![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হঠাৎ করেই ব্লগে লেখা শুরু করা,এখন না লিখে আর থাকতে পারিনা।আজীবন লিখতে চাই....
কান ধরে উঠ বস করা শিক্ষককে নিয়ে একাত্তর টিভির তৈরি করা রিপোর্টটি দেখে বুঝলাম ইসলামের বিরুদ্ধে কটূক্তি করলে তাকে এমন শাস্তি দেয়া যেতে পারে!এতে দোষের কিছুই নেই!কারণ তাদের রিপোর্টের মূল ফোকাসটিই ছিলো এটা দেখানো যে ঐ শিক্ষক ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো কটূক্তিই করেনি,সব সাজানো ঘটনা!অথচো বিবিসি বাংলার গতকালের রিপোর্টটি পড়ে এখন সবাই জেনে গেছে আসলেই ঐ অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আনীত উক্ত কটূক্তির অভিযোগটি সত্য,কি বলেছিলো তাও সবাই জেনে গেছে।কাজেই একাত্তর টিভির প্রচারিত আদর্শ অনুযায়ী বলা যায় ঐ শিক্ষককে লাঞ্চিত করাটাই সঠিক হয়েছিলো!এ থেকে পাবলিক সেন্টিমেন্টের শক্তিও আঁচ করা যাচ্ছে!একাত্তর টিভির মতো প্রপাগাণ্ডা সৃস্টিকারী মিডিয়াও স্বীকার করে মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে লাঞ্চিত হলেও কখনোই পাবলিকের সমবেদনাও আশা করা যায়না।এখনো বাংলাদেশের মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস এতোটাই দুর্বল হয়ে যায়নি যে ইসলামের বিরুদ্ধে কটূক্তি করলেও তাকে বাহবা দেবে।
১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: দুর্জন বিদ্যান হইলেও পরিত্যাজ্য,এটাও তো শিক্ষকরাই পড়ান,তাই না?
২| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
বাংলার জামিনদার বলেছেন: একটা লোকরে মিটিংএর নামে ডাইকা নিবেন, স্কুলের গেট আটকিয়ে মসজিদের মাইকে লোক ডাকবেন, জানে মারার হুমকি দিবেন, তার পরে কান ধরে উঠবস করিয়ে বলবেন যা তোরে জানে বাচাইয়া দিলাম, তার পরদিন বরখাস্ত করবেন, এবং ম্যানেজিং কমিটির প্রধানের বোনকে প্রধান শিক্ষক বানাইয়া দিবেন। এটা একটা কুশলি কাজ ম্যান। সবার মাথায় ঢুকেনা। আপনারও ঢোকেনাই।
১৮ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০
আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: তার বিরোধী গ্রুপ হয়তো তার এ ঘটনার সুযোগ নিয়ে তাকে হেনস্তা করেছে এবং হয়তো তারা নিজেদের স্বার্থেই তা করেছে কিন্তুু একজন শিক্ষক হয়েও তিনি যা করেছেন সেটাও গ্রহনযোগ্য নয়!সুযোগসন্ধানী শত্রু সবারই আছে!আপনি নিজেই কোনো ভুল করে দেখুন আপনার শত্রুরা কিভাবে তার সদ্ব্যবহার করে!তিনি যদি সত্যিই ঐ মন্তব্য করে থাকেন তাহলে বলবো পরিস্থিতির স্বীকার হলেও যা হয়েছে মন্দ হয়নি!
৩| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
নতুন বলেছেন: বাংলার জামিনদার বলেছেন: শোনেন, শিক্ষকের সন্মানের চেয়ে যখন আর যে কোনো কিছুই বেশি হয়, তাদের ভবিৎসত অন্ধকার। একটা দেশের বাদশাহ্ যদি তার পায়ে পানি ঢালে, তবুও তা কম।
১৮ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: লেখক বলেছেন: দুর্জন
বিদ্যান হইলেও
পরিত্যাজ্য,এটাও তো
শিক্ষকরাই পড়ান,তাই না?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫
বাংলার জামিনদার বলেছেন: শোনেন, শিক্ষকের সন্মানের চেয়ে যখন আর যে কোনো কিছুই বেশি হয়, তাদের ভবিৎসত অন্ধকার। একটা দেশের বাদশাহ্ যদি তার পায়ে পানি ঢালে, তবুও তা কম।