![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অর্থাৎ সশস্ত্রবাহিনীর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নানামুখী স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। কিছু পরিকল্পনা এরইমধ্যে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কিছু ২০১৫ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে। আর কিছু দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা রয়েছে, যেগুলো বাস্তবায়ন হতে ২০২০ সাল নাগাদ সময় লাগতে পারে। ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ অনুযায়ী ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে সেনাবাহিনীর জন্য একটি এরিয়া সদর দপ্তর, একটি আর্টিলারি ব্রিগেড, একটি ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি, একটি ওয়ার্কশপ সেকশন ইএমই এবং একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়ন গঠনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আগামী ২০১৫ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সেনাবাহিনীতে নতুন ৩৬টি ছোট বড় ইউনিট গঠন করা হবে। নৌবাহিনীতে সাবমেরিন সংযোজনের প্রক্রিয়া সহ নানামুখী পরিকল্পনা চলছে। আর কে-৮ ডব্লিউ বেসিক জেট ট্রেনার বিমান চলতি বছরের ডিসেম্বরে এবং রাশিয়া থেকে ইয়াক-১৩০ কমব্যাট ট্রেনার বিমান আগামী ২০১৬ সালের জুন নাগাদ বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বজায় রাখার লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের প্রথম বছরেই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। পরিকল্পনাগুলো পূর্ণরুপে বাস্তবায়িত হলে সশস্ত্রবাহিনীর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.