দশমিক ৯ মিলিয়ন ইউএস ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩২.৪০ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া ২০১২-১৩ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৩১ দশমিক ৪১ মিলিয়ন ডলার। এই আয় এর আগের বছরের তুলনায় ১৪.৭৪ শতাংশ বেশি। নব্বইয়ের দশকের দিকে দেশের ফার্নিচার বাজার চীনের দখলে চলে গেলেও বর্তমানে এই শিল্পের উদ্যোক্তারা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করছেন। দেশের ফার্নিচার শিল্পে ডিজাইন, ফিনিশিংয়েও আমূল পরিবর্তন এসেছে। এ ছাড়া বিদেশি ফার্নিচারের চেয়ে তুলনামূলক সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায় বলে এটা ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে। দেশীয় কাঁচামালের ব্যবহার এবং দক্ষ জনশক্তির সঙ্গে আমরা উন্নত প্রযুক্তি, সঠিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ এবং বাজারের চাহিদা অনুযায়ী ডিজাইনের সংমিশ্রণ ঘটাতে পারলে বিদেশে এই শিল্পের বাজার সম্প্রাসারণ করা সম্ভব। দেশীয় ফার্নিচারের প্রচার এবং ক্রেতাদের ফর্নিচার পণ্যের মান সম্পর্কে অবহিত করতে পারলে এর ব্যাপক প্রসার ঘটবে। এই ফার্নিচার শিল্প দিন দিন আরও বিকশিত হোক এবং বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের সুনাম অক্ষত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করুক এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
©somewhere in net ltd.