নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের সকল গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে ২ হাজার ২০০ কিলোমিটার নতুন বৈদ্যুতিক লাইন নির্মাণ ও ৩০০ কিলোমিটার লাইন সংস্কার করাসহ আরও অনেক উন্নয়ন মূলক কজের জন্য একনেকে ৭২০ কোটির ৪ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে বর্তমান সরকার

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫



জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ৭০ কোটি ৭২০ লাখ টাকা ব্যয়ে চারটি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন করেছে। প্রকল্পের মোট ব্যয়ের মধ্যে সরকারি কোষাগার থেকে দেয়া হবে ৫৬৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য হিসেবে আসবে ১৫৬ কোটি টাকা। ৩৩১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘পল্লী বিদ্যুতায়ন সম্প্রসারণ বরিশাল বিভাগীয় কার্যক্রম-১ (প্রথম সংশোধন) প্রস্তাব’ শীর্ষক একটি সংশোধিত প্রকল্প পাস হয়েছে। ২০১০ সালের জুলাই মাসে শুরু হওয়া এ প্রকল্পে সে সময় ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। প্রকল্পটিতে আইডিবি’র ২ কোটি মার্কিন ডলারের প্রকল্প সাহায্য দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের সাথে ঋণ চুক্তি চূড়ান্ত না হওয়ায় ২০১৩ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। পরে ২৪ জুন ২০১৪ তারিখে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আইডিবি’র চুক্তিটি চূড়ান্ত হলে প্রকল্পের অবশিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্যে সংশোধিত প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। মুদ্রার বিনিময় হার ২০১০ সালের তুলনায় বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধিজনিত কারণে প্রকল্পটির বর্তমান ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে ৩৩১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে, পূর্বে যা ২৬৭ কোটি ৭২ লক্ষ টাকা ছিল। এ প্রকল্পের আওতায় ২ হাজার ২০০ কিলোমিটার নতুন বৈদ্যুতিক লাইন নির্মাণ ও ৩০০ কিলোমিটার লাইন সংস্কার করা হবে। দেশের সকল গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে হলে বরিশাল বিভাগে ২ হাজার ২শ’ কিলোমিটার নতুন লাইনের পাশাপাশি আরও ৭ হাজার ৩শ’ কিলোমিটার নতুন লাইন নির্মাণ করতে হবে। একনেক সভায় ৪৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘ব্রিড আপগ্রেডেশন থ্রু প্রজেনি টেস্ট (৩য় পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পও পাস হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হল ভিশন ২০২১ অনুয়ায়ী বাংলাদেশে দৈনিক জনপ্রতি ১৫০ মিলিলিটার দুধপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে দুধ উৎপাদন বছরে ৩ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে উন্নীত করা। প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তর এ প্রকল্প ২০১৯ সালের জুনের মধ্যে সম্পন্ন করবে। একনেকে আরও দুটি সংশোধিত প্রকল্প পাস হয়েছে। এগুলো হল: ১৯৮ কোটি ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি ও কমলনগর উপজেলা এবং তৎসংলগ্ন এলাকাকে মেঘনা নদীর অব্যাহত ভাঙ্গন থেকে রক্ষাকল্পে নদী তীর সংরক্ষণ (১ম পর্যায় শীর্ষক প্রকল্প এবং ১৯ টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্প।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.