নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীকে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরন করার লক্ষ্যে আমন চাষে ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

চলতি বছর আমন চাষে এক লাখ কৃষককে ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা দেয়া হবে। সারাদেশের ৩১টি জেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীকে এই প্রণোদনার আওতায় বীজ ও সার বিতরণ করা হবে। এই প্রণোদনা কর্মসূচী বাস্তবায়িত হলে এ থেকে কৃষকের উৎপাদিত ফসলের মূল্য হবে প্রায় ১১২ কোটি টাকা। দেশের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীদের কথা চিন্তা করে এ বছর তাদের ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। এর আওতায় এক লাখেরও বেশি কৃষক সার ও বীজ পাবেন। বিনামূল্যে তাদের এই সার ও বীজ বিতরণ করা হবে। বিগত রবি মৌসুমে বোরো আবাদে দেশের ২১টি জেলায় শিলাবৃষ্টি, ঝড় ও ধানে চিটা হওয়ার কারণে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সে বিবেচনায় চলতি বছর রোপা আমন চাষে কৃষকদের উৎসাহিত ও তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকার এই ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা কর্মসূচী হাতে নিয়েছেন। চলতি মাস থেকেই এই প্রণোদনা বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু হবে। কর্মসূচীর আওতায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের সহায়তার মাধ্যমে আমন চাষে উৎসাহিত করা হবে। আমনের নেরিকা জাত চাষে উদ্বুদ্ধ করবে সরকার। কেননা নেরিকা একটি স্বল্পমেয়াদী, খরা সহিষ্ণু ও অধিক ফলনশীল জাত বলে নেরিকা জাতকেই বেছে নেয়া হয়েছে। দেশের ৩১টি জেলায় এক লাখ এক হাজার ৭২২ বিঘা জমিতে প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় এক লাখ এক হাজার ৭২২ জন উপকার ভোগী ক্ষুদ্র ও কৃষক বীজ ও সার পাবেন। প্রতি কৃষক এক বিঘা জমির জন্য ১০ কেজি নেরিকা বীজ ও উফশী জাতের জন্য ৫ কেজি বীজ পাবেন। এ ছাড়া প্রতি কৃষক এক বিঘা জমির জন্য ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার পাবেন। এই কর্মসূচীর আওতায় ৭৫৮ দশমিক ২২ মেট্রিক টন বীজ, দুই হাজার ৩৪ দশমিক ৪৪ মেট্রিক টন ডিএপি ও এক হাজার ১৭ দশমিক ২২ মেট্রিক টন এমওপি সার বিনামূল্যে কৃষকের মাঝে বিতরণ করা হবে। এ প্রণোদনা কার্যক্রম বাস্তবায়িত হলে প্রায় ৩৭ হাজার মেট্রিক টন চাল উৎপাদন হবে। এই চালের আনুমানিক মূল্য হবে ১০৮ কোটি টাকা। আর এ থেকে উৎপাদিত খড়ের মূল্য ৩৭ হাজার মেট্রিক টন। খড়ের মূল্য ধরা হয়েছে তিন কোটি ৭০ লাখ টাকা। চাল ও খড়ের মূল্য বাবদ ১১১ কোটি ৭০ লাখ টাকা আয় হবে। আমন ফসলের উৎপাদন অতীতের চেয়ে অনেক বেড়েছে। এ ছাড়া আর্থিক স্বচ্ছলতা বৃদ্ধির কারণে কৃষকরা উন্নত প্রযুক্তিতে আমন চাষে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন।







মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.