নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও রক্ষার পাশাপাশি সেনাবাহিনীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পাহাড়ে উন্নয়নের প্রভূত অগ্রগতি

০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯

পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের মোট আয়তনের এক দশমাংশ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি পার্বত্য চট্টগ্রাম বনজ সম্পদের এক বিশাল ভান্ডার। আর এই সম্পদ রক্ষা তথা সমগ্র পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি রক্ষার মহান দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ১৯৯৭ সালে তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়ে পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত সেখানে শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পাহাড়ে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। সেনাবাহিনী দিনরাত পরিশ্রম করে সেখানে রাস্তা-ঘাট নির্মাণ করেছে। পাহাড়ী জনগনের কল্যানে নির্মান করছে বহু ঘর-বাড়ি, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা। প্রযুক্তির উন্নয়নের দিক থেকেও পার্বত্য চট্টগ্রাম বহুদুর এগিয়ে গেছে দূর্গম পাহাড়ে পৌঁছে গেছে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট। এ সবই সম্ভব হয়েছে আওয়ামীলীগ সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং সেনাবাহিনীর সহযোগিতায়। দেশী বিদেশী পর্যটকদের জন্য বহু আকর্ষণ গড়ে উঠেছে পার্বত্য চট্টগ্রামে। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী মহল বিএনপি-জামাত কোনদিনই বাংলাদেশের উন্নয়ন সহ্য করতে পারেনি। তারা সর্বদাই বাংলাদেশের উন্নয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। একাত্তরের হায়েনার দল জামাত-বিএনপির শকুনী দৃষ্টি সবসময় দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করে। তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক, দেশের উন্নয়নের অগ্রদূত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করে নারকীয় আনন্দ উপভোগ করে। এদেশ কারো ব্যক্তিগত বা পৈত্রিক সম্পত্তি নয়। সেনানিবাসকে খালেদা জিয়ার মতো যারা পৈত্রিক সম্পত্তি মনে করে তারাই সেনানিবাসে বিশাল জায়গা দখল করে অবৈধভাবে অবস্থান করছিল। সেই অবৈধ বাসস্থান থেকে উচ্ছেদ হওয়ার পর তাদের মাথায় ষড়যন্ত্র ঘুরপাক খাচ্ছে। তাই তারা দেশরক্ষার কাজে নিয়জিত সেনাবাহিনীর জন্য সরকারীভাবে বরাদ্দকৃত ভূমিতে সেনানিবাস স্থাপনের বিষয়টি নিয়ে উপহাস করে। দেশরক্ষার দায়িত্বকে তারা ফুটবল খেলার সাথে তুলনা করে। তাই সেনানিবাসকে তারা ফুটবল মাঠের সাথে তুলনা করে। যারা দেশের জন্য প্রাণ দেয় তারা মাতৃভূমিকে ফুটবল মাঠ মনে করে না, দেশের প্রতিটি ইঞ্চি তাদের কাছে প্রাণের চেয়েও প্রিয়। স্বার্থান্বেষী নির্বোধের দলের কাছে তা কোনদিনই বোধগম্য হবেনা। পৃথিবীর বৃহদকায় প্রাণী ডায়নোসর তাদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পৃথিবী থেকে বিলীন হয়েছে। ডায়নোসরের পদাঙ্ক অনুসরণ করে বিএনপি-জামাতের আজ একই অবস্থা দাঁড়িয়েছে। সময় থাকতে শুভ বুদ্ধির উদয় না হলে তারা অচিরেই বাংলাদেশ তথা এই পৃথিবী থেকে বিলীন হয়ে যাবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.