![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
আন্দোলন করতে হলে বিএনপিকে দেশে যে উন্নয়ন কার্যক্রম চলছে, পদ্মা ব্রীজ হচ্ছে, ৪ লেনের রাস্তা হচ্ছে, যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদী কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে, সারাদেশে ইন্টারনেট ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে, স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন ঘটেছে, দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে, শিক্ষায় অগ্রগতি ঘটছে, অর্থনীতি স্বয়ংসম্পূর্ণ হচ্ছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে, মাথাপিছু আয় বেড়েছে, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এসব বিবেচনায় নিয়ে তারা কি করবে, তার সুষ্পষ্ট রূপকল্প দেশবাসির সামনে হাজির করতে হবে। দেশের উন্নয়ন যে বিএনপি করতে পারবে না, সেটা তারা তাদের ২১ বছরের শাসনামলে প্রমাণ করেছে। কিন্তু নিজেরা বসে কি দেশের উন্নয়নের এমন একটা রূপকল্প বিএনপি তৈরী করতে পারবে? নিঃসন্দেহে বলা যায়, তাদের সেই যোগ্যতা নেই। তাহলে জনগণ কেন তাদের আন্দোলনে যোগ দেবে? বিএনপি আসলে আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যার, মানুষকে জিম্মি করার নতুন চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপির এই চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের মুল হাতিয়ার জামায়াত আর সন্ত্রাসী শিবির; যাদের উপর নির্ভর করেই মূলতঃ খালেদা জিয়া আন্দোলন আন্দোলন বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি চট্টগ্রাম থেকে আসা ট্রেনে শিবির সন্ত্রাসীদের ঢাকায় অস্ত্রের মজুদ বাড়ানোর সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে, খালেদা জিয়া এবার ঢাকায় আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনার চক্রান্ত আটছে। আন্দোলন হলে ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে মানুষ আন্দোলনে যুক্ত হয়; কিন্তু এই ধারাবাহিক আন্দোলন করার যোগ্যতা ও সার্মথ্য বিএনপির নেই; তাই তারা সন্ত্রাসের শর্টকাট পদ্ধতি বেছে নিচ্ছে। প্রশ্ন হলো, মানুষ কেন সন্ত্রাসীদের সাথে হাত মেলাবে? সন্ত্রাসীদের প্রত্যাখ্যান করুন, প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুত থাকুন। বাংলাদেশ সন্ত্রাসীদের অভ্য়ারণ্য হতে পারে না; ঈদের পর খালেদা জিয়া ও বিএনপিকে বর্জন করার মাধ্যমে জঙ্গীবাদী সন্ত্রাসীদের বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করতে হবে। ঘরে ঘরে প্রস্তুত থাকুন।
©somewhere in net ltd.