নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“বিএনপি নেতা জিয়াউল হক জিয়ার প্রতি রাতেই দরকার হয়ে পড়ে ২৫ থেকে ৪৫ বছরের সুন্দরী নারী’’

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

দেশের চরিত্রহীন নেতার নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়া।সংসদীয় গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় বহুল আলোচিত চার দলীয় ঐক্য জোটের মেয়াদে এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী হওয়া জিয়াউল হক জিয়ার রাজনীতিতে সময়টা এখন আর খুব বেশী ভাল যাচ্ছে না। তিনি এখন আর নিজ দলের অপরিহার্য নেতা নন।মন্ত্রিত্ব থাকা কালীন সময়ে নানান অনিয়ম, দুর্নীতি,নিজ এলাকায় সন্ত্রাস কায়েম করে ১/১১ সরকারের মেয়াদে দেশ ছেড়ে পালালে রাজনীতি থেকে একসময় ছিটকে পড়েন এই চতুর বাকপটু নেতা। কিন্তু প্রবল আত্মবিশ্বাসে তিনি আবার গেল ২ বছরে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিকট জন হয়ে পড়েন বলে কথিত আছে। নিজ এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য নিজামুদ্দীন তার দলের মধ্যেই বড় প্রতিপক্ষ হলেও প্রচলিত আছে, রাজধানী ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের জন্য রুপসী নারী ও বিপুল পরিমান অর্থের বিনিময়ে তিনিই আবার দলীয় মনোনয়নের টিকিট ছিনিয়ে আনবেন।

জিয়াউল হক জিয়ার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ছাত্রলীগের রাজনীতিতে অংশগ্রহনের মাধ্যমে। পিতা মরহুম হাজী জিতু মিয়া। লক্ষীপুর জেলার রামগঞ্জ থানার কেখুড়ি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহন করেন। উচ্চ মাধ্যমিকের গন্ডি পেরুনো এই রাজনৈতিক নেতার পেশা প্রধানত ব্যবসা। ১৯৫৩ সালের ১১ মার্চ জন্ম নেয়া এখন বয়স ৬১ সালের মত হবে। ব্যক্তি জীবনে স্ত্রী, পুত্র, কন্যা সব থাকলেও নিজের জীবন কে সাজিয়েছেন অনৈতিকতা দিয়ে।

জিয়াউল হক জিয়ার এক কাছের বন্ধু দেশের রাজনীতিবিদ দের অনৈতিক কর্মকান্ডের ওপর তীক্ষ্ণ চোখ রাখা গোয়েন্দা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘বার্ডস আই’ জেরার মুখে বলেন, বন্ধু জিয়া প্রায়শই বলেন- প্রতি রাতে নিত্য নতুন মেয়ে বিছানায় না নিয়ে যেতে পারলে তাঁর বেলা ২ টা পর্যন্ত ঘুমই হয় না!

এদিকে অনুসন্ধানে দেখা যায়, চার দলীয় ঐক্য জোটের মেয়াদে মন্ত্রিত্ব স্বাদের পর হতেই জিয়াউল হক জিয়ার বিকৃত যৌন মিশন দেশ ও বিদেশে শুরু হয়। নিজ দলের সে সময়ের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানের জন্য দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের নায়িকা – মডেল যোগাড় করতে যেয়েই তিনি মুলত সেক্স ট্রেড ও নিজেই নারী উপভোগের জায়গায় সীমাহীন অবস্থায় চলে যান।

সেই সময়ের মেয়াদে(২০০১-২০০৬) এমন অযুত ঘটনা আছে তিনি দেশের প্রায় ৩০ জন নানান পেশার সুন্দরী নারী একেক সময় একেকজন কে নিয়ে ইউরোপ – আমেরিকা সফর করেছেন। সামাজিক সম্মান ধরে রাখার খাতিরে সে সময়ের অযাচিত কারণে বিদেশ সফরে যাওয়া নারী কূলের সম্পর্কে কিছু প্রকাশ করা হতে বিরত থাকলো বার্ডস আই।

অন্যদিকে নারী ভোগের বিষয়ে জিয়াউল হক জিয়ার আরেক কাছের বন্ধু বার্ডস আই কে বলেন, “সে এই বিষয়ের ‘মাস্টার পিস’। তাঁর ২০০১ সালের মেয়াদে প্রতি মন্ত্রী পাওয়ার নেপথ্য কারন ছিল, তিনি তারেক রহমান কে আকর্ষণীয় নারী সরবরাহ করতেন। ঐ সরবরাহক হিসাবেই তিনি নিজেও ঐ সকল নারী দের সাথে সেক্সে জড়িয়ে পড়েন যা এখন তার অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। প্রতি রাতেই তাঁর দরকার হয়ে পড়ে ২৫ থেকে ৪৫ বছরের সুন্দরী রমনী।”

গেল ১৫ বছরে একজন জিয়াউল হক জিয়ার সাথে দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের আলোচিত নারীর মধ্যে রাত কাটানো সঙ্গিনীরা হলেন- চিত্রনায়িকা মৌসুমি,কেয়া,একা,পপি,পূর্ণিমা,শাহনাজ সহ প্রমুখ।অন্যদিকে বার্ডস আই এর নিকট রয়েছে প্রায় ১৯ জন সুন্দরী নারীর তালিকা যেখানে জিয়াউল হক জিয়া ঐ সকল মেয়েদের ভোগ করেছেন এবং বিশেষ জায়গায় সরবরাহ করেছেন।

নারী খেকো এই রাজনীতিবিদের বয়স বাড়লেও শার্টের বোতাম প্রায় অধিকাংশ সময়েই উপরের দিকের ৪টি খোলা থাকে। রাজধানী ঢাকায় গড়ে উঠিয়েছেন প্রমোদ আবাস। ঐ আবাসে তিনি বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেই ছুটে যান। সে খানেই নিত্য নতুন সুন্দরী নিয়ে কেটে যাচ্ছে জিয়াউল হক জিয়ার সেক্স মিশন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.