নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদা জিয়া আর বিএনপির দোসররা ইসরাইল থেকেও বেশী ধ্বংসযজ্ঞ আর ক্ষতি করেছেন, আর আজ ইসলামের নামে মিথ্যা মায়া কান্না করছেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬

১। বিএনপি-জামায়াত ২০১৩ সালে ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনে অংশগ্রহন না করে দেশে হরতাল ডেকে ১০৯ জন পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা, ৫৯টি শিশুকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, ৯৯১ জন নিরীহ অসহায় নারী পুরুষকে পুড়িয়ে মেরে, ২২৬৫টি রপ্তানীবাহী ট্রাক ভ্যানসহ যানবাহনকে পুড়িয়ে ধ্বংস করে আর ১৬৫টি হিন্দু পরিবারের বাড়ীঘর পুড়িয়ে ধ্বংস করে, ১২০০ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি, ৩৫৯টি অর্ডারের অভাবে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীর ক্ষতি, ১০০ কোটি টাকার রেল ধ্বংস করে বর্তমান গাঁজা ফিলিস্তিনে ইজরাইল আক্রমণ থেকেও দেশে এক হাজার গুন বেশী ভয়াবহ নৃশংস পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিলেন। ২১ জুন ১৩ থেকে জানুয়ারি ১৪ পর্যন্ত দীর্ঘ ৭ মাসের জন্য দেশকে অবরুদ্ধ এবং অর্থনৈতিকভাবে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ও দেশের মানুষকে বিভীষিকাময় আতংকে রেখেছিলেন। ক্ষমতার মোহে এ প্রতারকদের প্যালেষ্টাইনের জন্য মায়াকান্না কি জনসম্মুখের মাঝে ধোকাবাজী নয়? ২১ শে আগস্টের গ্রেনেড হামলা আর যুদ্ধাপরাধীদের ন্যায় দেশদ্রোহী অপপ্রচার কারীদের বিচার কি দেশের জনসম্মুখে কাম্য নয়?

২। যারা এসএসসি, এইচএসসি, এ লেভেল, ও লেভেল পরীক্ষার সময় হরতাল দেয়, দীর্ঘ ৭ মাসে কোমল শিক্ষার্থীর জীবন ধ্বংস করেছে, তাদের মানবাধিকারের নামে মিথ্যা প্রচারনার জন্য দেশে বিচার হবে কি?

৩। যারা ৫ মে ২০১৩ সালে সরকারের ১৪১ জন আলেম হত্যার মিথ্যা কাহিনী প্রচার করে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে, তাদের কি এদেশে বিচার হবে?

৪। দেশের বিভিন্ন সন্ত্রাসী নিজেদের অভ্যন্তরীন কোন্দলের কারনে কিংবা নিজেদের ক্রসফায়ারে গুম, হত্যা হয়েছে। কিন্তু এখন এসব শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নিজেদের হত্যাকে “অধিকার”সহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের দেশদ্রোহী আদিলুর রহমান, সুলতানা কামাল, খুশি কবির, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, মতিউর রহমান, শাহদীন মালিক, নুরুল কবির, তুহিন মালিক, মাহমুদুর রহমান মান্না, মাহমুদুর রহমান গংরা নতুনভাবে তাদের পরিবারের মায়া কান্নাকে জনসম্মুখে এসে মানুষকে ধোকা দিচ্ছে। অথচ এরাই ২৩ জুন ২০১৩ থেকে ৫ জানুয়ারীর নির্বাচন পর্যন্ত ১০৯ জন পুলিশ এবং ১০৫৬ জন সাধারণ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা আর দেশের ১২০০ কোটি টাকার অর্থনীতি ধ্বংসের প্রত্যক্ষ মদদ আর অংশগ্রহন করেছেন। জনগণের সাথে সন্ত্রাসীদের মদদের কথা বাংলাদেশের জনগণ ভুলে নাই। তাদের কি এদেশে বিচার হবে?

৫। বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম আর রমেশ সেন বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা বাতিলের জন্য আমেরিকা, ই ইউ সহ বিদেশে চিঠি লিখেন আর লবিষ্ট নিয়োগ করেন। বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানী বন্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে চিঠি লিখেন এবং জাতিসংঘকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অংশগ্রহন বন্ধের জন্য দেশে বিদেশে সভা সেমিনার করে মিথ্যা প্রচারনা করছেন। আর ২৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে বাংলাদেশে আসা অতিথি জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাথে মিটিং করে দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে জাতিসংঘ মিশনে যাওয়া বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করে সশস্ত্র বাহিনী/দেশ ধ্বংসের সক্রিয় অংশগ্রহন আর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছেন। দেশে এদের দেশদ্রোহিতার জন্য বিচার হবে কি?

৬। দেশের বাক স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নামে, বিচার বিভাগের স্বাধীনতার নামে দেশের বিরুদ্ধে দেশে বিদেশে মিথ্যা তথ্য আর অপপ্রচার করছেন। তাদের কি এদেশে বিচার হবে?

৭। দেশকে ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন ভুইফোঁড় HUMAN RIGHTS তথা মানবাধিকার সংগঠনদের ISI সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতাদের (সোমালিয়া, ইরাক, আফগানিস্থান ধ্বংসের প্রত্যক্ষ সহযোগিতাকারী) নিয়োগ করেছেন। এদের দেশদ্রোহিতার জন্য বিচার হবে কি?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.