নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের বৈশ্বিক শান্তিরক্ষীর ‘রোল মডেল’-এর মর্যাদাপূর্ণ পরিচিতিতে অধিষ্ঠিত করেছে

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের পদচিহ্ন এখন বিশ্বের সব গোলযোগপূর্ণ এলাকায়, হাইতি থেকে পূর্ব তিমুর; লেবানন থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো সব দেশে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা প্রায় সব স্থানেই আছে এবং আগত দিনগুলোতেও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাদের এ দায়িত্ব পালন অব্যাহত থাকবে। বর্তমানে, তাদের পেশাদারিত্ব, অঙ্গীকার, নিরপেক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠা এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের বৈশ্বিক শান্তিরক্ষীর ‘রোল মডেল’-এর মর্যাদাপূর্ণ পরিচিতিতে অধিষ্ঠিত করেছে। এই ২৬ বছরে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সদস্যরা যেখানেই দায়িত্ব পালন করেছেন সেখানেই তারা মূল্যবোধ, মানগত আদর্শ ও পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ফলে বিভিন্ন মেয়াদে জাতিসংঘের মহাসচিব পদে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা বাংলাদেশের সদস্যদের প্রশংসা করেছেন। এই প্রেক্ষিতে ‘ধন্যবাদ জ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে’ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন প্রধানের সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এর দ্বারা অন্যান্য অনেক কিছুর সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের অপরিহার্যতা অত্যন্ত সহজেই অনুধাবন করা যায়। অথচ সুহাস চাকমা প্রতিষ্ঠিত এশিয়ান সেন্টার ফর হিউমান রাইটস (এসিএইচআর) নামের একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও র্যাউবকে নিয়ে দীর্ঘ ৭৪ পৃষ্ঠার একটি চরম আপত্তিকর, উসকানিমূলক, অসত্য ও অর্ধসত্য প্রতিবেদন প্রকাশের একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। অথচ প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল গত জুন মাসে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী, কোনো প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে সঙ্গে সঙ্গেই সে বিষয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এ ক্ষেত্রে তা না হয়ে তা প্রকাশিত হলো জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বিষয়ক আন্ডারসেক্রেটারি জেনারেল হার্ভেল ল্যাডসোর বাংলাদেশ সফরের সময়। এই প্রতিবেদনের মূল বিষয় ছিল এলিট ফোর্স র্যা ব এখন একটি কিলিং স্কোয়াড হয়ে পড়েছে। এই স্কোয়াডের ৯৩ শতাংশ সদস্য সেনাবাহিনী থেকে আসেন এবং সে কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে শান্তিরক্ষা বাহিনীতে জাতিসংঘের আর কোনো সদস্য নেওয়া উচিত নয়। অথচ র্যা বের মোট সদস্যসংখ্যার ৪৪ শতাংশ আসে সেনা, নৌ আর বিমান বাহিনী থেকে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল লিখেছেন। বাংলাদেশ দাঁড়াচ্ছে।

আপনাকে আমার ওখানে দেখলাম মেসি০০৭০০৭??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.